শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

মাহবুব তালুকদার
প্রিন্ট ভার্সন
হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা। আপনার সঙ্গে আমার কখনো চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসেবে হয়তো আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ওইদিনই আমি উপসচিবের পদমর্যাদায় তাঁর সহকারী প্রেস সচিব নিযুক্ত হই। সহকারী প্রেস সচিবের যাবতীয় দায়িত্ব পালনের সঙ্গে আমার ওপর একটি বিশেষ দায়িত্ব অর্পিত হয়। তা হলো- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর অনুলিখন। ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের সকালে (বর্তমানে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ) বঙ্গবন্ধু আমাকে বললেন, ‘তুমি সবসময় আমার সঙ্গে থাকবা। আমার আত্মজীবনী লেখবা। আমি যদি সময় দিবার না পারি, তাও জোর কইরা লেখাইবা।’ স্থির হলো, দুপুরে খাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন বিশ্রাম করবেন, তখন আমি টেপরেকর্ডারে তাঁর আত্মকথন তুলে নেব। প্রেস সচিব আবদুল তোয়াব খান প্রায় ৩০০ পাতার একটি বাঁধানো খাতা দিলেন। ফুলস্কেপ সাইজে টাইপ করা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর প্রাথমিক খসড়া। শুনলাম আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও আবদুল তোয়াব খান এ কাজটা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাল্যকাল থেকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখা হয়ে গেছে। আমাকে পরবর্তী সময়ের জীবনী অংশ অনুলিখনের কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে আমার বই ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’-এ যা লেখা আছে তা কিছুটা তুলে ধরছি :

‘আত্মজীবনীর কাজটা আমার পছন্দ হলেও এ কাজ সহজসাধ্য নয়। নানা কারণে দুপুরবেলা তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ডিকটেশন নেওয়ার পর তিনি বেঁকে বসলেন। বললেন, তোমার জন্য বিশ্রাম পর্যন্ত নিবার পারি না।

বললাম স্যার, আপনিই তো বলেছেন, জোর করে লেখাতে। আপনার বিশ্রামের সময় বিরক্ত করতে আমারও খারাপ লাগে। আপনি আমাকে অন্য কোনো সময় দেন।

আমার সময় কই?

কিন্তু এ কাজটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি বললাম, আইয়ুবের মার্শাল ল, আপনার ৬ দফা আন্দোলন, আগরতলা মামলা, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের জেলে আপনার বন্দী দিনগুলো- কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লেখার বাকি আছে। এসব কখন লেখা হবে?

লেখব, লেখব। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন, “সব কাজ আমি গুছাইয়া আনছি। দেশের কাজ, ফ্যামিলির কাজ- সব শ্যাষ কইরা আনলাম। তোমার আত্মজীবনী লেখার কাজও পইড়া থাকব না।”

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে নিহত হওয়ার পর তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারই ছিল আমার ধ্যানজ্ঞান। ১৪ আগস্ট আমি আমার টেবিলের ড্রয়ারে সেটা তালাবদ্ধ করে রেখে আসি। ভেবেছিলাম পরদিন অফিসে গিয়ে সেটা নিয়ে কাজ করব। পাণ্ডুলিপি কেন যে আমি অফিসে রেখে এসেছিলাম, এ কথা ভেবে মনের কষ্ট বাড়তে থাকল। ফলে সেটি উদ্ধারের জন্য জীবন বাজি রেখে ১৭ আগস্ট গণভবনে যাই। সেখানে আর্মির এক মেজর ও অন্যদের দৃষ্টির সামনে ড্রয়ার থেকে পাণ্ডুলিপিটি বের না করার সিদ্ধান্ত নেই। কারণ পাণ্ডলিপি দেখলে তারা সেটি নষ্ট করার আশঙ্কা ছিল। আমারও জীবন সংশয় হতে পারত। পরবর্তীকালে বিভিন্ন স্থানে পাণ্ডুলিপির খোঁজ করেছি। দেশ ও জাতির জন্য এটা যে কত বড় সম্পদ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারের জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত সফলকাম হইনি।

১৪ বছর পরে ১৯৮৯ সালে আমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে কর্মরত অবস্থায় খবর পেলাম প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নতুন গণভবন পরিদর্শনে এসে সেখানকার যাবতীয় নথি ও বইপত্র পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। নতুন গণভবনের দুটি কক্ষে বঙ্গবন্ধুর সচিবালয়ের সব নথিপত্র তাঁর হত্যার পর রাখা হয়েছিল। সহসা মনে হলো, বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীটি যদি ঐসব নথিপত্রের মধ্যে পাওয়া যায়! গণভবনে উপস্থিত হয়ে দেখলাম একজন নির্বাহী প্রকৌশলীকে চেয়ারম্যান করে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি করা হয়েছে। আমার একটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি ১৪ আগস্টে অফিসে ছিল বলাতে তারা আমাকে তা খুঁজতে দিতে রাজি হন এবং এ কথাও বলেন যে, এখানকার কোনো কাগজপত্র বাইরে নেওয়া যাবে না, সব পোড়ানো হবে বলে প্রেসিডেন্ট এরশাদ নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট কেন এমন নির্দেশ দিলেন তা আমার কাছে রহস্যাবৃত। তবে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি দুপুরে লাঞ্চের বিরতিতে গেলে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র কাউকে না বলে তুলে নিয়ে আসি। এসব নথিপত্র মূলত বঙ্গবন্ধুর জীবনী লেখার উপাদান ও জাদুঘরে সংরক্ষণযোগ্য। তবে দুঃখের বিষয়, সেদিন এবং পরবর্তীকালে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপি উদ্ধার করতে পারিনি। আমি সেদিন নতুন গণভবন থেকে যেসব কাগজপত্র তুলে এনেছিলাম তার মধ্যে একটি চিঠিপত্রের বান্ডিল ছিল। এসব চিঠিপত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে লেখা বলে আমার কাছে তা তখন তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। পরে চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে তাতে বেশ কিছু বিশিষ্টজনের চিঠি দেখতে পাই। এদের মধ্যে সাহিত্যিক মনোজ বসু ও সাহিত্যিক গজেন্দ্র কুমার মিত্র উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে চিঠি দুটি প্রকাশ করছি। উল্লেখ্য, গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে প্রেরিত।

মনোজ বসুর চিঠিখানি নিম্নরূপ :

১০, মার্চ, ১৯৭৫

পরমপ্রিয় বঙ্গবন্ধু,

অনন্য চরিত্র আপনি-ঐতিহাসিক পুরুষ। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনার কাছে বলে ছবি তোলা হল। ফনী মজুমদার মশায়ও ছিলেন। আপনি নির্দেশ দিলেন, ফোটোর কপি (আপনার অটোগ্রাফসহ) ফনী-দা’র কাছে পৌঁছে দেবার জন্য। তাহলে আমি পেতে পারব। ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ছেড়েছি। তার পূর্বক্ষণ অবধি ফনী দা’কে এবং আপনার একান্ত সচিব মসিউর রহমান সাহেবকে ফোন করেছি। পৌঁছে দেবেন, তাঁরাও ভরসা দিলেন। কলকাতায় এসেও বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে ঐ দু-জনকে চিঠি পাঠিয়েছি।

দেশের সমগ্র দায়িত্ব আপনি একক স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন, তবু কিন্তু নগণ্য জিনিসটাও আপনি ভোলেন না। আপনা অবধি তাই দরবার নিয়ে হাজির। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, আজও তা কার্যকর হয়নি। ফোটোগ্রাফ বাংলাদেশ মিশনে পাঠালেই আমি পেয়ে যাব।

‘দ্বিতীয়-বিপ্লব’ বিজয়ী হোক, মহানায়ক আপনি সুদীর্ঘজীবী হন।

মনোজ বসু

এবার গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি উদ্ধৃত করছি :

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

পি ২১, বেনী ব্যানার্জী এভিনিউ

কলিকাতা-৩১

১৭.৩.৭৫

জনাব মুজিবর রহমান

অশেষগুণালয়েষু

সবিনয় নিবেদন,

আপনার শুভ আবির্ভাব দিবসে আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা নিবেদন ক’রে আপনার কীর্তি-উজ্জ্বল দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালী জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা।

আপনার সঙ্গে আমার কখনও চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসাবে হয়ত আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

কয়েক কোটি বাংলা ভাষাভাষীর মুক্তির জন্য আপনি যা করেছেন, দুঃখ কষ্ট মৃত্যুভয় উপেক্ষা ক’রে যে অসম সাহস দেখিয়েছেন- এখনও দুর্ভাগ্য ও দুর্বুদ্ধির পঙ্ককুণ্ড থেকে তাদের টেনে তোলার জন্য যে অক্লান্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন-তার জন্য সমগ্র বঙ্গ ভাষাভাষী সমাজ আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।

আমার নমস্কার, আন্তরিক প্রীতি ও অভিনন্দন গ্রহণ করুন।

বিনত

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

লেখক : নির্বাচন কমিশনার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা