শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২১, রবিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৮

রাবির দুই ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে সিট বাণিজ্যের অভিযোগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
রাবির দুই ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে সিট বাণিজ্যের অভিযোগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে চলছে দুই ছাত্রলীগ নেতার সাম্রাজ্য। হল থেকে আবাসিক শিক্ষার্থীদের নামিয়ে দেয়া, সিট বাণিজ্য, অকারণেই শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দেওয়াসহ নানা অপকর্মের মাধ্যমে হলটিকে নিজেদের সাম্রাজ্য বানিয়ে ফেলেছেন তারা। এই দুই ছাত্রলীগ নেতার অপকর্মে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের গত দুই বছরে অর্জিত সুনাম ক্ষুণ্ণ হচ্ছে বলে অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রলীগ নেতার।  

 
অনুসন্ধানে জানা গেছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে শিক্ষার্থীদের সিট দিয়ে এই দুই ছাত্রলীগ নেতা প্রতি সিট বাবদ দুই-তিন হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন। যে শিক্ষার্থী এই নিদিষ্ট পরিমান টাকা দিতে ব্যর্থ হয় কিংবা তাদের শরণাপন্ন না হয়ে হলে উঠে তাকে হল থেকে বের করে দিচ্ছেন। ছাত্রলীগের এমন কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হলের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। 

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ- ছাত্রলীগ নেতার শরণাপন্ন না হয়ে হলে উঠলে বের করে দেওয়া হয়। হল প্রশাসন কর্তৃক কক্ষ বরাদ্দ পেলেও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের না জানিয়ে হলে উঠা যায় না। আবার হলে উঠার বিষয়টি তাদের জানালেও একটি নিদিষ্ট পরিমান টাকা তারা দাবি করে। আর এ টাকা দিতে না চাইলে হল থেকে বের করে দেওয়াসহ বিভিন্ন হুমকি দেন। এছাড়াও ছাত্রলীগ নেতারা হলের প্রত্যেক সাধারণ শিক্ষার্থীর কক্ষে গিয়ে কোন শিক্ষার্থীর মাস্টার্স কবে শেষ হবে এবং কখন হল ছেড়ে চলে যাবেন সেই তথ্যও সংগ্রহ করতে ব্যস্ত থাকেন।
 
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হলের চার সিটের কক্ষে একটি সিট পেত হলে দুই হাজার টাকা, দুই সিটের কক্ষ আড়াই হাজার টাকা এবং সিঙ্গেল সিটের কক্ষ পেতে হলে শিক্ষার্থীকে তিন হাজার করে ছাত্রলীগে নেতাদের দিতে হয়। তবে মাঝে মাঝে এই টাকার বেশি টাকা দিয়েও হলে সিট পেতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। এছাড়া সিট বাণিজ্যের সুবিধার্থে হলে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নিয়মিত সাধারণ শিক্ষার্থীদের কক্ষে গিয়ে কখন কোন শির্ক্ষার্থীর মাস্টার্স শেষ হবে এবং সেই শিক্ষার্থী কবে হল ছাড়বেন সেসব তথ্য সংগ্রহ করেন বলেও জানা যায়। আর এসব কর্মকান্ডের নেপথ্যে রয়েছে শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এসএম রুহুল আমিন ও মাহমুদুল হাসান শাকিল। 

হল সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক মাসে শাকিল ও রুহুল হলে আবাসিকতা পাওয়া কয়েকজন শিক্ষার্থীকে হল থেকে বের হওয়ার জন্য চাপ দেয় এবং বের না হলে দেখে নেওয়ারও হুমকি দেন। এদের মধ্যে ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে তার কক্ষ থেকে বের করে দেয় শাকিল ও তার কর্মীরা। পরে ওই শিক্ষার্থী তার পরিচিত কয়েজন বড় ভাইকে জানালে শাকিল তাকে ডেকে নিয়ে হুমকি দেন। পরে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী ভয়ে হল ছেড়ে চলে যান। এছাড়া ছাত্রলীগ নেতা রুহুল গত জুলাইয়ে অন্য আরেক শিক্ষার্থীর কক্ষ অবৈধভাবে দখল করে নেন এবং ওই শিক্ষার্থীকে হলের অন্য একটি কক্ষে উঠতে বলেন। 

সর্বশেষ গত এক সপ্তাহ আগে হলের ৩৫০ নম্বর কক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া বিজ্ঞান ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দুই আবাসিক শিক্ষার্থীকে হল থেকে চলে যাওয়ার জন্য চাপ দেন শাকিল। পরে ওই দুই শিক্ষার্থী হল প্রাধ্যক্ষকে বিষয়টি জানালে প্রাধ্যক্ষ তাদেরকে হলে থাকার নির্দেশ দেন। এরপর শাকিল আবারও ওই শিক্ষার্থীদের ডেকে নিয়ে হল থেকে কেন এখনো বের হয়নি তা জানতে চান। পরে ওই শিক্ষার্থীরা প্রাধ্যক্ষের কথা বললেও তাকে দ্রুত হল ছেড়ে চলে যেতে বলেন। এদের মধ্যে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক শিক্ষার্থী হলের সিট ছেড়ে দিয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী এক মেসে অবস্থান করছেন।
 
ছাত্রলীগ নেতাদের টাকা দিয়ে হলে উঠার প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে আবাসিকতা পেয়ে থাকলেও হলে সিট পাচ্ছিলাম না। পরে হলের এক ছাত্রলীগ নেতাকে তিন হাজার টাকা দিলে আমাকে সিটের ব্যবস্থা করে দেন। তবে ওই শিক্ষার্থী ভয়ে ছাত্রলীগ নেতার নাম বলতে রাজি হননি।
 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমি ফোর বেড থেকে সিঙ্গেল রুমে যাবো। সেজন্য রুহুল ভাই আমার কাছ থেকে আড়াই হাজার টাকা দাবি করে পরে তাকে সে টাকা দিলে আমাকে সিঙ্গেল রুমের ব্যবস্থা করে দেন।
 
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, গত আগস্ট মাসে আমি হলের দ্বিতীয় ব্লকের ২৭৬ নম্বর কক্ষে উঠি। পরে সেখানে ছাত্রলীগ নেতা এসএম রুহুল আমিন এসে আমার বেড নামিয়ে দেয় এবং আমাকে হল থেকে বের হয়ে যেতে বলে। পরে আমি বিষয়টি হলের কয়েকজন বড় ভাইকে জানালে তারা গিয়ে বিষয়টি সমাধান করে।
 
ব্যাংকিং ও ইনস্যুরেন্স বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, হলের ৪৪৮ নম্বর কক্ষে আমি উঠি। পরে ছাত্রলীগের এক নেতা গিয়ে আমার হল থেকে চলে যেতে বলে এবং আমার সিটে অন্য একজনকে উঠিয়ে দেয়। পরে বিষয়টি হলের এক সাংবাদিক বড় ভাইকে জানালে তিনি এসে সমাধান করেন।
 
ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমি ক্যাম্পাসে এসে প্রথমে রাজনীতি করি। পরে আমার পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে আর রাজনীতি করা হয়নি। এরপর আমি হলের ১৩১ নম্বর কক্ষে উঠি। সেখানে গিয়ে শাকিল আমাকে রাতের মধ্যে হল থেকে চলে যেতে বলে। আর না গেলে আমাকে দেখে নেবেন বলেও হুমকি দেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের সুপারিশে আমি এখন হলে অবস্থান করছি।
 
এদিকে হলের সিট বাণিজ্য ও অবৈধভাবে সিট দখল করার বিষয়টি শাকিল ও রুহুল আমিন অস্বীকার করেন। তারা বলেন, ‘সামনে জাতীয় নির্বাচন আসছে তাই একটি কুচক্রী মহল আমাদের নামে দুর্নাম ছড়াচ্ছে। আমরা কখনো এ ধরণের কাজ করিনি।’
 
তবে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীরা কোন শিক্ষার্থীকে বের করে দিয়েছে বলে আমার জানা নেই। আমাদের কাছে কেউ কোন অভিযোগও করেনি। আর যদি কেউ এ বিষয়ে অভিযোগ করে তাহলে আমরা খোঁজ নিয়ে প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবো।’
 
এ বিষয়ে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক রবিউল ইসলাম বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমি কিছু জানিনা। কিছুদিন হলো আমি হলে প্রাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি। আমার কাছে যদি কেউ সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ নিয়ে আসে তাহলে হল প্রশাসন ও হলের আবাসিক শিক্ষকদের নিয়ে খোঁজ খবর নিবো এবং কারও বিরুদ্ধে এ রকম প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


বিডি প্রতিদিন/৭ অক্টোবর ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভবনের ছাদ ধস, ইউজিসির তদন্ত কমিটি গঠন
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচন ২০২৫: খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ
গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে ডিসি'স ইকোপার্ক ডিজাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ
আড়িয়াল খাঁ নদীতে পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু নিখোঁজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাময়িক বরখাস্ত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ
চার হাজার বছর আগের দাঁতের ছাপে ধরা পড়ল পান-খাওয়ার প্রমাণ

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার
রাজৈরে পুলিশের অভিযানে মাদকসহ আটক ১, বিয়ার উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক
মহেশখালীতে অস্ত্রসহ ডাকাত আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন
শহীদ মায়েদের সম্মানে শেরপুরে ব্যতিক্রমী আয়োজন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২
নাটোরে ভ্যানচালক খুনের রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ২

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রশিবিরের র‌্যালি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’
‘জুলাই শহিদদের বৈষম্যহীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের
ঠান্ডা মেজাজের রুটকে রাগানোর পরিকল্পনা ছিল ভারতের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং
রুপালি পর্দায় এবার মার্ক জাকারবার্গের চরিত্রে জেরেমি স্ট্রং

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু
যুক্তরাষ্ট্রে হার্টের বয়স নির্ধারণে বিনামূল্যে অনলাইন টুল চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ
চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের মামলার প্রথম চার্জশিট দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'
'ডাকেটের সঙ্গে আকাশের ঘটানো কাণ্ডটা অদ্ভূত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ
সিলেটে রাতে নিখোঁজ, সকালে ধানক্ষেতে মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি
চাঁদা না দেওয়ায় ব্যবসায়ীর বাসায় ঢুকে গুলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন
জুলাইয়ের মায়েরা কাঁদলেন, কাঁদালেন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অ্যাসিডে পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
লোহাগড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’
‘জুলাই বিপ্লব তরুণদের চেতনার জাগরণ, এটি নতুন রাজনীতির সূচনা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’
‌‘পতিত সরকার ভারতে বসে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ষড়যন্ত্র করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর
বাংলাদেশ পুলিশে ‘সুমাইয়া জাফরিন’ নামে কোনো কর্মকর্তা নেই : পুলিশ সদর দফতর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
সিদ্ধিরগঞ্জে জনি হত্যা, খুনিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২০৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে