শিরোনাম
- শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
- লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
- চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
- প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
- জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
- দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
- দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
- তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
- পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
- গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
- মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
- ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
- প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
- শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
- সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
- রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
- প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
রংপুর আবার এরশাদের
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন

রংপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টুর কাছে পরাজিত হয়েছিলেন মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। এবার সেই ঝন্টুকে সিটির দ্বিতীয় নির্বাচনেই বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে নগরপিতার চেয়ারে বসতে যাচ্ছেন মোস্তফা।
বিপুল ভোটে এবারের রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। লাঙল প্রতীক নিয়ে ১,৬০, ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন তিনি। রিটার্নিং কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার রাতে বেসরকারিভাবে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী সরফুদ্দীন আহমেদ পেয়েছেন ৬২, ৪০০ ভোট। আর বিএনপির প্রার্থী কাওসার জামান বাবলা পেয়েছেন ৩৫,১৩৬ ভোট।
উল্লেখ্য, ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে রংপুর জাতীয় পার্টির দুর্গে পরিণত হয়। প্রার্থীর চেয়ে লাঙ্গল প্রতীকই ছিল অন্য প্রার্থীর কাছে বড় ফ্যাক্টর। নব্বই দশকের পর থেকে রংপুর পৌরসভায় যারাই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তারা হয় জাতীয় পার্টির প্রার্থী না হয় এরশাদের সমর্থন নিয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালে সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টুও জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়ে রংপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ঝন্টু আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন।
তবে রংপুর পৌরসভা সিটি করপোরেশনে উন্নীত হওয়ার পর ২০১২ সালের ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজার রহমান ও একেএম আবদুর রউফ মানিক মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় আওয়ামী লীগের ঝন্টু বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। ২৮ হাজার ৫৫৪ ভোটে পরাজিত হন মোস্তফা। এবার সে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিলেন তিনি।
বিডি-প্রতিদিন/ আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে: তারেক রহমান
১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম