শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

মাহবুব তালুকদার
প্রিন্ট ভার্সন
হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা। আপনার সঙ্গে আমার কখনো চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসেবে হয়তো আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ওইদিনই আমি উপসচিবের পদমর্যাদায় তাঁর সহকারী প্রেস সচিব নিযুক্ত হই। সহকারী প্রেস সচিবের যাবতীয় দায়িত্ব পালনের সঙ্গে আমার ওপর একটি বিশেষ দায়িত্ব অর্পিত হয়। তা হলো- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর অনুলিখন। ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের সকালে (বর্তমানে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ) বঙ্গবন্ধু আমাকে বললেন, ‘তুমি সবসময় আমার সঙ্গে থাকবা। আমার আত্মজীবনী লেখবা। আমি যদি সময় দিবার না পারি, তাও জোর কইরা লেখাইবা।’ স্থির হলো, দুপুরে খাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন বিশ্রাম করবেন, তখন আমি টেপরেকর্ডারে তাঁর আত্মকথন তুলে নেব। প্রেস সচিব আবদুল তোয়াব খান প্রায় ৩০০ পাতার একটি বাঁধানো খাতা দিলেন। ফুলস্কেপ সাইজে টাইপ করা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর প্রাথমিক খসড়া। শুনলাম আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও আবদুল তোয়াব খান এ কাজটা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাল্যকাল থেকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখা হয়ে গেছে। আমাকে পরবর্তী সময়ের জীবনী অংশ অনুলিখনের কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে আমার বই ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’-এ যা লেখা আছে তা কিছুটা তুলে ধরছি :

‘আত্মজীবনীর কাজটা আমার পছন্দ হলেও এ কাজ সহজসাধ্য নয়। নানা কারণে দুপুরবেলা তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ডিকটেশন নেওয়ার পর তিনি বেঁকে বসলেন। বললেন, তোমার জন্য বিশ্রাম পর্যন্ত নিবার পারি না।

বললাম স্যার, আপনিই তো বলেছেন, জোর করে লেখাতে। আপনার বিশ্রামের সময় বিরক্ত করতে আমারও খারাপ লাগে। আপনি আমাকে অন্য কোনো সময় দেন।

আমার সময় কই?

কিন্তু এ কাজটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি বললাম, আইয়ুবের মার্শাল ল, আপনার ৬ দফা আন্দোলন, আগরতলা মামলা, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের জেলে আপনার বন্দী দিনগুলো- কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লেখার বাকি আছে। এসব কখন লেখা হবে?

লেখব, লেখব। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন, “সব কাজ আমি গুছাইয়া আনছি। দেশের কাজ, ফ্যামিলির কাজ- সব শ্যাষ কইরা আনলাম। তোমার আত্মজীবনী লেখার কাজও পইড়া থাকব না।”

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে নিহত হওয়ার পর তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারই ছিল আমার ধ্যানজ্ঞান। ১৪ আগস্ট আমি আমার টেবিলের ড্রয়ারে সেটা তালাবদ্ধ করে রেখে আসি। ভেবেছিলাম পরদিন অফিসে গিয়ে সেটা নিয়ে কাজ করব। পাণ্ডুলিপি কেন যে আমি অফিসে রেখে এসেছিলাম, এ কথা ভেবে মনের কষ্ট বাড়তে থাকল। ফলে সেটি উদ্ধারের জন্য জীবন বাজি রেখে ১৭ আগস্ট গণভবনে যাই। সেখানে আর্মির এক মেজর ও অন্যদের দৃষ্টির সামনে ড্রয়ার থেকে পাণ্ডুলিপিটি বের না করার সিদ্ধান্ত নেই। কারণ পাণ্ডলিপি দেখলে তারা সেটি নষ্ট করার আশঙ্কা ছিল। আমারও জীবন সংশয় হতে পারত। পরবর্তীকালে বিভিন্ন স্থানে পাণ্ডুলিপির খোঁজ করেছি। দেশ ও জাতির জন্য এটা যে কত বড় সম্পদ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারের জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত সফলকাম হইনি।

১৪ বছর পরে ১৯৮৯ সালে আমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে কর্মরত অবস্থায় খবর পেলাম প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নতুন গণভবন পরিদর্শনে এসে সেখানকার যাবতীয় নথি ও বইপত্র পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। নতুন গণভবনের দুটি কক্ষে বঙ্গবন্ধুর সচিবালয়ের সব নথিপত্র তাঁর হত্যার পর রাখা হয়েছিল। সহসা মনে হলো, বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীটি যদি ঐসব নথিপত্রের মধ্যে পাওয়া যায়! গণভবনে উপস্থিত হয়ে দেখলাম একজন নির্বাহী প্রকৌশলীকে চেয়ারম্যান করে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি করা হয়েছে। আমার একটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি ১৪ আগস্টে অফিসে ছিল বলাতে তারা আমাকে তা খুঁজতে দিতে রাজি হন এবং এ কথাও বলেন যে, এখানকার কোনো কাগজপত্র বাইরে নেওয়া যাবে না, সব পোড়ানো হবে বলে প্রেসিডেন্ট এরশাদ নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট কেন এমন নির্দেশ দিলেন তা আমার কাছে রহস্যাবৃত। তবে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি দুপুরে লাঞ্চের বিরতিতে গেলে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র কাউকে না বলে তুলে নিয়ে আসি। এসব নথিপত্র মূলত বঙ্গবন্ধুর জীবনী লেখার উপাদান ও জাদুঘরে সংরক্ষণযোগ্য। তবে দুঃখের বিষয়, সেদিন এবং পরবর্তীকালে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপি উদ্ধার করতে পারিনি। আমি সেদিন নতুন গণভবন থেকে যেসব কাগজপত্র তুলে এনেছিলাম তার মধ্যে একটি চিঠিপত্রের বান্ডিল ছিল। এসব চিঠিপত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে লেখা বলে আমার কাছে তা তখন তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। পরে চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে তাতে বেশ কিছু বিশিষ্টজনের চিঠি দেখতে পাই। এদের মধ্যে সাহিত্যিক মনোজ বসু ও সাহিত্যিক গজেন্দ্র কুমার মিত্র উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে চিঠি দুটি প্রকাশ করছি। উল্লেখ্য, গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে প্রেরিত।

মনোজ বসুর চিঠিখানি নিম্নরূপ :

১০, মার্চ, ১৯৭৫

পরমপ্রিয় বঙ্গবন্ধু,

অনন্য চরিত্র আপনি-ঐতিহাসিক পুরুষ। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনার কাছে বলে ছবি তোলা হল। ফনী মজুমদার মশায়ও ছিলেন। আপনি নির্দেশ দিলেন, ফোটোর কপি (আপনার অটোগ্রাফসহ) ফনী-দা’র কাছে পৌঁছে দেবার জন্য। তাহলে আমি পেতে পারব। ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ছেড়েছি। তার পূর্বক্ষণ অবধি ফনী দা’কে এবং আপনার একান্ত সচিব মসিউর রহমান সাহেবকে ফোন করেছি। পৌঁছে দেবেন, তাঁরাও ভরসা দিলেন। কলকাতায় এসেও বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে ঐ দু-জনকে চিঠি পাঠিয়েছি।

দেশের সমগ্র দায়িত্ব আপনি একক স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন, তবু কিন্তু নগণ্য জিনিসটাও আপনি ভোলেন না। আপনা অবধি তাই দরবার নিয়ে হাজির। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, আজও তা কার্যকর হয়নি। ফোটোগ্রাফ বাংলাদেশ মিশনে পাঠালেই আমি পেয়ে যাব।

‘দ্বিতীয়-বিপ্লব’ বিজয়ী হোক, মহানায়ক আপনি সুদীর্ঘজীবী হন।

মনোজ বসু

এবার গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি উদ্ধৃত করছি :

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

পি ২১, বেনী ব্যানার্জী এভিনিউ

কলিকাতা-৩১

১৭.৩.৭৫

জনাব মুজিবর রহমান

অশেষগুণালয়েষু

সবিনয় নিবেদন,

আপনার শুভ আবির্ভাব দিবসে আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা নিবেদন ক’রে আপনার কীর্তি-উজ্জ্বল দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালী জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা।

আপনার সঙ্গে আমার কখনও চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসাবে হয়ত আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

কয়েক কোটি বাংলা ভাষাভাষীর মুক্তির জন্য আপনি যা করেছেন, দুঃখ কষ্ট মৃত্যুভয় উপেক্ষা ক’রে যে অসম সাহস দেখিয়েছেন- এখনও দুর্ভাগ্য ও দুর্বুদ্ধির পঙ্ককুণ্ড থেকে তাদের টেনে তোলার জন্য যে অক্লান্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন-তার জন্য সমগ্র বঙ্গ ভাষাভাষী সমাজ আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।

আমার নমস্কার, আন্তরিক প্রীতি ও অভিনন্দন গ্রহণ করুন।

বিনত

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

লেখক : নির্বাচন কমিশনার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়