শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সার্ক হোক ভাগ্যোন্নয়নের চাবিকাঠি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
সার্ক হোক ভাগ্যোন্নয়নের চাবিকাঠি

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেপ্টেম্বরের শেষভাগে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে নিউইয়র্কে থাকাকালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে একান্ত বৈঠকে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা-সার্ক (সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন) পুনরায় সক্রিয়করণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি রাষ্ট্র- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তানের সমন্বয়ে গঠিত এ সহযোগিতা সংস্থাটির রাষ্ট্রনেতা সম্মেলনসহ প্রায় ৯০ শতাংশ কার্যক্রম দীর্ঘদিন অকার্যকর হয়ে রয়েছে। ফলে এ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতিতে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। অস্বীকার করা যাবে না, সার্কভুক্ত দেশগুলোর মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সংস্থাটির দ্রুত সক্রিয়করণ অত্যাবশ্যক।

আমরা জানি, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সত্তরের দশকের শেষভাগে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে দক্ষিণ এশীয় আন্তর্জাতিক সংস্থাটি গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং এর প্রাথমিক সাংগঠনিক কর্মকান্ড শুরু করে ছিলেন। কিন্তু ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালের ৩০ মে নিহত হন; তিনি আর এগোনোর সুযোগ পেলেন না। তবে পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়ার ধ্যানধারণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান ও মালদ্বীপের রাষ্ট্রনেতারা মিলে ১৯৮৫ সালের ডিসেম্বরে এক সম্মেলনে মিলিত হয়ে সাত রাষ্ট্রীয় সার্ক প্রতিষ্ঠা হয়। সব গণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারবিরোধী রাজনৈতিক দলের উদ্যোগে গড়ে তোলা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন ‘সার্ক’ সম্মেলন উপলক্ষে সামরিক শাসক এরশাদকে কনসেশন দেয়। তখন যদি বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দল স্বৈরাচার এরশাদের পতনের লক্ষ্যে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে সার্ক গঠনে বাধা দিত তাহলে এরশাদের পতন ঘটানো পরবর্তী কয়েক মাসের মধ্যেই সম্ভব হতো।

আর তার সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সরকারের উদ্যোগেই সার্ক প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম দ্রুততার সঙ্গে শুরু করা যেত। বিরোধী দলগুলোর নেতাদের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে দোদুল্যমানতা এরশাদকে আরও পাঁচ বছর (১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর অবধি) স্বৈরশাসন চালানো আর রাষ্ট্র-লুণ্ঠনের সুযোগ করে দিয়েছিল। জিয়াউর রহমান যখন বাংলাদেশের সঙ্গে চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় সাফল্য পেলেন, তখনো তিনি ভারতের সঙ্গে উপযুক্ত কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার জোর প্রচেষ্টা চালিয়েও ব্যর্থ হচ্ছিলেন। পতিত একদলীয় বাকশাল সরকারের এক জেলা গভর্নর তার প্রায় ৫০০ সন্ত্রাসী অনুসারীকে সঙ্গী করে প্রচুর যুদ্ধাস্ত্র সজ্জিত হয়ে সাবেক সংসদ সদস্য চিত্তরঞ্জন সুতারের সহযোগিতায় ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটা অবাঞ্ছিত যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। তাদের আক্রমণে বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর অনেক সদস্য হতাহত হচ্ছিলেন। এসব সন্ত্রাসীর প্রতি বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় দেশপ্রেমিক নাগরিকদের কোনো সমর্থনই ছিল না, বরং ছিল সীমাহীন ঘৃণা। এসব সশস্ত্র সন্ত্রাসীরাই ভারত সরকারকে বিভ্রান্ত করার জোর অপচেষ্টা চালাচ্ছিল- বাংলাদেশে পাকিস্তানপন্থি একটি সরকার ভারতবিরোধী অবস্থান নিয়ে বিশেষ মিশন চালাচ্ছে। [অবশ্য বেশ কয়েক বছর পর ভারত একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জিয়াউর রহমানের আসল অবস্থান যে পরিচ্ছন্ন (বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ আশ্রিত সুস্থ রাজনীতির) তা বুঝতে পারে এবং ওইসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দান বন্ধ করে দেয়, আর প্রেসিডেন্ট জিয়ার সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করে]।

কিন্তু ১৯৭৫-এর পর অভিযোগ উঠতে থাকে, আমাদের বৃহৎ-প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত তার ভূ-রাজনৈতিক কূটকৌশল প্রয়োগ দ্বারা এ অঞ্চলের দেশগুলোর ওপর আধিপত্য চালাচ্ছে। এমতাবস্থায় প্রেসিডেন্ট জিয়া দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোকে সঙ্গে নিয়ে সম্প্রসারণবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবিলার পাশাপাশি শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সক্রিয় সহযোগিতা গড়ার আহ্বান জানান। রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে গণমানুষের জীবনমান উন্নয়নের ইতিবাচক বিষয়গুলোকেও প্রধান বিবেচ্য হিসেবে মাথায় রেখেছিলেন তিনি। তাঁর চিন্তা-চেতনা যে অত্যন্ত গঠনমূলক তা স্বীকার করে নেয় ভারতসহ অন্য দেশগুলো। সত্তর দশকের শেষভাগে এবং আশির দশকের শুরুতে প্রেসিডেন্ট জিয়ার দক্ষিণ এশিয়ার সাত/আটটি রাষ্ট্রকে নিয়ে আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ ছিল এক অসামান্য কূটনৈতিক ও রাষ্ট্রনায়কোচিত সিদ্ধান্ত- যথার্থ এক বিশ্বনেতার উপযুক্ত কর্মকান্ড।

সার্ক গঠনের পরও ভূ-রাজনীতির স্বার্থে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী বৃহৎ রাষ্ট্র ভারত ও পাকিস্তান সুকৌশলে এটিকে যথাযথভাবে এগোতে বাধা দিয়ে আসছে। ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর ঢাকায় প্রথম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে সার্ক কার্যক্রম শুরু হয় এবং পরবর্তী এক বছরেরও বেশি সময়কাল পর ১৯৮৭ সালের ১৭ জানুয়ারি নেপালে সার্ক সচিবালয় কর্মতৎপরতা আরম্ভ করে। সার্ক প্রতিষ্ঠার সময়েই ঘোষণায় উল্লেখ করা হয়েছিল, দক্ষিণ এশিয়ার সমগ্র জনগোষ্ঠীর সার্বিক কল্যাণের লক্ষ্যে এটি সৃষ্টি করা হলো- এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান উন্নত করা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি গতিময় করা, সামাজিক অগ্রগতি এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি এ অঞ্চলের মানুষের মানসম্মান বৃদ্ধি ও তাদের ভিতরের সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপদানের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। তা ছাড়া সার্ক বিশ্বের অন্যসব উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্কোন্নয়ন এবং একই ধরনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার জোর প্রচেষ্টা চালাবে।

২০১৪ সালে সর্বশেষ সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার পর আর কোনো বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন হতে পারেনি। ভারত ও পাকিস্তানের কারণেই সার্ক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ২০২০ সাল অবধি নেপাল সার্ক পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের অনানুষ্ঠানিক সম্মেলন করেছে। শেষ বৈঠকটি হয়েছে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে- করোনা পরিস্থিতির কারণে। কভিড-১৯ শুরুর পর সার্ক ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ তহবিল গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিল। সেটাই একটা মোটামুটি ইতিবাচক কার্যক্রম। সার্ক কার্যক্রম নিয়ে একটা নেতিবাচক সমালোচনা রয়েছে- এটি সার্ক রাষ্ট্রসমূহের রাষ্ট্রপ্রধানদের বার্ষিক ‘পিকনিক পার্টি’ বা ‘প্রমোদ ভ্রমণের রাষ্ট্রীয় অপচয়ের আয়োজন’। এ সমালোচনাটি হেসে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। কারণ, জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন দেখা সার্ক কার্যক্রম তার ৫ শতাংশ লক্ষ্য অর্জনেও সক্ষম হয়নি। দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় ১৯০ কোটি মানুষের জীবনমান উন্নয়নে প্রকৃত সহযোগিতা কার্যক্রম বাস্তবায়ন জরুরি- সে লক্ষ্যে কোনো অগ্রগতিই নেই। আমরা চাই সার্কের পুনরুজ্জীবন হোক এ এলাকার ১৯০ কোটি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের চাবিকাঠি।

               

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
বিজয় দিবস
বিজয় দিবস
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

৫১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬
হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ
চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি

নগর জীবন