শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

গাজী মাজহারুল আনোয়ার
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ভালোবাসা আমার জীবনে পূর্ণতা দিয়েছে

খ্যাতিমান গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। স্বনামধন্য কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার ও চিত্রপরিচালকও তিনি। এই চলচ্চিত্র নির্মাতার শিল্পীজীবন নিয়ে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ আলী আফতাব

 

ছেলেবেলায় আপনি নাকি স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখতেন?

আমাদের সময় স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখা, গান শোনা এসব কিছু যে একেবারে বিনা বাধায় হতো তা কিন্তু নয়। বাসায় বাবা-মা, স্কুলে শিক্ষক সবার বাধা আর শাসনের মধ্য দিয়েই চলত। তারপরও সবকিছুই হতো শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে। এখন সব জায়গায়ই উগ্রতা যেন জেঁকে বসেছে। গানে আর প্রাণ নেই, যন্ত্রের যন্ত্রণায় গান এখন ঐতিহ্য হারিয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, ‘যে গান মানুষের ঘরে পৌঁছে না তাকে কখনো গান বলা যায় না।’

 

আপনার বাবা চেয়েছিলেন আপনি চিকিৎসক হবেন। বাবার ইচ্ছা পূরণ না করে সিনামা নির্মাণ, চিত্রনাট্য রচনা, গান রচনায় মন দিলেন কেন?

বাবার স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবো। সে হিসেবেই যখন এমবিবিএস সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি তখন দেখলাম ‘মরা মানুষ কাটতে হবে’। এটা সহ্য করা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়ল। আমি পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে পড়লাম। ছোটবেলা থেকেই শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি আমার মনের টান ছিল। পড়াশোনায় আমার অমনোযোগী ভাব দেখে আমার এক সহপাঠী বলল, তুমি ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা কর। মেডিকেল কলেজে নাটক হতো। নাটকের জন্য গান লিখতাম। একটি গান লিখলাম ‘বুঝেছি মনের বনে রং লেগেছে’। ফরিদা ইয়াসমিনের গানটি পছন্দ হলো। তিনি রেডিওতে গানটি গাইলেন। তুমুল জনপ্রিয় হলো। কিন্তু গীতিকার হিসেবে আমার নাম প্রচার হলো না। মনে খুব কষ্ট পেলাম। ডাক্তারি পড়া আর হলো না। মগবাজারের একটি ঝুপড়ি ঘরে থাকি। গান লিখি। বাবা জানলেন না তার ছেলে ডাক্তারি পড়া বাদ দিয়ে গান লিখছে।

 

গান রেকর্ডের জন্য কলকাতার বিখ্যাত রেকডিং কোম্পানি হিজ মাস্টার ভয়েজে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন বলে জানা যায়। সে স্মৃতি পাঠকের কাছে বলবেন কি?

তখন হিজ মাস্টার ভয়েজ মানে এইচএমভি থেকে গানের রেকর্ড বের করা হতো। একদিন এইচএমভিতে গিয়ে বললাম একটি গান দিতে চাই। প্রতিষ্ঠানটির মালিক আমার প্রতি তেমন কোনো আগ্রহ দেখালেন না। বললেন, অমুক তারিখে আসেন। ওই তারিখে গেলে আবার বলতেন, তমুক তারিখে আসেন। এভাবে তিনি যে আমাকে এড়িয়ে যাচ্ছিলেন তা বেশ বুঝতে পারছিলাম এবং তাতে কষ্ট পাচ্ছিলাম।

 

গান রচনার ক্ষেত্রে প্রথম প্রেরণা পেলেন কার কাছে?

একদিন সংগীত পরিচালক নাজমুল হুদা আমাকে নিয়ে আরেক সংগীত পরিচালক সত্য সাহার কাছে গেলেন। সত্য দা আমাকে নিয়ে প্রখ্যাত চিত্রনির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্তের কাছে গেলেন। সুভাষ দত্ত তখন ‘সুতরাং’ ছবি বানিয়ে ফ্রাঙ্কফুট থেকে অ্যাওয়ার্ড পেয়ে খুবই বিখ্যাত হয়ে গেলেন। সুভাষ দত্ত আমাকে দেখে সত্য দাকে বললেন, এই ছেলেটাকে কোথা থেকে ধরে এনেছ। সত্য দা বললেন, দাদা ও গান লেখে, ওকে নিয়ে ট্রাই করে দেখুন না। তিনি বললেন, দূর, আমি সুভাষ দত্ত। আমার ছবির গান ও কীভাবে লিখবে? সত্য দা একটু বিব্রত হয়ে বললেন, দাদা এসেছে যখন একটু চেষ্টা করে দেখুন না। কিছু একটা হতেও পারে। আপনি ছবির গানের একটি সিচুয়েশন দেন। সুভাষ দত্ত অনেকটা বিরক্ত হয়ে বললেন, ঠিক আছে শিক্ষক ছাত্রীকে পড়াচ্ছেন এই সিচুয়েশনের ওপর একটি গান লিখতে। এতটুকু বিষয় নিয়ে কি গান লিখব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তারপরও ৫ থেকে ৬ মিনিটের মধ্যে গানটি তৈরি করে ফেললাম। গানের কথা ছিল, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল, বাতাসের আছে কিছু গন্ধ’। সত্য সাহা সুর করে সুভাষ দত্তকে গানটি শোনালেন। তিনি গানটি শুনে উচ্ছ্বসিত হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, তোমার চেহারা আর গোঁফ দেখে মনেই হয়নি তোমার মধ্যে ম্যাচুয়িরিটি এসেছে।

 

আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল গানটি রেকর্ডের স্মৃতি বলবেন কি?

‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’ গানটির রেকর্ডিং হলো এফডিসিতে। এই গানটি সুভাষ দত্তের ‘আয়না ও অবশিষ্ট’ ছবির। বিকাল থেকে রেকর্ডিং শুরু হলো। শেষ হয় রাত ৩টায়। বাইরে তখন মুষলধারায় বৃষ্টি পড়ছে। সবাই যার যার গাড়িতে করে চলে যাচ্ছে। আমার যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। পকেট ফাঁকা। কানাকড়িও নেই। দেখলাম ছবির প্রোডাকশন ম্যানেজার সবাইকে সম্মানী দিচ্ছেন। আমাকে কিছু দিলেন না। তার কাছে গিয়ে বললাম, ভাই আমি কিছু পাব না। তিনি রাগান্বিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, বাহ! গান লেখার সুযোগ পেয়েছ এটিই তো অনেক। আবার টাকা কিসের? যাও এখান থেকে এক্ষুনি চলে যাও। আমার চোখে-মুখে তখন হতাশার অন্ধকার। চোখের কোণ বেয়ে ঝরে পড়া অশ্রু বৃষ্টির পানির সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল। অঝোর ধারার বৃষ্টির মধ্যে ভিজতে ভিজতে এগিয়ে যাচ্ছি। এফডিসির গেটের কাছে যেতেই দারোয়ান বলল, কী ব্যাপার এভাবে ভিজছ কেন? জ্বর উঠবে তো। আমি চোখ মুছতে মুছতে বললাম, ‘আমার জ্বর উঠুক, অসুখ হোক, আমি মরে যেতে চাই’। দারোয়ান আমাকে গেটের পাশে তার রুমে জোর করে নিয়ে বসাল। তারপর বলল, এখানে কাজ পেতে হলে লাইন লাগে। মানে জানা-শোনা বড় মাপের কারও রেফারেন্স দরকার। এমনি এমনি কিছু হবে না। যাও, ফিরে যাও। আর যদি এখানে আসতেই হয় তাহলে এমনভাবে আসবে যাতে রোদে পুড়তে আর বৃষ্টিতে ভিজতে না হয়। রীতিমতো গাড়িতে চড়ে আসবে। তার কথায় আমার মনে জিদ চেপে গেল। বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে সেদিন বৃষ্টিভেজা কপর্দকশূন্য এই আমি প্রতিজ্ঞার পথ ধরে আবার হাঁটতে শুরু করলাম। মগবাজারের ঝুপড়ি ঘর ছিল আমার দুঃখ-কষ্টের নিত্যসঙ্গী।

আমি তখন মালিবাগের একটি টিনশেডের ঝুপড়ি ঘরে থাকি। আমার এক বন্ধু মাখন লন্ডন থাকত। সে এয়ারপোর্টে এসে আমাকে গাড়ি নিয়ে যেতে বলল। তার ধারণা, আমি যখন গান লিখে জনপ্রিয়তা পেয়েছি নিশ্চয়ই আমার বেশ বিত্ত-বৈভব আছে। আমি গাড়ি পাব কোথায়? একটি বেবিট্যাক্সি নিয়ে গেলাম। সে অবাক হলো। তার চেয়ে বেশি অবাক হলো আমার ঝুপড়ি ঘরে এসে। আমাকে বলল, এ কী তোর অবস্থা! ও জানত না গান লিখে ৫০ টাকা পেলে সবাইকে কমিশন দিতে দিতে আমার হাতে দশটি টাকাও আর অবশিষ্ট থাকত না। বন্ধুটি বলল, তুমি সিনেমা বানাও। আমি বললাম সিনেমা নির্মাণের মতো অত টাকা কোথায় পাব? সে জানতে চাইল একটি ছবি বানাতে কত টাকা দরকার হয়। আমি বললাম, তা তো এক লাখ টাকা লাগবেই। বন্ধু সেই পরিমাণ টাকা দিতে চাইলে নিতে অস্বীকার করলাম। সে যেদিন লন্ডন ফিরে যাচ্ছে এয়ারপোর্টে গিয়ে বলল, ও হ্যাঁ, আমি তোর বালিশের নিচে ভুল করে একটি প্যাকেট ফেলে এসেছি। ওটা তোর কাছে রাখিস। বাসায় এসে দেখলাম এক লাখ টাকার একটি বান্ডিল। বুঝলাম আমি তো বন্ধুর কাছ থেকে টাকা নেব না, তাই সে এই চালাকিটা করেছে। ভাবলাম সে যখন চায় আমি ছবি নির্মাণ করি, তাহলে শুরুই করি।

 

সমাধি সিনেমা নির্মাণ সম্পর্কে জানতে চাই।

দিলীপ বিশ্বাসকে পরিচালক আর রাজ্জাক, সুচরিতা ও উজ্জ্বলকে নিয়ে নির্মাণ করলাম ‘সমাধি’। ১ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ছবিটি ১৯ লাখ টাকা আয় করল। এই টাকার অর্ধেক মানে সাড়ে ৯ লাখ টাকা দিলাম আমার সেই বন্ধু মাখনকে। এরপর ২০ বছর ধরে যত ছবি নির্মাণ করেছি সব ছবির মুনাফার অর্ধেক দিয়ে এসেছি প্রাণপ্রিয় বন্ধুকে। তার জন্যই তো আজ আমি চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার। সমাধির মুনাফার টাকা দিয়ে গাড়ি আর ফ্ল্যাট কিনলাম। সেই গাড়িতে চড়িয়ে বন্ধু মাখনকে এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় নিয়ে এলাম।

 

এসব কাজে পরিবারের সমর্থন কতটুকু পেয়েছেন।

আমার স্ত্রী যাকে সবাই জোহরা গাজী নামে চেনেন। আমার আজকের এই অবস্থান আর প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা অন্যতম। সে ইস্ট পাকিস্তান সময়কার একজন খ্যাতিমান অ্যাথলেট। তা ছাড়া বিটিভির জনপ্রিয় তারকা আড্ডা অনুষ্ঠান ‘বৈঠক’-এর আয়োজকও ছিল সে। এক সময় দেখলাম সে এসব কাজ ছেড়ে দিয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি সব ছেড়ে দিলে কেন? সে বলল, আমরা দুজনই যদি এসব নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকি তাহলে সংসার দেখবে কে? সংসারের জন্য তার এই ত্যাগ সত্যিই অভাবনীয়। আজও আমি মিডিয়া আর ও সংসার       সামলাতে ব্যস্ত।

 

বিবিসির শ্রোতা জরিপে আপনার একাধিক গান স্থান পেয়েছে।

আমি তো কয়েক হাজার গান লিখেছি। যার অধিকাংশ জনপ্রিয়। বিবিসির জরিপে বিশ্বের সেরা ১০ গানের তালিকায় প্রথম চারটিই আমার লেখা। সম্প্রতি জাপান-বাংলাদেশ জরিপে সেরা ২০টি গানের মধ্যে প্রথম ৮টি আমার রচিত। সাংস্কৃতি অঙ্গনে ভূমিকা রাখার জন্য সম্মানিতও হয়েছি। একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ একাধিক জাতীয়-আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছি। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পুরস্কার হলো মানুষের ভালোবাসা।

আমার চোখে হাজার বছরের এই দেশ বাংলাদেশ। দেশটি এত লোভনীয় যে, ব্রিটিশ, পাকিস্তানসহ অনেকে বারবার দেশটি দখল করেছে। যার নজির পৃথিবীতে অন্য কোনো দেশের ক্ষেত্রে নেই। ‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা’ রবীন্দ্রনাথের এই গানটি হৃদয়ে ধারণ করলে জাতি হিসেবে আমরা সমৃদ্ধ হবো।

 

আপনার শেষ ইচ্ছা জানতে চাই।

জীবনে কতটা কাজ করতে পেরেছি, কেমন করতে পেরেছি জানি না। তবে মানুষের যে অবারিত ভালোবাসা পেয়েছি তাতেই আমার জীবন পূর্ণতায় ভরে গেছে।

আর কোনো অপ্রাপ্তি বা চাওয়ার কিছু নেই আমার। আমার এখন একমাত্র ইচ্ছা ‘মৃত্যুর পর

একটি কলম যেন সঙ্গে নিয়ে যেতে পারি।’

 

সেরা যত গান

♦          জয় বাংলা বাংলার জয়

♦          একতারা তুই দেশের কথা বলরে এবার বল

♦          একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনারগাঁয়

♦          জন্ম আমার ধন্য হলো

♦          গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে

♦          আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল

♦          যার ছায়া পড়েছে

♦          শুধু গান গেয়ে পরিচয়

♦          ও পাখি তোর যন্ত্রণা

♦          ইশারায় শীষ দিয়ে

♦          চোখের নজর এমনি কইরা

♦          এই মন তোমাকে দিলাম

♦          মাগো মা ওগো মা

 

সেরা যত ছবি

সমাধি, নান্টু ঘটক, শাস্তি, চোর, সন্ধি, স্বাক্ষর, শর্ত, স্বাধীন, সমর, শ্রদ্ধা, স্নেহ, আম্মা, পরাধীন, তপস্যা, উল্কা, ক্ষুধা, রাগী, আর্তনাদ, জীবনের গল্প, এই যে দুনিয়া, পাষাণের প্রেম, হৃদয় ভাঙা ঢেউ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা