শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

গত ৮ মে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক যান। বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। সেখানে মেডিকেল বোর্ড ক্যানসার আক্রান্ত সাবেক রাষ্ট্রপতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তারা আবদুল হামিদকে বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে সরকারের সব মহলকে অবহিত করে সাবেক রাষ্ট্রপতি ব্যাংকক যান। তিনি যথারীতি তাঁর প্রাপ্য ভিআইপি সুবিধা ব্যবহার করে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। এ পর্যন্ত সবই ছিল ঠিক। পরদিন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজীপুরের এক অনুষ্ঠানে বলেন যে তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতির ‘পালানোর’ ব্যাপারে কিছুই জানতেন না। যারা তাঁকে ‘পালাতে সাহায্য করেছে’ তাদের বিরুদ্ধে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে তিনি পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা করেন। তাঁর এই ঘোষণার পর হুলুস্থুল পড়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ইমিগ্রেশনে দায়িত্ব পালনকারী তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় তোলপাড়। আবদুল হামিদ পালিয়েছেন না সরকারের অনুমতি নিয়ে বিদেশে গেছেন, এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে চলে বিতর্ক।

উপদেষ্টাদের কেউই দায়িত্ব নিতে রাজি হন না। বরং তাঁরা রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু সেই চেষ্টা শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। অবশেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঘোষণা করেন যে তিনি ইন্টারপোলের মাধ্যমে আবদুল হামিদকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু এর মধ্য দিয়ে দেশের রাজনীতিতে অনেক জল ঘোলা হতে থাকে। আবদুল হামিদের এই তথাকথিত পলায়নের ঘটনার জেরে আওয়ামীবিরোধী আন্দোলন তীব্র হয়। নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভীকে কোনো মামলা ছাড়াই গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দেওয়া হয় হত্যা মামলা। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াত এবং হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগের রাজনীতি জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু নাটকের আসল ক্লাইমেস্ক এখনো বাকি। ৮ জুন আবদুল হামিদ চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে আসেন। একই বিমানে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিআইপি প্রোটোকল ব্যবহার করে নির্বিঘ্নে বাড়িতে চলে যান। মজার ব্যাপার হলো, যাওয়ার সময় তাঁর যে পোশাক ছিল শার্ট এবং লুঙ্গি; আসার সময় তিনি সেই শার্ট-লুঙ্গি পরেই এসেছেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় যে তিনি বেশ অসুস্থ।

যদি আবদুল হামিদ পালিয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে ফেরার সময় বিমানবন্দরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো না কেন? তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ছিল বলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ একাধিক উপদেষ্টা অভিযোগ করেছেন। সেই হত্যা মামলায় তো তাঁকে গ্রেপ্তার করার কথা। কিন্তু তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হলো না। ঘটনার শেষ এখানেই নয়। এরপর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নাই। এজন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা আছে। এই মামলার তদন্ত চলছে। তদন্তে তাঁর হত্যাসংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে। তাহলে এত জল ঘোলা করা হলো কেন?

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিজেই বলেছিলেন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে আবদুল হামিদকে ফিরিয়ে আনবেন। নিজেই বলেছিলেন, আবদুল হামিদ পালিয়েছেন। আবার তিনি বললেন যে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নেই। অর্থাৎ তাঁর বিরুদ্ধে যদি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা না থাকে, তিনি যদি নির্বিঘ্নে দেশে ফিরতে পারেন তাহলে তিনি নির্বিঘ্নে বিদেশ যেতে পারবেন না কেন? এটি একটি ছোট্ট উদাহরণ।

উপদেষ্টারা কীভাবে সরকারকে বিতর্কিত, হাস্যকর করছেন, তাদের অযোগ্যতা, দায়িত্বহীনতা এবং লাগামহীন কথাবার্তার কারণে সরকার পদে পদে বিব্রত হচ্ছে। এটি যেন ঠিক পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আরেক রূপ। আওয়ামী লীগের কিছু মন্ত্রীর কথা নিশ্চয়ই জনগণের মনে আছে। ওবায়দুল কাদেরের অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ বাচনভঙ্গি এবং কথাবার্তা জাতিকে শুধু বিনোদনই দেয়নি, একপর্যায়ে জাতির ঘৃণা তৈরি হয়েছিল তাঁর এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। হাছান মাহমুদ বা মোহাম্মদ আলী আরাফাতের মতো আওয়ামী লীগের নেতাদের অরুচিকর লাগামহীন বেপরোয়া কথাবার্তা আওয়ামী লীগকে ডুবিয়েছে এটি অনেকেই মনে করেন। ঠিক একই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পারছি এই সরকারের কারও কারও মধ্যে। অতিকথন, এখতিয়ারবহির্ভূত বিষয়ে কথা বলা এবং একই বিষয়ে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে তাঁরা নিজেরা শুধু বিতর্কিত হচ্ছেন না, এই সরকারকে বিব্রত করছেন। সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলছেন। আমরা স্থানীয় সরকারবিষয়ক উপদেষ্টার কথাই ধরি না কেন। তিনি তরুণ ছাত্রনেতা। জুলাই বিপ্লবে তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। প্রথমে তিনি যুব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে তাঁকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় দেওয়া হয়। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি একের পর এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। এসব বিতর্ক থেকে বেরোনোর জন্য যেসব কথাবার্তা বলছেন, সেসব কথা তাঁকে আরও বিতর্কিত করছে। তাঁর সহকারী একান্ত সচিব ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। শুধু এটি নয়। বিতর্ক যেন তাঁর নিত্য সঙ্গী।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের ব্যাপারে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল একটি রায় দেন। এই রায়টি প্রতিপালন না করে তিনি দীর্ঘ কালক্ষেপণ করেছেন। সিটি করপোরেশন ঘিরে একটি উত্তপ্ত আন্দোলন সূচনা করার সুযোগ দিয়েছেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমে তাঁকে ব্যাপক সমালোচিত হতে হয়েছে। তারপরও তিনি গোঁ ধরে আছেন। ঠিক যেন আওয়ামী লীগ সরকারের মতোই। বিষয়টি আপিল বিভাগ পর্যন্ত গড়িয়েছে। আপিল বিভাগ এটি পাঠিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে তাদের কাজ শুধু গেজেট প্রকাশ করা। সেটি তারা করেছে। শপথের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের। তারপরও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কিছুই করেনি।

এবার পবিত্র ঈদুল আজহার সময় দেখা গেল, একটি অভিভাবকহীন নগরী কী রকম জঞ্জালে পরিণত হতে পারে। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বীরদর্পে ঘোষণা করল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা সিটির সব আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে। উত্তর সিটি করপোরেশনে তা-ও একটা সহনীয় অবস্থা ছিল। কিন্তু দক্ষিণে এখনো ময়লা-আবর্জনার স্তূপ পড়ে আছে। কারণ সিটি করপোরেশন অবরুদ্ধ। সেখানে কোনো কাজ হচ্ছে না। ফলে নগরের পরিচ্ছন্নতার কাজটিও এখন অচল হয়ে আছে। এই অবস্থার জন্য যে দায়ী স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ছাড়া আর কেউ নন, তা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কেন তিনি গোঁ ধরে আছেন, কার স্বার্থ তিনি রক্ষা করছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন হতেই পারে। কিন্তু তাঁর কারণে পুরো ঢাকা শহরে একটা অরাজক অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। আন্দোলন, বিশৃঙ্খলায় জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে ধারণা হয়েছে যে বিশেষ একটি উদ্দেশ্যের কারণেই হয়তো তিনি এ ধরনের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছেন।

এবার ঈদে কোরবানির পশুর চামড়ার একটি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। এই নির্ধারিত মূল্যে যেন চামড়া বিক্রি হয়, সেজন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে বাণিজ্য উপদেষ্টার পক্ষ থেকে অভয়বাণী শোনানো হয়েছিল। কিন্তু এবার চামড়ার দাম এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। শুধু তা-ই নয়, চামড়ার বাজারে যেন হরিলুট হয়েছে। এরপর উপদেষ্টাদের স্ববিরোধী কথাবার্তা। শিল্প উপদেষ্টা বললেন, সিন্ডিকেটের কারণেই চামড়ার ন্যায্যমূল্য পাননি বিক্রেতারা। আবার বাণিজ্য উপদেষ্টা সদর্ভে বললেন, অন্য বছরের তুলনায় চামড়ার দাম এবার বেশি। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা বলার উদ্দেশ্য কী, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এরকম অনেক উদাহরণ দেওয়া যায়। একজন উপদেষ্টা তিন মাস আগে যা বলেছেন তিন মাস পর সেই অবস্থান থেকে কোথায় এলেন, তা যদি নিজে একবার আয়নায় দেখতেন তাহলে হয়তো নিজেরাই বিব্রত হতেন।

পরিবেশ উপদেষ্টার কথাই ধরা যাক না কেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর পলিথিন নিয়ে তোলপাড় শুরু করলেন। সেই পলিথিন এখন বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পলিথিনবিরোধী অভিযানও থেমে গেছে।

আমাদের যাঁরা সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তাঁদের সব সময় দায়িত্বশীল আচরণ জনগণ প্রত্যাশা করে। তাঁরা যে কথাটা বলবেন, সেটি তাঁদের ব্যক্তিগত কথা নয়। তাঁদের কথা সরকারের বক্তব্য। কাজেই তাঁরা যখন কোনো বক্তব্য রাখবেন, সেই বক্তব্য অবশ্যই দায়িত্বশীল এবং পরিমার্জিত হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এই সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা এত দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য রাখছেন যে বক্তব্যগুলো শুধু সরকারকেই নয়, জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আর একারণে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা আশা করব, প্রধান উপদেষ্টা এই বিষয়টি নজরে আনবেন। ব্যর্থ, অযোগ্য এবং যাঁরা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং উপদেষ্টা পরিষদ পরিবর্তন করে একটি নিরপেক্ষ অবয়ব তিনি ফিরিয়ে আনবেন। যাতে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন না ওঠে। কারণ এই উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেককে নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠছে। তাঁদের নিরপেক্ষতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম