শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

লক্ষ মানুষকে শোকের ভেলায় ভাসিয়ে না ফেরার দেশে গেলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী (ইন্নালি­লাহে....রাজেউন)। ষাটের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে টানা প্রায় ছয় দশকের রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী এই চাটগাঁর বাঘের বিদায়টিও যেন বর্ণাঢ্যতায় ভরা।

কী মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে, কী বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রতিরোধ যুদ্ধ গঠনে, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এবং হাল আমলেও উন্নয়ন ইস্যুতে সরব সক্রিয় থাকা মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোকাবিভূত চট্টগ্রাম। দলমত নির্বিশেষে অভিভাবক হারানোর শোকের মাতম এল চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের এই হ্যাট্রিক মেয়রের মৃত্যুতে রাজনীতির মাঠের ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’র বাঁশি হয়তো থেমে গেছে, কিন্তু লক্ষ-কোটি মানুষের মনের শ্রদ্ধা-আবেগ অনুভ‚তি আর বিনম্র প্রার্থনায় যেন বেঁচে আছেন, থাকবেন মহিউদ্দিন।

শুক্রবার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে যখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এই চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও সাবেক মেয়রের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে, তখনো হাজার হাজার মানুষ তার শয্যাস্থল মেহেদিবাগের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ঘিরে ছিলেন। জননেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের খবরটি যখন তার পুত্র ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ঘোষণা দেন, ঠিক তখনই যেন আকাশ থেকে খসে পড়ে নক্ষত্র। মুহূর্তেই হু হু করে আর্তনাদ করে ওঠেন অগুনতি নেতাকর্মী।

এর আগেই সন্ধ্যা থেকেই লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দুই দফা হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ঢাকায় ক’দিন থেকে চট্টগ্রামে ফেরার তিনদিনের মাথায় ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এই জননেতা। হাজার হাজার মানুষ প্রত্যাশা করছিলেন তিনি যেন আবার সবার মাঝে ফিরে আসেন। কিন্তু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের বার্তাটি জানাতেই হল তার পুত্রকে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিস্টার নওফেল সাংবাদিকদের হাসপাতালে কমপ্লেক্সে বাবার বিদায়ের বার্তাটি জানালেন, ‘ভেনটিলেটর সাপোর্টে ছিলেন বাবা। আর কোন রেসপন্স না পাওয়ায় লাইফ সাপোর্ট বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তিনি ইন্তেকাল করেছেন।’

দফায় দফায় ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল এই প্রবীণ নেতার। শেষ দিকে কিডনি আর কাজ করছিলো না। ডায়ালাইসিস হচ্ছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার থেকে আর তাও সম্ভব হয়নি। লক্ষ মানুষের শোক-কান্নার রোল, স্মরণকালের সবচে বড় জানাজা শেষে চশমা হিলের নিজ বাসভবনের পাশেই শেষ শয্যায় শায়িত হলেন চাটগাঁর উন্নয়ন ও আঞ্চলিক অধিকারের স্বাপ্নিক পুরুষ চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।

অস্তাচলে চট্টলবীর : বিজয়ের মাসেই বীরের প্রয়াণ :

চট্টলবীর, চট্টলশার্দুল কিংবা চাটগাঁর বাঘ যে নামেই ডাকা হোক না কেন, গণমানুষের মনের গহীনে যার ঠিকানা, তিনি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাসে জন্ম, বিজয়ের মাসেই বিদায় নিলেন তিনি।

ষাটের রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধ, অতঃপর মহিউদ্দিন :

ষাটের ছাত্র রাজনীতিতে সামরিক পাক শোষকের বৈষম্যরীতির বিরুদ্ধে ৬ দফা, ১১ দফা ও এক দফার আন্দোলনের মাঠের কর্মী বঙ্গবন্ধুর স্নহেধন্ মহিউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে গ্রেফতার হন। পাকিস্তানি নেভাল বেইসের টর্চার ক্যাম্পে নির্যাতিত হন। পরে পাগলের বেশে কারাগার থেকে বের হয়ে ভারতে ট্রেনিং নিয়ে যুক্ত হন ‘মাউন্টেন্ট ডিভিশনে’। বিএলএফ কমান্ডার শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে সক্রিয় মহিউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের পরে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিতে ‘ডিসাইডিং ফ্যাক্টর’ হয়ে ওঠেন। ক্রমে ছাত্রনেতা, শ্রমিক নেতা থেকে পরিণত হন জাতীয় নেতায়।

প্রতিরোধ যুদ্ধ, বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি ও অন্যান্য:
’৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথমে দেশে ও পরে ভারতে পলাতক অবস্থায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্রিয় হন। ভারতে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিরোধ সহজতর না হলে কঠিন মানবেতর জীবনে পড়েন তিনি। কারখানার শ্রমিক, টংয়ের চা বিক্রেতাও হতে হয় তাকে। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামের প্রধানতম নেতা হয়ে ওঠেন মহিউদ্দিন পরবর্তীতে ‘বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি’তে গান পাউডারে ক্ষতবিক্ষত মানুষের লাশ নিজের হাতে ধুয়ে ও দাফন করে ব্যাপক আলোচনায় আসেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্টিভিডোরিং কোম্পানির ‘এস এস এ পোর্ট’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে সফল আন্দোলন করে বিশেষ করে সে সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হন মহিউদ্দিন চৌধুরী। চট্টগ্রামের পেশাজীবী-নাগরিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে প্রণোদনা দানকারি মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘গণজাগরণ’সহ সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নগরীর ২৩টি পয়েন্টে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উদ্যোগ নিয়েও রাখেন প্রধান নেতৃত্বের ভ‚মিকা। সর্বশেষ অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি কর্মী বাহিনী দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের পাশে মানবিকতায় সচেষ্ট ছিলেন।

চট্টগ্রাম বন্দর-কাস্টমসের দুর্নীতিবাজদের রুখতে কখনো, কখনো নৌপরিবহন সেক্টরে নৈরাজ্যরোধে, কখনো চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নিজদল ও বিরোধী মেয়রের বিপক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েও আলোচনায় আসেন। এছাড়াও কখনো ফিলিস্তিনে মজলুম জনতার অসহায়ত্বেও লালদিঘি মাঠে সমাবেশ করে মুজাহিদ পাঠানোর ঘোষণাও দেন এই চট্টলবীর।

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা :

চট্টগ্রামের উন্নয়নের এই স্বপ্নবান পুরুষ চসিককে আত্মনির্ভরশীল ও প্রকৃত সেবামূলক করতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সিএনজি পাম্প থেকে শুরু করে ওষুধ তৈরি ও পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ, বৈদ্যুতিক জ্বালানি উৎপাদন, শপিং কমপ্লেক্স, আবাসন প্রতিষ্ঠাসহ বহুমাত্রিক উদ্যোগ নেন। রিকশাচালকদের লাইসেন্স ফি মওকুফ ও নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বর্ধিত না করেও ব্যাপক প্রশংসা পান সর্বশেষ হারিকেন প্রতীকে বিপুল বিজয়ী মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী।

সেই গ্র্যান্ড হোটেল আর বিজয়মেলার মহিউদ্দিন :

রাজনীতির প্রাথমিক পাঠে সিটি কলেজ ও গ্র্যান্ড হোটেলকেন্দ্রিক নিজস্ব বলয় তৈরি করেন তিনি। নিজের অনুগত ছাত্র-যুব নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণের অসম্ভব ক্ষমতাও ছিল এই বিশাল বিটপী নেতার। ১৩ ছাত্রনেতা আত্মসমর্পণ করিয়ে আলোচিত হন মহিউদ্দিন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীল শিক্ষক আন্দোলন, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনেও সর্বাত্মক সমর্থন সহযোগিতা দেন এই নাগরিক আন্দোলনের প্রতীভপুরুষ। হয়তো এসব কারণেই তার অনুসারী পেশাজীবী-রাজনীতিবিদগণ ‘ওয়ান ইলেভেনে’র দুর্মর সময়েও জরুরি আইন ভেঙ্গে মহিউদ্দিন চৌধুরীর কারামুক্তি দাবিতে মিছিল করে নিজেরাই কারাবরণ করেন।

এদিকে চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও নবপ্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে অনন্য ভূমিকা রাখেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার নেতৃত্ব প্রায় তিন দশক ছুঁতে চলা এই মেলা আজ চাটগাঁর গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘মুক্তিযুদ্ধ চট্টগ্রাম’ও নির্মাণ করেন এই বীরযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের বইমেলারও প্রবক্তা তিনি।

নোমান-মহিউদ্দিন জুটি:

হুমকি-ধমক, হাস্যরস আর দরদভরা চাটগাঁ ভাষার গালিতে স্বকীয় পরিচিতির অধিকারী প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ চট্টগ্রামের রাজনীতিতে প্রধান বিপরীত পক্ষ বিএনপির শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল­াহ-আল নোমানের সাথেও ‘মামা-ভাগ্নে’র জুটি গড়ে তুলেছিলেন।

সেই ডিসেম্বর-এই ডিসেম্বও :

১৯৪৪ সালের ১ ডিসেম্বর উত্তর চট্টগ্রামের রাউজানের গহিরা গ্রামে জন্ম মহিউদ্দিন চৌধুরীর। বিদায় নিলেন গতকাল ১৫ ডিসেম্বর নগরীর মেহেদিবাগের ম্যাক্স হাসপাতালে। চিরশয্যায় শায়িত হলেন নগরীর চশমা হিলের নিজ বাড়ি লাগোয়া কবরস্থানে।

সাংগঠনিক দক্ষতা, নিজস্ব ক্যারিশমার কারণে পর পর চারবার মেয়র পদে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন চৌধুরী। ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মেয়র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। প্রধান বন্দর শহর ‘চট্টগ্রাম’ এর হ্যাট্রিক মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বপালন করেন তিনি। তার কর্মকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নানা আয়বর্ধক ও সেবা প্রকল্প গ্রহণ করে, যা দেশের যেকোনো সিটি করপোরেশনে নজিরবিহীন।

গহিরা থেকে বিশ্বালোকে :

গহিরার নিভৃত গ্রাম থেকে বন্দর শহর চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হয়ে সুনাম স্বীকৃতি পান বর্ষীয়ান নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। নিজ গ্রামে রাজনীতিতে অসফল-অনিচ্ছুক হলেও বন্দর শহরে ষাটের ছাত্র রাজনীতি থেকে কৃষক-শ্রমিক রাজনীতির মাঠ ছাড়িয়ে জাতীয় রাজনীতিতেও আলোচিত মুখে পরিণত হন তিনি।

কাঁদো, চট্টগ্রামবাসী কাঁদো :

বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে বিদায় নেওয়া বীর মহিউদ্দিনকে হারিয়ে চাটগাঁবাসীর অভিভাবকশূন্যতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক হারে প্রকাশ পেয়েছে। ডুকরে কান্নারত শোকার্ত চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়চিত্তে রব ওঠেছে,

‘‘কর্ণফুলীর ঢেউতরঙ্গে প্রতিদিন,
মহিউদ্দিন, মহিউদ্দিন।”

শেষ বিদায় লক্ষ মানুষের জানাজা ও ঘরে ঘরে শোকের মাতমে যেন চাটগাঁয় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, সেই পুরনো স্লো­াগান ‘বীর মহিউদ্দিন চট্টলার/রুখে মহিউদ্দিন সাধ্য কার!’

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
কবি মোহন রায়হানের জন্মদিন উদযাপন
কবি মোহন রায়হানের জন্মদিন উদযাপন
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টার স্মৃতি বৃত্তি প্রদান ও দোয়া
ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টার স্মৃতি বৃত্তি প্রদান ও দোয়া
পূর্ব শত্রুতার জেরে রাজধানীতে বৃদ্ধা নারীকে পিটিয়ে হত্যা
পূর্ব শত্রুতার জেরে রাজধানীতে বৃদ্ধা নারীকে পিটিয়ে হত্যা
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
সর্বশেষ খবর
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা