শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৬, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তুহিনকে শোকজ করলেন নাজমা, যুব মহিলা লীগের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

মহান বিজয় দিবস ও স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গত ১৬ ডিসেম্বর ধানমণ্ডি ৩২-এ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এতে চুলোচুলি ছাড়াও কয়েকজন নেত্রী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এরই জের ধরে যুব মহিলা লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক এমপি সাবিনা আকতার তুহিনকে শোকজ করেছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নাজমা আকতার। আর শোকজ করা নিয়ে সংগঠনের ভেতরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। নানা রকম প্রশ্ন তুলেছেন সংগঠনের নেত্রীরা। 

সংগঠনের নেত্রীরা প্রশ্ন তুলেছেন, কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে বৈঠক করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যৌথ স্বাক্ষরে শোকজ করার নিয়ম প্রচলিত আছে। এছাড়াও তুহিনের শোকজে যেসব কারণ দেখানো হয়েছে-তাতে অনুমান হয়, সভাপতি নাজমা তার পূর্ব আক্রোশের প্রতিশোধ হিসেবেই ধানমণ্ডির ঘটনাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছেন। কারণ ওই ঘটনায় যুব মহিলা লীগের অন্য নেত্রীরা গাছের ডাল ভেঙে সংগঠনের নেত্রীদের পিটানো, কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ হিসেবে যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা বলছেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা অধিকাংশই নাজমা গ্রুপের। আর সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন। 

সাবিনা আক্তার তুহিন ছোটবেলা থেকেই মাঠের রাজনীতিতে অভ্যস্ত। দলের দুর্দিনে রাজপথে থেকে অত্যাচার সহ্য করেছেন, সন্তান প্রসবে সিজার করা অবস্থায় ১৮ দিনের মাথায় বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মাঠে ছিলেন। পুলিশের লাত্থিতে তার সেলাই কেটে যায়। পরে ওই অবস্থায় গ্রেফতার করা হয়। ১৮ দিনের শিশুকে রেখে বুকের দুধ পান করাতে পারেননি। পরীক্ষিত এই নেত্রীর আগামী দিনে সংগঠনটির বড় পদে আসার পথ বন্ধ করতেই এমন আচরণ করছেন সংগঠনটির সভাপতি নাজমা আক্তার। সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল এই শোকজে একমত না হওয়ায় তার স্বাক্ষর ছাড়াই চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত গণমাধ্যমে বা ফেসবুকে কোনো মন্তব্য করেননি অপু উকিল। অপু উকিলের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সাড়া মেলেনি।

গত মঙ্গলবার বিকালে দেওয়া শোকজ নোটিশে বিভিন্ন সময়ের চারটি ঘটনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এরমধ্যে ‘ধানিণ্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় অসাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করেছেন। এছাড়া ২০১৭ সালে দায়িত্ব নেওয়ার পর থানা ও ওয়ার্ডের কমিটি সম্মেলন না করা, নরসিংদীর ‘বিতর্কিত’ নেত্রী পাপিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং ফেসবুকে নাজমা আক্তারকে নিয়ে পোস্ট করার কথা শোকজ লেটারে উল্লেখ করা হয়।’  

কেন্দ্রীয় ও মহানগর যুব মহিলা লীগের দুই ডজন নেত্রী জানিয়েছেন, সামনে সম্মেলনকে সামনে রেখে দলের দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে নেমেছেন কেউ কেউ। ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগ একটি শক্তিশালী সংগঠন। বিরোধী দলের সময় কিংবা সরকারি দলে অন্য সংগঠনের চেয়ে যুব মহিলা লীগ ঢাকা উত্তর সব সময় সরব উপস্থিতি। ১/১১ সময়েও উত্তরের নেত্রীরা সামনের সারিতে ছিল। পাপিয়া কাণ্ডের ঘটনা অনেক দিনের। সম্প্রতি ধানমণ্ডিতে ঘটে যাওয়ার ঘটনা নিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা কেন ‘পাপিয়া’ কাণ্ডকে সামনে আনলেন তা কারোই বোধগম্য নয়। এছাড়াও পাপিয়া গ্রেফতারের পর রিমান্ডে যেসব তথ্য দিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বরাত দিয়ে সেই তথ্যে পাপিয়ার পৃষ্টপোষক হিসেবে নাজমার নামই এসেছে। সে সময়ের গণমাধ্যমগুলো দেখলেই এ তথ্য পাওয়া যাবে। আর তুহিন যদি সত্যিই পাপিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতো, তাহলে কেন তার বিরুদ্ধে এত পরে চিঠি দেওয়া হলো? এতদিন পর নাজমার ঘুম ভেঙেছে? এতোদিন কি কম্ভু ঘুমে ছিলেন নাজমা আকতার? দুর্দিনের কর্মীদের সাইজ করার মিশনে দলই বিব্রত হবে। ত্যাগীদের কোনঠাসা করে হাইব্রিড লালন-পালন করলে দুঃসময়ে তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। সুগন্ধী মাখাদের দুর্দিনে পাওয়া যায় না। বরং আন্দোলনে যারা ঘাম ঝড়িয়েছে, তারাই আবার দুঃসয়ে সামনের সারিতে থাকবে। 

শোকজের বিষয়ে সাবিনা আক্তার তুহিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এখনো চিঠি পাইনি। চিঠি পেলে বিস্তারিত বলবো। তবে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন আছে। আমি প্রার্থী হতে পারি, এমন আশঙ্কা থেকে আমার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আমাকে শোকজ করা হয়েছে কিনা তা খোঁজ নিন। তবে সুবিধার জন্য আমি রাজনীতি করি না। আমি তুহিন ছোটবেলা থেকেই জাতির পিতার কন্যার সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রাম, মিছিল, মিটিংয়ে ছিলাম, আছি, থাকবো। পদ-পদবী আমার কাছে বড় নয়, বঙ্গবন্ধুকন্যার একজন কর্মী হয়ে থাকাই আমার কাছে বড়।’ 

এককভাবে শোকজের বিষয়ে নাজমা আক্তার গণমাধ্যমকে বলেছেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল ঢাকার বাইরে। আর গঠনতন্ত্রের ১২(খ) ধারা মোতাবেক ‘শাখা সংগঠনসমূহের সভাপতি দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে তিনি কার্যনির্বাহী কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন সবস্তরে জবাবদিহি করবেন’ এবং গঠনতন্ত্রের ১১(খ) ধারা ‘সভাপতির গঠনতান্ত্রিক ক্ষমতা বা দায়িত্ব’ মোতাবেক এই শোকজ দেওয়া হয়েছে বলে আমি চিঠিতে উল্লেখ করেছি।  

সেদিন কী ঘটেছিল?   

গত ১৬ ডিসেম্বর মহানগর বিজয় দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রথমে আওয়ামী লীগ, পরে পর্যায়ক্রমে সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এর অংশ হিসেবে যুব মহিলা লীগও শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। উপস্থিত সংগঠনের নেতাকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালনকারী একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যুব মহিলা লীগের শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় কিছু অপ্রতিকর ঘটনা ঘটে। 

তারা বলছেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সাবিনা আকতার তুহিন যুব মহিলা ঢাকা উত্তরের নেত্রীদের নিয়ে প্রবেশ করে ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল প্রবেশ করেন। এসময় পেছন থেকে ছেলেরা সামনের সারিতে যাওয়ার জন্য ধাক্কাধাক্কি শুরু করলে তুহিন সামনে যেতে বাধ্য হন। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যান। এমন সময় মাইকে তুহিনের লোকজনকে নিয়ে বের হয়ে যেতে বলেন স্বেচ্ছাসেবকগণ। পরে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তুহিনকে লাত্থি মারেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বলে দাবি তুহিনের। তুহিন আরও অভিযোগ করেন, নাজমা আমাকে লাত্থি মারা পাশাপাশি তার অনুসারী শারমীন সুলতানা লিলি, লাবনী, কানিস, রিমি ও সুমিসহ অনেক নেত্রীকে দিয়ে আমার কর্মীকে চরম মারপিট করেন। তিনি অভিযোগ করেন, ২০১৭ সালের পর যারা যুব মহিলা লীগে ঢুকেছে, তাদের কারণেই সংগঠনের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। নব্যরা সবাই সভাপতি নাজমা গ্রুপের সঙ্গেই ভিড়ে সংগঠনে বিশৃঙ্খলা করছে। লিলি যে নিজ সংগঠনের নেত্রীদের মারপিট করে, ২০১০ সালের পত্রপত্রিকায় এমন অসংখ্য ছবি ছাপা হয়েছে। ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ওই দিন কী ঘটেছিল ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে। এ বিষয়ে এ প্রতিবেদকের কথা হয় গত ১৭ ডিসেম্বর। সেই সময় যুব মহিলা লীগের নেত্রীরা যা জানিয়েছিলেন তা তুলে ধরা হলো। 

ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের সভাপতি সাবিনা আকতার তুহিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফুল দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে যাই। এসময় পেছন থেকে ধাক্কায় সামনে গিয়ে যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপা ও অপু উকিল দিদির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এসময় লোকের ভিড় বাড়তে থাকায় আমার নাম মাইকে ঘোষণা করা হয়। এরপর কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করি। সাধারণ সম্পাদক অপু দি কে আগে দেখতে পাই। এরপর নাজমা আপা আসেন। ভিড়ের ভেতরে আমিও বেদির কাছে যাই। এমন সময় নাজমা আপাকে আমাকে বের হয়ে যেতে বলেন। আমি আপাকে বললাম, ভিড়ের কারণে বের হতে পারছি না। আমি চলে যাবো। এমন সময় নাজমা আমাকে তিন দফায় লাত্থি মারে। পরে সে ফুল না দিয়েই বের আসেন। আমরা ফুল বের হয়ে আসার সময় শারমিন সুলতানা লিলি, লাবনীসহ অনেকেই গাছের লাঠি নিয়ে আমার মেয়েদের মারপিট করে। এতে মিরপুর থানা সভাপতি ফেন্সি আহমেদ, তেজগাঁয়ের বিথী, ঢাকা মহানগর উত্তর সদস্য দোলা, রুপনগর সভাপতি সিমা, শাহ্আলী থানার সভাপতি শামসুন নাহার, পল্লবী থানার সভাপতি পলিসহ ১২/১৫ মেয়েকে বেদম প্রহার করেছে। যা ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে থাকা সিসিটিভি দেখলেই সত্যতা পাওয়া যাবে। জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করবে এটা কোনভাবেই কাম্য নয়। 

তিনি বলেন, আসলে সামনে যুব মহিলা লীগের সম্মেলন উপলক্ষে আমাকে হেয়পতিপন্ন করতেই এমন ঘটনা ঘটানো হয়েছে। কেউ কেউ ভাবেন, যদি সামনে আমি প্রার্থী হই? দলের চরম দুঃসময়ের অবদানের কারণে যদি নেত্রী আমাকে মুল্যায়ন করেন সেই কারণে আমাকে বির্তকিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’ 

যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আকতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে তুহিন যে বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তা লজ্জাকর। আধাঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে ওর কারণে মাল্যদান করতে পারিনি। প্রতিটি প্রোগ্রামেই তুহিন এমন পরিবেশ সৃষ্টি করে। যে কোন দিবসে আগে আওয়ামী লীগ, পরে  মূল সহযোগী সংগঠন, এরপর ঢাকা মহানগর ও জেলা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কিন্তু তুহিন প্রতিবারই নিয়ম ভঙ্গ করে আগেই শ্রদ্ধা জানান। সেদিনের ঘটনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে আমার উপর দোষারোপ করছে। আমি কেন তুহিনকে লাত্থি মারতে যাবে? আমি তো ওর সর্ম্পকে ভালো করে জানি। তুহিনের মেয়েরাই লিলি, রিমি, দুলিকে মেরেছে। 

সাংগঠনিক সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাবিনা আকতার তুহিন আপা যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আপার সাথে চরম খারাপ আচরণ করেছে সেদিন। সে কারণে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এরমধ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা শুনতে পাই, ‘তুহিন আপনার ফুল দেওয়া হয়েছে, আপনি আপনার মেয়েদের নিয়ে চলে যান।’ কিন্তু তুহিন আপা তা করেননি। বেদির সামনে জায়গা দখল করে রেখে নাজমা আপাকে ঢুকতে দেয়নি। ফলে নাজমা আপা ফুল না দিয়ে রাগ করে চলে আসে। এরপর আমরা সবাই পাশে দাঁড়াই। এসময় তুহিন আপা, নাজমা আপার সামনে এসে আঙ্গুল করে কথা বলে। এটা তো বেয়াদবি। তুহিন আপার মেয়েরা আমাকে গলায় ওড়না দিয়ে পেচিয়ে ধরে, দুলি ও রিমি আপাকে প্রহার করে। ঘটনা এটুকুই।’ 

‘আপনি গাছের ডাল ভেঙে তুহিন গ্রুপের মেয়েদের মেরেছেন-এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে লিলি বলেন, কথার কথা যদি মারতে যাইও তাহলে কেন মারতে গেলাম? তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন? আমার আর বেশি কিছু বলার নেই।’

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু
খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
কালিয়াকৈরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
হারিয়ে যাওয়া ১৬০টি মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের বুঝিয়ে দিল ডিএমপি
রূপগঞ্জে উচ্ছেদ অভিযানে দখলমুক্ত হলো ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক
রূপগঞ্জে উচ্ছেদ অভিযানে দখলমুক্ত হলো ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক
যাত্রাবাড়ীতে কয়েলের আগুনে দগ্ধ যুবকের মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে কয়েলের আগুনে দগ্ধ যুবকের মৃত্যু
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩১৯২ মামলা
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
ঢামেক হাসপাতালে ভুয়া চিকিৎসকসহ দুইজন আটক
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব
সিউলের জালে বার্সেলোনার গোল উৎসব

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা