দেশের সর্বস্তরের মানুষ এবং ১৫ ভাগ প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী সঠিক থেরাপি ও পূনর্বাসন চিকিৎসা পাচ্ছেন। অথচ ফিজিও পেশাজীবীদের পেশাগতভাবে স্বীকৃতি না দিয়ে বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন ২০১৮ রহিত করার অপচেষ্টা হচ্ছে।
বিভ্রান্তিমূলক, অসত্য ও অযাচিত তথ্য ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফিজিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন। সরকারকে এ ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা রেখে দ্রুত স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠন করতে হবে।
শনিবার ফিজিওথেরাপিস্ট, অকুপেশনাল থেরাপিসস্ট, স্পিচ এন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপিস্ট, সাইকোলজিস্টসহ শিক্ষার্থীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি ডা. নাসিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন।
বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্যোগে থেরাপি ও পুনর্বাসন শিক্ষা ও চিকিৎসা সেবা চালু হয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৭ বছরেও ফিজিওথেরাপি ও অন্যান্য পূনর্বাসন পেশাজীবীগণ স্নাতক ডিগ্রিপ্রাপ্ত হয়েও পেশাগত নিবন্ধন, স্বতন্ত্র চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় এবং সরকারিভাবে চিকিৎসা পেশাজীবী হিসেবে পদায়ন থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে।
বিডি প্রতিদিন/১২ মে ২০১৮/আরাফাত