শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

চিঠি যখন ভয়ঙ্কর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
চিঠি যখন ভয়ঙ্কর

আফসানা বেগম। পঞ্চাশোর্ধ্ব এই গৃহিণী ধানমন্ডি লেকে নিয়মিত মর্নিং ওয়াক করতে যান। সেদিনও তিনি বাসা থেকে বেরিয়ে যান। বাসা থেকে বেরিয়ে লেকের কাছাকাছি যাওয়া মাত্র লুঙ্গি শার্ট পরা এক ব্যক্তি তার সামনে গিয়ে দাঁড়ান। সাহায্য চাইবে ভেবে আফসানা বেগম নিজের ব্যাগ খুলে ৫০ টাকার একটি নোট বের করে এগিয়ে দেন। কিন্তু লোকটি তাকে বলেন, খালাম্মা আমি ভিখিরি নই। আমি একটা কাগজ দেখাব। আমি লিখতে-পড়তে পারি না।’ লোকটিকে দেখে তার মায়া হলো। বললেন, দিন আমি পড়ে দিচ্ছি।

লোকটি হাত বাড়িয়ে আফসানা বেগমকে একটি কাগজ দেন। কাগজ খুলেই পড়তে শুরু করলেন তিনি। আফসানা বেগম লোকটির দিকে তাকায়। আবার চিঠির দিকে চোখ দেয়। চিঠিটিতে লেখা রয়েছে, ‘ভাই আসসালামুআলাইকুম, ৫ ভরির একটি স্বর্ণের বারসহ বাহককে পাঠালাম। স্বর্ণের বারটি রেখে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে দেবেন। আমি এসে টাকা ফেরত দিয়ে স্বর্ণের বারটি নিয়ে আসব। এতে কোনো ভুল হবে না।’ শেষে লেখা ইতি মজিদ। চিঠিটি পড়ে অবাক হয়ে আফসানা বেগম জিজ্ঞাস করেন, ‘এটা আপনি কোথায় পেলেন? এর সঙ্গে কি কিছু ছিল?’ এ সময় লোকটি চারদিকে মাথা ঘুরিয়ে দেখে। ফিস ফিস করে বলেন, হ্যাঁ, একটা সোনার মতো পাত ছিল। একথা বলেই লুঙ্গিতে গুঁজে রাখা একটি স্বর্ণের বার বের করে আফসানা বেগমকে দেখায়। এতক্ষণ আফসানা বেগম ভেবেছিলেন, কোথাও কোনো গণ্ডগোল রয়েছে। কিন্তু স্বর্ণের বার দেখে তিনি অবাক হয়ে যান। লোকটি তখন বলেন, ভোর বেলা এ পথেই তিনি এটি রাস্তার ওপর পেয়েছেন। এটি যে স্বর্ণের কিছু একটা হবে, তা তিনি ভেবেছিলেন। যে কারণে ভয়ে কাউকে বলতে পারছিলেন না। যদি তার নিজের কোনো ক্ষতি হয়! এমন ভেবে কাউকে কিছু বলেননি। কিন্তু আফসানা বেগমকে তার দেখে মনে হয়েছে, ভয়ের কিছু নেই এই খালাম্মার কাছে। তাই তাকে  চিঠি আর স্বর্ণের বারটি দেখান। এসব কথা শুনে আফসানা বেগম হাতে নিয়ে দেখেন স্বর্ণের বারটি। তখন লোকটি তাকে জানান, খালাম্মা, এটা আপনি সাবধানে দেখেন। পুলিশ বা অন্য কেউ যদি দেখে, তাহলে আমাদের বিপদ হতে পারে। যদি জিজ্ঞাস করে, কোথায় পেলাম, তবে আমি কী বলব? কোথাকার জিনিস এটা জানি না। এ কথা শুনে আফসানা বেগম একটু সাইডে গিয়ে স্বর্ণের বারটি উল্টেপাল্টে দেখেন। তিনি লোকটির হাতে সেগুলো ফিরিয়ে দিয়ে বলেন, এটা একটা স্বর্ণের বার। অনেক দাম এটার। লোকটি সেটা হাতে নিয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। তার হাত পা কাঁপছে। তিনি আফসানা বেগমকে বলেন, খালাম্মা আমি গরিব মানুষ। এটা নিয়ে আমি কোথায় যাব। কাকে দিব। পুলিশ দেখলে আমাকে ধরে নিয়ে বলবে, কোথায় পেলাম। খালাম্মা আমি জবাব দিতে পারব না। জেলে যেতে হবে আমাকে। এটা কি ধানমন্ডি লেকে ফালায়ে দিব খালাম্মা? এসব কথা শুনে আফসানা বেগম বলেন, আরে না, এটা তুমি যেহেতু পেয়েছ নিয়ে যাও। দোকানে নিয়ে বিক্রি করে দাও। তখন লোকটি তাকে বলেন, খালাম্মা বিক্রি করতে আপনি গেলে ভালো হয়। এ কথা শুনে আফসানা বেগম বলেন, আরে না, আমার সময় নেই। এটা তুমি নিয়ে যাও। তখন লোকটি বলেন, খালাম্মা এটা আমি বিক্রি করতে পারব না। তার চেয়ে এক কাজ করেন, এটা আপনি নিয়ে যান। লোকটির এমন প্রস্তাবে আরও অবাক হন আফসানা বেগম। বলে কি লোকটা? ৫ ভরি সোনার পাত আমাকে নিয়ে যেতে বলছে? এটা কি হয় নাকি? এমন সব ভাবনা করতে করতেই আফসানা বেগমের মনের পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

 তিনি লোকটিকে জোর দিয়ে ফেরত নেওয়ার জন্য আর বলছেন না। তিনি হালকা করে বলেন, না না, আমি নিব কেন? তখন লোকটি বলেন, আমাকে কিছু টাকা দিয়েন বিবেক মতো। তাইলেই চলবে। এ সময় আফসানা বেগম ভাবতে শুরু করেন, কত টাকা দিবেন লোকটিকে। তিনি লোকটিকে বাসার কাছে নিয়ে যান। বলেন, তুমি দাঁড়াও আমি আসছি। আফসানা বেগম এ সময় ভাবছেন, বাসার কাউকে বলবেন কিনা বিষয়টি। আর এখন শহরের কোনো দোকানও খোলেনি। খুললেও হয়তো মেপে দেখা যেত। এমন সব কিছু ভাবতে ভাবতে তিনি নিজের ঘরে গিয়ে আলমারি খুললেন। ভাবছেন, কারও সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার এখনই করবেন না। সংসারের খরচ আর মেয়ের সেমিস্টারের টাকা মিলে ৫০ হাজারের বেশি টাকা আছে তার কাছে। তিনি ভাবছেন, ৫০ হাজার টাকা লোকটিকে দিয়ে বিদায় করবেন। না মানলে আরও ১০ হাজার দিবেন তিনি। আফসানা বেগম কারও কাছেই কিছু বললেন না। ৫০ হাজার টাকায় তিনি দুই লাখ টাকার বেশি দামের সোনা পাচ্ছেন। সকালটা তার খুব ভালোভাবেই শুরু হলো বলে মনে করছেন আফসানা বেগম। তিনি নিচে গিয়ে তাড়াহুড়ো করে লোকটিকে টাকার প্যাকেট দিয়ে বললেন, এখানে ৫০ হাজার আছে। যাও তুমি। এমন টাকার অঙ্ক শুনে লোকটির চোখে মুখে হাসির ঝলক তখন। লোকটি দ্রুত সেখান থেকে চলে যান। আফসানা বেগম আর মর্নিং ওয়াক করতে গেলেন না সেদিন। ভাবছেন কিছুক্ষণ পর তিনি গাউছিয়া মার্কেট যাবেন। সেখানে তার পরিচিত স্বর্ণের দোকানে বারটি নিয়ে যাবেন। যথা সময়ে তিনি বাসা থেকে  বেরিয়ে স্বর্ণের দোকানে গিয়ে সেই পাতটি স্বর্ণকারের হাতে দিলেন। স্বর্ণকার হাতে নিয়ে বললেন, খালাম্মা এটা কী করবেন। তখন আফসানা বেগম বলেন, এটা মেপে দেখেন কত ভরি আছে। তখন লোকটি বলেন, খালাম্মা এটা তো স্বর্ণ নয়। আমি হাতে নিয়েই দেখলাম। এরপরেও পরীক্ষা করে দেখাচ্ছি। এ কথা শুনে আফসানা বেগমের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ল। তিনি শুধু বললেন, দেখেন তো ভালো করে। পরীক্ষা করে দেখা গেল সেটি ছিল পিতলের একটি পাত। আফসানা বেগম বুঝতে পারেন, তিনি বড় ধরনের প্রতারণার শিকার হয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ধরনের অভিনব পন্থায় প্রতারণা করার চক্র এখন সারা দেশে সক্রিয়। অসতর্কতার কারণে সাধারণ মানুষ এদের খপ্পরে পড়ে টাকা পয়সা খুইয়েছেন। চট্টগ্রামে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে এমন প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি নকল স্বর্ণের বার, প্রতারণায় ব্যবহূত দুটি চিঠি ও সিএনজি অটোরিকশা। গ্রেফতারকৃতদের নাম মো. শাহারাজ (৩৩), মো. ইসমাইল (৩০),  মো. রাশেদ (২৭)  ও মো. আমিন হোসেন (৪০)। এরা চকচকে কাগজে মোড়ানো নকল স্বর্ণের পাত দেখিয়ে ফাঁদে ফেলেন সাধারণ মানুষকে। এরপর নকল স্বর্ণের পাতের বিনিময়ে নগদ অর্থ নিয়ে কেটে পড়েন।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৩৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম