শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক

তসলিমা নাসরিন
Not defined
ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক

জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার কথা এখন ভাবছে সরকার। আগে কেন ভাবেনি? আগে কেন নিষিদ্ধ করেনি? আগে দরকার পড়েনি। এখন তাহলে পড়েছে দরকার! কেউ কেউ তো বলছে, কোটা আন্দোলনের প্রায় ২০০ জন ছাত্রহত্যা থেকে নজর সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। জানি না, জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার পেছনে আসল কারণ কী। ছাত্র আন্দোলনের ভিতরে ঢুকে গিয়ে তারা সহিংসতা করেছে বলে? সহিংসতা, জ্বালাও-পোড়াও কি শুধু জামায়াতে ইসলামীই করেছে? দোষ সবাই করলেও জামায়াতে ইসলামী এবং ছাত্রশিবিরকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হচ্ছে, কারণ তারা পুরনো পাপী। কিন্তু এই দলটিকে নিষিদ্ধ করলে কি দলটির সদস্যরা জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন করবে না? যা বাকি আছে পুড়ে ছাই হতে, পুড়িয়ে দেবে না? আমার প্রশ্ন জামায়াতে ইসলামীর কর্মীরা বা সদস্যরা কজন আর জামায়াতে ইসলামী নামের দলটিতে রয়েছে, অনেকেই তো ঢুকে গেছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলে, বিএনপিতে, জাতীয় পার্টিতে, এমনকী আওয়ামী লীগেও। যখন তৃণ ছিল এই দলটি, উচিত ছিল তখনই নিষিদ্ধ করা, কারণ ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কোনো দেশের জন্য মঙ্গলময় নয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি দেশকে ধ্বংস করে ফেলে। গণতন্ত্রকে, বাক-স্বাধীনতাকে, ধর্মনিরপেক্ষতাকে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তখন দেশ আর দেশ থাকে না। অঙ্গারে পরিণত হয়।

জামায়াতে ইসলামী নামে কোনো দলকে নয়, নিষিদ্ধ করতে হবে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি, তাহলেই নিষিদ্ধ হবে জামায়াতে ইসলামী এবং বন্ধ হবে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ধর্ম নিয়ে রাজনীতি। জামায়াতে ইসলামী একা নয়, জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি অন্যান্য রাজনৈতিক দলও করছে। দীর্ঘদিন থেকেই নির্বিঘ্নে করছে। জামায়াতে ইসলামীর পলিটিক্যাল এজেন্ডা জাতীয় পার্টি সফল করেছে কিছুটা, বিএনপি সফল করেছে কিছুটা, এরপর বাকি যেটুকু ছিল, সফল করেছে আওয়ামী লীগ। মডেল মসজিদ নির্মাণ কোনো সেক্যুলার দলের এজেন্ডা হতে পারে না। এ শতভাগ জামায়াতে ইসলামীর এজেন্ডা। জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় না থেকেও ক্ষমতায় থেকেছে। জাতীয় পার্টি, বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের শাসনামলে দেশে এমন ভয়ংকরভাবে সমস্ত কিছুর ইসলামীকরণ হয়েছে যে, জামায়াতে ইসলামীর কোনো কাজ আর বাকি থাকেনি। সত্যি বলতে কী, জামায়াতে ইসলামীর যে আদর্শ এবং নীতি, তা সব রাজনৈতিক দলেরই আদর্শ এবং নীতি। পার্থক্য শুধু এটুকুই, ৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল জামায়াতে ইসলামী, বাকি রাজনৈতিক দলের সদস্যরা, যতদূর অনুমান করছি, পক্ষে ছিল।

৫৩ বছর অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময়। এই দীর্ঘ সময়ে জামায়াতে ইসলামীর শক্ত শেকড় বহুদূর বিস্তৃত হয়েছে। এ এখন মহিরুহের আকার ধারণ করেছে। এর সদস্যরা বড় বড় ব্যাংক, হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ এবং নানা রকম ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক। শুধু তা-ই নয়, অসংখ্য ধর্মীয় সংগঠন এবং গোষ্ঠী এরা তৈরি করেছে। মোটা অঙ্কের অর্থ-সাহায্য পেয়ে সংগঠনগুলো বেশ হৃষ্টপুষ্ট। জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হলেও এদের সংগঠন এবং গোষ্ঠীগুলো তো টিকে থাকবে এবং জামায়াতে ইসলামীর আদর্শে বিশ্বাস করা লোকেরাও তো বেঁচে থাকবে। তারা যদি তাদের আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখে, তাহলে জামায়াতে ইসলামী নামের দলটি থাকলেই কী, আর না থাকলেই কী।

জামায়াতে ইসলামী মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুডের মতো কাজ করে। অথবা মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড জামায়াতে ইসলামীর মতো কাজ করে। তারা সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠন তৈরি করেছে বিভিন্ন নামে। এসব সংগঠনের মাধ্যমেই তারা জনগণকে ধর্মান্ধ হওয়ার জন্য মগজধোলাই করবে। জামায়াতে ইসলামী নামের রাজনৈতিক দল থেকে তারা যা করত বা করতে চাইত, একই কাজ তারা অন্য প্ল্যাটফরম থেকে করবে। শুধু তাই নয়, তারা অন্য কোনো নামে রাজনৈতিক দলও শুরু করতে পারে, যে দল থেকে তারা একই রকম কার্যকলাপ করে যেতে থাকবে। সরকার চাইলে সহিংসতার কারণ দেখিয়ে জামায়াতে ইসলামীকে হয়তো নিষিদ্ধ করতে পারে, কিন্তু আমার মনে হয় না দল নিষিদ্ধ করে সত্যিকার কোনো লাভ হবে।

জিহোভা’স উইটনেস, বাহাই, আহমদি এই ধর্মগুলোকে নিষিদ্ধ করেছে ৪১টি দেশ। বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীদের ওপর নির্যাতন চালানো বা ধর্ম পালন করতে বাধা দেওয়ায় এগিয়ে আছে বার্মা, চীন, ইরেত্রিয়া, সৌদি আরব, সুদান, উজবেকিস্তান, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ইরান ইত্যাদি দেশ। ধর্ম পালনের অধিকার মানবাধিকারের অংশ। কিন্তু নিজের ধর্ম অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা, অন্যকে ধর্ম পালন করতে বাধ্য করা, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করা সম্পূর্ণই নিষিদ্ধ হওয়া উচিত। পৃথিবীর ধর্মনিরপেক্ষ দেশগুলোতে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি জন্ম দেয় ধর্মীয় মৌলবাদীদের। ধর্মীয় মৌলবাদীরা সমাজকে অন্ধকারে ফেলে রাখতে চায়, তারা নারীর অধিকারে তো নয়ই, মানবাধিকারেই বিশ্বাস করে না, তাদের মতের সঙ্গে যারা একমত নয়, তাদের বাক-স্বাধীনতায় তারা বিশ্বাস করে না। আমি বহুকাল থেকে বলছি, ধর্মীয় মৌলবাদীরা প্রচণ্ড ঘৃণা করে নারীকে। প্রশ্ন জাগতে পারে, তবে কি ধর্মই কায়দা করে শিখিয়েছে নারীকে ঘৃণা করতে? ধর্মীয় আইন নারীকে তার প্রাপ্য সম্মান দেয় না। ধর্ম যদি প্রাপ্য সম্মান দেয়, তাহলে ধর্মীয় আইন দেবে না কেন? ঈশ্বর বা ভগবান বা আল্লাহ কি তাহলে নারী আর পুরুষকে সমান চোখে দেখেন না? যে দেশগুলোয় ধর্মীয় আইন আছে, সে দেশগুলোয়, ধর্মীয় আইন নেই এমন দেশগুলোর তুলনায় মেয়েরা বেশি নির্যাতিত। যদি ধর্ম, ধর্মীয় আইন, ধার্মিক, ধর্মীয় মৌলবাদ সবাই মেয়েদের সমানাধিকারের বিরুদ্ধে সরব হয়, তাহলে সেই ধর্ম নিয়ে যেমন বিতর্কের প্রয়োজন আছে, ধর্মীয় বা শরিয়া আইনকে মানুষের মঙ্গলের জন্য বিদেয় করার প্রয়োজন আছে। ধার্মিক বা ধর্মীয় মৌলবাদীদের তো বিদেয় করা যাবে না। তাদের চিন্তাধারা পরিবর্তন করতে হবে, তাদের শিক্ষিত করতে হবে। তাদের নারীবিদ্বেষ দূর করতে হবে।

প্রতিটি পরিবারে, পাড়ায়, প্রতিটি সমাজে, সংগঠনে, বিকট আকারে ঢুকে গেছে ধর্ম। জামায়াতি মানসিকতার লোক বিভিন্ন লেবাস পরে কায়দা করে ঢুকিয়েছে, অথবা ধর্মের জিকির তুলে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকেই ঢুকিয়েছে। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী? কোনো উপায় নেই। শরীর কিছুটা পুড়ে গেলে বাঁচানো যায়, কিন্তু অনেকটা পুড়ে গেলে আর বাঁচানো যায় না। বাংলাদেশকেও, আমার আশঙ্কা, ধর্মান্ধতার কবল থেকে বাঁচানো যাবে না।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই নিষিদ্ধ করা উচিত। যে যুগে ধর্মীয় রাজনীতি চলত, এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পুরোহিতরা ধর্মীয় আইনে দেশ শাসন করত, সেই যুগকে বলা হয় অন্ধকার যুগ (ফধৎশ ধমবং)। ইউরোপে যখন গির্জার অপশাসনের বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করেছিল, গির্জার হাত থেকে নিয়ে নিয়েছিল দেশ শাসনের দায়িত্ব, রাষ্ট্রকে আলাদা করেছিল ধর্ম থেকে, তখন থেকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেক্যুলার রাষ্ট্র। সেক্যুলার রাষ্ট্রে মানুষের ধর্ম পালন করার অধিকার আছে, কিন্তু ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার অধিকার নেই। সেক্যুলার রাষ্ট্রে নারী পুরুষ উভয়ের অধিকার সমান। আধুনিক রাষ্ট্র হতে গেলে রাষ্ট্রকে সেক্যুলার হতেই হয়। কোনো রাষ্ট্রধর্ম বহনকারী রাষ্ট্র আধুনিক রাষ্ট্র বা সভ্য রাষ্ট্র হতেই পারে না।

ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বাতিল করার সঙ্গে সঙ্গে কিন্তু রাষ্ট্রধর্মও বাতিল করতে হবে। একটি আরেকটির অঙ্গ, একটি না থাকলে আরেকটি থাকার কোনো যুক্তি নেই।

জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ না করার আন্দোলনে বহুদলীয় গণতন্ত্রে এবং বহুমত প্রকাশে বিশ্বাসীরা যোগ দিতে পারে। কিন্তু ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে বিশ্বের গণতান্ত্রিক কোনো দেশই আপত্তি করবে না বলেই আমার বিশ্বাস। এটি নিষিদ্ধ করলে কোনো রাজনৈতিক দলই ভোটের আগে মসজিদ গড়ব, মাদ্রাসা বানাব, মাদ্রাসার ডিগ্রি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির সমান করে দেব, পাঠ্যবই থেকে অমুসলিমদের লেখা উড়িয়ে দেব, মদিনা সনদে দেশ চালাব, দেশজুড়ে ৫৬০টি মডেল মসজিদ বানিয়ে দেব ইত্যাদি বলতে পারবে না। এগুলো হবে নিতান্তই ভোটে জেতার জন্য ধর্মকে ব্যবহার করা। যা হবে আইনত নিষিদ্ধ। মৌলবাদী তোষণের রাজনীতি বহু যুগ ধরে বাংলাদেশে চলছে, এই তোষণ রাজনীতিকে বড় দুর্গন্ধময় করে তোলে। জামায়াতে ইসলামীকে যদি টিকে থাকতে হয়, তাহলে ধর্মের রাজনীতি বাদ দিয়ে ধর্মগন্ধহীন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি অর্থনীতি ইত্যাদি উন্নয়নের লক্ষ্যে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করতে হবে। শুধু জামায়াতে ইসলামীকে নয়, সব রাজনৈতিক দলকেই করতে হবে। মনে রাখতে হবে, অন্যান্য দল আর জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে নীতিগতভাবে খুব একটা পার্থক্য নেই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’
‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে
ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত
সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির
বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি
জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা
নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক
ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন
মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি
রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল
অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা