শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১২, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

জামায়াত নেতার সংবর্ধনায় অতিথি আওয়ামী লীগ নেতা!

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
জামায়াত নেতার সংবর্ধনায় অতিথি আওয়ামী লীগ নেতা!

তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার ১নং ইসলামপুর ইউনিয়নে দলীয় প্রতীক নৌকা পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নেন আওয়ামী লীগের আব্দুল হেকিম। 

তার সাথে টেলিফোন প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ও সিলেট পশ্চিম এবং সুনামগঞ্জ জেলা শিবিরের সাবেক সভাপতি সুফি আলম সোহেল। প্রায় দেড় হাজার ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের আব্দুল হেকিমকে তিনি পরাজিত করেন। 

গত ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন অ্যাডভোকেট সুফি আলম সোহেল। নির্বাচনে জয়লাভ করায় সংবর্ধনা দেয়া হয় তাকে। সেই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমানসহ জেলা বারের সভাপতি। 

জামায়াত নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতার যোগদান নিয়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জের আওয়ামী ঘরনার রাজনীতিবিদদের মধ্যে চলছে তোলপাড়।

জানা যায়, ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল হেকিমকে পরাজিত করে বিজয়ী হওয়ায় স্থানীয়দের উদ্যোগে সুফি আলম সোহেলকে গত শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বিকেলে স্থানীয় মাদ্রাসা বাজার মাঠে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান। শিবিরের সাবেক নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা অতিথি হওয়ায় সিলেট ও সুনামগঞ্জ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। 

মাহফুজুর রহমানের এমন কাণ্ডে হতভম্ব অনেকেই। ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বিভিন্ন পর্যায়ের জামায়াত ও শিবিরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রচার হলে অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করেন। গত কয়েকদিন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সংবর্ধনার ছবি নিয়ে সমালোচনা চলছেই।

এ বিষয়ে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বলেন, সুফি আলম সোহেল জেলা বারের একজন সদস্য। তিনি নির্বাচনে জয়লাভ করায় তাকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। সেই সংবর্ধনা আমি ও জেলা বারের সভাপতিসহ অন্যদের নিমন্ত্রণ করলে আমরা অনুষ্ঠানে যাই। সোহেল জেলা বারের সদস্য হিসেবেই আমি অনুষ্ঠানে গিয়েছি। অন্য কোনো কারণে নয়। 

নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সুফি আলম সোহেল জামায়াতের দায়িত্বশীল নেতা এ বিষয়ে তিনি বলেন, সোহেলের সংবর্ধনার অনুষ্ঠানের ব্যানারে লেখা ছিল মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। সে জামায়াত নেতা কিনা সে বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।

ছাতক উপজেলার ১নং ইসলামপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সুফি আলম সোহেল বলেন, আমি একসময়ে শিবিরের রাজনীতি করেছি। ওই সময়ে আমি সিলেট জেলা পশ্চিমের সভাপতির দায়িত্ব পালন করি। এরপর সুনামগঞ্জ জেলা শিবিরের সভাপতি দায়িত্ব পালন করি। তবে আমি জামায়াতের কোনো পদে প্রায় ১২ বছর থেকে নেই। আমি সবসময় জনগণ মনোনীত প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয়লাভ করে আসছি।

মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান দাবি করে তিনি বলেন, আমার চাচা মখলিছুর রহমান বিএনপির রাজনীতি করতেন। তিনি যুদ্ধের সময় শাহাদৎ বরণ করেন। সেই সাথে আমার পিতা নুরুল ইসলাম সিলেট মদন মোহন কলেজের ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। যুদ্ধের সময় আমার পিতাকে রাজাকারদের সহযোগিতায় পাকিস্তানী সেনারা গুলি করে ছাতকে হত্যা করে। আমরা পরিবারের অনেক সদস্য রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা।

এ বিষয়ে ক্ষোভ জানিয়ে ছাতক উপজেলার গনেশপুর গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা নেছার আহমদ বলেন, আমাদের দলীয় প্রার্থী আব্দুল হেকিমকে পরাজিত হতে হয়েছে জামায়াত নেতা সুফি আলম সোহেলের কাছে। এতে করে আমরা এমনিতেই হতাশ। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়া সোহেলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আবার সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজুর রহমান অতিথি হওয়াতে আমাদের হতাশা ও দুঃখ আরও বেড়ে গেছে। আমরা নেতাকর্মীদের মুখ দেখাতে লজ্জা পাচ্ছি। অনেকেই আমাদেরকে এ বিষয়ে ফোন দিয়েছেন।

তিনি বলেন, জামায়াতের চেয়ারম্যান সোহেলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পোস্টারে আওয়ামী লীগের নেতা মাহফুজকে অতিথি করা হয়। তা দেখে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের অনুরোধে তাদের পক্ষে আমি মাহফুজুর রহমানকে ফোন করে অনুরোধ করেছিলাম অনুষ্ঠানে না যেতে। কিন্তু তিনি অনুরোধ উপেক্ষা করে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এতে এলাকার সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা মর্মাহত। 

তিনি যেহেতু আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল পদে রয়েছেন, বিতর্কিত এই জামায়াত নেতার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি অতিথি হিসেবে অংশ না নিলে আমরা খুশি হতাম। এছাড়া মাহফুজুর রহমান তার বক্তব্যের শেষে জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমান সরকারের পক্ষে কোনো বক্তব্যও রাখেননি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম