শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
বিজয়ের মাসেই বীরের মৃত্যু

লক্ষ মানুষকে শোকের ভেলায় ভাসিয়ে না ফেরার দেশে গেলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী (ইন্নালি­লাহে....রাজেউন)। ষাটের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে টানা প্রায় ছয় দশকের রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী এই চাটগাঁর বাঘের বিদায়টিও যেন বর্ণাঢ্যতায় ভরা।

কী মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে, কী বঙ্গবন্ধু হত্যার পর প্রতিরোধ যুদ্ধ গঠনে, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে এবং হাল আমলেও উন্নয়ন ইস্যুতে সরব সক্রিয় থাকা মহিউদ্দিন চৌধুরীর মৃত্যুতে শোকাবিভূত চট্টগ্রাম। দলমত নির্বিশেষে অভিভাবক হারানোর শোকের মাতম এল চট্টগ্রামে। চট্টগ্রামের এই হ্যাট্রিক মেয়রের মৃত্যুতে রাজনীতির মাঠের ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’র বাঁশি হয়তো থেমে গেছে, কিন্তু লক্ষ-কোটি মানুষের মনের শ্রদ্ধা-আবেগ অনুভ‚তি আর বিনম্র প্রার্থনায় যেন বেঁচে আছেন, থাকবেন মহিউদ্দিন।

শুক্রবার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে যখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এই চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও সাবেক মেয়রের মৃত্যুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে, তখনো হাজার হাজার মানুষ তার শয্যাস্থল মেহেদিবাগের বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রটিকে ঘিরে ছিলেন। জননেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের খবরটি যখন তার পুত্র ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ঘোষণা দেন, ঠিক তখনই যেন আকাশ থেকে খসে পড়ে নক্ষত্র। মুহূর্তেই হু হু করে আর্তনাদ করে ওঠেন অগুনতি নেতাকর্মী।

এর আগেই সন্ধ্যা থেকেই লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে দুই দফা হার্ট অ্যাটাক করেন তিনি। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ঢাকায় ক’দিন থেকে চট্টগ্রামে ফেরার তিনদিনের মাথায় ফের অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এই জননেতা। হাজার হাজার মানুষ প্রত্যাশা করছিলেন তিনি যেন আবার সবার মাঝে ফিরে আসেন। কিন্তু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের বার্তাটি জানাতেই হল তার পুত্রকে।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিস্টার নওফেল সাংবাদিকদের হাসপাতালে কমপ্লেক্সে বাবার বিদায়ের বার্তাটি জানালেন, ‘ভেনটিলেটর সাপোর্টে ছিলেন বাবা। আর কোন রেসপন্স না পাওয়ায় লাইফ সাপোর্ট বন্ধ করে দিতে হয়েছে। তিনি ইন্তেকাল করেছেন।’

দফায় দফায় ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল এই প্রবীণ নেতার। শেষ দিকে কিডনি আর কাজ করছিলো না। ডায়ালাইসিস হচ্ছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার থেকে আর তাও সম্ভব হয়নি। লক্ষ মানুষের শোক-কান্নার রোল, স্মরণকালের সবচে বড় জানাজা শেষে চশমা হিলের নিজ বাসভবনের পাশেই শেষ শয্যায় শায়িত হলেন চাটগাঁর উন্নয়ন ও আঞ্চলিক অধিকারের স্বাপ্নিক পুরুষ চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।

অস্তাচলে চট্টলবীর : বিজয়ের মাসেই বীরের প্রয়াণ :

চট্টলবীর, চট্টলশার্দুল কিংবা চাটগাঁর বাঘ যে নামেই ডাকা হোক না কেন, গণমানুষের মনের গহীনে যার ঠিকানা, তিনি এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের মাসে জন্ম, বিজয়ের মাসেই বিদায় নিলেন তিনি।

ষাটের রাজনীতি থেকে মুক্তিযুদ্ধ, অতঃপর মহিউদ্দিন :

ষাটের ছাত্র রাজনীতিতে সামরিক পাক শোষকের বৈষম্যরীতির বিরুদ্ধে ৬ দফা, ১১ দফা ও এক দফার আন্দোলনের মাঠের কর্মী বঙ্গবন্ধুর স্নহেধন্ মহিউদ্দিন চৌধুরী ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে গ্রেফতার হন। পাকিস্তানি নেভাল বেইসের টর্চার ক্যাম্পে নির্যাতিত হন। পরে পাগলের বেশে কারাগার থেকে বের হয়ে ভারতে ট্রেনিং নিয়ে যুক্ত হন ‘মাউন্টেন্ট ডিভিশনে’। বিএলএফ কমান্ডার শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে সক্রিয় মহিউদ্দিন মুক্তিযুদ্ধের পরে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিতে ‘ডিসাইডিং ফ্যাক্টর’ হয়ে ওঠেন। ক্রমে ছাত্রনেতা, শ্রমিক নেতা থেকে পরিণত হন জাতীয় নেতায়।

প্রতিরোধ যুদ্ধ, বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি ও অন্যান্য:
’৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথমে দেশে ও পরে ভারতে পলাতক অবস্থায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্রিয় হন। ভারতে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রতিরোধ সহজতর না হলে কঠিন মানবেতর জীবনে পড়েন তিনি। কারখানার শ্রমিক, টংয়ের চা বিক্রেতাও হতে হয় তাকে। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে চট্টগ্রামের প্রধানতম নেতা হয়ে ওঠেন মহিউদ্দিন পরবর্তীতে ‘বন্দরটিলা ট্র্যাজেডি’তে গান পাউডারে ক্ষতবিক্ষত মানুষের লাশ নিজের হাতে ধুয়ে ও দাফন করে ব্যাপক আলোচনায় আসেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্টিভিডোরিং কোম্পানির ‘এস এস এ পোর্ট’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে সফল আন্দোলন করে বিশেষ করে সে সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি দিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচিত হন মহিউদ্দিন চৌধুরী। চট্টগ্রামের পেশাজীবী-নাগরিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে প্রণোদনা দানকারি মহিউদ্দিন চৌধুরী ‘গণজাগরণ’সহ সর্বশেষ বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে নগরীর ২৩টি পয়েন্টে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশের উদ্যোগ নিয়েও রাখেন প্রধান নেতৃত্বের ভ‚মিকা। সর্বশেষ অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি কর্মী বাহিনী দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের পাশে মানবিকতায় সচেষ্ট ছিলেন।

চট্টগ্রাম বন্দর-কাস্টমসের দুর্নীতিবাজদের রুখতে কখনো, কখনো নৌপরিবহন সেক্টরে নৈরাজ্যরোধে, কখনো চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নিজদল ও বিরোধী মেয়রের বিপক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েও আলোচনায় আসেন। এছাড়াও কখনো ফিলিস্তিনে মজলুম জনতার অসহায়ত্বেও লালদিঘি মাঠে সমাবেশ করে মুজাহিদ পাঠানোর ঘোষণাও দেন এই চট্টলবীর।

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা :

চট্টগ্রামের উন্নয়নের এই স্বপ্নবান পুরুষ চসিককে আত্মনির্ভরশীল ও প্রকৃত সেবামূলক করতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সিএনজি পাম্প থেকে শুরু করে ওষুধ তৈরি ও পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ, বৈদ্যুতিক জ্বালানি উৎপাদন, শপিং কমপ্লেক্স, আবাসন প্রতিষ্ঠাসহ বহুমাত্রিক উদ্যোগ নেন। রিকশাচালকদের লাইসেন্স ফি মওকুফ ও নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বর্ধিত না করেও ব্যাপক প্রশংসা পান সর্বশেষ হারিকেন প্রতীকে বিপুল বিজয়ী মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী।

সেই গ্র্যান্ড হোটেল আর বিজয়মেলার মহিউদ্দিন :

রাজনীতির প্রাথমিক পাঠে সিটি কলেজ ও গ্র্যান্ড হোটেলকেন্দ্রিক নিজস্ব বলয় তৈরি করেন তিনি। নিজের অনুগত ছাত্র-যুব নেতাকর্মীদের নিয়ন্ত্রণের অসম্ভব ক্ষমতাও ছিল এই বিশাল বিটপী নেতার। ১৩ ছাত্রনেতা আত্মসমর্পণ করিয়ে আলোচিত হন মহিউদ্দিন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রগতিশীল শিক্ষক আন্দোলন, বিভাগীয় স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের উপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে আন্দোলনেও সর্বাত্মক সমর্থন সহযোগিতা দেন এই নাগরিক আন্দোলনের প্রতীভপুরুষ। হয়তো এসব কারণেই তার অনুসারী পেশাজীবী-রাজনীতিবিদগণ ‘ওয়ান ইলেভেনে’র দুর্মর সময়েও জরুরি আইন ভেঙ্গে মহিউদ্দিন চৌধুরীর কারামুক্তি দাবিতে মিছিল করে নিজেরাই কারাবরণ করেন।

এদিকে চট্টগ্রামে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও নবপ্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে অনন্য ভূমিকা রাখেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার নেতৃত্ব প্রায় তিন দশক ছুঁতে চলা এই মেলা আজ চাটগাঁর গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘মুক্তিযুদ্ধ চট্টগ্রাম’ও নির্মাণ করেন এই বীরযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের বইমেলারও প্রবক্তা তিনি।

নোমান-মহিউদ্দিন জুটি:

হুমকি-ধমক, হাস্যরস আর দরদভরা চাটগাঁ ভাষার গালিতে স্বকীয় পরিচিতির অধিকারী প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ চট্টগ্রামের রাজনীতিতে প্রধান বিপরীত পক্ষ বিএনপির শীর্ষ নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল­াহ-আল নোমানের সাথেও ‘মামা-ভাগ্নে’র জুটি গড়ে তুলেছিলেন।

সেই ডিসেম্বর-এই ডিসেম্বও :

১৯৪৪ সালের ১ ডিসেম্বর উত্তর চট্টগ্রামের রাউজানের গহিরা গ্রামে জন্ম মহিউদ্দিন চৌধুরীর। বিদায় নিলেন গতকাল ১৫ ডিসেম্বর নগরীর মেহেদিবাগের ম্যাক্স হাসপাতালে। চিরশয্যায় শায়িত হলেন নগরীর চশমা হিলের নিজ বাড়ি লাগোয়া কবরস্থানে।

সাংগঠনিক দক্ষতা, নিজস্ব ক্যারিশমার কারণে পর পর চারবার মেয়র পদে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার মনোনয়ন পান মহিউদ্দিন চৌধুরী। ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মেয়র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। প্রধান বন্দর শহর ‘চট্টগ্রাম’ এর হ্যাট্রিক মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্বপালন করেন তিনি। তার কর্মকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নানা আয়বর্ধক ও সেবা প্রকল্প গ্রহণ করে, যা দেশের যেকোনো সিটি করপোরেশনে নজিরবিহীন।

গহিরা থেকে বিশ্বালোকে :

গহিরার নিভৃত গ্রাম থেকে বন্দর শহর চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হয়ে সুনাম স্বীকৃতি পান বর্ষীয়ান নেতা এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। নিজ গ্রামে রাজনীতিতে অসফল-অনিচ্ছুক হলেও বন্দর শহরে ষাটের ছাত্র রাজনীতি থেকে কৃষক-শ্রমিক রাজনীতির মাঠ ছাড়িয়ে জাতীয় রাজনীতিতেও আলোচিত মুখে পরিণত হন তিনি।

কাঁদো, চট্টগ্রামবাসী কাঁদো :

বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে বিদায় নেওয়া বীর মহিউদ্দিনকে হারিয়ে চাটগাঁবাসীর অভিভাবকশূন্যতা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক হারে প্রকাশ পেয়েছে। ডুকরে কান্নারত শোকার্ত চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়চিত্তে রব ওঠেছে,

‘‘কর্ণফুলীর ঢেউতরঙ্গে প্রতিদিন,
মহিউদ্দিন, মহিউদ্দিন।”

শেষ বিদায় লক্ষ মানুষের জানাজা ও ঘরে ঘরে শোকের মাতমে যেন চাটগাঁয় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, সেই পুরনো স্লো­াগান ‘বীর মহিউদ্দিন চট্টলার/রুখে মহিউদ্দিন সাধ্য কার!’

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক