শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০১৪

টি-২০ বিশ্বকাপে দর্শক হওয়ার শঙ্কা

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
টি-২০ বিশ্বকাপে দর্শক হওয়ার শঙ্কা

আফগানিস্তান সাফ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন। আর বাংলাদেশ গ্রুপ ম্যাচ খেলেই বিদায় নেওয়ায় ক্রিকেট বোর্ডের এক কর্মকর্তার মন্তব্য ছিল- আমাদের ফুটবলারদের পায়ের বুট খুলে হাতে চুড়ি পরানো উচিত। গতকালের পর এ কর্মকর্তা কি বলবেন- ব্যাট-বল ফেলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের হাতে কী দেওয়া উচিত? সত্যিই এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের কাছে ৩২ রানে হারের পর পুরো দেশই ক্ষুব্ধ। এতটা ক্ষুব্ধ যে কেউ আর ক্রিকেটারদের টাইগার বলতে আগ্রহী নন। প্রশ্ন উঠতে পারে, হার-জিত নিয়েই তো খেলা। এক খেলা হারলে এত ভেঙে পড়লে চলবে কি? শ্রীলঙ্কার কাছে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ একটা ম্যাচও জিততে পারেনি। ফলাফলটা ক্রীড়ামোদীরা স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছিলেন। কেননা মুশফিকদের হোয়াইটওয়াশ করার ক্ষমতা লঙ্কানদের রয়েছে। কিন্তু আফগানিস্তানের কাছে এমন লজ্জাকর হার কি মানা যায়?
মানা যায় না বলেই কাল ম্যাচ শেষে মুশফিকদের তিরস্কার করা হয়েছে। ভারত বা পাকিস্তান দুর্বল প্রতিপক্ষের কাছে হারলে ক্রিকেটারদের বাসায় হামলা চালানো হয়। ২০০৭ সালে বাংলাদেশের কাছে হারার পর ভারতীয় ক্রিকেটারদের বাসায় কড়া নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল। ম্যাচ হারলে ক্রিকেটারদের ওপর হামলা কারও কাম্য নয়। কিন্তু ভরাডুবি যখন সীমানা ছাড়িয়ে যায় তখন খেলাপাগল দর্শকরা নিজেদের আর ঠিক রাখতে পারেন না। নিউজিল্যান্ডকে দুবার হোয়াইটওয়াশ ও অন্য খেলায়ও জয় পেলে ক্রিকেটাররা প্রশংসায় ভেসে যান। কিন্তু কাল বাংলাদেশ যেভাবে হারল তাতে যদি ভারত ও পাকিস্তানের পরিণতি হতো তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেটকে ভালোবাসে ঠিকই। কিন্তু ভারতীয়দের মতো উš§াদনা নেই। থাকলে আফগানিস্তানের কাছে হারার পর যতই নিরাপত্তা থাকুক না কেন মাঠে যে কী ঘটত বলা মুশকিল ছিল। এদিক দিয়ে ভাগ্যবানই বলতে হয় মুশফিকদের। এ হারের অজুহাত হিসেবে অনেকে দাঁড় করাচ্ছেন তিন তারকা সাকিব, তামিম ও মাশরাফির অনুপস্থিতি। না, এটা কোনো অজুহাত হতে পারে না। সাকিব ও তামিমের দেখা না মিললেও প্রথম ম্যাচে মুশফিকদের সেঞ্চুরিসহ ভারতকে কি বড় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়নি। যদিও জিততে পারেনি তবুও বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। ভালো খেললে উচ্ছ্বাস, হারলে তিরস্কার হবেই কিন্তু আফগানিস্তানের কাছে হারের পর তিরস্কারের ভাষাই খুঁজে পাচ্ছে না ক্রিকেটপ্রেমীরা। এটা ঠিক, আফগানরা ফুটবলের মতো ক্রিকেটে অনেক উন্নতি করেছে। তা না হলে বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল কীভাবে? তার পরও মাশরাফি, সাকিব, তামিম নেই বলে বাংলাদেশ হেরেই যাবে তা কেউ ভাবতেই পারেনি। এমন হারে প্রশ্ন উঠেছেÑ বাংলাদেশ কি হারছে না ইচ্ছা করে হেরে যাচ্ছে? বিসিবি বা ক্রিকেটাররা যতই অস্বীকার করুক না কেন, দলের ভেতর চরম দ্বন্দ্ব বিরাজ করছে। এটা নতুন কিছু নয়। কিন্তু এবারের দ্বন্দ্ব নাকি মহামারী রূপ ধারণ করেছে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ খেলার সময় তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তাহলে কি গতকাল আফগানিস্তানের কাছে বাংলাদেশ ইচ্ছা করেই হেরেছে। ধরে নিলাম ইচ্ছা করে কেউ দেশের ইমেজ নষ্ট করতে চান না। কিন্তু কাল তাদের খেলা দেখে মনে হচ্ছিল, মাঠে তারা ততটা মনোযোগী ছিলেন না। প্রথমেই ধরা যাক আফগানিস্তানের ব্যাটিং প্রসঙ্গ। শুরু থেকেই বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা দুর্দান্ত খেলছিলেন। ৯০ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর একসময় মনে হচ্ছিল আফগানরা ১৫০ রানই করতে পারবেন না। অথচ ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে স্ট্যানিকজাই ও সামিউল্লাহ শেনওয়ারি ম্যাজিক প্রদর্শন করেন। ৯০ থেকে তারা রান নিয়ে যান ২৫৪-তে। অর্থাৎ ১৬৪ রান করে তারা ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে এশিয়া কাপে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেন। তাদের এ নৈপুণ্য নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। কিন্তু তারা কি উঁচুমানের ব্যাটসম্যান, তাদের আউটই করা যাবে না! এ সময় বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে মুশফিকদের আয়েশিভাব লক্ষ্য করা যায়। আর এতেই যেখানে ২০০ হওয়ার কথা নয় সেখানে রান ওঠে ২৫৪! তিন তারকা না থাকলেও ফতুল্লায় ব্যাটিং-উপযোগী পিচে ২৫৫ করাটা টাইগারদের জন্য কোনো কষ্টকরই ছিল না। আর দু-তিন জন ছাড়া আফগান বোলিংলাইনও ততটা শক্তিশালী নয়। বুঝেশুনে খেললে অনায়াসে জয় পাওয়া যেত। কিন্তু আনাড়ি মার্কা ব্যাট চালিয়ে বাংলাদেশ ২২২ রানে অলঅউট হয়ে যায়। সত্যি বলতে কী, মুমিনুল ও জিয়া ছাড়া আর কোনো ব্যাটসম্যানকে ততটা সতর্ক মনে হয়নি। এমন হারের পর কর্মকর্তারা কী ব্যাখ্যা দেবেন জানি না। বলবেন, এমন হতেই পারে। সব ঠিক হয়ে যাবে। তারা হয়তো স্বস্তিতে থাকবেন। কিন্তু কালকের হারে মন ভেঙে গেছে সবারই। এশিয়া কাপে না হয় বিদায় ঘণ্টা বেজে গেল। কিন্তু টি-২০ বিশ্বকাপে নিজেদের দেশে মুশফিকদের দর্শক হয়ে বসে থাকতে হয় কি না সে শঙ্কাই জেগেছে। কেননা চূড়ান্ত পর্বে আসতে হলে আফগানিস্তানকে হারাতে হবে। গতকালকের হারের পর আশা কি করা যায় বাংলাদেশ পরবর্তীতে ঠিকই আফগানদের হারাবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
পা হারানোর সম্ভাবনা ছিল পন্থের, জানালেন চিকিৎসক
পা হারানোর সম্ভাবনা ছিল পন্থের, জানালেন চিকিৎসক
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সেরা সুযোগ উইম্বলডনেই: জকোভিচ
২৫তম গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের সেরা সুযোগ উইম্বলডনেই: জকোভিচ
গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ
গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ
পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ
পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির
যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো
যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো
বাবরকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসিস
বাবরকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসিস
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন সাভোনা
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
সর্বশেষ খবর
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

৪৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার
ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করেছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণার পরিসর বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা
ফেসবুকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর
রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে গুলি করে চারজনকে হত্যা, ফের উত্তপ্ত মণিপুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিডা’র সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
পঞ্চগড়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
নতুন করারোপ ছাড়াই ফুলবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা
বিএম কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম