শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

মাহবুব তালুকদার
প্রিন্ট ভার্সন
হারানো আত্মজীবনী ও বঙ্গবন্ধুর কাছে চিঠি

আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা। আপনার সঙ্গে আমার কখনো চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসেবে হয়তো আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ওইদিনই আমি উপসচিবের পদমর্যাদায় তাঁর সহকারী প্রেস সচিব নিযুক্ত হই। সহকারী প্রেস সচিবের যাবতীয় দায়িত্ব পালনের সঙ্গে আমার ওপর একটি বিশেষ দায়িত্ব অর্পিত হয়। তা হলো- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর অনুলিখন। ১৫ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের সকালে (বর্তমানে ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ) বঙ্গবন্ধু আমাকে বললেন, ‘তুমি সবসময় আমার সঙ্গে থাকবা। আমার আত্মজীবনী লেখবা। আমি যদি সময় দিবার না পারি, তাও জোর কইরা লেখাইবা।’ স্থির হলো, দুপুরে খাওয়ার পর বঙ্গবন্ধু যখন বিশ্রাম করবেন, তখন আমি টেপরেকর্ডারে তাঁর আত্মকথন তুলে নেব। প্রেস সচিব আবদুল তোয়াব খান প্রায় ৩০০ পাতার একটি বাঁধানো খাতা দিলেন। ফুলস্কেপ সাইজে টাইপ করা বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর প্রাথমিক খসড়া। শুনলাম আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ও আবদুল তোয়াব খান এ কাজটা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর বাল্যকাল থেকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচন পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখা হয়ে গেছে। আমাকে পরবর্তী সময়ের জীবনী অংশ অনুলিখনের কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে আমার বই ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’-এ যা লেখা আছে তা কিছুটা তুলে ধরছি :

‘আত্মজীবনীর কাজটা আমার পছন্দ হলেও এ কাজ সহজসাধ্য নয়। নানা কারণে দুপুরবেলা তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ডিকটেশন নেওয়ার পর তিনি বেঁকে বসলেন। বললেন, তোমার জন্য বিশ্রাম পর্যন্ত নিবার পারি না।

বললাম স্যার, আপনিই তো বলেছেন, জোর করে লেখাতে। আপনার বিশ্রামের সময় বিরক্ত করতে আমারও খারাপ লাগে। আপনি আমাকে অন্য কোনো সময় দেন।

আমার সময় কই?

কিন্তু এ কাজটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমি বললাম, আইয়ুবের মার্শাল ল, আপনার ৬ দফা আন্দোলন, আগরতলা মামলা, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানের জেলে আপনার বন্দী দিনগুলো- কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লেখার বাকি আছে। এসব কখন লেখা হবে?

লেখব, লেখব। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন, “সব কাজ আমি গুছাইয়া আনছি। দেশের কাজ, ফ্যামিলির কাজ- সব শ্যাষ কইরা আনলাম। তোমার আত্মজীবনী লেখার কাজও পইড়া থাকব না।”

১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে নিহত হওয়ার পর তাঁর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারই ছিল আমার ধ্যানজ্ঞান। ১৪ আগস্ট আমি আমার টেবিলের ড্রয়ারে সেটা তালাবদ্ধ করে রেখে আসি। ভেবেছিলাম পরদিন অফিসে গিয়ে সেটা নিয়ে কাজ করব। পাণ্ডুলিপি কেন যে আমি অফিসে রেখে এসেছিলাম, এ কথা ভেবে মনের কষ্ট বাড়তে থাকল। ফলে সেটি উদ্ধারের জন্য জীবন বাজি রেখে ১৭ আগস্ট গণভবনে যাই। সেখানে আর্মির এক মেজর ও অন্যদের দৃষ্টির সামনে ড্রয়ার থেকে পাণ্ডুলিপিটি বের না করার সিদ্ধান্ত নেই। কারণ পাণ্ডলিপি দেখলে তারা সেটি নষ্ট করার আশঙ্কা ছিল। আমারও জীবন সংশয় হতে পারত। পরবর্তীকালে বিভিন্ন স্থানে পাণ্ডুলিপির খোঁজ করেছি। দেশ ও জাতির জন্য এটা যে কত বড় সম্পদ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাণ্ডুলিপিটি উদ্ধারের জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করলেও শেষ পর্যন্ত সফলকাম হইনি।

১৪ বছর পরে ১৯৮৯ সালে আমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে কর্মরত অবস্থায় খবর পেলাম প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নতুন গণভবন পরিদর্শনে এসে সেখানকার যাবতীয় নথি ও বইপত্র পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। নতুন গণভবনের দুটি কক্ষে বঙ্গবন্ধুর সচিবালয়ের সব নথিপত্র তাঁর হত্যার পর রাখা হয়েছিল। সহসা মনে হলো, বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীটি যদি ঐসব নথিপত্রের মধ্যে পাওয়া যায়! গণভবনে উপস্থিত হয়ে দেখলাম একজন নির্বাহী প্রকৌশলীকে চেয়ারম্যান করে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি করা হয়েছে। আমার একটি বইয়ের পাণ্ডুলিপি ১৪ আগস্টে অফিসে ছিল বলাতে তারা আমাকে তা খুঁজতে দিতে রাজি হন এবং এ কথাও বলেন যে, এখানকার কোনো কাগজপত্র বাইরে নেওয়া যাবে না, সব পোড়ানো হবে বলে প্রেসিডেন্ট এরশাদ নির্দেশ দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট কেন এমন নির্দেশ দিলেন তা আমার কাছে রহস্যাবৃত। তবে নথিপত্র পোড়ানোর কমিটি দুপুরে লাঞ্চের বিরতিতে গেলে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্র কাউকে না বলে তুলে নিয়ে আসি। এসব নথিপত্র মূলত বঙ্গবন্ধুর জীবনী লেখার উপাদান ও জাদুঘরে সংরক্ষণযোগ্য। তবে দুঃখের বিষয়, সেদিন এবং পরবর্তীকালে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর পাণ্ডুলিপি উদ্ধার করতে পারিনি। আমি সেদিন নতুন গণভবন থেকে যেসব কাগজপত্র তুলে এনেছিলাম তার মধ্যে একটি চিঠিপত্রের বান্ডিল ছিল। এসব চিঠিপত্র বঙ্গবন্ধুর কাছে লেখা বলে আমার কাছে তা তখন তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। পরে চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে তাতে বেশ কিছু বিশিষ্টজনের চিঠি দেখতে পাই। এদের মধ্যে সাহিত্যিক মনোজ বসু ও সাহিত্যিক গজেন্দ্র কুমার মিত্র উল্লেখযোগ্য। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে চিঠি দুটি প্রকাশ করছি। উল্লেখ্য, গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে প্রেরিত।

মনোজ বসুর চিঠিখানি নিম্নরূপ :

১০, মার্চ, ১৯৭৫

পরমপ্রিয় বঙ্গবন্ধু,

অনন্য চরিত্র আপনি-ঐতিহাসিক পুরুষ। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনার কাছে বলে ছবি তোলা হল। ফনী মজুমদার মশায়ও ছিলেন। আপনি নির্দেশ দিলেন, ফোটোর কপি (আপনার অটোগ্রাফসহ) ফনী-দা’র কাছে পৌঁছে দেবার জন্য। তাহলে আমি পেতে পারব। ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা ছেড়েছি। তার পূর্বক্ষণ অবধি ফনী দা’কে এবং আপনার একান্ত সচিব মসিউর রহমান সাহেবকে ফোন করেছি। পৌঁছে দেবেন, তাঁরাও ভরসা দিলেন। কলকাতায় এসেও বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে ঐ দু-জনকে চিঠি পাঠিয়েছি।

দেশের সমগ্র দায়িত্ব আপনি একক স্কন্ধে তুলে নিয়েছেন, তবু কিন্তু নগণ্য জিনিসটাও আপনি ভোলেন না। আপনা অবধি তাই দরবার নিয়ে হাজির। ১৯ ফেব্রুয়ারি আপনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, আজও তা কার্যকর হয়নি। ফোটোগ্রাফ বাংলাদেশ মিশনে পাঠালেই আমি পেয়ে যাব।

‘দ্বিতীয়-বিপ্লব’ বিজয়ী হোক, মহানায়ক আপনি সুদীর্ঘজীবী হন।

মনোজ বসু

এবার গজেন্দ্র কুমার মিত্রের চিঠি উদ্ধৃত করছি :

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

পি ২১, বেনী ব্যানার্জী এভিনিউ

কলিকাতা-৩১

১৭.৩.৭৫

জনাব মুজিবর রহমান

অশেষগুণালয়েষু

সবিনয় নিবেদন,

আপনার শুভ আবির্ভাব দিবসে আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা নিবেদন ক’রে আপনার কীর্তি-উজ্জ্বল দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আপনি সুস্থ থেকে আরও বহুকাল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালী জাতির সেবা করুন-ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনা।

আপনার সঙ্গে আমার কখনও চাক্ষুষ পরিচয় হয়নি, কিন্তু সামান্য সাহিত্যসেবী হিসাবে হয়ত আমার নাম আপনার কাছে একেবারে অপরিচিত নাও হতে পারে-সেই ভরসাতেই এ শুভেচ্ছালিপি পাঠাতে সাহসী হয়েছি।

কয়েক কোটি বাংলা ভাষাভাষীর মুক্তির জন্য আপনি যা করেছেন, দুঃখ কষ্ট মৃত্যুভয় উপেক্ষা ক’রে যে অসম সাহস দেখিয়েছেন- এখনও দুর্ভাগ্য ও দুর্বুদ্ধির পঙ্ককুণ্ড থেকে তাদের টেনে তোলার জন্য যে অক্লান্ত সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন-তার জন্য সমগ্র বঙ্গ ভাষাভাষী সমাজ আপনার কাছে চিরকৃতজ্ঞ।

আমার নমস্কার, আন্তরিক প্রীতি ও অভিনন্দন গ্রহণ করুন।

বিনত

গজেন্দ্র কুমার মিত্র

লেখক : নির্বাচন কমিশনার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা