শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা-ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী

সাক্ষাৎ হলো না কেন?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

লন্ডন, একটি বিশ্ব নগরী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা প্রতিদিন এ নগরীতে আসেন। যেমনটি যান নিউইয়র্ক বা ওয়াশিংটনে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলন, কূটনীতিক বৈঠক কিংবা একান্ত ব্যক্তিগত সফরেও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদচারণ থাকে লন্ডনে সব সময়। হিথরো বিমানবন্দরকে বলা হয় বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দর।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্যে গেছেন। সেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। পৃথিবীর অনেক দেশের সরকারপ্রধানরাই প্রতিদিন যুক্তরাজ্যে যান নানা কাজে। তারা সবাই যে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এমনটি নয়। যে কোনো দেশের সরকারপ্রধান যখন আরেকটা দেশের সরকারপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তার আগে বেশ কিছু আনুষ্ঠানিকতা থাকে, থাকে কিছু প্রটোকল। এ ধরনের বৈঠকের সময়সূচি, আলোচ্য বিষয় ইত্যাদি পূর্ব থেকে নির্ধারিত হয়। সমস্যা হয়েছে এখানেই। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের সময়সূচি যখন ঘোষণা করা হলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে, তখন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব সফরসূচিতে যে গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির কথা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন তার মধ্যে অন্যতম ছিল যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে বৈঠক। নিশ্চয়ই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বৈঠকের ব্যাপারে যোগাযোগ করেছিল। বৈঠকের প্রস্তুতি ছিল এবং বৈঠকের টকিং পয়েন্ট কী হবে সেটিও আগেই নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই সব চূড়ান্ত না করে এ ধরনের বৈঠক সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয় না। আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চয়ই এ বৈঠকের ব্যাপারে কূটনৈতিক চ্যানেলে যোগাযোগ করেছে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডনে যাওয়ার পর আমরা দেখলাম তার যে কর্মসূচি তার মধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়টি নেই। এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব যা বললেন, তাতে বিপত্তি বাধল সবচেয়ে বেশি। তিনি বললেন যে, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। কিন্তু এ সময় কানাডার প্রধানমন্ত্রী এক টুইট বার্তায় জানালেন যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কানাডায় নয়, তিনি লন্ডনে আছেন। একই দিনে কিয়ার স্টারমারের লন্ডনে বিভিন্ন কার্যক্রমও দেখা গেল সেখানকার গণমাধ্যমে। অর্থাৎ প্রেস সচিব অজ্ঞতাবশত অসত্য তথ্য দিয়েছেন। এরকম তথ্য প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব, যিনি একজন সিনিয়র সচিব পদমর্যাদার ব্যক্তি কীভাবে দিলেন? পরবর্তীতে প্রেস সচিব অবশ্য তার বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, একজন ব্রিটিশ এমপি নাকি তাকে এ তথ্য জানিয়েছিলেন। কিন্তু প্রেস সচিব একজন অভিজ্ঞ সাংবাদিক। তিনি আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থায় কাজ করেছেন। কারও বক্তব্য শুনে সেটিকে সাংবাদিকদের কাছে উপস্থাপন করাটা কতটুকু যুক্তিসংগত হয়েছে সেই প্রশ্ন রয়ে যায়। সবচেয়ে বড় কথা হলো- এর ফলে ড. ইউনূসের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। বাংলাদেশের কূটনীতিক ইমেজ হয়েছে প্রশ্নবিদ্ধ। এ সময়েই বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো খবর প্রকাশ করে যে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ অনিশ্চিত। এর পরপরই গতকাল লন্ডনের প্রভাবশালী গণমাধ্যম ‘ফিন্যান্সিয়াল টাইমস’ এক প্রতিবেদনে জানায় যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতে অসম্মতি জানিয়েছেন। অর্থাৎ এ বৈঠকটি হচ্ছে না। এরকম বৈঠক হওয়া না হওয়াটা বড় বিষয় নয়। কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং যেভাবে এ বৈঠকের বিষয়টি তুলেছিল, আর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে যেভাবে বিষয়টিকে নাকচ করে দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। এর মধ্যে একটা বিরাট কূটনৈতিক ভুল বোঝাবুঝির ইঙ্গিত পাওয়া যায়। তাহলে কি পররাষ্ট্র মন্ত্রণায় কোনোরকম যোগাযোগ না করে এ বৈঠকের কথা বলেছিল? বাংলাদেশের একটি হাইকমিশন যুক্তরাজ্যে রয়েছে। এটি ‘এ’ ক্যাটাগরির দূতাবাস। অত্যন্ত দক্ষ, মেধাবী অফিসারদের এই হাইকমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর সেখানে নতুন হাইকমিশনার দেওয়া হয়েছে। হাইকমিশনার হিথ্রো বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে রিসিভ করেছেন। কাজেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি হাইকমিশনের সঙ্গে কথা না বলে এ বৈঠকের কথা ঘোষণা করে, সেটি গুরুতর অন্যায় করেছে। আবার যদি ব্রিটেনে অবস্থিত বাংলাদেশের হাইকমিশন কোনো আনুষ্ঠানিক সম্মতি আদায় ছাড়াই কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে বৈঠকের ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করে তাহলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এ বৈঠক হলো না কেন? একটি বিষয় তো স্পষ্ট যে এখানে কূটনীতিক ব্যর্থতা ছিল। সর্বোচ্চ পর্যায়ে এ ধরনের বৈঠকের জন্য যে ধরনের কূটনীতিক তৎপরতা এবং সময়সূচি চূড়ান্তকরণ করা দরকার সেটি করা হয়নি। হয়তো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ড. ইউনূসের ইমেজকে পুঁজি করে অতি আশাবাদী হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ব কূটনীতি শুধু ইমেজের ওপর চলে না। এখানে কতগুলো নিয়মকানুন এবং ‘প্রটোকল’ মানতে হয়।

ব্রিটেন সফরের আগে প্রভাবশালী ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। এখানে মনে রাখতে হবে যে টিউলিপ সিদ্দিক প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ একজন রাজনৈতিক নেতা। দীর্ঘদিন পর লেবার পার্টিকে ক্ষমতায় আনার পেছনে যে নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিক অন্যতম। ব্রিটেনে নির্বাচনে বিজয়ের দিন কিয়ার স্টারমারের পাশে যে হাতে গোনা চার-পাঁচজন নবনির্বাচিত এমপি ছিলেন তার মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিক একজন। নির্বাচনের পর টিউলিপ সিদ্দিককে তার মন্ত্রিসভায় নেন কিয়ার স্টারমার। ৫ আগস্টের পর যখন তাকে নিয়ে বিভিন্ন রকম সমালোচনা এবং দুর্নীতির অভিযোগ উত্থাপিত হয় তখন এ অভিযোগের মুখে টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেন। টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করছে। তাকে ইতোমধ্যে পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু টিউলিপ সিদ্দিক দাবি করেছেন যে, তিনি দুদকে তার আইনজীবীর মাধ্যমে যোগাযোগ করেছেন। তিনি পলাতক নন। তিনি যে কোনো আইনি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন তার চিঠির ব্যাপারে কূটনৈতিক পন্থা অনুসরণ করেনি। ড. ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরের আগে টিউলিপ সিদ্দিক প্রধান উপদেষ্টার কাছে একটি দীর্ঘ চিঠি লেখেন। সেখানে তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে ভুল বোঝাবুঝি হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি নিজেকে ব্রিটিশ নাগরিক হিসেবে দাবি করেন। এসব অভিযোগের বিষয়ে তিনি খোলামেলা আলোচনা করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা কাছে সময় চান। এটি একটি ব্রিটিশ রীতি। ব্রিটেনের যে কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি কেউ অভিযোগ উত্থাপন করে তাহলে সরাসরি সেই ব্যক্তি অভিযোগকারীর সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন। দুজন আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন।

আমরা এর আগে দেখেছি যে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছিল। বরিস জনসন নিজেই অভিযোগকারীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। দুই দফা তিনি এ ধরনের বিরোধ আলোচনা টেবিলে মীমাংসা করেছিলেন। তৃতীয় দফায় যখন করোনাকালে তার বাড়িতে করোনা বিধিনিষেধ ভঙ্গ করে পার্টি আয়োজনের অভিযোগ উত্থাপিত হয়, সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি পদত্যাগে বাধ্য হন। এ ছাড়াও অতীতে মার্গারেট থ্যাচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপিত হলে তিনিও আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সেই অভিযোগ খণ্ডন এবং তার আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেন। এটি ব্রিটিশ রাজনীতির একটি চিরায়িত নীতি। আমরা সবাই জানি যে, ব্রিটিশ রাজনীতি চলে ঐতিহ্য রীতিনীতির ওপর। কাজেই ব্রিটিশ রীতি অনুযায়ী টিউলিপ সিদ্দিক যখন এই চিঠি দিয়েছেন তখন নিশ্চয়ই তার দল লেবার পার্টির সঙ্গে পরামর্শক্রমে এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই তিনি এ ধরনের চিঠি দিয়েছেন। বেশির ভাগ কূটনীতিক মহলের ধারণা যে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এই বৈঠকটি না হওয়ার একটি বড় কারণ হলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে সাক্ষাতে প্রধান উপদেষ্টার অনীহা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ঈদের পরদিন গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এ ধরনের কোনো চিঠি তিনি পাননি। পরবর্তীতে আবার লন্ডনে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন যে, তারা চিঠি পেয়েছেন। অর্থাৎ তার এই ধরনের স্ববিরোধী অবস্থান প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ব্রিটিশ রাজনীতিতে এরকম বিশ্বাস তৈরি হয়েছে যে নির্মোহ এবং নিরপেক্ষভাবে টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যাপারে তদন্ত হচ্ছে না। সরকারের আক্রোশ রয়েছে। এটি ড. ইউনূস সরকারের নিরপেক্ষতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক না হওয়ার এটি একটি কারণ বলে কেউ কেউ মনে করেন। তবে প্রধান কারণ হলো বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের কূটনীতিক ব্যর্থতা সীমাহীন। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র দপ্তরের কাজকর্ম নিয়ে এমনিতেই দীর্ঘদিন ধরে নানা প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। ভারত থেকে প্রতিনিয়ত পুশইন হচ্ছে। পররাষ্ট্র দপ্তর শুধু চিঠি চালাচালির মধ্যেই তাদের অবস্থান সীমাবদ্ধ রেখেছে। ভারতের সঙ্গে অনেকগুলো বিষয়ে টানাপোড়েন নিয়েও পররাষ্ট্র দপ্তরের অবস্থান অস্পষ্ট। এমনকি মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার কেন করা হয়েছে সে ব্যাপারে পররাষ্ট্র দপ্তরের কোনো ব্যাখ্যা নেই। মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনীতিক সম্পর্ক টানাপোড়েন নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলছে সেগুনবাগিচা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে চালাচ্ছে সেটি যেন এখন এক রহস্য। পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে দেখা যায় নিস্পৃহ এবং আগ্রহহীন। হঠাৎ তিনি উদয় হন। অনেকের ধারণা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। বাস্তবতা যাই হোক না কেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করছে না। বিশ্ব কূটনীতি কোনো একক ব্যক্তি ইমেজের ওপর চলে না। বিশ্ব কূটনীতি একটি টিমওয়ার্ক। কিন্তু বাংলাদেশে গত ১০ মাসে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো গ্রহণযোগ্য কূটনৈতিক তৎপরতা দেখা যায়নি। বরং পুরো বিষয়টি ড. ইউনূসের ইমেজ নির্ভর হয়ে পড়েছে। ড. ইউনূস গত ১০ মাসে ১১টি দেশ সফর করেছেন। এগুলো সবই তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে সফর, যেখানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছিল ভূমিকাহীন। আর এ সফরগুলোতে কী অর্জন হয়েছে তাও এক বড় প্রশ্ন। এ কারণেই সবাই মনে করেন যে, এ ঘটনাটিকে শুধু একটি বৈঠক না হওয়ার বিষয় হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না, বরং সার্বিকভাবে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম এবং আমাদের কূটনৈতিক তৎপরতার দুর্বলতা হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিবেশ উপদেষ্টার নির্দেশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন