শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২০

মধ্যপ্রাচ্য জরিপ : ট্রাম্প ও বাইডেন দু'জনের ওপরই আস্থার অভাব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মধ্যপ্রাচ্য জরিপ : ট্রাম্প ও বাইডেন দু'জনের ওপরই আস্থার অভাব

আরব দেশগুলোতে চালানো সাম্প্রতিক জরিপের ফলাফলে বেরিয়ে এসেছে যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বা জো বাইডেন- কেউই মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার জন্য ভাল হবেন না।

জরিপ গবেষণা সংস্থা ইউগভ এবং সৌদি মালিকানাধীন সংবাদপত্র আরব নিউজের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় অর্ধেক এই মত ব্যক্ত করেছেন।

বাকি অর্ধেকের মধ্যে ৪০% উত্তরদাতা বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার জন্য বাইডেন বেশি উপযুক্ত এবং ১২% প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ভাল মনে করছেন।

অনলাইনে গত মাসে মধ্য প্রাচ্যের ১৮টি দেশে এই জরিপ চালানো হয়। জরিপের শিরোনাম ছিল - আরবরা কী চাইছেন?

জরিপে অংশগ্রহণকারীদের কাছে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বা তার প্রতিপক্ষ ডেমোক্র্যাট প্রাথী জো বাইডেন কেউই দেশটির প্রেসিডেন্ট পদে জনপ্রিয় বলে বিবেচিত হননি।

তবে তারা সামান্য এগিয়ে রেখেছেন মি. বাইডেনকে। মূলত, ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস জেরুসালেমে সরিয়ে নেবার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেটি পছন্দ করেননি জরিপে অংশ গ্রহণকারীদের ৮৯%।

তবে ইরাক এবং ইয়েমেনের মানুষ পছন্দ করেছেন ট্রাম্পকে। তারা মনে করছেন, ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয়াসহ অন্যান্য কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছেন ট্রাম্প যেটা তারা সমর্থন করেছেন।

ইরাকে অংশ গ্রহণকারীদের প্রায় ৫৭% বলেছেন, এ বছরের গোড়ার দিকে ইরানের রেভলিউশনারি গার্ড-এর নেতা জেনারেল কাশেম সোলেইমানিকে হত্যা করার আমেরিকান সিদ্ধান্তকে তারা অনুমোদন করেন। অন্যদিকে, সিরিয়ার ঠিক একই সংখ্যক মানুষ অর্থাৎ ৫৭% বলেছেন, তারা এই সিদ্ধান্তের বিরোধী।

নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
বাইডেন ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট ওবামার শাসনামলে হোয়াইট হাউসে আট বছর কাজ করেছেন। জরিপে অংশ গ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়েছিল ওই প্রশাসন সম্পর্কে তাদের কী মতামত।

উত্তরদাতারা বাইডেন সম্পর্কেও তেমন উৎসাহ দেখাননি। এদের অধিকাংশই বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা তার সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দিকে নজর দেননি এবং তাদের জন্য তিনি তেমন কিছুই করেননি। তারা বলেছেন, মি. বাইডেন যদি নির্বাচিত হন, তারা আশা করবেন তিনি ওবামার নীতি থেকে দূরে থাকবেন। তিনি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করবেন।

যদিও এই জরিপে হস্তক্ষেপের কোন ঘটনাই ঘটেনি, তবু এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, যাদের সাথে সহযোগিতায় এই জরিপ চালানো হয়েছে তারা হল সৌদি আরবের রিয়াদ ভিত্তিক সংবাদ প্রতিষ্ঠান আরব নিউজ এবং এই সংবাদমাধ্যম, অনুমোদিত সরকারি সম্পাদকীয় নীতিমালা মেনে কাজ করে থাকে।

সৌদি আরব ওই অঞ্চলে ইরানের প্রতিদ্বন্দ্বী এবং ইরানের সাথে ২০১৫ সালে পারমাণবিক চুক্তি সম্পাদনের জন্য সৌদি নেতৃত্ব কখনও প্রেসিডেন্ট ওবামাকে ক্ষমা করেনি।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরে এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসেন, এবং আরও কঠোর পারমাণবিক কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা জারি করেন। একই সাথে ইরানের উপর পারমাণবিক এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণাও দেন ট্রাম্প।

ওবামার সময় করা চুক্তির সমালোচকদের মধ্যে ছিলেন সৌদি নেতারা। তাদের যুক্তি ছিল ইরানের ক্ষমতাশালী নিরাপত্তা সংস্থাগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি গড়ে তোলার জন্য, উপসগরীয় এলাকায় গোপন ও বিশেষ অভিযান চালানোর জন্য এবং মধ্য প্রাচ্যে একটা আগ্রাসী নীতি চালু রাখার পেছনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে, যে অর্থ দেশটির ব্যয় করা উচিত মানুষের জীবন মান উন্নয়নের জন্য।

ইসরায়েলের ব্যাপারে আমেরিকান নীতির প্রতি ফিলিস্তিনের মানুষের যে ঐতিহাসিক অনাস্থা রয়েছে সেটা বিবেচনায় নিলে ফিলিস্তিনী যারা এই জরিপে অংশ নিয়েছেন তাদের উত্তর কিছুটা অবাক হবার মতই। জরিপের ফিলিস্তিনী উত্তরদাতারা বলেছেন, একটা শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর ব্যাপারে তারা আমেরিকার আরও বেশি ভূমিকা নেবার পক্ষে মতামত দিয়েছেন।

এই জরিপ চালানো হয়েছে বহু মানুষকে বিস্মিত করে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের চুক্তি স্বাক্ষরের পরপরই।

অগ্রাধিকার
জরিপে প্রশ্ন ছিল আমেরিকার অভিবাসন নীতি নিয়ে। যারা জরিপে অংশ নিয়েছেন তাদের প্রায় ৭৫% আশা করছেন হোয়াইট হাউসে প্রশাসনের দায়িত্বে যিনি আসবেন তিনি আরবদের আমেরিকায় যাওয়া আরও সহজ করে দেবেন।

সাম্প্রতিক রিপোর্টে দেখা গেছে আরব তরুণদের তুলনামূলকভাবে বড় একটা অংশ মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাইরে চলে যেতে আগ্রহী। বিশেষ করে লেবানন থেকে, যেখানে দুর্নীতির কারণে এবং অর্থনীতি ভেঙে পড়ায় বহু মানুষ তাদের ভবিষ্যত নিয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।

ইসলামী কট্টরপন্থা দমন আমেরিকার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ এ প্রশ্নের উত্তরে মাত্র ২৪% বলেছেন, এটাকে অগ্রাধিকার দেয়া প্রয়োজন। ৪৪% মনে করেন আরব-ইসরায়েলী দ্বন্দ্বের সমাধানকে আমেরিকার আরও বেশি অগ্রাধিকার দেয়া উচিত আর ৩৭%-এর মত হল আমেরিকার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এখন করোনাভাইরাসের মোকাবেলা করা।

জরিপে আরও যেসব বিষয় নিয়ে মানুষ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল ঐ অঞ্চলে সুশাসনের অভাব এবং অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা। ২০১১য় এইসব ক্ষেত্রে জন অসন্তোষের জেরেই জন্ম নিয়েছিল আরব বসন্ত নামে পরিচিত প্রতিবাদ আন্দোলন।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
তরুণ নেতৃত্বের প্রতীক বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের
পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের

দেশগ্রাম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে
প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে

মাঠে ময়দানে