শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

লক্ষ মানুষকে শোকের ভেলায় ভাসিয়ে না ফেরার দেশে গেলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী (ইন্নালি­লাহে....রাজেউন)। ষাটের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে টানা প্রায় ছয় দশকের রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী এই চাটগাঁর বাঘের বিদায়টিও যেন বর্ণাঢ্যতায় ভরা।

কী মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে, কী বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রতিরোধ যুদ্ধ গঠনে, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এবং হাল আমলেও উন্নয়ন ইস্যুতে সরব সক্রিয় থাকা মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোকাবিভূত চট্টগ্রাম। দলমত নির্বিশেষে অভিভাবক হারানোর শোকের মাতম এল চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের এই হ্যাট্রিক মেয়রের মৃত্যুতে রাজনীতির মাঠের ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’র বাঁশি হয়তো থেমে গেছে, কিন্তু লক্ষ-কোটি মানুষের মনের শ্রদ্ধা-আবেগ অনুভ‚তি আর বিনম্র প্রার্থনায় যেন বেঁচে আছেন, থাকবেন মহিউদ্দিন।

শুক্রবার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে যখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এই চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও সাবেক মেয়রের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে, তখনো হাজার হাজার মানুষ তার শয্যাস্থল মেহেদিবাগের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ঘিরে ছিলেন। জননেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের খবরটি যখন তার পুত্র ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ঘোষণা দেন, ঠিক তখনই যেন আকাশ থেকে খসে পড়ে নক্ষত্র। মুহূর্তেই হু হু করে আর্তনাদ করে ওঠেন অগুনতি নেতাকর্মী।

এর আগেই সন্ধ্যা থেকেই লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দুই দফা হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ঢাকায় ক’দিন থেকে চট্টগ্রামে ফেরার তিনদিনের মাথায় ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এই জননেতা। হাজার হাজার মানুষ প্রত্যাশা করছিলেন তিনি যেন আবার সবার মাঝে ফিরে আসেন। কিন্তু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের বার্তাটি জানাতেই হল তার পুত্রকে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিস্টার নওফেল সাংবাদিকদের হাসপাতালে কমপ্লেক্সে বাবার বিদায়ের বার্তাটি জানালেন, ‘ভেনটিলেটর সাপোর্টে ছিলেন বাবা। আর কোন রেসপন্স না পাওয়ায় লাইফ সাপোর্ট বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তিনি ইন্তেকাল করেছেন।’

দফায় দফায় ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল এই প্রবীণ নেতার। শেষ দিকে কিডনি আর কাজ করছিলো না। ডায়ালাইসিস হচ্ছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার থেকে আর তাও সম্ভব হয়নি। লক্ষ মানুষের শোক-কান্নার রোল, স্মরণকালের সবচে বড় জানাজা শেষে চশমা হিলের নিজ বাসভবনের পাশেই শেষ শয্যায় শায়িত হলেন চাটগাঁর উন্নয়ন ও আঞ্চলিক অধিকারের স্বাপ্নিক পুরুষ চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।

অস্তাচলে চট্টলবীর : বিজয়ের মাসেই বীরের প্রয়াণ :

চট্টলবীর, চট্টলশার্দুল কিংবা চাটগাঁর বাঘ যে নামেই ডাকা হোক না কেন, গণমানুষের মনের গহীনে যার ঠিকানা, তিনি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাসে জন্ম, বিজয়ের মাসেই বিদায় নিলেন তিনি।

ষাটের রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধ, অতঃপর মহিউদ্দিন :

ষাটের ছাত্র রাজনীতিতে সামরিক পাক শোষকের বৈষম্যরীতির বিরুদ্ধে ৬ দফা, ১১ দফা ও এক দফার আন্দোলনের মাঠের কর্মী বঙ্গবন্ধুর স্নহেধন্ মহিউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে গ্রেফতার হন। পাকিস্তানি নেভাল বেইসের টর্চার ক্যাম্পে নির্যাতিত হন। পরে পাগলের বেশে কারাগার থেকে বের হয়ে ভারতে ট্রেনিং নিয়ে যুক্ত হন ‘মাউন্টেন্ট ডিভিশনে’। বিএলএফ কমান্ডার শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে সক্রিয় মহিউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের পরে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিতে ‘ডিসাইডিং ফ্যাক্টর’ হয়ে ওঠেন। ক্রমে ছাত্রনেতা, শ্রমিক নেতা থেকে পরিণত হন জাতীয় নেতায়।

প্রতিরোধ যুদ্ধ, বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি ও অন্যান্য:
’৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথমে দেশে ও পরে ভারতে পলাতক অবস্থায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্রিয় হন। ভারতে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিরোধ সহজতর না হলে কঠিন মানবেতর জীবনে পড়েন তিনি। কারখানার শ্রমিক, টংয়ের চা বিক্রেতাও হতে হয় তাকে। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামের প্রধানতম নেতা হয়ে ওঠেন মহিউদ্দিন পরবর্তীতে ‘বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি’তে গান পাউডারে ক্ষতবিক্ষত মানুষের লাশ নিজের হাতে ধুয়ে ও দাফন করে ব্যাপক আলোচনায় আসেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্টিভিডোরিং কোম্পানির ‘এস এস এ পোর্ট’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে সফল আন্দোলন করে বিশেষ করে সে সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হন মহিউদ্দিন চৌধুরী। চট্টগ্রামের পেশাজীবী-নাগরিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে প্রণোদনা দানকারি মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘গণজাগরণ’সহ সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নগরীর ২৩টি পয়েন্টে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উদ্যোগ নিয়েও রাখেন প্রধান নেতৃত্বের ভ‚মিকা। সর্বশেষ অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি কর্মী বাহিনী দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের পাশে মানবিকতায় সচেষ্ট ছিলেন।

চট্টগ্রাম বন্দর-কাস্টমসের দুর্নীতিবাজদের রুখতে কখনো, কখনো নৌপরিবহন সেক্টরে নৈরাজ্যরোধে, কখনো চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নিজদল ও বিরোধী মেয়রের বিপক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েও আলোচনায় আসেন। এছাড়াও কখনো ফিলিস্তিনে মজলুম জনতার অসহায়ত্বেও লালদিঘি মাঠে সমাবেশ করে মুজাহিদ পাঠানোর ঘোষণাও দেন এই চট্টলবীর।

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা :

চট্টগ্রামের উন্নয়নের এই স্বপ্নবান পুরুষ চসিককে আত্মনির্ভরশীল ও প্রকৃত সেবামূলক করতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সিএনজি পাম্প থেকে শুরু করে ওষুধ তৈরি ও পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ, বৈদ্যুতিক জ্বালানি উৎপাদন, শপিং কমপ্লেক্স, আবাসন প্রতিষ্ঠাসহ বহুমাত্রিক উদ্যোগ নেন। রিকশাচালকদের লাইসেন্স ফি মওকুফ ও নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বর্ধিত না করেও ব্যাপক প্রশংসা পান সর্বশেষ হারিকেন প্রতীকে বিপুল বিজয়ী মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী।

সেই গ্র্যান্ড হোটেল আর বিজয়মেলার মহিউদ্দিন :

রাজনীতির প্রাথমিক পাঠে সিটি কলেজ ও গ্র্যান্ড হোটেলকেন্দ্রিক নিজস্ব বলয় তৈরি করেন তিনি। নিজের অনুগত ছাত্র-যুব নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণের অসম্ভব ক্ষমতাও ছিল এই বিশাল বিটপী নেতার। ১৩ ছাত্রনেতা আত্মসমর্পণ করিয়ে আলোচিত হন মহিউদ্দিন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীল শিক্ষক আন্দোলন, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনেও সর্বাত্মক সমর্থন সহযোগিতা দেন এই নাগরিক আন্দোলনের প্রতীভপুরুষ। হয়তো এসব কারণেই তার অনুসারী পেশাজীবী-রাজনীতিবিদগণ ‘ওয়ান ইলেভেনে’র দুর্মর সময়েও জরুরি আইন ভেঙ্গে মহিউদ্দিন চৌধুরীর কারামুক্তি দাবিতে মিছিল করে নিজেরাই কারাবরণ করেন।

এদিকে চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও নবপ্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে অনন্য ভূমিকা রাখেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার নেতৃত্ব প্রায় তিন দশক ছুঁতে চলা এই মেলা আজ চাটগাঁর গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘মুক্তিযুদ্ধ চট্টগ্রাম’ও নির্মাণ করেন এই বীরযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের বইমেলারও প্রবক্তা তিনি।

নোমান-মহিউদ্দিন জুটি:

হুমকি-ধমক, হাস্যরস আর দরদভরা চাটগাঁ ভাষার গালিতে স্বকীয় পরিচিতির অধিকারী প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ চট্টগ্রামের রাজনীতিতে প্রধান বিপরীত পক্ষ বিএনপির শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল­াহ-আল নোমানের সাথেও ‘মামা-ভাগ্নে’র জুটি গড়ে তুলেছিলেন।

সেই ডিসেম্বর-এই ডিসেম্বও :

১৯৪৪ সালের ১ ডিসেম্বর উত্তর চট্টগ্রামের রাউজানের গহিরা গ্রামে জন্ম মহিউদ্দিন চৌধুরীর। বিদায় নিলেন গতকাল ১৫ ডিসেম্বর নগরীর মেহেদিবাগের ম্যাক্স হাসপাতালে। চিরশয্যায় শায়িত হলেন নগরীর চশমা হিলের নিজ বাড়ি লাগোয়া কবরস্থানে।

সাংগঠনিক দক্ষতা, নিজস্ব ক্যারিশমার কারণে পর পর চারবার মেয়র পদে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন চৌধুরী। ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মেয়র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। প্রধান বন্দর শহর ‘চট্টগ্রাম’ এর হ্যাট্রিক মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বপালন করেন তিনি। তার কর্মকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নানা আয়বর্ধক ও সেবা প্রকল্প গ্রহণ করে, যা দেশের যেকোনো সিটি করপোরেশনে নজিরবিহীন।

গহিরা থেকে বিশ্বালোকে :

গহিরার নিভৃত গ্রাম থেকে বন্দর শহর চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হয়ে সুনাম স্বীকৃতি পান বর্ষীয়ান নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। নিজ গ্রামে রাজনীতিতে অসফল-অনিচ্ছুক হলেও বন্দর শহরে ষাটের ছাত্র রাজনীতি থেকে কৃষক-শ্রমিক রাজনীতির মাঠ ছাড়িয়ে জাতীয় রাজনীতিতেও আলোচিত মুখে পরিণত হন তিনি।

কাঁদো, চট্টগ্রামবাসী কাঁদো :

বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে বিদায় নেওয়া বীর মহিউদ্দিনকে হারিয়ে চাটগাঁবাসীর অভিভাবকশূন্যতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক হারে প্রকাশ পেয়েছে। ডুকরে কান্নারত শোকার্ত চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়চিত্তে রব ওঠেছে,

‘‘কর্ণফুলীর ঢেউতরঙ্গে প্রতিদিন,
মহিউদ্দিন, মহিউদ্দিন।”

শেষ বিদায় লক্ষ মানুষের জানাজা ও ঘরে ঘরে শোকের মাতমে যেন চাটগাঁয় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, সেই পুরনো স্লো­াগান ‘বীর মহিউদ্দিন চট্টলার/রুখে মহিউদ্দিন সাধ্য কার!’

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
ছুটি শেষে সাভার-আশুলিয়ার শিল্পকারখানায় ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্য
ছুটি শেষে সাভার-আশুলিয়ার শিল্পকারখানায় ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্য
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

২০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন