শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

গাজী মাজহারুল আনোয়ার
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

খ্যাতিমান গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। স্বনামধন্য কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার ও চিত্রপরিচালকও তিনি। এই চলচ্চিত্র নির্মাতার শিল্পীজীবন নিয়ে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ আলী আফতাব

 

ছেলেবেলায় আপনি নাকি স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখতেন?

আমাদের সময় স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখা, গান শোনা এসব কিছু যে একেবারে বিনা বাধায় হতো তা কিন্তু নয়। বাসায় বাবা-মা, স্কুলে শিক্ষক সবার বাধা আর শাসনের মধ্য দিয়েই চলত। তারপরও সবকিছুই হতো শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে। এখন সব জায়গায়ই উগ্রতা যেন জেঁকে বসেছে। গানে আর প্রাণ নেই, যন্ত্রের যন্ত্রণায় গান এখন ঐতিহ্য হারিয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘যে গান মানুষের ঘরে পৌঁছে না তাকে কখনো গান বলা যায় না।’

 

আপনার বাবা চেয়েছিলেন আপনি চিকিৎসক হবেন। বাবার ইচ্ছা পূরণ না করে সিনামা নির্মাণ, চিত্রনাট্য রচনা, গান রচনায় মন দিলেন কেন?

বাবার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবো। সে হিসেবেই যখন এমবিবিএস সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি তখন দেখলাম ‘মরা মানুষ কাটতে হবে’। এটা সহ্য করা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়ল। আমি পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়লাম। ছোটবেলা থেকেই শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি আমার মনের টান ছিল। পড়াশোনায় আমার অমনোযোগী ভাব দেখে আমার এক সহপাঠী বলল, তুমি ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা কর। মেডিকেল কলেজে নাটক হতো। নাটকের জন্য গান লিখতাম। একটি গান লিখলাম ‘বুঝেছি মনের বনে রং লেগেছে’। ফরিদা ইয়াসমিনের গানটি পছন্দ হলো। তিনি রেডিওতে গানটি গাইলেন। তুমুল জনপ্রিয় হলো। কিন্তু গীতিকার হিসেবে আমার নাম প্রচার হলো না। মনে খুব কষ্ট পেলাম। ডাক্তারি পড়া আর হলো না। মগবাজারের একটি ঝুপড়ি ঘরে থাকি। গান লিখি। বাবা জানলেন না তার ছেলে ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে গান লিখছে।

 

গান রেকর্ডের জন্য কলকাতার বিখ্যাত রেকডিং কোম্পানি হিজ মাস্টার ভয়েজে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন বলে জানা যায়। সে স্মৃতি পাঠকের কাছে বলবেন কি?

তখন হিজ মাস্টার ভয়েজ মানে এইচএমভি থেকে গানের রেকর্ড বের করা হতো। একদিন এইচএমভিতে গিয়ে বললাম একটি গান দিতে চাই। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আমার প্রতি তেমন কোনো আগ্রহ দেখালেন না। বললেন, অমুক তারিখে আসেন। ওই তারিখে গেলে আবার বলতেন, তমুক তারিখে আসেন। এভাবে তিনি যে আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন তা বেশ বুঝতে পারছিলাম এবং তাতে কষ্ট পাচ্ছিলাম।

 

গান রচনার ক্ষেত্রে প্রথম প্রেরণা পেলেন কার কাছে?

একদিন সংগীত পরিচালক নাজমুল হুদা আমাকে নিয়ে আরেক সংগীত পরিচালক সত্য সাহার কাছে গেলেন। সত্য দা আমাকে নিয়ে প্রখ্যাত চিত্রনির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্তের কাছে গেলেন। সুভাষ দত্ত তখন ‘সুতরাং’ ছবি বানিয়ে ফ্রাঙ্কফুট থেকে অ্যাওয়ার্ড পেয়ে খুবই বিখ্যাত হয়ে গেলেন। সুভাষ দত্ত আমাকে দেখে সত্য দাকে বললেন, এই ছেলেটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছ। সত্য দা বললেন, দাদা ও গান লেখে, ওকে নিয়ে ট্রাই করে দেখুন না। তিনি বললেন, দূর, আমি সুভাষ দত্ত। আমার ছবির গান ও কীভাবে লিখবে? সত্য দা একটু বিব্রত হয়ে বললেন, দাদা এসেছে যখন একটু চেষ্টা করে দেখুন না। কিছু একটা হতেও পারে। আপনি ছবির গানের একটি সিচুয়েশন দেন। সুভাষ দত্ত অনেকটা বিরক্ত হয়ে বললেন, ঠিক আছে শিক্ষক ছাত্রীকে পড়াচ্ছেন এই সিচুয়েশনের ওপর একটি গান লিখতে। এতটুকু বিষয় নিয়ে কি গান লিখব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তারপরও ৫ থেকে ৬ মিনিটের মধ্যে গানটি তৈরি করে ফেললাম। গানের কথা ছিল, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’। সত্য সাহা সুর করে সুভাষ দত্তকে গানটি শোনালেন। তিনি গানটি শুনে উচ্ছ্বসিত হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, তোমার চেহারা আর গোঁফ দেখে মনেই হয়নি তোমার মধ্যে ম্যাচুয়িরিটি এসেছে।

 

আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল গানটি রেকর্ডের স্মৃতি বলবেন কি?

‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’ গানটির রেকর্ডিং হলো এফডিসিতে। এই গানটি সুভাষ দত্তের ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবির। বিকাল থেকে রেকর্ডিং শুরু হলো। শেষ হয় রাত ৩টায়। বাইরে তখন মুষলধারায় বৃষ্টি পড়ছে। সবাই যার যার গাড়িতে করে চলে যাচ্ছে। আমার যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। পকেট ফাঁকা। কানাকড়িও নেই। দেখলাম ছবির প্রোডাকশন ম্যানেজার সবাইকে সম্মানী দিচ্ছেন। আমাকে কিছু দিলেন না। তার কাছে গিয়ে বললাম, ভাই আমি কিছু পাব না। তিনি রাগান্বিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, বাহ! গান লেখার সুযোগ পেয়েছ এটিই তো অনেক। আবার টাকা কিসের? যাও এখান থেকে এক্ষুনি চলে যাও। আমার চোখে-মুখে তখন হতাশার অন্ধকার। চোখের কোণ বেয়ে ঝরে পড়া অশ্রু বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল। অঝোর ধারার বৃষ্টির মধ্যে ভিজতে ভিজতে এগিয়ে যাচ্ছি। এফডিসির গেটের কাছে যেতেই দারোয়ান বলল, কী ব্যাপার এভাবে ভিজছ কেন? জ্বর উঠবে তো। আমি চোখ মুছতে মুছতে বললাম, ‘আমার জ্বর উঠুক, অসুখ হোক, আমি মরে যেতে চাই’। দারোয়ান আমাকে গেটের পাশে তার রুমে জোর করে নিয়ে বসাল। তারপর বলল, এখানে কাজ পেতে হলে লাইন লাগে। মানে জানা-শোনা বড় মাপের কারও রেফারেন্স দরকার। এমনি এমনি কিছু হবে না। যাও, ফিরে যাও। আর যদি এখানে আসতেই হয় তাহলে এমনভাবে আসবে যাতে রোদে পুড়তে আর বৃষ্টিতে ভিজতে না হয়। রীতিমতো গাড়িতে চড়ে আসবে। তার কথায় আমার মনে জিদ চেপে গেল। বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সেদিন বৃষ্টিভেজা কপর্দকশূন্য এই আমি প্রতিজ্ঞার পথ ধরে আবার হাঁটতে শুরু করলাম। মগবাজারের ঝুপড়ি ঘর ছিল আমার দুঃখ-কষ্টের নিত্যসঙ্গী।

আমি তখন মালিবাগের একটি টিনশেডের ঝুপড়ি ঘরে থাকি। আমার এক বন্ধু মাখন লন্ডন থাকত। সে এয়ারপোর্টে এসে আমাকে গাড়ি নিয়ে যেতে বলল। তার ধারণা, আমি যখন গান লিখে জনপ্রিয়তা পেয়েছি নিশ্চয়ই আমার বেশ বিত্ত-বৈভব আছে। আমি গাড়ি পাব কোথায়? একটি বেবিট্যাক্সি নিয়ে গেলাম। সে অবাক হলো। তার চেয়ে বেশি অবাক হলো আমার ঝুপড়ি ঘরে এসে। আমাকে বলল, এ কী তোর অবস্থা! ও জানত না গান লিখে ৫০ টাকা পেলে সবাইকে কমিশন দিতে দিতে আমার হাতে দশটি টাকাও আর অবশিষ্ট থাকত না। বন্ধুটি বলল, তুমি সিনেমা বানাও। আমি বললাম সিনেমা নির্মাণের মতো অত টাকা কোথায় পাব? সে জানতে চাইল একটি ছবি বানাতে কত টাকা দরকার হয়। আমি বললাম, তা তো এক লাখ টাকা লাগবেই। বন্ধু সেই পরিমাণ টাকা দিতে চাইলে নিতে অস্বীকার করলাম। সে যেদিন লন্ডন ফিরে যাচ্ছে এয়ারপোর্টে গিয়ে বলল, ও হ্যাঁ, আমি তোর বালিশের নিচে ভুল করে একটি প্যাকেট ফেলে এসেছি। ওটা তোর কাছে রাখিস। বাসায় এসে দেখলাম এক লাখ টাকার একটি বান্ডিল। বুঝলাম আমি তো বন্ধুর কাছ থেকে টাকা নেব না, তাই সে এই চালাকিটা করেছে। ভাবলাম সে যখন চায় আমি ছবি নির্মাণ করি, তাহলে শুরুই করি।

 

সমাধি সিনেমা নির্মাণ সম্পর্কে জানতে চাই।

দিলীপ বিশ্বাসকে পরিচালক আর রাজ্জাক, সুচরিতা ও উজ্জ্বলকে নিয়ে নির্মাণ করলাম ‘সমাধি’। ১ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ছবিটি ১৯ লাখ টাকা আয় করল। এই টাকার অর্ধেক মানে সাড়ে ৯ লাখ টাকা দিলাম আমার সেই বন্ধু মাখনকে। এরপর ২০ বছর ধরে যত ছবি নির্মাণ করেছি সব ছবির মুনাফার অর্ধেক দিয়ে এসেছি প্রাণপ্রিয় বন্ধুকে। তার জন্যই তো আজ আমি চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। সমাধির মুনাফার টাকা দিয়ে গাড়ি আর ফ্ল্যাট কিনলাম। সেই গাড়িতে চড়িয়ে বন্ধু মাখনকে এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় নিয়ে এলাম।

 

এসব কাজে পরিবারের সমর্থন কতটুকু পেয়েছেন।

আমার স্ত্রী যাকে সবাই জোহরা গাজী নামে চেনেন। আমার আজকের এই অবস্থান আর প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা অন্যতম। সে ইস্ট পাকিস্তান সময়কার একজন খ্যাতিমান অ্যাথলেট। তা ছাড়া বিটিভির জনপ্রিয় তারকা আড্ডা অনুষ্ঠান ‘বৈঠক’-এর আয়োজকও ছিল সে। এক সময় দেখলাম সে এসব কাজ ছেড়ে দিয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি সব ছেড়ে দিলে কেন? সে বলল, আমরা দুজনই যদি এসব নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকি তাহলে সংসার দেখবে কে? সংসারের জন্য তার এই ত্যাগ সত্যিই অভাবনীয়। আজও আমি মিডিয়া আর ও সংসার       সামলাতে ব্যস্ত।

 

বিবিসির শ্রোতা জরিপে আপনার একাধিক গান স্থান পেয়েছে।

আমি তো কয়েক হাজার গান লিখেছি। যার অধিকাংশ জনপ্রিয়। বিবিসির জরিপে বিশ্বের সেরা ১০ গানের তালিকায় প্রথম চারটিই আমার লেখা। সম্প্রতি জাপান-বাংলাদেশ জরিপে সেরা ২০টি গানের মধ্যে প্রথম ৮টি আমার রচিত। সাংস্কৃতি অঙ্গনে ভূমিকা রাখার জন্য সম্মানিতও হয়েছি। একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ একাধিক জাতীয়-আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার হলো মানুষের ভালোবাসা।

আমার চোখে হাজার বছরের এই দেশ বাংলাদেশ। দেশটি এত লোভনীয় যে, ব্রিটিশ, পাকিস্তানসহ অনেকে বারবার দেশটি দখল করেছে। যার নজির পৃথিবীতে অন্য কোনো দেশের ক্ষেত্রে নেই। ‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা’ রবীন্দ্রনাথের এই গানটি হৃদয়ে ধারণ করলে জাতি হিসেবে আমরা সমৃদ্ধ হবো।

 

আপনার শেষ ইচ্ছা জানতে চাই।

জীবনে কতটা কাজ করতে পেরেছি, কেমন করতে পেরেছি জানি না। তবে মানুষের যে অবারিত ভালোবাসা পেয়েছি তাতেই আমার জীবন পূর্ণতায় ভরে গেছে।

আর কোনো অপ্রাপ্তি বা চাওয়ার কিছু নেই আমার। আমার এখন একমাত্র ইচ্ছা ‘মৃত্যুর পর

একটি কলম যেন সঙ্গে নিয়ে যেতে পারি।’

 

সেরা যত গান

♦          জয় বাংলা বাংলার জয়

♦          একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল

♦          একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনারগাঁয়

♦          জন্ম আমার ধন্য হলো

♦          গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে

♦          আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল

♦          যার ছায়া পড়েছে

♦          শুধু গান গেয়ে পরিচয়

♦          ও পাখি তোর যন্ত্রণা

♦          ইশারায় শীষ দিয়ে

♦          চোখের নজর এমনি কইরা

♦          এই মন তোমাকে দিলাম

♦          মাগো মা ওগো মা

 

সেরা যত ছবি

সমাধি, নান্টু ঘটক, শাস্তি, চোর, সন্ধি, স্বাক্ষর, শর্ত, স্বাধীন, সমর, শ্রদ্ধা, স্নেহ, আম্মা, পরাধীন, তপস্যা, উল্কা, ক্ষুধা, রাগী, আর্তনাদ, জীবনের গল্প, এই যে দুনিয়া, পাষাণের প্রেম, হৃদয় ভাঙা ঢেউ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম