শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

মাহবুব তালুকদার
প্রিন্ট ভার্সন
হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা। আপনার সঙ্গে আমার কখনো চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসেবে হয়তো আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ওইদিনই আমি উপসচিবের পদমর্যাদায় তাঁর সহকারী প্রেস সচিব নিযুক্ত হই। সহকারী প্রেস সচিবের যাবতীয় দায়িত্ব পালনের সঙ্গে আমার ওপর একটি বিশেষ দায়িত্ব অর্পিত হয়। তা হলো- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর অনুলিখন। ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের সকালে (বর্তমানে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ) বঙ্গবন্ধু আমাকে বললেন, ‘তুমি সবসময় আমার সঙ্গে থাকবা। আমার আত্মজীবনী লেখবা। আমি যদি সময় দিবার না পারি, তাও জোর কইরা লেখাইবা।’ স্থির হলো, দুপুরে খাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন বিশ্রাম করবেন, তখন আমি টেপরেকর্ডারে তাঁর আত্মকথন তুলে নেব। প্রেস সচিব আবদুল তোয়াব খান প্রায় ৩০০ পাতার একটি বাঁধানো খাতা দিলেন। ফুলস্কেপ সাইজে টাইপ করা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর প্রাথমিক খসড়া। শুনলাম আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও আবদুল তোয়াব খান এ কাজটা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাল্যকাল থেকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখা হয়ে গেছে। আমাকে পরবর্তী সময়ের জীবনী অংশ অনুলিখনের কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে আমার বই ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’-এ যা লেখা আছে তা কিছুটা তুলে ধরছি :

‘আত্মজীবনীর কাজটা আমার পছন্দ হলেও এ কাজ সহজসাধ্য নয়। নানা কারণে দুপুরবেলা তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ডিকটেশন নেওয়ার পর তিনি বেঁকে বসলেন। বললেন, তোমার জন্য বিশ্রাম পর্যন্ত নিবার পারি না।

বললাম স্যার, আপনিই তো বলেছেন, জোর করে লেখাতে। আপনার বিশ্রামের সময় বিরক্ত করতে আমারও খারাপ লাগে। আপনি আমাকে অন্য কোনো সময় দেন।

আমার সময় কই?

কিন্তু এ কাজটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি বললাম, আইয়ুবের মার্শাল ল, আপনার ৬ দফা আন্দোলন, আগরতলা মামলা, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের জেলে আপনার বন্দী দিনগুলো- কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লেখার বাকি আছে। এসব কখন লেখা হবে?

লেখব, লেখব। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন, “সব কাজ আমি গুছাইয়া আনছি। দেশের কাজ, ফ্যামিলির কাজ- সব শ্যাষ কইরা আনলাম। তোমার আত্মজীবনী লেখার কাজও পইড়া থাকব না।”

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে নিহত হওয়ার পর তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারই ছিল আমার ধ্যানজ্ঞান। ১৪ আগস্ট আমি আমার টেবিলের ড্রয়ারে সেটা তালাবদ্ধ করে রেখে আসি। ভেবেছিলাম পরদিন অফিসে গিয়ে সেটা নিয়ে কাজ করব। পাণ্ডুলিপি কেন যে আমি অফিসে রেখে এসেছিলাম, এ কথা ভেবে মনের কষ্ট বাড়তে থাকল। ফলে সেটি উদ্ধারের জন্য জীবন বাজি রেখে ১৭ আগস্ট গণভবনে যাই। সেখানে আর্মির এক মেজর ও অন্যদের দৃষ্টির সামনে ড্রয়ার থেকে পাণ্ডুলিপিটি বের না করার সিদ্ধান্ত নেই। কারণ পাণ্ডলিপি দেখলে তারা সেটি নষ্ট করার আশঙ্কা ছিল। আমারও জীবন সংশয় হতে পারত। পরবর্তীকালে বিভিন্ন স্থানে পাণ্ডুলিপির খোঁজ করেছি। দেশ ও জাতির জন্য এটা যে কত বড় সম্পদ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারের জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত সফলকাম হইনি।

১৪ বছর পরে ১৯৮৯ সালে আমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে কর্মরত অবস্থায় খবর পেলাম প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নতুন গণভবন পরিদর্শনে এসে সেখানকার যাবতীয় নথি ও বইপত্র পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। নতুন গণভবনের দুটি কক্ষে বঙ্গবন্ধুর সচিবালয়ের সব নথিপত্র তাঁর হত্যার পর রাখা হয়েছিল। সহসা মনে হলো, বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীটি যদি ঐসব নথিপত্রের মধ্যে পাওয়া যায়! গণভবনে উপস্থিত হয়ে দেখলাম একজন নির্বাহী প্রকৌশলীকে চেয়ারম্যান করে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি করা হয়েছে। আমার একটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি ১৪ আগস্টে অফিসে ছিল বলাতে তারা আমাকে তা খুঁজতে দিতে রাজি হন এবং এ কথাও বলেন যে, এখানকার কোনো কাগজপত্র বাইরে নেওয়া যাবে না, সব পোড়ানো হবে বলে প্রেসিডেন্ট এরশাদ নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট কেন এমন নির্দেশ দিলেন তা আমার কাছে রহস্যাবৃত। তবে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি দুপুরে লাঞ্চের বিরতিতে গেলে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র কাউকে না বলে তুলে নিয়ে আসি। এসব নথিপত্র মূলত বঙ্গবন্ধুর জীবনী লেখার উপাদান ও জাদুঘরে সংরক্ষণযোগ্য। তবে দুঃখের বিষয়, সেদিন এবং পরবর্তীকালে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপি উদ্ধার করতে পারিনি। আমি সেদিন নতুন গণভবন থেকে যেসব কাগজপত্র তুলে এনেছিলাম তার মধ্যে একটি চিঠিপত্রের বান্ডিল ছিল। এসব চিঠিপত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে লেখা বলে আমার কাছে তা তখন তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। পরে চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে তাতে বেশ কিছু বিশিষ্টজনের চিঠি দেখতে পাই। এদের মধ্যে সাহিত্যিক মনোজ বসু ও সাহিত্যিক গজেন্দ্র কুমার মিত্র উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে চিঠি দুটি প্রকাশ করছি। উল্লেখ্য, গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে প্রেরিত।

মনোজ বসুর চিঠিখানি নিম্নরূপ :

১০, মার্চ, ১৯৭৫

পরমপ্রিয় বঙ্গবন্ধু,

অনন্য চরিত্র আপনি-ঐতিহাসিক পুরুষ। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনার কাছে বলে ছবি তোলা হল। ফনী মজুমদার মশায়ও ছিলেন। আপনি নির্দেশ দিলেন, ফোটোর কপি (আপনার অটোগ্রাফসহ) ফনী-দা’র কাছে পৌঁছে দেবার জন্য। তাহলে আমি পেতে পারব। ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ছেড়েছি। তার পূর্বক্ষণ অবধি ফনী দা’কে এবং আপনার একান্ত সচিব মসিউর রহমান সাহেবকে ফোন করেছি। পৌঁছে দেবেন, তাঁরাও ভরসা দিলেন। কলকাতায় এসেও বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে ঐ দু-জনকে চিঠি পাঠিয়েছি।

দেশের সমগ্র দায়িত্ব আপনি একক স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন, তবু কিন্তু নগণ্য জিনিসটাও আপনি ভোলেন না। আপনা অবধি তাই দরবার নিয়ে হাজির। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, আজও তা কার্যকর হয়নি। ফোটোগ্রাফ বাংলাদেশ মিশনে পাঠালেই আমি পেয়ে যাব।

‘দ্বিতীয়-বিপ্লব’ বিজয়ী হোক, মহানায়ক আপনি সুদীর্ঘজীবী হন।

মনোজ বসু

এবার গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি উদ্ধৃত করছি :

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

পি ২১, বেনী ব্যানার্জী এভিনিউ

কলিকাতা-৩১

১৭.৩.৭৫

জনাব মুজিবর রহমান

অশেষগুণালয়েষু

সবিনয় নিবেদন,

আপনার শুভ আবির্ভাব দিবসে আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা নিবেদন ক’রে আপনার কীর্তি-উজ্জ্বল দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালী জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা।

আপনার সঙ্গে আমার কখনও চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসাবে হয়ত আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

কয়েক কোটি বাংলা ভাষাভাষীর মুক্তির জন্য আপনি যা করেছেন, দুঃখ কষ্ট মৃত্যুভয় উপেক্ষা ক’রে যে অসম সাহস দেখিয়েছেন- এখনও দুর্ভাগ্য ও দুর্বুদ্ধির পঙ্ককুণ্ড থেকে তাদের টেনে তোলার জন্য যে অক্লান্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন-তার জন্য সমগ্র বঙ্গ ভাষাভাষী সমাজ আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।

আমার নমস্কার, আন্তরিক প্রীতি ও অভিনন্দন গ্রহণ করুন।

বিনত

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

লেখক : নির্বাচন কমিশনার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৫১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য