শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর হাতেই স্থাপিত স্বাস্থ্য খাতের মূলস্তম্ভ

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর হাতেই স্থাপিত স্বাস্থ্য খাতের মূলস্তম্ভ

স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনীতির কবি বলা হয়। তিনি শুধু স্বপ্নস্রষ্টা ছিলেন না, ছিলেন স্বপ্নদ্রষ্টা ও ভবিষ্যদ্দ্রষ্টা। স্বাধীনতার পরপরই তিনি একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত, কপর্দকহীন দেশ গঠনের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন এবং ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। দেশে তখন খাদ্য নেই, অর্থ নেই, ব্যাংক রিজার্ভ শূন্য, বিপর্যস্ত অর্থনীতি সেই সঙ্গে রাস্তাঘাট, রেলপথসহ সব যোগাযোগের মাধ্যম এবং অবকাঠামোতে শুধু ধ্বংস আর ধ্বংসের চিহ্ন। প্রশাসনিক ব্যবস্থা এবং পুলিশ-সেনাবাহিনী তখনো পুরোপুরি পুনর্গঠিত হয়নি। এরকম একটা ভঙ্গুর এবং অর্থনৈতিক দুরবস্থার মাঝে দেশ গঠনের দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গবন্ধু ব্যাপকভাবে জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেন এবং তা বাস্তবায়নে সচেষ্ট হন। আজীবন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলার খেটে খাওয়া, গরিব-দুঃখীসহ সর্বস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। তিনি এমন একটি স্বাধীন, সার্বভৌম এবং সুখী-সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন, যেখানে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের সাংবিধানিক, রাষ্ট্রীয় এবং রাজনৈতিক অধিকার হিসেবে পাঁচটি মৌলিক অধিকার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা সুনিশ্চিত করা যাবে। আর এই মৌলিক অধিকারগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে তিনি তার রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং নীতিমালা প্রণয়নে সচেষ্ট হন। পাঁচটি মৌলিক অধিকারের অন্যতম স্বাস্থ্যসেবাকে তিনি বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন এবং তা বাস্তবায়নে সুপরিকল্পিতভাবে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পবিত্র আমানত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান-এর ১০ (ক)-এ চিকিৎসাকে মৌলিক অধিকার এবং ১৮(১)-এ জনগণের পুষ্টি ও জনস্বাস্থ্যকে রাষ্ট্রের কর্তব্য বলে ব্যক্ত করেন। তিনি তার আন্তরিকতা, বিচক্ষণতা এবং দূরদর্শিতা দিয়ে উপলব্ধি করেছিলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জনগণের চিকিৎসা এবং চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি করা অবশ্যই জরুরি। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যচিন্তা ছিল অত্যন্ত বিজ্ঞানসম্মত, যুগোপযোগী, আধুনিক এবং জনকল্যাণমুখী। সত্যি বলতে কি, তারই চিন্তাপ্রসূত নীতিমালা এবং পরিকল্পনায় আজকের বর্তমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গোড়াপত্তন বা ভিত্তি স্থাপিত হয়েছিল। মাত্র সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের সব ক্ষেত্রে একটি শক্ত নীতিমালা, পরিকল্পনা ও শক্ত অবকাঠামো রেখে গেছেন, যার ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে আজকের বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ভিত্তি।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও বেড়ে ওঠা গ্রাম বাংলার আবহে, প্রান্তিক জনগণের মাঝেই। তার সারা জীবনের রাজনীতি ছিল গরিব-দুঃখী, খেটে খাওয়া ও মেহনতি মানুষের জন্য। সুখে-দুখে দেশের প্রতিটি মানুষের কল্যাণে নিজেকে ব্যাপৃত রাখাই ছিল তার সারা জীবনের অন্যতম সাধনা ও উদ্দেশ্য। স্বভাবতই বঙ্গবন্ধু সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন গ্রামবাংলার উন্নয়ন ও কৃষির বিকাশকে। সঙ্গে সঙ্গে তার আজন্ম স্বপ্ন ছিল, দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় এবং প্রান্তিক জনগণের জন্য ন্যূনতম স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা শুধু রাজধানী বা শহর কেন্দ্রিক ছিল না। বরং জেলা, থানা, ইউনিয়ন এবং গ্রামসহ তৃণমূল পর্যায়ে সেই সুযোগ নিশ্চিত করাই ছিল তার মূল উদ্দেশ্য। দেশের কোনো মানুষ যেন চিকিৎসার আওতার বাইরে না থাকে, এমনকি কাউকে যেন অর্থের অভাবে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হতে না হয়। আর এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে তিনি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল, মহকুমা হাসপাতাল, থানা হেলথ কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সুবিন্যস্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা প্রণয়নের পথ দেখিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তার উত্তরসূরি এবং সুযোগ্যা কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই পূর্ণতা পায় এই কমিউনিটি ক্লিনিক ভিত্তিক চিকিৎসাসেবা, যা বর্তমানে প্রান্তিক জনগণের ন্যূনতম প্রাথমিক চিকিৎসার প্রধান আশ্রয়স্থল হিসেবে স্বীকৃত এবং ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। আজ বিশ্বের দরবারে এ কমিউনিটি ক্লিনিক ব্যবস্থা একটি রোল মডেল।

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে থানা পর্যায়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ছিল খুবই দুর্বল। সেখানে একদিকে যেমন ডাক্তার, নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব ছিল, তেমনি সার্বিক অবকাঠামো ছিল খুবই নড়বড়ে। বঙ্গবন্ধুই এসবের উন্নতিকল্পে থানা হেলথ কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশব্যাপী প্রায় প্রতিটি থানায় স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করেন। ১৯৭২ সালে সব জেলায় পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল ছিল না, এমনকি দেশে সর্বসাকুল্যে হাসপাতাল ছিল মাত্র ৬৭টির মতো। এ অবস্থায় তিনি প্রতি জেলায় একটি করে জেলা হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ প্রতিটি জেলায় হাসপাতাল স্থাপিত হয়েছে। একই সময়ে তিনি চিকিৎসক সংকট মোকাবিলায় দ্রুততম সময়ে তৎকালীন মিটফোর্ড হাসপাতালকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পরিণত করেন এবং প্রথম ব্যাচেই ১৫০ জন মেডিকেল শিক্ষার্থীর ভর্তি নিশ্চিত করেন। 

তৎকালীন সময়ে বাংলাদেশে চিকিৎসকদের এমবিবিএস পরবর্তী উচ্চশিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না, এমনকি কোনো প্রতিষ্ঠানও ছিল না। তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডন বা বিদেশের অন্য কোনো দেশে যেতে হতো। কিন্তু যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে সে সুযোগও বন্ধ হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু দেশেই উচ্চপ্রশিক্ষিত ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেই তৎকালীন ‘শাহবাগ হোটেল’কে ‘আইপিজিএম অ্যান্ড আর’ বা ‘পিজি হাসপাতালে’ রূপান্তরিত করেন। এ প্রতিষ্ঠানটি পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই পূর্ণাঙ্গ এবং দেশের সর্বপ্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আজকের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপ নিয়েছে। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের জুন মাসে অর্ডিনেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ কলেজ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস)-কে প্রতিষ্ঠা করেন, যা ‘ব্রিটেনের রয়েল কলেজ অব ফিজিসিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস’-এর আদলে গড়ে তোলা। মেডিকেল উচ্চশিক্ষার এই দুটি বিদ্যাপীঠ থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য চিকিৎসক বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করে দেশের জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর মেডিকেল ছাত্রদের পাশাপাশি প্যারামেডিকেল এবং নার্সিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা বঙ্গবন্ধুর সময়েই শুরু হয়েছিল। এভাবে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর মেডিকেল শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য গবেষণা এবং অবকাঠামোর যে অনন্য সাধারণ উৎকর্ষ জাতির জনকের পদক্ষেপে সাধিত হয়েছিল, তা অনস্বীকার্য এবং চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

স্বাধীনতার পরপরই অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার চিকিৎসা সেবার জন্য বঙ্গবন্ধু ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিদেশ পাঠান। তাছাড়া দেশে অবস্থানরত অসংখ্য যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের যথাযথ সুচিকিৎসার জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন বা নিটোর-যা বর্তমানে পঙ্গু হাসপাতাল নামে পরিচিত। আহতদের দেশেই চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার জন্য তিনি বিখ্যাত আমেরিকান অর্থোপেডিক সার্জন ডা. গ্রাস্ট তাঁর স্ত্রী ডা. মেরিকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানান। তাদের নেতৃত্বেই যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার সুব্যবস্থা হয়। দেশি ডাক্তাররা যাতে এই চিকিৎসার হাল ধরতে পারেন, সে লক্ষ্যে এই প্রতিষ্ঠানের অধীনেই দেশে সর্বপ্রথম এম.এস ও ডি.অর্থো নামক উচ্চতর কোর্স ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেন। আহত রোগীদের অন্যান্য চিকিৎসার পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি নিশ্চিত করতে তিনি ১৯৭২ সালে উচ্চতর কোর্স ও চিকিৎসা সেবা চালু করেছিলেন। একই সময়ে অর্থোপেডিক সার্জারির পাশাপাশি প্লাস্টিক সার্জারি এবং পুড়ে যাওয়া রোগীদের সেবার জন্য প্লাস্টিক সার্জারিরও কার্যক্রম শুরু হয়। ওই সময়ের সেই বিচক্ষণ উদ্যোগের পরিপূর্ণ ফলই আজকের ‘শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি’। এ ছাড়া তিনি জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, বিশেষায়িত সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা এবং দেশের তৎকালীন একমাত্র কলেরা হাসপাতালকে আইসিডিডিআরবি হিসেবে রূপান্তরিত করেন। শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের দিকেও বঙ্গবন্ধুর সজাগ দৃষ্টি ছিল। আর এই লক্ষ্যেই তিনি ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ঢাকা শিশু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। পাশাপাশি মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে তিনি মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। এরই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে শিশুস্বাস্থ্য ও মাতৃস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য অসংখ্য শিশু ও মাতৃমঙ্গল কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। তাছাড়া জমি প্রদান করার মাধ্যমে বারডেম হাসপাতাল ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গোড়াপত্তন করেন, যা বর্তমানে সুনামের সঙ্গে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু ধোলাইখালে এক বিশাল জনসভায় ঘোষণা দেন যদি বাংলাদেশ কোনো দিন স্বাধীন হয় তিনি ন্যাশনাল হাসপাতালকে বাঁচাবেন। স্বাধীনতার পর তিনি প্রতি বছর ন্যাশনাল হাসপাতালকে ৫০ হাজার টাকা অনুদানের ব্যবস্থা করেন। চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গবেষণার প্রচলন, মান নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল বা বিএমআরসি প্রতিষ্ঠা করেন।

আবার দেশের সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করেন। ভবিষ্যতে জনবিস্ফোরণের বিষয়টি উপলব্ধি করে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন এবং সে লক্ষ্যে তিনি পরিবার পরিকল্পনা বোর্ডকে রাজস্বখাতে অন্তর্ভুক্ত করে পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর স্থাপন করেন এবং তখন থেকেই এই বিভাগের অধীনে ডাক্তার নিয়োগের ব্যবস্থা করেন। ১৯৭৪ সালে ‘জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান’ এবং এরই ধারাবাহিকতায় ‘বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ’ গঠিত হয় তার নির্দেশনায়। ক্ষতিকর, অপ্রয়োজনীয় ও বেশি দামি ওষুধ আমদানি বন্ধ এবং ওষুধের যৌক্তিক ও নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তিনি জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলামকে আহ্বায়ক করে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেন।

আবার ডাক্তারদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুই তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা থেকে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড মর্যাদা প্রদান করেন। শুধু ডাক্তার নয়, তিনি নার্সদেরও যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে নার্সদের প্রতি যে কোনো প্রকার নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান জানান। নার্সিং সেবার সুযোগ ও মান উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট নার্সিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা ও নানামুখী পদক্ষেপ বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছিল।

জাতির পিতার স্বাস্থ্য ভাবনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল জনগণের সার্বিক কল্যাণ। তিনি চেয়েছিলেন প্রচুর ডাক্তার হবে, ডাক্তাররা মর্যাদাবান হবে, তাদের উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত হবে, আর এই ডাক্তাররাই সর্বস্তরের জনগণকে সেবা দেবে। রাষ্ট্র সব নাগরিকের জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করবে, আর এর জন্যই তিনি এক সুবিন্যস্ত বাস্তবভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা এঁকেছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর তিনি সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। এত স্বল্প সময়ের মধ্যে বঙ্গবন্ধু তার স্বপ্নের স্বাস্থ্যখাতকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত করে যেতে পারেননি। জাতির পিতা দেশকে নিয়ে যে চিন্তা করতেন, তারই সুযোগ্যা কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনে আত্মনিয়োগ করে জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর আজন্ম স্বপ্নের স্বাস্থ্যসেবার সফল এবং সার্থকভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তার সুযোগ্য উত্তরসূরি জননেত্রী শেখ হাসিনার নেওয়া বাস্তবভিত্তিক ও ব্যাপক কার্যক্রম দেশের জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করবে এবং আগামীতে একটি পূর্ণাঙ্গ, সুপরিকল্পিত ও সুদূরপ্রসারী স্বাস্থ্যব্যবস্থা বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে, এই হোক আমাদের প্রত্যাশা।

 

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!
জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী
উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের যেসব শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের যেসব শীর্ষ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা
ইরানের পাল্টা হামলার শঙ্কায় খাবার ও পানি মজুত করছে ইসরায়েলিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে মোসাদ
ইরানে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে মোসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়
দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি, ঘটনার বর্ণনা দিল মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক
লন্ডনে নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর ও আমীর খসরুর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান
আম্মা সালাম জানিয়েছেন আপনাকে, প্রধান উপদেষ্টাকে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা