শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৪

প্রবীণরা যেন বঞ্চনার শিকার না হন

আসিফ হাসান নবী
প্রবীণরা যেন বঞ্চনার শিকার না হন

প্রবীণ জনগোষ্ঠীর বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯১ সাল থেকে প্রতি বছর ১ অক্টোবর একটি প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ‘আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস’ পালন করা হয়। এ বছরের দিবসটির প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘আমাদের সম্প্রদায় এবং প্রতিবেশীদের শক্তিশালী করা’। আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসের এই প্রতিপাদ্য বিষয়টি প্রবীণদের বঞ্চনা, বৈষম্য, অধিকারহীনতা, মর্যাদাহীনতা শুধু বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, সারা বিশ্বেই তাদের এই দুরবস্থা কমবেশি বিদ্যমান।

পরিসংখ্যান বলে বর্তমানে দেশে মোট জনসংখ্যার ৯ শতাংশের অধিক প্রবীণ। সেই হিসাবে বাংলাদেশে বর্তমানে ১ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি প্রবীণ আছেন। এটা ২০২৫ সালে হয়ে যাবে ২ কোটি। ২০৫০ সালে এ সংখ্যাটা দাঁড়াবে সাড়ে ৪ কোটিতে। তখন দেশে শিশুদের চেয়ে প্রবীণদের সংখ্যা বেড়ে যাবে। ২০১৩ সালে সরকার জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা তৈরি করলেও পরিবার বা সমাজে এই নীতিমালা এখনো তেমন কার্যকর হয়নি। জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা অনুসারে, বাংলাদেশে ৬০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের প্রবীণ বলে অভিহিত করা হয়। তবে বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশসমূহে ৫৬ বছর বয়সি ব্যক্তিদের প্রবীণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২৩-এর প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, ২০২২ সালে ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সি জনসংখ্যার অনুপাত ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ১ কোটি ৪ লাখের বেশি হয়েছে। যা আগের বছর ছিল ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ। ৬৫ বছরের বেশি বয়সি মানুষের নির্ভরতা অনুপাত ২০২২ সালের ৮ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৯ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। নির্ভরতা অনুপাত মূলত জনসংখ্যার বয়স কাঠামোর একটি পরিমাপক। এটি অর্থনৈতিকভাবে অন্যদের সহায়তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের সংখ্যার সঙ্গে সম্পর্কিত।

কয়েক বছর ধরে গড় আয়ু বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে প্রবীণদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে সরকারি তথ্যে উঠে এসেছে। তাই প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশ এই জনগোষ্ঠীর প্রত্যাশিত জনমিতিক লভ্যাংশ বা ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড নিতে পারবে কি না। কোনো একটি দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি যখন শ্রমশক্তিতে পরিণত হয় অর্থাৎ পরনির্ভরশীল জনসংখ্যার চেয়ে কর্মক্ষম জনসংখ্যার হার বেশি হয় তখন সেই অনুপাতকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বা জনমিতিক লভ্যাংশ বলে। জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিলের মতে, ১৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সি মানুষকে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই বয়সি মানুষ তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে। সেই হিসাবে বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সুবিধাভোগী। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, বর্তমানে শতকরা ৬৮ ভাগ মানুষ এখন কর্মক্ষম আর বাকি ৩২ ভাগ পরনির্ভরশীল। এ কারণে বাংলাদেশ ২০১২ সাল থেকে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের মতো সুবর্ণ সময় পার করছে, যা ২০৪০ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান থাকবে। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতায় প্রবীণদের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে যে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও স্বাস্থ্যগত চাহিদা আছে, নিম্ন মধ্যম-আয়ের বাংলাদেশ তা পূরণে প্রস্তুত কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা যেতে পারে। যত দিন যাচ্ছে, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সুযোগ কিন্তু সংকুচিত হয়ে আসছে। এটা কমে গেলে নির্ভরশীলতার অনুপাত বাড়বে। পরিসংখ্যানের ফলাফল প্রবীণদের বিষয়ে দ্রুত প্রস্তুতি নেওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে মানসম্মত শিক্ষা, প্রযুক্তি ব্যবহারের সক্ষমতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে।

জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন কোনো দেশের প্রবীণ বা নির্ভরশীল জনগোষ্ঠী জনসংখ্যার ৭ শতাংশ বা তার বেশি হয়, তখন তাকে প্রবীণ সমাজের দেশ বলা হয়। সেই হিসেবে ২০২৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি প্রবীণ সমাজের দেশে পরিণত হবে। যদি এই হার ১৪ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, তখন জাতিকে প্রবীণ সমাজের জাতি হিসেবে অভিহিত করা হয়। আমাদের দেশে গড় আয়ু বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদে ৬৫ বছরের বেশি বয়সি জনগোষ্ঠীর অংশ বাড়বে। তার মানে এই গোষ্ঠীকে শ্রমবাজারের সঙ্গে জড়িত রাখার উপায় খুঁজে বের করতে হবে সরকারকে। বয়স্ক জনগোষ্ঠী বৃদ্ধির কারণে যে সমস্যাগুলো দেখা দিবে তার মধ্যে একটি হচ্ছে, তরুণ জনগোষ্ঠী যে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড দেয় তার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করা সম্ভব হবে কি না। জনসংখ্যার একটি অংশের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অর্থনীতির স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং তাদের জন্য জনস্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিত করাও বড় একটি চ্যালেঞ্জ হবে। জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল বলছে, ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে ৬০ বছর ও তার বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা হবে ৩ কোটি ৬০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ২২ শতাংশ। এটি অবশ্য বৈশ্বিক প্রবণতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বে প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজনের বয়স হবে ৬০ বছর বা তার বেশি। তাদের স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণ ব্যবস্থা নিয়ে আগে থেকেই চিন্তাভাবনা ও পরিকল্পনা করতে হবে। প্রবীণ জনসংখ্যার এই বৃদ্ধি সরকারের বাজেটের ওপর চাপ অব্যাহত রাখবে, কারণ বিশ্বের সর্বনিম্ন কর-জিডিপি অনুপাতের দেশগুলোর একটি বাংলাদেশ।

পরিসংখ্যান বলছে, আগামী বছরগুলোতে ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সি তরুণ জনগোষ্ঠীর অনুপাত কমবে এবং প্রবীণ জনসংখ্যার অনুপাত বাড়বে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কর্মক্ষম মানুষের অনুপাত কমে আসবে। এজন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। মানুষের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যগত জটিলতা বাড়তে থাকে এবং পরিবারের অন্য সদস্যরা কাজ ও অন্যান্য কাজে ব্যস্ত থাকায় তারা একাকিত্বেও ভোগেন। গ্রামাঞ্চলেও নিঃসঙ্গ প্রবীণদের সংখ্যা বাড়ছে। ২০১৩ সালে সরকার প্রবীণদের জন্য যে জাতীয় নীতি প্রণয়ন করে যেখানে সন্তানদের জন্য পিতামাতার দেখভালের দায়িত্ব বাধ্যতামূলক করা হয়। এটা না মানলে শাস্তির আওয়তায় আনা হবে বলে নীতিমালায় বলা আছে। যতদূর জানা যায়, এ দুটির কোনোটিই বাস্তবায়নে কোনো অগ্রগতি নেই। প্রবীণদের ঘর ও অন্যান্য সুবিধা দিতে বেসরকারি খাত ও এনজিওগুলোর বিভিন্ন উদ্যোগ আছে। বিদ্যমান বাস্তবতায় এ ধরনের সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে মানসম্মত সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে সরকারের তদারকি বাড়াতে হবে।

এই দিবসটি উদযাপনের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো বয়স্কদের প্রতি বৈষম্য ও অশোভন আচরণ দূর করা। বর্তমান জীবনধারা এবং ছোট পারিবারিক সংস্কৃতিতে বয়স্কদের সুস্থ ও সুখী রাখা আগের চেয়ে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। দেশে-বিদেশে সর্বত্র আজ বার্ধক্যে উপনীত মানুষ চরম অসহায়। মা-বাবা সন্তানকে শুধু মানুষই করেন না, তাঁর জীবনের সকল সঞ্চয়ও বিলিয়ে দেন। অথচ তারাই জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে বৃদ্ধাশ্রমে অতিবাহিত করেন। অসহায় হয়ে মৃত্যুর প্রতীক্ষা করেন। সন্তানকে সবকিছু দিয়ে নিঃস্ব হয়ে তাদের স্থান হয় খোলা আকাশের নিচে। বাংলাদেশের আইনে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রত্যেক বয়স্ক নাগরিকের মর্যাদাসহ বেঁচে থাকার অধিকার আছে। এই অধিকার লঙ্ঘিত হলে প্রশাসন উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কিন্তু, প্রবীণরাই নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন নন। প্রবীণরাই প্রস্তুত নন। যার ফলে জীবনের শেষপর্যায় বৃদ্ধাশ্রমে অতিবাহিত করেন আর মৃত্যুর প্রহর গোনেন। প্রবীণদের জীবনে অর্থপূর্ণ পরিবর্তনের জন্য অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য, সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রতিকূল ও বিরূপতাকে সহ্য ও উত্তীর্ণ হওয়ার সক্ষমতা প্রয়োজন। এই সক্ষমতা অর্জনে নীতিগত, কৌশলগত ও কর্মসূচিগত সহায়তা অত্যন্ত জরুরি। প্রবীণদের অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য, চলাফেরা ও অংশগ্রহণ সহনশীলতা, আন্তপ্রজন্মগত সম্পর্ক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ সহনশীলতা প্রবীণ জনগোষ্ঠীর জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। বাংলাদেশে প্রবীণদের সহনশীলতা বাড়াতে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। এই দিনে, সবাইকে কেবল প্রবীণদের প্রতি উদার হওয়ার শপথ নেওয়া উচিত নয়, প্রবীণদের যত্ন নেওয়ার দায়িত্বও বোঝা উচিত।

লেখক : গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের
শিয়াল বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো অটোরিকশা চালকের

৪৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের
হাইকিং করতে গিয়ে প্রাণ গেল ফ্যাশন ব্র্যান্ড ম্যাঙ্গো’র প্রতিষ্ঠাতা আন্দিকের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মোরেলগঞ্জে নির্জন ঘর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মারিয়ার স্বপ্নযাত্রায় আশার আলো জ্বালিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও
পাঁচ ঘণ্টার কম সময়ে সিরিয়ায় ৬০টির বেশি ইসরায়েলি বিমান হামলা : এনজিও

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী
চাঁদাবাজি বন্ধ ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের উদ্যোগ কম : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
প্রথমবারের মতো ইউক্রেনযুদ্ধে রুশ বাহিনীর সঙ্গে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি
ফুটবলার থেকে জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট, কে এই কাভেলাশভিলি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ জেলা শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ জেলা শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’
‘বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াতের নেতাকর্মীরা’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক
টি-টোয়েন্টির উইকেট নিয়ে ‘অন্যরকম’ বার্তা দিলেন টাইগার অধিনায়ক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জাবির হল থেকে ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে
ঠাণ্ডায় কাঁপছে দিল্লি, তাপমাত্রা নামল ৫ ডিগ্রিতে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন
দেশের দুই কারাগারে ডগস্কোয়াড মোতায়েন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড
হ্যামিল্টনে দাপট দেখাচ্ছে নিউজিল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
রাজধানীর ‘কবজি কাটা’ আনোয়ার গ্রুপের ৫ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত
সুগন্ধি বোম্বাই মরিচ চাষে সুনীলের বাজিমাত

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির
বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা