শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

বাংলাদেশের ফুটবলে বিবর্তন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

১৯৪৮ থেকে ২০২৫
মনোয়ার হক
প্রিন্ট ভার্সন
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ঘরোয়া আসরের নাম স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসবে। যার যাত্রা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আমলে। ১৯৪৮ সালে ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগের মাধ্যমে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে ঘরোয়া আসরে কত যে বিখ্যাত দেশিবিদেশি খেলোয়াড়ের দেখা মিলেছিল তার হিসাব মেলানো মুশকিল। তারকার খ্যাতিটা এসেছিল মাকরানি ফুটবলারের মাধ্যমেই। মাকরানি আবার বিদেশি খেলোয়াড় নন। তারা লিগে অংশ নিতেন দেশি খেলোয়াড় হিসেবে। তাদের আগমন মূলত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। পূর্ব বা পশ্চিম দেশটা তখন একটাই-পাকিস্তান। সে ক্ষেত্রে মাকরানিদের তো আর বিদেশি বলা যাবে না। অনেকের কাছে মাকরানি শব্দটা অচেনা হতে পারে। বিশেষ করে বর্তমান প্রজন্মের কাছে তো একেবারে অজানা।

প্রশ্ন হচ্ছে-বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত যে পশ্চিম পাকিস্তানি ফুটবলাররা ঢাকা লিগে দাপটের সঙ্গে খেললেন তাদের অধিকাংশকে মাকরানি বলা হয় কেন? দেশের ফুটবলে খুবই পরিচিত মুখ গোলাম সারোয়ার টিপু তাদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় খেলেছেন। তিনিই বিষয়টি খুলে বললেন, ‘করাচির পাশে মাকরান বলে ছোট এক এলাকা রয়েছে। যারা ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় পারদর্শী। বিশেষ করে ফুটবলে মাকরানের খ্যাতি ছিল অন্য রকম। পশ্চিম পাকিস্তানের বিভিন্ন ফুটবল টুর্নামেন্টে তাদের প্রাধান্য ছিল। মাকরান থেকেই মাকরানি। এরাই পরে ঢাকা লিগে খেলতে আসেন। অনেকে আবার কলকাতা লিগেও খেলেন। সম্ভবত ১৯৫৬ বা ’৫৭ সালের দিকে ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগে প্রথম মাকরানির আগমন ঘটে। পশ্চিম পাকিস্তানে করাচি কিকার্সে খেলা ইমাম বক্সকে দলভুক্ত করে পিডব্লিউডি। সেই থেকে মাকরানিরা একের পর এক আসতে থাকেন। মাকরানিদের খেলার মান এতটাই উন্নত ছিল যে প্রায় প্রতিটি ক্লাবই তাদের নাম রেজিস্ট্রেশন করত। মোহামেডান, ওয়ান্ডারার্স, ভিক্টোরিয়া, আজাদ, দিলকুশা, পিডব্লিউডির সেরা একাদশে অর্ধেক থাকতেন মাকরানিরা। ইপিআইডিসিতে (স্বাধীনতার পর বিজেএমসি) তো ১০ জনই ছিলেন মাকরানি।’

এ তো গেল মাকরানিদের কথা। স্বাধীনতার পরই ঢাকা প্রথম বিভাগ লিগে প্রথম বিদেশি ফুটবলারের দেখা মেলে। ১৯৭৪ সালে মোহামেডান ভারত থেকে প্রসাদ ও মিশ্র নামে দুজন ফুটবলারকে খেলায়। সেই থেকে বিদেশির আগমন। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার ফুটবলাররা খেলেছেন বা খেলছেন। ১৯৮৭ সালে আবাহনীই প্রথম বিশ্বকাপ খেলা ইরাকের শামির সাকি ও করিম মোহাম্মদকে খেলায়। পালাবদল এখানেই শেষ নয়। পেশাদার লিগেই প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসী ফুটবলারের দেখা মেলে। ডেনমার্কপ্রবাসী জামাল ভূঁইয়াই প্রথম প্রবাসী হিসেবে লিগ খেলেন এবং জাতীয় দলেও আস্থার পরিচয় দিচ্ছেন। দীর্ঘ সময় ধরে তিনিই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। জামালের অভিষেকটা হয় শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে। ফিনল্যান্ডের তারিক কাজী হচ্ছেন দ্বিতীয় প্রবাসী ফুটবলার। তিনি শুরু থেকেই বসুন্ধরা কিংসে খেলছেন। কানাডাপ্রবাসী কাজিম শাহ খেলছেন পুলিশ এফসিতে। জামালের মতো তাঁরাও জাতীয় দলেই খেলছেন। ধানমন্ডি ক্লাবের নামটি বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয়। ১৯৮৬ সালে তারাই প্রথম ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার উড়িয়ে আনে। তা-ও আবার একসঙ্গে চারজন। চমক থাকলেও তারা ততটা মানসম্পন্ন খেলোয়াড় ছিলেন না। মাকরানি ফুটবলার আবার বিদেশি হিসেবে খেলেন ১৯৭৭ সালে। সেবার কালা গফুরকে মোহামেডানে অন্তর্ভুক্ত করে। ৭৭ বছরের ইতিহাসে লিগে কত কিছুই না দেখা গেছে। যার সর্বশেষটা জাতীয় দলের মাধ্যমে। পৃথিবীর বিখ্যাত লিগ খেলা ফুটবলাররা এখন জাতীয় দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড় হিসেবে ফিফার অনুমতি নিয়ে হামজা দেওয়ান চৌধুরী, সামিত সোম ও ফাহামিদুল ইসলামরা গর্বের লাল-সবুজের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন। কিউবা মিচেল ছাড়াও সামনে আরও প্রবাসীকে বাংলাদেশে দেখা যাবে।

এ পথটা মূলত বসুন্ধরা কিংস দেখিয়েছে। এত তাড়াতাড়ি কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। পেশাদার লিগে খেলতে আসা নাইজেরিয়ান এলিটা কিংস্লে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন এ ক্লাবে খেলেই। কিংস তাঁর সব কাগজপত্র ঠিক করে দিয়েছে। কিংস শুরু থেকে বিশ্বকাপ খেলা কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিনড্রেস, সেই সঙ্গে ব্রাজিলের রবসন রবিনহোর মতো উন্নতমানের বিদেশি এনে চমক দেখায়। এ থেকেই ভাবনা শুরু হয় নাগরিকত্ব দিয়ে বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত খেলোয়াড়দের জাতীয় দলে খেলানোর ব্যাপারটি। হামজা, সামিত, ফাহামিদরা মূলত বাফুফের উদ্যোগে এলেও বসুন্ধরা কিংসের সহযোগিতা ছিল স্পষ্ট। কিউবা মিচেলতো বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেয়েছেন কিংস সভাপতি ইমরুল হাসানের উদ্যোগে।

মাকরানি, বিদেশি ও প্রবাসীরা স্থানীয়দের সঙ্গে খেলে দর্শকদের আনন্দ দিয়েছেন। মাকরানি খেলোয়াড়দের মধ্যে মুসা, কাদের বক্স, রসুল বক্স, আবিদ, ওমর, আসলাম, জব্বার, মওলা বক্স, তোরাব আলি, আমির বক্স, আইয়ুবদার, খোদা বক্স, আবদুল্লাহ, আলি নেওয়াজদের ছন্দ দেখে ফুটবলপ্রেমীরা নেচেছেন। তেমনি বিদেশিদের মধ্যে লাওন পিরিচ, পাকির আলি, এমেকা, নালজেগার, বিজন তাহেরি, জুকভ, রহিমভরা গ্যালারি মাতিয়েছেন। এ ছাড়া সুলেমান দিয়াবাতের মতো বিদেশিরা নজর কাড়ছেন। এখন আবার জাতীয় দলে হামজারা মাতাচ্ছেন। এত বিবর্তনে ফুটবলের মান কবে উন্নত হবে  সেটাই এখন অপেক্ষা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার
আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক