শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, শনিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে 'তৃতীয় মাত্রা'য় যা বললেন মাহফুজ আনাম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে 'তৃতীয় মাত্রা'য় যা বললেন মাহফুজ আনাম

সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম সম্প্রতি পাশ হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সম্পর্কে বলেছেন, 'সংবিধানে আমাদের যে অধিকার দেয়া হয়েছে মিডিয়াকে জেনারেলি এবং মতপ্রকাশের জন্য অর্থ্যাৎ অনুচ্ছেদ ৩৯.২ এর 'এ' এবং 'বি'তে যৌক্তিক সীমার মধ্যে আমাদের বিরাট স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। এ আইন একেবারেই তার পরিপন্থী। দ্বিতীয়ত, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের যে মূল আদর্শ- তার মধ্যে স্বাধীনতার, মতপ্রকাশের, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা মূলমন্ত্র ছিল। এ আইন সাধারণভাবে গণতান্ত্রিক যে কাঠামো, গণতান্ত্রিক যে চর্চা- সেটার পরিপন্থী। সাংবাদিকতার মূল নীতি, স্তম্ভের যে জায়গাগুলো সেগুলোও সম্পূর্ণভাবে এ আইনের পরিপন্থী। এসব কারণে সম্পাদক পরিষদ থেকে এ আইনটি প্রত্যাখ্যান করতে বাধ্য হয়েছি।' বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে চ্যানেল আইয়ের 'তৃতীয় মাত্রা' অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে মাহফুজ আনাম এসব কথা বলেন। 

তিনি আরও বলেন, এ আইনের বিষয়ে সরকারের উদ্দেশ্য মহৎ- আমি সে প্রেক্ষাপট থেকে কথা শুরু করতে চাই। সে দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই বলি, ওনারা ডিজিটাল জগতে নিরাপত্তা নিয়ে খুব চিন্তিত এবং আইনটির নামই হচ্ছে 'ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। ডিজিটাল মাধ্যমে সংগঠিত অপরাধ সনাক্তকরণ, প্রতিরোধ, দমন, বিচার'- এসব ব্যাপার। ডিজিটাল জগত নিয়ে ওনারা আইনটা করেছেন। আমি সরকারের ভালো উদ্দেশ্য ধরে নিয়েই বলছি যেখানে ওনারা ভুলটা করেছেন: এখন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মটা শুধু ডিজিটাল জগতে ব্যবহৃত হয় না। অর্থ্যাৎ মানি ট্রান্সফার, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, তারপর নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পুলিশের তথ্য সংগ্রহ- এসব ক্ষেত্রে তার বিরাট ব্যবহার আছে। কিন্তু মিডিয়া, গণমাধ্যম যার মূল হচ্ছে স্বাধীনতা, মুক্ত চিন্তা, তারাও কিন্তু এ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের গণমাধ্যম ডিজিটালাইজ হয়ে গেছে। এখন ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন করতে গিয়ে তারা যে স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধ করছেন এ জায়গাটা ওনারা যথেষ্ঠ গুরুত্ব নিয়ে দেখেননি, দেখছেন না। আমরা যখন সংসদীয় কমিটিতে গিয়ে এতবার অনুনয় বিনয় করলাম, যুক্তি দিলাম, ওনারাও এ জিনিসটাতে একেবারেই এ জিনিসটা গুরুত্ব সহকারে দেখেননি।

মাহফুজ আনাম বলেন, আমি তিনটা উদারহরণ দিই। আমার একটা মূল প্রস্তাব ছিল ওনারা যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করতেই বদ্ধপরিকর, এবং বারবার আমাদের বলা হচ্ছে এটা সাংবাদিকতায় কোনো রকমভাবেই ব্যবহার হবে না, সাংবাদিকদের স্বাধীনতা খর্ব হবে না তখন আমি বলেছিলাম আইনে কোথাও ডিসক্লেইমার দেয়া যায় কি না- যে এ আইনে যা আছে তা সাংবাদিকতায় প্রযোজ্য হবে না, মিডিয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। এ ধরনের একটা ক্লজ থাকলেই তো আমাদের সমস্ত দুশ্চিন্তা চলে যায়।- এটা আমার প্রস্তাব ছিল। একাত্তর টিভির মোজাম্মেল বাবু (একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক)- ওনার একটা প্রস্তাব ছিল যদি এটা যদি মাহফুজ ভাইয়ের প্রস্তাবটা গ্রহণ করতে না পারেন তাহলে আপনারা এটা রাখেন যে- সংবাদ/মিডিয়া সংশ্লিষ্ট যা-ই আসবে এটা প্রেস কাউন্সিলের মাধ্যমে আসবে। তাহলে তবু একটা ফিল্টারিংয়ের জায়গা হলো।-এটা মোজাম্মেল বাবুর প্রস্তাব ছিল। তারপর আমাদের মনজুরুল আহসান বুলবুলের (একুশে টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) বলেছেন- এটা তো তথ্য অধিকার আইনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। এতে অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট কীভাবে আসতে পারে যেটা এরইমধ্যে তথ্য অধিকার আইন  থেকে চলে গেছে। আমি তো এই তিনটা উদাহরণ দিলাম। আমরা বলতে পারেন সেকশন বাই সেকশন, অধ্যায় দিয়ে আমরা উনাদের সাথে কথা বলেছি। ব্যাখা দিয়ে দেখিয়েছি এ ক্লজ কীভাবে সাংবাদিকদের স্বাধীন সাংবাদিকতার স্বাধীন মতপ্রকাশের সাথে সাংঘর্ষিক। ওনারা শুনেছেন। দুই দিন দুইটা সেশন করেছেন এবং এখন মন্ত্রী বলছেন, 'আমাদের সব ব্যাপার উনি মেনে নিয়েছেন' আর আমার স্মৃতিতে সেটা একেবারেই মিলছে না। হয়তো আমার স্মৃতিভ্রম ঘটছে, আর তো আমি কিছু বলতে পারি না। আমিতো বলতে পারি না মন্ত্রী... (হাসি)

মিডিয়া বলতে কী বোঝাচ্ছেন উপস্থাপকের এমন প্রশ্নে মাহফুজ আনাম বলেন, টেলিভিশন, সংবাদপত্র, রেডিও, এবং অনলাইন মিডিয়াও। এখন অনলাইন মিডিয়া নিয়ে একটুখানি অস্পষ্টতার জায়গা আছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম এবং অনলাইন মিডিয়া খুব কাছাকাছি। কিন্তু বাস্তবতা হল এই যে টেলিভিশন- এটার মূল প্ল্যাটফর্মই হল ডিজিটাল। সংবাদপত্র ডেইলি স্টার ২৪ ঘণ্টায় একবার প্রিন্ট করি, কিন্তু সারাদিন তো অনলাইনে আছে, এবং অনলাইনে পাঠক সংখ্যা প্রিন্টের চাইতে অনেক বেশি। আগামীতে এটা আরও বাড়বে। তো, ডিজিটাল তো বিশ্বই এবং সেখানে আপনি... একটা উপমা দিই জানি না এটা সঠিক হচ্ছে কী না... 'আপনার ঘরে অনেক পোকামাকড় আছে, তো পোকামাকড় মারতে আপনি এমন স্প্রে দিলেন যে আপনার নিজের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে গেল। শ্বাস রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।' এটা অনেকটা তাই।  আপনি একটা দিকে নজর দিতে গিয়ে অন্য যে আপনার এত বড় অর্জন 'গণতন্ত্র', 'স্বাধীন সাংবাদিকতা', সেগুলোকে আমরা গুরুতরভাবে ব্যাহত করতে যাচ্ছি।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে