শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

গত ৮ মে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক যান। বিদেশে যাওয়ার আগে তিনি সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। সেখানে মেডিকেল বোর্ড ক্যানসার আক্রান্ত সাবেক রাষ্ট্রপতির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তারা আবদুল হামিদকে বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়ে সরকারের সব মহলকে অবহিত করে সাবেক রাষ্ট্রপতি ব্যাংকক যান। তিনি যথারীতি তাঁর প্রাপ্য ভিআইপি সুবিধা ব্যবহার করে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। এ পর্যন্ত সবই ছিল ঠিক। পরদিন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা গাজীপুরের এক অনুষ্ঠানে বলেন যে তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতির ‘পালানোর’ ব্যাপারে কিছুই জানতেন না। যারা তাঁকে ‘পালাতে সাহায্য করেছে’ তাদের বিরুদ্ধে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে তিনি পদত্যাগ করবেন বলেও ঘোষণা করেন। তাঁর এই ঘোষণার পর হুলুস্থুল পড়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই ইমিগ্রেশনে দায়িত্ব পালনকারী তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় তোলপাড়। আবদুল হামিদ পালিয়েছেন না সরকারের অনুমতি নিয়ে বিদেশে গেছেন, এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে চলে বিতর্ক।

উপদেষ্টাদের কেউই দায়িত্ব নিতে রাজি হন না। বরং তাঁরা রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিনের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু সেই চেষ্টা শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। অবশেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঘোষণা করেন যে তিনি ইন্টারপোলের মাধ্যমে আবদুল হামিদকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। কিন্তু এর মধ্য দিয়ে দেশের রাজনীতিতে অনেক জল ঘোলা হতে থাকে। আবদুল হামিদের এই তথাকথিত পলায়নের ঘটনার জেরে আওয়ামীবিরোধী আন্দোলন তীব্র হয়। নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভীকে কোনো মামলা ছাড়াই গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁর বিরুদ্ধে দেওয়া হয় হত্যা মামলা। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি, জামায়াত এবং হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগের রাজনীতি জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু নাটকের আসল ক্লাইমেস্ক এখনো বাকি। ৮ জুন আবদুল হামিদ চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে আসেন। একই বিমানে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিআইপি প্রোটোকল ব্যবহার করে নির্বিঘ্নে বাড়িতে চলে যান। মজার ব্যাপার হলো, যাওয়ার সময় তাঁর যে পোশাক ছিল শার্ট এবং লুঙ্গি; আসার সময় তিনি সেই শার্ট-লুঙ্গি পরেই এসেছেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় যে তিনি বেশ অসুস্থ।

যদি আবদুল হামিদ পালিয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে ফেরার সময় বিমানবন্দরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হলো না কেন? তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ছিল বলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ একাধিক উপদেষ্টা অভিযোগ করেছেন। সেই হত্যা মামলায় তো তাঁকে গ্রেপ্তার করার কথা। কিন্তু তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হলো না। ঘটনার শেষ এখানেই নয়। এরপর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন যে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ওয়ারেন্ট নাই। এজন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যদিও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা আছে। এই মামলার তদন্ত চলছে। তদন্তে তাঁর হত্যাসংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে। তাহলে এত জল ঘোলা করা হলো কেন?

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিজেই বলেছিলেন, ইন্টারপোলের মাধ্যমে আবদুল হামিদকে ফিরিয়ে আনবেন। নিজেই বলেছিলেন, আবদুল হামিদ পালিয়েছেন। আবার তিনি বললেন যে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নেই। অর্থাৎ তাঁর বিরুদ্ধে যদি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা না থাকে, তিনি যদি নির্বিঘ্নে দেশে ফিরতে পারেন তাহলে তিনি নির্বিঘ্নে বিদেশ যেতে পারবেন না কেন? এটি একটি ছোট্ট উদাহরণ।

উপদেষ্টারা কীভাবে সরকারকে বিতর্কিত, হাস্যকর করছেন, তাদের অযোগ্যতা, দায়িত্বহীনতা এবং লাগামহীন কথাবার্তার কারণে সরকার পদে পদে বিব্রত হচ্ছে। এটি যেন ঠিক পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আরেক রূপ। আওয়ামী লীগের কিছু মন্ত্রীর কথা নিশ্চয়ই জনগণের মনে আছে। ওবায়দুল কাদেরের অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ বাচনভঙ্গি এবং কথাবার্তা জাতিকে শুধু বিনোদনই দেয়নি, একপর্যায়ে জাতির ঘৃণা তৈরি হয়েছিল তাঁর এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে। হাছান মাহমুদ বা মোহাম্মদ আলী আরাফাতের মতো আওয়ামী লীগের নেতাদের অরুচিকর লাগামহীন বেপরোয়া কথাবার্তা আওয়ামী লীগকে ডুবিয়েছে এটি অনেকেই মনে করেন। ঠিক একই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পারছি এই সরকারের কারও কারও মধ্যে। অতিকথন, এখতিয়ারবহির্ভূত বিষয়ে কথা বলা এবং একই বিষয়ে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে তাঁরা নিজেরা শুধু বিতর্কিত হচ্ছেন না, এই সরকারকে বিব্রত করছেন। সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলছেন। আমরা স্থানীয় সরকারবিষয়ক উপদেষ্টার কথাই ধরি না কেন। তিনি তরুণ ছাত্রনেতা। জুলাই বিপ্লবে তাঁর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। প্রথমে তিনি যুব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরে তাঁকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় দেওয়া হয়। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি একের পর এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন। এসব বিতর্ক থেকে বেরোনোর জন্য যেসব কথাবার্তা বলছেন, সেসব কথা তাঁকে আরও বিতর্কিত করছে। তাঁর সহকারী একান্ত সচিব ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। শুধু এটি নয়। বিতর্ক যেন তাঁর নিত্য সঙ্গী।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের ব্যাপারে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনাল একটি রায় দেন। এই রায়টি প্রতিপালন না করে তিনি দীর্ঘ কালক্ষেপণ করেছেন। সিটি করপোরেশন ঘিরে একটি উত্তপ্ত আন্দোলন সূচনা করার সুযোগ দিয়েছেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমে তাঁকে ব্যাপক সমালোচিত হতে হয়েছে। তারপরও তিনি গোঁ ধরে আছেন। ঠিক যেন আওয়ামী লীগ সরকারের মতোই। বিষয়টি আপিল বিভাগ পর্যন্ত গড়িয়েছে। আপিল বিভাগ এটি পাঠিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে তাদের কাজ শুধু গেজেট প্রকাশ করা। সেটি তারা করেছে। শপথের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের। তারপরও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এ নিয়ে কিছুই করেনি।

এবার পবিত্র ঈদুল আজহার সময় দেখা গেল, একটি অভিভাবকহীন নগরী কী রকম জঞ্জালে পরিণত হতে পারে। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার নেতৃত্বে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বীরদর্পে ঘোষণা করল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা সিটির সব আবর্জনা পরিষ্কার করা হবে। উত্তর সিটি করপোরেশনে তা-ও একটা সহনীয় অবস্থা ছিল। কিন্তু দক্ষিণে এখনো ময়লা-আবর্জনার স্তূপ পড়ে আছে। কারণ সিটি করপোরেশন অবরুদ্ধ। সেখানে কোনো কাজ হচ্ছে না। ফলে নগরের পরিচ্ছন্নতার কাজটিও এখন অচল হয়ে আছে। এই অবস্থার জন্য যে দায়ী স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা ছাড়া আর কেউ নন, তা বুঝতে কারও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কেন তিনি গোঁ ধরে আছেন, কার স্বার্থ তিনি রক্ষা করছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন হতেই পারে। কিন্তু তাঁর কারণে পুরো ঢাকা শহরে একটা অরাজক অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। আন্দোলন, বিশৃঙ্খলায় জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে ধারণা হয়েছে যে বিশেষ একটি উদ্দেশ্যের কারণেই হয়তো তিনি এ ধরনের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছেন।

এবার ঈদে কোরবানির পশুর চামড়ার একটি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। এই নির্ধারিত মূল্যে যেন চামড়া বিক্রি হয়, সেজন্য সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে বলে বাণিজ্য উপদেষ্টার পক্ষ থেকে অভয়বাণী শোনানো হয়েছিল। কিন্তু এবার চামড়ার দাম এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। শুধু তা-ই নয়, চামড়ার বাজারে যেন হরিলুট হয়েছে। এরপর উপদেষ্টাদের স্ববিরোধী কথাবার্তা। শিল্প উপদেষ্টা বললেন, সিন্ডিকেটের কারণেই চামড়ার ন্যায্যমূল্য পাননি বিক্রেতারা। আবার বাণিজ্য উপদেষ্টা সদর্ভে বললেন, অন্য বছরের তুলনায় চামড়ার দাম এবার বেশি। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা বলার উদ্দেশ্য কী, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এরকম অনেক উদাহরণ দেওয়া যায়। একজন উপদেষ্টা তিন মাস আগে যা বলেছেন তিন মাস পর সেই অবস্থান থেকে কোথায় এলেন, তা যদি নিজে একবার আয়নায় দেখতেন তাহলে হয়তো নিজেরাই বিব্রত হতেন।

পরিবেশ উপদেষ্টার কথাই ধরা যাক না কেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর পলিথিন নিয়ে তোলপাড় শুরু করলেন। সেই পলিথিন এখন বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পলিথিনবিরোধী অভিযানও থেমে গেছে।

আমাদের যাঁরা সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তাঁদের সব সময় দায়িত্বশীল আচরণ জনগণ প্রত্যাশা করে। তাঁরা যে কথাটা বলবেন, সেটি তাঁদের ব্যক্তিগত কথা নয়। তাঁদের কথা সরকারের বক্তব্য। কাজেই তাঁরা যখন কোনো বক্তব্য রাখবেন, সেই বক্তব্য অবশ্যই দায়িত্বশীল এবং পরিমার্জিত হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু এই সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা এত দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য রাখছেন যে বক্তব্যগুলো শুধু সরকারকেই নয়, জুলাই বিপ্লবকেই প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। আর একারণে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আমরা আশা করব, প্রধান উপদেষ্টা এই বিষয়টি নজরে আনবেন। ব্যর্থ, অযোগ্য এবং যাঁরা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং উপদেষ্টা পরিষদ পরিবর্তন করে একটি নিরপেক্ষ অবয়ব তিনি ফিরিয়ে আনবেন। যাতে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন না ওঠে। কারণ এই উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেককে নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠছে। তাঁদের নিরপেক্ষতা আজ প্রশ্নবিদ্ধ।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার
আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশার চাপায় নিহত ১
অটোরিকশার চাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন
সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২
রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২
চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে