শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১০, বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

স্বামীকে ছেড়ে ২ বছরের মেয়ে নিয়ে জেএমবিতে যোগ দেয় মিতু

সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
স্বামীকে ছেড়ে ২ বছরের মেয়ে নিয়ে জেএমবিতে যোগ দেয় মিতু

২ বছরের শিশু সন্তান রোজা আক্তার আর স্বামী জুয়েলকে নিয়ে ভালোই দিন কাটাচ্ছিলেন জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু (১৯)। তবে হঠাৎ করেই যেন ছন্দপতন হল। স্বামী ছেড়ে শিশু সন্তান রোজাকে নিয়ে ৩১ মার্চ বাসা থেকে বের হয়ে যায় মিতু। এরপরই টনক নড়ে বাবা নুরুল ইসলাম আর তার মেয়ের জামাতা জুয়েলের। র‌্যাবের কাছে অভিযোগ দেন তারা। তদন্তে নামে র‌্যাব। সবশেষ মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ৭ টায় নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার সোনাকান্দা কেল্লা এলাকা থেকে মিতুসহ তিনজনকে গ্রেঠতার করা হয়। এসময় জঙ্গিবাদী লিফলেট ও বই উদ্ধার করা হয়। 

গ্রেফতারকৃতরা হল- জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু (১৯), মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদ (২২) ও আকবর হোসেন ওরফে সুমন (৩০)। আজ বুধবার দুপুর ১২ টায় প্রেস ব্রিফিং করে এসব তথ্য জানান, র‌্যাব ১১ এর অধিনায়ক (সিও) লে. কর্ণেল কামরুল হাসান (পিপিএম)। 

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে অবস্থিত র‌্যাব ১১ সদর দপ্তরে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে র‌্যাব ১১ এর অধিনায়ক (সিও) লে. কর্ণেল কামরুল হাসান (পিপিএম) জানান, গত ২ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও নিবাসী মো. নুরুল ইসলাম তার মেয়ে এবং তার জামাতা জুয়েল র‌্যাব-১১ কার্যালয়ে এসে লিখিত একটি অভিযোগ দায়ের করে। ঐ অভিযোগে তারা উল্লেখ করেন, তার মেয়ে জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু (১৯) জঙ্গী সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য তার ২ বছরের শিশু সন্তান রোজা আক্তারকে নিয়ে ৩১ মার্চ বাসা থেকে বের হয়ে যায়। দ্রুত তাকে আইনের আওতায় আনার জন্য তারা অনুরোধ জানালে র‌্যাব ১১ সদস্যরা  গোয়েন্দা নজরদারী করে নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। একপর্যায়ে র‌্যাব সদস্যরা ১৭ এপ্রিল (মঙ্গলবার) সোয়া ৭ টায় নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন সোনাকান্দা কেল্লা এলাকা থেকে  জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু (১৯) এবং তার দুই সহযোগী মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদ (২২), এবং আকবর হোসেন সুমনকে (৩০) গ্রেফতার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে উগ্রবাদী বই, লিফলেট ও মিতু’র ২ বছরের শিশু সন্তান রোজা আক্তারকেও উদ্ধার করে।

র‌্যাবের সিও জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু তাদেরকে জানায় যে, ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ফেইসবুক আইডি ‘আল্লাহর সৈনিক’ এর মাধ্যমে জনৈক মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদের সাথে তার পরিচয় হয়। মেহেদী তাকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নির্যাতিত মুসলিমদের পক্ষে কাজ করার আহবান জানিয়ে জেএমবি নেতা জসিম উদ্দিন রাহমানির উগ্রবাদী বক্তব্য সম্বলিত বিভিন্ন বক্তব্য সরবরাহ করে। এ প্রেক্ষিতে ধীরে ধীরে সে উগ্রবাদে আকৃষ্ট হলে তাকে জেএমবির দাওয়াত দেয়। এছাড়াও নামাজ আদায় না করলে ও দাঁড়ি না রাখলে তার স্বামীকে পরিত্যাগ করা উচিত বলে বিভিন্ন ফতোয়া প্রদান করে। মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদ তাকে বাংলাদেশ সরকার ও ত্বাগুত বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে শহীদ হওয়ার আহবান জানালে জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু তাতে সাড়া দেয়।

এরপর থেকে মিতু তার ফেইসবুক আইডি ‘‘এসো ইসলামের পথে’’ এবং ‘‘আলোর পথ ইসলাম’’ থেকে বিভিন্ন যুদ্ধ, অস্ত্র ও গোলাবারুদের স্থিরচিত্র এবং ভিডিও সহ বিভিন্ন উগ্রবাদী মতবাদ প্রচার করতে থাকে। সে তার কাছের বন্ধু-বান্ধবদের কথিত জিহাদের দাওয়াত দেওয়া শুরু করে। জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু তার স্বামী জুয়েলকে উগ্রবাদের পথে আসার আহবান জানিয়ে ব্যর্থ হলে স্বামীকে ত্যাগ করে কথিত শহীদি মৃত্যু বরণ করার লক্ষ্যে হিযরত করার পরিকল্পনা করে। তার পরিকল্পনার কথা মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদকে জানালে সে তাকে মাহরাম ছাড়া হিযরত করা যাবেনা বলে জানায় এবং তার বন্ধু আকবর হোসেন সুমনকে মাহরাম হিসেবে গ্রহণ করার প্রস্তাব দেয়।

এরপর মেহেদী তার বন্ধু আকবর হোসেন ওরফে সুমনের সাথে মিতুর যোগাযোগ করিয়ে দেয়। সুমনকে মাহরাম হিসেবে পাওয়ার জন্য জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতুু তার স্বামী জুয়েলকে ডির্ভোস দেওয়ার পরিকল্পনা করে। সুমন ও মেহেদীর পরামর্শ অনুযায়ী জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু গত ৩১ মার্চ  সোনারগাঁয়ের তার নিজ বাড়ি থেকে চট্টগ্রামে চলে যায়। সুমন ও মেহেদী তাকে সেখানে একটি ভাড়া বাসা ঠিক করে দেয়। তারা দুজনে জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতুকে শহীদ হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের কৌশল ও পরামর্শ প্রদান করে এবং জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতুুকে শহীদি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকতে বলে। পরে তারা নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা ও ঢাকার কয়েকজন জেএমবি সদস্যের সাথে যোগাযোগ করে সংগঠনের কর্মী সংগ্রহের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে সফরের পরিকল্পনা নেয়। এ লক্ষেই তারা নারায়ণগঞ্জের বন্দরে একত্রিত হয়েছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়। 

মিতু ২০১৭ সালে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়র মেঘনা শিল্পনগরী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসি পাশ করে এ কলেজেই এইচএসসিতে অধ্যয়নরত। গ্রেফতার হওয়া মোঃ মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদ (২২) ২০০৫ সালে আমিরহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রাউজান, চট্টগ্রাম হতে ৫ম শ্রেণি পাশ করে। পরবর্তীতে ফটিকছড়ি মাইজভান্ডার হেফজখানাতে ৩/৪ বৎসর পড়ালেখা করে। সে ২০১১ সাল  হতে চট্টগ্রামের হালিশহর ও ইপিজেড এলাকায় একটি ফুড প্রোডাক্টস্ কোম্পানীতে সেলস্ ম্যানেজার হিসেবে চাকুরী করার পর ২০১৫ সালে সে জনৈক সামি ভাই এর মাধ্যমে হানাফি থেকে সালাফি মতাদর্শে দীক্ষিত হয়। এরপর সামি ভাই তাকে উগ্রবাদী বিভিন্ন বয়ান শুনে ও কিছু বই পড়ে উগ্রবাদে আকৃষ্ট হয়ে বিভিন্ন সালাফি মসজিদে যাতায়াত শুরু করে।

২০১৫ সালের শেষদিকে সামি তাকে অপর এক দ্বীনি ভাইয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। ২০১৬ এবং ২০১৭ সালে মেহেদী দাওয়াতী কাজে ব্যাপকভাবে তৎপর ছিল। এসময়ে সে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় সফর করে জেএমবির কর্মী সংগ্রহ করেছে। ২০১৮ সালে সে কয়েকবার নারায়ণগঞ্জের বন্দর ও সোনারগাঁয়ে সফর করে বিভিন্ন গোপন মিটিং ও জেএমবির কর্মী সংগ্রহের কাজ অব্যাহত রেখেছিল। সে বিভিন্ন সময়ে দ্বীনি বোনদেরকে পর্দার আড়াল থেকে জেএমবির আদর্শিক বয়ান প্রদান করত এবং বাংলার মাটিতে জিহাদ কায়েম করার জন্য একনিষ্ঠভাবে ভূমিকা রাখার অনুরোধ জানাত। এর সুবাদে একাধিকবার মিতুর সাথে সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন জায়গায় মেহেদীর দেখা হয়। মেহেদী সরাসরি দাওয়াতী কাজের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও উগ্রবাদী কার্যক্রম পরিচালনা করত।

গ্রেফতার হওয়া অপর জেএমবি সদস্য আকবর হোসেন ওরফে সুমন (৩০) ২০০৩ সালে নোয়াখালী জেলার হাতিয়ার চর আমান উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করেছিল। ২০০৭ সাল সে চট্টগ্রামের হালিশহরে একটি বেকারীর সেলসম্যান হিসেবে চাকুরী করে। ২০১৬ সালের শেষ দিকে অপর একটি ফুড প্রোডাক্টস কোম্পানীর সেলস্ ম্যানেজার মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদের সাথে তার পরিচয় হয়। এই পরিচয়ের মাধ্যমে মেহেদী হাসান ওরফে মাসুদ, উগ্রবাদের দাওয়াত দেয় সুমনকে। পরবর্তীতে তাকে বিভিন্ন উগ্রবাদী বই পড়তে ও উগ্রবাদী বয়ান শুনানোর মাদ্যমে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে ধারনা দেয়। 

ফলে ধীরে ধীরে সুমন জেএমবির সাথে জড়িয়ে পড়ে বলে উল্লেখ করে র‌্যাবের সিও। এরপর সুমন এবং মেহেদী একত্রে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সফর করে সংগঠনের সদস্য সংগ্রহের কাজ করে।  সে বাংলাদেশ সরকার ও বাংলাদেশ পুলিশ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের উস্কানীমূলক বক্তব্য ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট করে সকলকে জঙ্গী কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করাসহ নিজেকে আত্মঘাতি হওয়ার জন্য প্রস্তুত করে বলে জানায় র‌্যাব সিও। 

মেহেদীর মাধ্যমে মিতুর সাথে সুমনের পরিচয় হয়। সুমন মিতুকে হিযরত করে শহীদি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হতে কোরআন ও হাদিসের বিভিন্ন প্রকার অপব্যাখ্যা প্রদান করে। সে এ পর্যন্ত ১০-১২ জনকে জেএমবির আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে সংগঠনে অন্তর্ভূক্ত করেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়। জান্নাতুল নাঈম ওরফে মিতু  হিযরত করে চট্টগ্রামে পৌঁছানোর পর সে ও মেহেদী হাসান মাসুদ মিলে মিতুকে বাসা ভাড়া করে দেয়। পরবর্তীতে সুমন ও মেহেদী মিতুকে নিয়ে কর্মী সংগ্রহ করাসহ পরিচিত জেএমবি সদস্যদেরকে হিযরতে আহবান করার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে সফরের পরিকল্পনা করে নারায়ণগঞ্জে আগমন করে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন বলে উল্লেখ করে র‌্যাব। 

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ এপ্রিল ২০৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের
বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের
রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ
রাজশাহীতে মব সৃষ্টি করে লুটপাটের অভিযোগ
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

১৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

৩২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে
নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী
ইউরোপে সর্বোচ্চ সংখ্যক শরণার্থী জার্মানিতে, ২৫ জনে একজন আশ্রয়প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের
বাতিল হওয়া সৌর প্রকল্পগুলো পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিদ্যুৎকেন্দ্র মালিকদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচি শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কত জীবন দেবে এ দেশের মানুষ বলে আক্ষেপ নজরুল ইসলামের
আর কত জীবন দেবে এ দেশের মানুষ বলে আক্ষেপ নজরুল ইসলামের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবগঞ্জে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নারীর মৃত্যু
শিবগঞ্জে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে’
‌‘ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হলে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় হাতির আক্রমণে তরুণ নিহত
সাতকানিয়ায় হাতির আক্রমণে তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর
ট্রাম্পের নীতির সমালোচনার জেরে বাধ্যতামূলক ছুটি ১৩৯ সরকারি কর্মচারীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের
জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আশা প্রসিকিউসনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে