শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

চিঠি যখন ভয়ঙ্কর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চিঠি যখন ভয়ঙ্কর

আফসানা বেগম। পঞ্চাশোর্ধ্ব এই গৃহিণী ধানমন্ডি লেকে নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করতে যান। সেদিনও তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যান। বাসা থেকে বেরিয়ে লেকের কাছাকাছি যাওয়া মাত্র লুঙ্গি শার্ট পরা এক ব্যক্তি তার সামনে গিয়ে দাঁড়ান। সাহায্য চাইবে ভেবে আফসানা বেগম নিজের ব্যাগ খুলে ৫০ টাকার একটি নোট বের করে এগিয়ে দেন। কিন্তু লোকটি তাকে বলেন, খালাম্মা আমি ভিখিরি নই। আমি একটা কাগজ দেখাব। আমি লিখতে-পড়তে পারি না।’ লোকটিকে দেখে তার মায়া হলো। বললেন, দিন আমি পড়ে দিচ্ছি।

লোকটি হাত বাড়িয়ে আফসানা বেগমকে একটি কাগজ দেন। কাগজ খুলেই পড়তে শুরু করলেন তিনি। আফসানা বেগম লোকটির দিকে তাকায়। আবার চিঠির দিকে চোখ দেয়। চিঠিটিতে লেখা রয়েছে, ‘ভাই আসসালামুআলাইকুম, ৫ ভরির একটি স্বর্ণের বারসহ বাহককে পাঠালাম। স্বর্ণের বারটি রেখে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে দেবেন। আমি এসে টাকা ফেরত দিয়ে স্বর্ণের বারটি নিয়ে আসব। এতে কোনো ভুল হবে না।’ শেষে লেখা ইতি মজিদ। চিঠিটি পড়ে অবাক হয়ে আফসানা বেগম জিজ্ঞাস করেন, ‘এটা আপনি কোথায় পেলেন? এর সঙ্গে কি কিছু ছিল?’ এ সময় লোকটি চারদিকে মাথা ঘুরিয়ে দেখে। ফিস ফিস করে বলেন, হ্যাঁ, একটা সোনার মতো পাত ছিল। একথা বলেই লুঙ্গিতে গুঁজে রাখা একটি স্বর্ণের বার বের করে আফসানা বেগমকে দেখায়। এতক্ষণ আফসানা বেগম ভেবেছিলেন, কোথাও কোনো গণ্ডগোল রয়েছে। কিন্তু স্বর্ণের বার দেখে তিনি অবাক হয়ে যান। লোকটি তখন বলেন, ভোর বেলা এ পথেই তিনি এটি রাস্তার ওপর পেয়েছেন। এটি যে স্বর্ণের কিছু একটা হবে, তা তিনি ভেবেছিলেন। যে কারণে ভয়ে কাউকে বলতে পারছিলেন না। যদি তার নিজের কোনো ক্ষতি হয়! এমন ভেবে কাউকে কিছু বলেননি। কিন্তু আফসানা বেগমকে তার দেখে মনে হয়েছে, ভয়ের কিছু নেই এই খালাম্মার কাছে। তাই তাকে  চিঠি আর স্বর্ণের বারটি দেখান। এসব কথা শুনে আফসানা বেগম হাতে নিয়ে দেখেন স্বর্ণের বারটি। তখন লোকটি তাকে জানান, খালাম্মা, এটা আপনি সাবধানে দেখেন। পুলিশ বা অন্য কেউ যদি দেখে, তাহলে আমাদের বিপদ হতে পারে। যদি জিজ্ঞাস করে, কোথায় পেলাম, তবে আমি কী বলব? কোথাকার জিনিস এটা জানি না। এ কথা শুনে আফসানা বেগম একটু সাইডে গিয়ে স্বর্ণের বারটি উল্টেপাল্টে দেখেন। তিনি লোকটির হাতে সেগুলো ফিরিয়ে দিয়ে বলেন, এটা একটা স্বর্ণের বার। অনেক দাম এটার। লোকটি সেটা হাতে নিয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। তার হাত পা কাঁপছে। তিনি আফসানা বেগমকে বলেন, খালাম্মা আমি গরিব মানুষ। এটা নিয়ে আমি কোথায় যাব। কাকে দিব। পুলিশ দেখলে আমাকে ধরে নিয়ে বলবে, কোথায় পেলাম। খালাম্মা আমি জবাব দিতে পারব না। জেলে যেতে হবে আমাকে। এটা কি ধানমন্ডি লেকে ফালায়ে দিব খালাম্মা? এসব কথা শুনে আফসানা বেগম বলেন, আরে না, এটা তুমি যেহেতু পেয়েছ নিয়ে যাও। দোকানে নিয়ে বিক্রি করে দাও। তখন লোকটি তাকে বলেন, খালাম্মা বিক্রি করতে আপনি গেলে ভালো হয়। এ কথা শুনে আফসানা বেগম বলেন, আরে না, আমার সময় নেই। এটা তুমি নিয়ে যাও। তখন লোকটি বলেন, খালাম্মা এটা আমি বিক্রি করতে পারব না। তার চেয়ে এক কাজ করেন, এটা আপনি নিয়ে যান। লোকটির এমন প্রস্তাবে আরও অবাক হন আফসানা বেগম। বলে কি লোকটা? ৫ ভরি সোনার পাত আমাকে নিয়ে যেতে বলছে? এটা কি হয় নাকি? এমন সব ভাবনা করতে করতেই আফসানা বেগমের মনের পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

 তিনি লোকটিকে জোর দিয়ে ফেরত নেওয়ার জন্য আর বলছেন না। তিনি হালকা করে বলেন, না না, আমি নিব কেন? তখন লোকটি বলেন, আমাকে কিছু টাকা দিয়েন বিবেক মতো। তাইলেই চলবে। এ সময় আফসানা বেগম ভাবতে শুরু করেন, কত টাকা দিবেন লোকটিকে। তিনি লোকটিকে বাসার কাছে নিয়ে যান। বলেন, তুমি দাঁড়াও আমি আসছি। আফসানা বেগম এ সময় ভাবছেন, বাসার কাউকে বলবেন কিনা বিষয়টি। আর এখন শহরের কোনো দোকানও খোলেনি। খুললেও হয়তো মেপে দেখা যেত। এমন সব কিছু ভাবতে ভাবতে তিনি নিজের ঘরে গিয়ে আলমারি খুললেন। ভাবছেন, কারও সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার এখনই করবেন না। সংসারের খরচ আর মেয়ের সেমিস্টারের টাকা মিলে ৫০ হাজারের বেশি টাকা আছে তার কাছে। তিনি ভাবছেন, ৫০ হাজার টাকা লোকটিকে দিয়ে বিদায় করবেন। না মানলে আরও ১০ হাজার দিবেন তিনি। আফসানা বেগম কারও কাছেই কিছু বললেন না। ৫০ হাজার টাকায় তিনি দুই লাখ টাকার বেশি দামের সোনা পাচ্ছেন। সকালটা তার খুব ভালোভাবেই শুরু হলো বলে মনে করছেন আফসানা বেগম। তিনি নিচে গিয়ে তাড়াহুড়ো করে লোকটিকে টাকার প্যাকেট দিয়ে বললেন, এখানে ৫০ হাজার আছে। যাও তুমি। এমন টাকার অঙ্ক শুনে লোকটির চোখে মুখে হাসির ঝলক তখন। লোকটি দ্রুত সেখান থেকে চলে যান। আফসানা বেগম আর মর্নিং ওয়াক করতে গেলেন না সেদিন। ভাবছেন কিছুক্ষণ পর তিনি গাউছিয়া মার্কেট যাবেন। সেখানে তার পরিচিত স্বর্ণের দোকানে বারটি নিয়ে যাবেন। যথা সময়ে তিনি বাসা থেকে  বেরিয়ে স্বর্ণের দোকানে গিয়ে সেই পাতটি স্বর্ণকারের হাতে দিলেন। স্বর্ণকার হাতে নিয়ে বললেন, খালাম্মা এটা কী করবেন। তখন আফসানা বেগম বলেন, এটা মেপে দেখেন কত ভরি আছে। তখন লোকটি বলেন, খালাম্মা এটা তো স্বর্ণ নয়। আমি হাতে নিয়েই দেখলাম। এরপরেও পরীক্ষা করে দেখাচ্ছি। এ কথা শুনে আফসানা বেগমের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ল। তিনি শুধু বললেন, দেখেন তো ভালো করে। পরীক্ষা করে দেখা গেল সেটি ছিল পিতলের একটি পাত। আফসানা বেগম বুঝতে পারেন, তিনি বড় ধরনের প্রতারণার শিকার হয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ধরনের অভিনব পন্থায় প্রতারণা করার চক্র এখন সারা দেশে সক্রিয়। অসতর্কতার কারণে সাধারণ মানুষ এদের খপ্পরে পড়ে টাকা পয়সা খুইয়েছেন। চট্টগ্রামে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে এমন প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি নকল স্বর্ণের বার, প্রতারণায় ব্যবহূত দুটি চিঠি ও সিএনজি অটোরিকশা। গ্রেফতারকৃতদের নাম মো. শাহারাজ (৩৩), মো. ইসমাইল (৩০),  মো. রাশেদ (২৭)  ও মো. আমিন হোসেন (৪০)। এরা চকচকে কাগজে মোড়ানো নকল স্বর্ণের পাত দেখিয়ে ফাঁদে ফেলেন সাধারণ মানুষকে। এরপর নকল স্বর্ণের পাতের বিনিময়ে নগদ অর্থ নিয়ে কেটে পড়েন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের সহস্রাধিক পাবলিক স্কুলে নিষিদ্ধ হলো সেলফোন
নিউইয়র্কের সহস্রাধিক পাবলিক স্কুলে নিষিদ্ধ হলো সেলফোন
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী
সীমান্তে মা ও দুই মেয়েকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
সীমান্তে মা ও দুই মেয়েকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
চাকরির প্রলোভনে কোটি টাকার প্রতারণা আটক ৩
চাকরির প্রলোভনে কোটি টাকার প্রতারণা আটক ৩
ঋণের চাপে নিজের বন্দুক দিয়ে ব্যবসায়ীর ‘আত্মহত্যা’
ঋণের চাপে নিজের বন্দুক দিয়ে ব্যবসায়ীর ‘আত্মহত্যা’
সাবেক এমপি সাদ্দামসহ গ্রেপ্তার ৮
সাবেক এমপি সাদ্দামসহ গ্রেপ্তার ৮
চার শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু শনাক্ত
চার শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু শনাক্ত
৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
সিলেট থেকে মনোনয়ন প্রার্থীরা ছুটছেন যুক্তরাজ্যে
সিলেট থেকে মনোনয়ন প্রার্থীরা ছুটছেন যুক্তরাজ্যে
বিরল প্রজাতির শজারু উদ্ধার
বিরল প্রজাতির শজারু উদ্ধার
হাতে পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে বিয়ে
হাতে পায়ে ব্যান্ডেজ নিয়ে বিয়ে
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন