শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

হারিয়ে যাচ্ছে আনোয়ারা পার্ক

হাসান ইমন
হারিয়ে যাচ্ছে আনোয়ারা পার্ক

রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র ফার্মগেটে অবস্থিত নগরবাসীর স্বস্তির জায়গা আনোয়ারা উদ্যানও হারিয়ে গেছে। এ পার্কটি ছিল এলাকার মানুষের কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। একসময় প্রতিদিন হাজারো মানুষ ছোট্ট উদ্যানটিতে হাঁটাচলা করত, শিশুরা খেলত, কম আয়ের মানুষ ক্লান্তি দূর করতে জিরিয়ে নিত। কিন্তু মেট্রোরেলের স্টেশন নির্মাণ এবং অবকাঠামো রাখায় বন্ধ হয়ে গেছে গণ অভ্যুত্থানের স্মৃতিবিজড়িত পার্কটি।

আনোয়ারা পার্ক এখন মেট্রোরেলের দখলে। পুরো উদ্যানটি এখন গাছপালা শূন্য বিরানভূমি। মেট্রোরেল প্রকল্পের প্রয়োজনে সাময়িক ব্যবহারের জন্য নেওয়া হলেও আনোয়ারা উদ্যানে এবার স্থায়ী স্টেশন প্লাজা নির্মাণ করতে চায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। তবে উদ্যানটি দখলের পর থেকে ক্ষোভ জানিয়ে আসছেন এলাকাবাসী। বিভিন্ন সময় মানববন্ধনও হয়েছে উদ্যানটি ফিরে পেতে। যদিও উদ্যানে স্টেশন প্লাজা নির্মাণের ব্যাপারে জোর আপত্তি জানিয়েছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম। তখন তিনি বলেছেন, ফার্মগেটের মতো এ রকম বাণিজ্যিক এলাকায় একটা খোলা উদ্যান থাকবে না, এটা তো মেনে নেওয়া কষ্টকর।

সরেজমিনে দেখা গেছে, আনোয়ারা পার্কের দক্ষিণ পাশ ঘেঁষে নেমেছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের র‌্যাম্প। আর পুরো পার্কটির একটি অংশে গড়ে তোলা হয়েছে দোতালা ভবনে মেট্রোরেলের অফিস। এক পাশে থাকা খালি জায়গায় রাখা ছিল নির্মাণসামগ্রী। এখন নির্মাণসামগ্রী সরিয়ে ফেলেছে ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ। তবে দুটি ভেকু দিয়ে গর্ত করতে দেখা গেছে। মাঠের চারপাশে আচ্ছাদিত করে রাখা হয়েছে।

মাঠ প্রসঙ্গে কথা হয় ফার্মগেটের তেজতুরী এলাকার বাসিন্দা শাহাদাৎ হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, আনোয়ারা উদ্যানে শত শত গাছগাছালি ছিল। এখন সব বিলীন। একসময় পার্কে বসে বিশ্রাম, আড্ডা সব হয়েছে। সকালবেলা বন্ধুরা এসে ব্যায়াম করতাম। মেট্রোরেলের কাজ শুরু হওয়ার পর পার্কটি দখল হয়ে যায়। এরপর শুনছি কাজ শেষ হলে আবার পার্কটি আগের অবস্থায় ফিরবে। সিটি করপোরেশনের দেওয়া সাইনবোর্ডও আছে। কিন্তু এখানে স্টেশন প্লাজা নির্মাণ হলে এ পার্ক চিরতরে হারিয়ে যাবে। তবে এ এলাকায় পার্কটা খুবই দরকার।

ফার্মগেটে পার্কের এ জায়গাটি গণপূর্ত অধিদপ্তরের। এটা রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের দায়িত্ব পায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। অধিদপ্তরের অনুমতি নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে জায়গাটি মেট্রোরেলের প্রকল্প অফিস ও নির্মাণ উপকরণ রাখার কাজে ব্যবহার করে আসছে ডিএমটিসিএল। যদিও বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে সংবাদ এসেছে মাঠে প্লাজা তৈরি করে জায়গাটি নিজেদের করে নিতে চাইছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। তবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন জানায়, মেট্রোরেলের কাজ শেষ হলেও পার্কটি ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ করপোরেশনকে বুঝিয়ে দেয়নি। বুঝিয়ে দেওয়ার পর পার্কটি নিয়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএমটিসিএল পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মো. আবদুল বাকী মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আনোয়ারা পার্কের একটি অংশে মেট্রোরেলের অফিস রয়েছে। অন্য অংশে বিভিন্ন সরঞ্জাম ছিল। এখন সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। এখানে পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। কোনো প্লাজা বা মার্কেট নির্মাণ হবে না।

এ বিষয়ে জানতে গণপূর্ত অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা জানান, যেহেতু এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি, তাই কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ থেকে প্লাজা বানানোর অনুমতি চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি এসেছে। সেখান থেকেই সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষকে প্লাজা নির্মাণের জন্য পার্কের জায়গাটি দেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি, এমনটি জানিয়ে তিনি বলেন, সব দেশেই মেট্রোরেলকে বিশেষ সুযোগসুবিধা দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রেও মাঠটি মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষকে দেওয়ার কথা চলছে। উত্তর সিটি করপোরেশন থেকেও ফার্মগেটের এ জায়গাটি চাওয়া হয়েছিল। তবে যেহেতু এটা গণপূর্তের সম্পদ, তাই সিটি করপোরেশন কেবল এর রক্ষণাবেক্ষণ ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ করতে পারবে।

উল্লেখ্য, ১৯৬৯-এর ২৫ জানুয়ারি গণ অভ্যুত্থানের দ্বিতীয় দিন ঢাকার নাখালপাড়ার ৪৮৪ নম্বর বাসায় চার মাসের শিশুসন্তান নার্গিসকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছিলেন মা আনোয়ারা বেগম। এমন সময় পাকিস্তানি স্বৈরাচার সরকারের পুলিশ বাহিনীর বুলেট টিনের বেড়া ভেদ করে আনোয়ারা বেগমের গায়ে বিদ্ধ হয় এবং তিনি নিহত হন। এ ঘটনায় তার স্মরণে মাঠটিতে আনোয়ারা বাগান নামে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে এটা আনোয়ারা মাঠ নামে পরিচিতি পায়।

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগে বিপত্তি
অবৈধ গ্যাস সংযোগে বিপত্তি
চুরি হচ্ছে ফুটপাতের স্লাব
চুরি হচ্ছে ফুটপাতের স্লাব
চালু হচ্ছে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট
চালু হচ্ছে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট
চট্টগ্রামে শহীদ মিনার নিয়ে সমস্যা
চট্টগ্রামে শহীদ মিনার নিয়ে সমস্যা
অব্যবহৃত ফুটওভার ব্রিজ
অব্যবহৃত ফুটওভার ব্রিজ
দুর্ভোগে প্রতিবন্ধী সেবাপ্রার্থীরা
দুর্ভোগে প্রতিবন্ধী সেবাপ্রার্থীরা
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় ৬০ শিক্ষার্থী
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় ৬০ শিক্ষার্থী
বাহারমুক্ত টাউন হল মার্কেট
বাহারমুক্ত টাউন হল মার্কেট
নিরাপত্তা ছাড়াই হচ্ছে বহুতল ভবন
নিরাপত্তা ছাড়াই হচ্ছে বহুতল ভবন
ব্রিজের ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ
ব্রিজের ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ
ফুটপাতে রকমারি পণ্যের পসরা
ফুটপাতে রকমারি পণ্যের পসরা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির
বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?
বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন
রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা
‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’
‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ
নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি
মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার
‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব
ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

৩ ঘন্টা আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা