শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

গাজী মাজহারুল আনোয়ার
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

খ্যাতিমান গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। স্বনামধন্য কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার ও চিত্রপরিচালকও তিনি। এই চলচ্চিত্র নির্মাতার শিল্পীজীবন নিয়ে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ আলী আফতাব

 

ছেলেবেলায় আপনি নাকি স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখতেন?

আমাদের সময় স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখা, গান শোনা এসব কিছু যে একেবারে বিনা বাধায় হতো তা কিন্তু নয়। বাসায় বাবা-মা, স্কুলে শিক্ষক সবার বাধা আর শাসনের মধ্য দিয়েই চলত। তারপরও সবকিছুই হতো শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে। এখন সব জায়গায়ই উগ্রতা যেন জেঁকে বসেছে। গানে আর প্রাণ নেই, যন্ত্রের যন্ত্রণায় গান এখন ঐতিহ্য হারিয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘যে গান মানুষের ঘরে পৌঁছে না তাকে কখনো গান বলা যায় না।’

 

আপনার বাবা চেয়েছিলেন আপনি চিকিৎসক হবেন। বাবার ইচ্ছা পূরণ না করে সিনামা নির্মাণ, চিত্রনাট্য রচনা, গান রচনায় মন দিলেন কেন?

বাবার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবো। সে হিসেবেই যখন এমবিবিএস সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি তখন দেখলাম ‘মরা মানুষ কাটতে হবে’। এটা সহ্য করা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়ল। আমি পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়লাম। ছোটবেলা থেকেই শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি আমার মনের টান ছিল। পড়াশোনায় আমার অমনোযোগী ভাব দেখে আমার এক সহপাঠী বলল, তুমি ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা কর। মেডিকেল কলেজে নাটক হতো। নাটকের জন্য গান লিখতাম। একটি গান লিখলাম ‘বুঝেছি মনের বনে রং লেগেছে’। ফরিদা ইয়াসমিনের গানটি পছন্দ হলো। তিনি রেডিওতে গানটি গাইলেন। তুমুল জনপ্রিয় হলো। কিন্তু গীতিকার হিসেবে আমার নাম প্রচার হলো না। মনে খুব কষ্ট পেলাম। ডাক্তারি পড়া আর হলো না। মগবাজারের একটি ঝুপড়ি ঘরে থাকি। গান লিখি। বাবা জানলেন না তার ছেলে ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে গান লিখছে।

 

গান রেকর্ডের জন্য কলকাতার বিখ্যাত রেকডিং কোম্পানি হিজ মাস্টার ভয়েজে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন বলে জানা যায়। সে স্মৃতি পাঠকের কাছে বলবেন কি?

তখন হিজ মাস্টার ভয়েজ মানে এইচএমভি থেকে গানের রেকর্ড বের করা হতো। একদিন এইচএমভিতে গিয়ে বললাম একটি গান দিতে চাই। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আমার প্রতি তেমন কোনো আগ্রহ দেখালেন না। বললেন, অমুক তারিখে আসেন। ওই তারিখে গেলে আবার বলতেন, তমুক তারিখে আসেন। এভাবে তিনি যে আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন তা বেশ বুঝতে পারছিলাম এবং তাতে কষ্ট পাচ্ছিলাম।

 

গান রচনার ক্ষেত্রে প্রথম প্রেরণা পেলেন কার কাছে?

একদিন সংগীত পরিচালক নাজমুল হুদা আমাকে নিয়ে আরেক সংগীত পরিচালক সত্য সাহার কাছে গেলেন। সত্য দা আমাকে নিয়ে প্রখ্যাত চিত্রনির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্তের কাছে গেলেন। সুভাষ দত্ত তখন ‘সুতরাং’ ছবি বানিয়ে ফ্রাঙ্কফুট থেকে অ্যাওয়ার্ড পেয়ে খুবই বিখ্যাত হয়ে গেলেন। সুভাষ দত্ত আমাকে দেখে সত্য দাকে বললেন, এই ছেলেটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছ। সত্য দা বললেন, দাদা ও গান লেখে, ওকে নিয়ে ট্রাই করে দেখুন না। তিনি বললেন, দূর, আমি সুভাষ দত্ত। আমার ছবির গান ও কীভাবে লিখবে? সত্য দা একটু বিব্রত হয়ে বললেন, দাদা এসেছে যখন একটু চেষ্টা করে দেখুন না। কিছু একটা হতেও পারে। আপনি ছবির গানের একটি সিচুয়েশন দেন। সুভাষ দত্ত অনেকটা বিরক্ত হয়ে বললেন, ঠিক আছে শিক্ষক ছাত্রীকে পড়াচ্ছেন এই সিচুয়েশনের ওপর একটি গান লিখতে। এতটুকু বিষয় নিয়ে কি গান লিখব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তারপরও ৫ থেকে ৬ মিনিটের মধ্যে গানটি তৈরি করে ফেললাম। গানের কথা ছিল, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’। সত্য সাহা সুর করে সুভাষ দত্তকে গানটি শোনালেন। তিনি গানটি শুনে উচ্ছ্বসিত হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, তোমার চেহারা আর গোঁফ দেখে মনেই হয়নি তোমার মধ্যে ম্যাচুয়িরিটি এসেছে।

 

আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল গানটি রেকর্ডের স্মৃতি বলবেন কি?

‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’ গানটির রেকর্ডিং হলো এফডিসিতে। এই গানটি সুভাষ দত্তের ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবির। বিকাল থেকে রেকর্ডিং শুরু হলো। শেষ হয় রাত ৩টায়। বাইরে তখন মুষলধারায় বৃষ্টি পড়ছে। সবাই যার যার গাড়িতে করে চলে যাচ্ছে। আমার যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। পকেট ফাঁকা। কানাকড়িও নেই। দেখলাম ছবির প্রোডাকশন ম্যানেজার সবাইকে সম্মানী দিচ্ছেন। আমাকে কিছু দিলেন না। তার কাছে গিয়ে বললাম, ভাই আমি কিছু পাব না। তিনি রাগান্বিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, বাহ! গান লেখার সুযোগ পেয়েছ এটিই তো অনেক। আবার টাকা কিসের? যাও এখান থেকে এক্ষুনি চলে যাও। আমার চোখে-মুখে তখন হতাশার অন্ধকার। চোখের কোণ বেয়ে ঝরে পড়া অশ্রু বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল। অঝোর ধারার বৃষ্টির মধ্যে ভিজতে ভিজতে এগিয়ে যাচ্ছি। এফডিসির গেটের কাছে যেতেই দারোয়ান বলল, কী ব্যাপার এভাবে ভিজছ কেন? জ্বর উঠবে তো। আমি চোখ মুছতে মুছতে বললাম, ‘আমার জ্বর উঠুক, অসুখ হোক, আমি মরে যেতে চাই’। দারোয়ান আমাকে গেটের পাশে তার রুমে জোর করে নিয়ে বসাল। তারপর বলল, এখানে কাজ পেতে হলে লাইন লাগে। মানে জানা-শোনা বড় মাপের কারও রেফারেন্স দরকার। এমনি এমনি কিছু হবে না। যাও, ফিরে যাও। আর যদি এখানে আসতেই হয় তাহলে এমনভাবে আসবে যাতে রোদে পুড়তে আর বৃষ্টিতে ভিজতে না হয়। রীতিমতো গাড়িতে চড়ে আসবে। তার কথায় আমার মনে জিদ চেপে গেল। বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সেদিন বৃষ্টিভেজা কপর্দকশূন্য এই আমি প্রতিজ্ঞার পথ ধরে আবার হাঁটতে শুরু করলাম। মগবাজারের ঝুপড়ি ঘর ছিল আমার দুঃখ-কষ্টের নিত্যসঙ্গী।

আমি তখন মালিবাগের একটি টিনশেডের ঝুপড়ি ঘরে থাকি। আমার এক বন্ধু মাখন লন্ডন থাকত। সে এয়ারপোর্টে এসে আমাকে গাড়ি নিয়ে যেতে বলল। তার ধারণা, আমি যখন গান লিখে জনপ্রিয়তা পেয়েছি নিশ্চয়ই আমার বেশ বিত্ত-বৈভব আছে। আমি গাড়ি পাব কোথায়? একটি বেবিট্যাক্সি নিয়ে গেলাম। সে অবাক হলো। তার চেয়ে বেশি অবাক হলো আমার ঝুপড়ি ঘরে এসে। আমাকে বলল, এ কী তোর অবস্থা! ও জানত না গান লিখে ৫০ টাকা পেলে সবাইকে কমিশন দিতে দিতে আমার হাতে দশটি টাকাও আর অবশিষ্ট থাকত না। বন্ধুটি বলল, তুমি সিনেমা বানাও। আমি বললাম সিনেমা নির্মাণের মতো অত টাকা কোথায় পাব? সে জানতে চাইল একটি ছবি বানাতে কত টাকা দরকার হয়। আমি বললাম, তা তো এক লাখ টাকা লাগবেই। বন্ধু সেই পরিমাণ টাকা দিতে চাইলে নিতে অস্বীকার করলাম। সে যেদিন লন্ডন ফিরে যাচ্ছে এয়ারপোর্টে গিয়ে বলল, ও হ্যাঁ, আমি তোর বালিশের নিচে ভুল করে একটি প্যাকেট ফেলে এসেছি। ওটা তোর কাছে রাখিস। বাসায় এসে দেখলাম এক লাখ টাকার একটি বান্ডিল। বুঝলাম আমি তো বন্ধুর কাছ থেকে টাকা নেব না, তাই সে এই চালাকিটা করেছে। ভাবলাম সে যখন চায় আমি ছবি নির্মাণ করি, তাহলে শুরুই করি।

 

সমাধি সিনেমা নির্মাণ সম্পর্কে জানতে চাই।

দিলীপ বিশ্বাসকে পরিচালক আর রাজ্জাক, সুচরিতা ও উজ্জ্বলকে নিয়ে নির্মাণ করলাম ‘সমাধি’। ১ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ছবিটি ১৯ লাখ টাকা আয় করল। এই টাকার অর্ধেক মানে সাড়ে ৯ লাখ টাকা দিলাম আমার সেই বন্ধু মাখনকে। এরপর ২০ বছর ধরে যত ছবি নির্মাণ করেছি সব ছবির মুনাফার অর্ধেক দিয়ে এসেছি প্রাণপ্রিয় বন্ধুকে। তার জন্যই তো আজ আমি চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। সমাধির মুনাফার টাকা দিয়ে গাড়ি আর ফ্ল্যাট কিনলাম। সেই গাড়িতে চড়িয়ে বন্ধু মাখনকে এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় নিয়ে এলাম।

 

এসব কাজে পরিবারের সমর্থন কতটুকু পেয়েছেন।

আমার স্ত্রী যাকে সবাই জোহরা গাজী নামে চেনেন। আমার আজকের এই অবস্থান আর প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা অন্যতম। সে ইস্ট পাকিস্তান সময়কার একজন খ্যাতিমান অ্যাথলেট। তা ছাড়া বিটিভির জনপ্রিয় তারকা আড্ডা অনুষ্ঠান ‘বৈঠক’-এর আয়োজকও ছিল সে। এক সময় দেখলাম সে এসব কাজ ছেড়ে দিয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি সব ছেড়ে দিলে কেন? সে বলল, আমরা দুজনই যদি এসব নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকি তাহলে সংসার দেখবে কে? সংসারের জন্য তার এই ত্যাগ সত্যিই অভাবনীয়। আজও আমি মিডিয়া আর ও সংসার       সামলাতে ব্যস্ত।

 

বিবিসির শ্রোতা জরিপে আপনার একাধিক গান স্থান পেয়েছে।

আমি তো কয়েক হাজার গান লিখেছি। যার অধিকাংশ জনপ্রিয়। বিবিসির জরিপে বিশ্বের সেরা ১০ গানের তালিকায় প্রথম চারটিই আমার লেখা। সম্প্রতি জাপান-বাংলাদেশ জরিপে সেরা ২০টি গানের মধ্যে প্রথম ৮টি আমার রচিত। সাংস্কৃতি অঙ্গনে ভূমিকা রাখার জন্য সম্মানিতও হয়েছি। একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ একাধিক জাতীয়-আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার হলো মানুষের ভালোবাসা।

আমার চোখে হাজার বছরের এই দেশ বাংলাদেশ। দেশটি এত লোভনীয় যে, ব্রিটিশ, পাকিস্তানসহ অনেকে বারবার দেশটি দখল করেছে। যার নজির পৃথিবীতে অন্য কোনো দেশের ক্ষেত্রে নেই। ‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা’ রবীন্দ্রনাথের এই গানটি হৃদয়ে ধারণ করলে জাতি হিসেবে আমরা সমৃদ্ধ হবো।

 

আপনার শেষ ইচ্ছা জানতে চাই।

জীবনে কতটা কাজ করতে পেরেছি, কেমন করতে পেরেছি জানি না। তবে মানুষের যে অবারিত ভালোবাসা পেয়েছি তাতেই আমার জীবন পূর্ণতায় ভরে গেছে।

আর কোনো অপ্রাপ্তি বা চাওয়ার কিছু নেই আমার। আমার এখন একমাত্র ইচ্ছা ‘মৃত্যুর পর

একটি কলম যেন সঙ্গে নিয়ে যেতে পারি।’

 

সেরা যত গান

♦          জয় বাংলা বাংলার জয়

♦          একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল

♦          একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনারগাঁয়

♦          জন্ম আমার ধন্য হলো

♦          গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে

♦          আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল

♦          যার ছায়া পড়েছে

♦          শুধু গান গেয়ে পরিচয়

♦          ও পাখি তোর যন্ত্রণা

♦          ইশারায় শীষ দিয়ে

♦          চোখের নজর এমনি কইরা

♦          এই মন তোমাকে দিলাম

♦          মাগো মা ওগো মা

 

সেরা যত ছবি

সমাধি, নান্টু ঘটক, শাস্তি, চোর, সন্ধি, স্বাক্ষর, শর্ত, স্বাধীন, সমর, শ্রদ্ধা, স্নেহ, আম্মা, পরাধীন, তপস্যা, উল্কা, ক্ষুধা, রাগী, আর্তনাদ, জীবনের গল্প, এই যে দুনিয়া, পাষাণের প্রেম, হৃদয় ভাঙা ঢেউ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা