শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শিশু স্বাধীনের খুনিরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শিশু স্বাধীনের খুনিরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বালু নদীতে শিশু স্বাধীনের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধারের ১৯ দিন পেরিয়ে গেলেও হত্যায় জড়িতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, প্রভাবশালী চক্রের ইন্ধনে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড হলেও পুলিশ প্রশাসন এখনো নির্লিপ্ত। শিশু হত্যার বিচার তো মিলছেই না, উল্টো হত্যাকারীদের হুমকি-ধমকিতে বাড়িছাড়া হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে।

গত ৪ ডিসেম্বর বালু নদীতে নির্মাণাধীন সেতুর নিচ থেকে ৯ বছরের শিশু ওসমান গণি স্বাধীনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। স্বাধীন রাজধানী লাগোয়া নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের নাওড়া গ্রামের বাসিন্দা শাহীন আলমের ছেলে। স্থানীয় পশ্চিমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে। এর আগে ১ ডিসেম্বর সে নিখোঁজ হয়।

স্বাধীনের বাবা শাহীন আলম এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় কায়েতপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও তার ভাই মিজানুর রহমানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করে আসছেন। তার ভাষ্য, ভূমিদস্যু রফিককে বাড়ি লিখে না দেওয়ায় তার শিশুসন্তানকে নির্মমভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে।

লাশ উদ্ধারের ১৯ দিন পেরিয়ে গেলেও হত্যাকারীদের ধরতে পুলিশের কোনো ভূমিকা নেই অভিযোগ করে শাহীন বলেন, ‘স্বাধীনের মরদেহ সবাই দেখেছে, হত্যা করে আমার ছেলের মুখ বিকৃত করে দিয়েছে, অ্যাসিড দিয়ে শরীর ঝলসে দিয়েছে। লাশ গুম করার সর্বোচ্চ অপচেষ্টা হয়েছে। এত কিছুর পরও প্রভাবশালীদের ইন্ধনে স্থানীয় প্রশাসন হত্যা মামলা না নিয়ে অপমৃত্যুর মামলা দিতে বাধ্য করেছে। এরপর এটিকে হত্যা মামলার মতো গুরুত্ব দিয়ে তদন্তের কথা বলা হলেও মূলত পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই।’

পরিবারটির অভিযোগ, হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রভাবশালী চক্র সরাসরি যুক্ত থাকায় গত ১৯ দিনেও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ও ভিসেরা রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। ফলে হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। বরং তারা অনবরত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট সালমা আলী বলেন, ‘একটা শিশু কোনোভাবেই অপরাধ করতে পারে না। সেখানে পুলিশের একটা দায়িত্ব ছিল সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করা। কিন্তু তারা সেটা পারে না প্রভাবশালীদের চাপের জন্য, সেটা কী করে হয়? পুলিশ তার দায়িত্ব পালন করেনি।’

সততার সঙ্গে পুলিশের দ্রুত তদন্তকাজ শেষ করা উচিত মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন, ‘সমাজে যারা প্রভাবশালী, মাসল পাওয়ার আছে, টাকা আছে, তারাই আইন লঙ্ঘন করে। পুলিশের একটা কাজ আছে সততার সঙ্গে দ্রুত তদন্ত শেষ করা। কিন্তু সেটা হয় না অনেক সময় ওপর থেকে চাপের কারণে।’

তিনি আরও বলেন, সাধারণত পলিটিক্যাল লিডাররা মানুষের জমি সব থেকে বেশি দখল করে। সেখানে হয়তো সে ফ্যাক্টরি বানাবে, মাছের ঘের করবে। এটা কিন্তু তার অধিকার খর্ব হচ্ছে। মনিটরিং ও প্রশাসনের জবাবদিহি না থাকার কারণে এগুলো ঘটছে।

জানা যায়, হত্যাকাণ্ডের দুই মাস আগে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম নিহত স্বাধীনের দাদা রেজাউল আলমকে বাড়িটি নামমাত্র মূল্যে বিক্রির জন্য জোর চাপ দিয়ে আসছিল। তার সঙ্গে আরেকজন নারীও ছিল। কিন্তু রেজাউল তাদের সাফ জানিয়ে দেন তিনি বাড়ি বিক্রি করতে চান না। কেননা বাড়ি বিক্রি করলে তাদের থাকার জায়গা হবে না। তারপরও যদি কখনো বিক্রি করতে হয় তিনি নিজেই রফিকের বাড়িতে গিয়ে প্রস্তাব দেবেন। অভিযোগ রয়েছে, রফিক তার ক্যাডার বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে দিনের পর দিন নির্যাতনের হুমকি দিয়ে আসছিলেন রেজাউলের পরিবারকে। শুরু হয় হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন ও চাঁদাবাজি। হত্যাকাণ্ডের আগের দুই মাসে পরিবারটির ওপর একাধিকবার হামলার ঘটনা ঘটে। এমনকি স্বাধীনের বাবা শাহীন আলমের দোকানে দুবার হামলা চালিয়ে মারধর করে রফিকের সন্ত্রাসীরা।

এদিকে, স্বাধীন হত্যার এক সপ্তাহ আগে রফিকুলের ভাই মিজানুর রহমান স্বাধীনের পরিবারকে উচিত শিক্ষা দেবেন বলে বাড়িতে এসে হুমকি দিয়ে যান। ঠিক এক সপ্তাহ পর স্বাধীন নিখোঁজ হয়। এরপর ওসমান গণির বীভৎস লাশ নদীতে পায় তার পরিবার।

গতকাল শনিবার কথা হয় নিহত শিশু স্বাধীনের মা উম্মে হানি মুন্নীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘১৯ দিন হয়ে গেল, কিন্তু আমার সন্তান হত্যার সঙ্গে জড়িতরা মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। রফিক ও তার ভাই মিজানের জমি দখলের ষড়যন্ত্রের বলি হয়েছে আমার ছেলে। কিন্তু রূপগঞ্জের থানা-প্রশাসনের কোনো সহযোগিতা আমরা পাচ্ছি না।’

নিহত শিশু স্বাধীনের বাবা শাহিনুর আলম বলেন, ‘আমার শিশুসন্তান খুনের পর আমি পুলিশের কাছে গিয়েছি, অপরাধীদের নাম বলেছি। আমি বলেছি তারা আমার দোকান ভাঙচুর করেছে, আমি প্রেস কনফারেন্স করেছি, সেখানেও আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। বাসায় হামলা করেছে, এখন আমি অন্য জায়গায় থাকি। কিন্তু এখন পর্যন্ত পুলিশ কিছুই করেনি।’

তিনি প্রশাসনের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন তোলেন, ‘আমি প্রশাসনের কাছে বিচার চাইছি। কিন্তু প্রশাসন কোনো কথাই বলছে না। আমি কি স্বাধীন দেশের নাগরিক না? আমি কি কোনো বিচার পাব না? পুলিশ কেন বসে রয়েছে? কেন বিচার করতেছে না?’

কান্না করতে করতে তিনি বলেন, ‘আমি তো টাকাপয়সা চাইনি, আমি তো ধনসম্পদ চাইনি। আমি চাই সুষ্ঠু বিচার হোক। আমার সবচেয়ে কষ্ট যারা হত্যা করল, যার অপরাধ করল, তারা স্বাধীনভাবে ঘুরতেছে। ওরা শিশু হত্যার মতো জঘন্য একটা কাজ করে স্বাধীনভাবে ঘুরতেছে, যেন কিছুই মনে করতেছে না।’

রফিক টাকার বিনিময়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পরিবর্তন করে দিতে পারে অভিযোগ করে শাহীন বলেন, ‘১৭ দিন হয়ে গেছে, আমার ছেলেন ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন আমি এখনো হাতে পাইনি। রফিক টাকার বিনিময়ে রিপোর্ট ঘোরানোর চেষ্টা করছে। ওরা যেন কিছু করতে না পারে, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে যেন সত্য রিপোর্টে পাই।’

স্বাধীন হত্যার বিচারের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এ হত্যার বিচার করুক। জনগণ দেখুক শিশু হত্যার মতো একটা ঘৃণিত হত্যাকাণ্ডের কেমন বিচার করছেন প্রধানমন্ত্রী।’

নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার কথা জানিয়ে শিশু স্বাধীনের বাবা বলেন, ‘ওরা আমার বাড়িঘর সব জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। আজকে আমি সন্তানও হারাইছি, বাড়িও হারাইছি। এখন জীবনের নিরাপত্তা পাচ্ছি না। আমি যেখানে থাকি, আতঙ্কের মধ্যে থাকি। কখন জানি আমাকে হত্যা করে আমার বাবাকে হত্যা করে। আমার চাওয়া, প্রশাসন যাতে নীরব না থাকে। প্রশাসন যাতে চুপ না থাকে। প্রশাসন যেন কঠিন পদক্ষেপ নেয়। শিশু হত্যাকারীকে যেন ফাঁসিতে ঝোলায়।’

এ সময় বিলাপ করতে করতে স্বাধীনের দাদা রেজাউল আলম বলেন, ‘আমি কী অপরাধ করছি? আমার শিশু বাচ্চা কী অপরাধ করছে? আমি কেন বিচার পাচ্ছি না? আমি বাড়িছাড়া হয়েছি, আমার বাড়িতে হামলা হচ্ছে, সংবাদ সম্মেলন করছি, সেখানো হামলা হয়েছে। ওরা হুমকি দিয়ে বলতেছে, সব শেষ করে দিছি, সব শেষ করে দিছি, কিছু করতে পারবি না।’

তিনি বলেন, ‘আমি বাড়ি যেতে পারি না, এক কাপড়ে বাইরে বাইরে ঘুরতেছি। আমি পাগলের মতো ঘুরতেছি, কোথাও বিচার পাই না।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর বলেন, ‘অপরাধ যত ছোট বা বড় যাই হোক না কেন, যিনি অপরাধ করবেন বা নাশকতা করবেন তাকে অবশ্যই আইনের আওতায় নিয়ে আসব আমরা। আপনারা দেখেছেন এটি খুব দ্রুততার সঙ্গে নিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ কাজ করে। আমাদের পক্ষ থেকে মেসেজ এটাই যে অপরাধীদের কোনো ছাড় নেই। এ ক্ষেত্রে আমাদের জিরো টলারেন্স। সে ক্ষেত্রে তাকে যত দ্রুত সম্ভব আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য আমরা সেই কাজটুকু করে যাই এবং ভবিষ্যতেও সেটি অব্যাহত থাকবে।’

নৌপুলিশ ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘একটি ৯ বছরের শিশুর লাশ কেন নদীতে পাওয়া গেল। এ-সংক্রান্তে অপমৃত্যু মামলা হলেও আমরা হত্যা মামলার মতোই সমান গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। এর সঙ্গে নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, যদি এই শিশুটি প্রকৃতপক্ষে কারও দ্বারা হত্যা হয়ে থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি যেই হয়ে থাকুক না কেন, আমরা তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসব।’

ময়নাতদন্ত এবং ভিসারা রিপোর্ট আসতে কত সময় লাগতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আসলে হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষের ওপর নির্ভর করে। আমরা তো ৪ তারিখেই (৪ ডিসেম্বর) পাঠিয়ে দিয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা একাধিকবার হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। এখানে দুটি বিষয় আছে, ভিসেরা হাসপাতালে হয় না। এটা অন্য একটা জায়গায় হয়। ভিসেরা রিপোর্ট আসার পরই পোস্টমর্টেম ফাইনাল ওপেনিয়ন দিয়ে ডাক্তার মতামত দেন। আমরা যেটা জানতে পেরেছি ভিসারা রিপোর্টটা এখনো হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষ পায়নি। সেখানেও আমরা যোগাযোগ করেছি যেন দ্রুত ভিসেরা রিপোর্টটা চলে আসে এবং আমরা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেয়ে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ যেন জানতে পারব।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
‘ব্রির অর্জন ও অগ্রগতি: তারুণ্যের অংশগ্রহণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
‘ব্রির অর্জন ও অগ্রগতি: তারুণ্যের অংশগ্রহণ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নির্বাচনে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা দেখানো যাবে না: ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির প্রতি দুর্বলতা দেখানো যাবে না: ডিএমপি কমিশনার
আন্তর্জাতিক ইন্টারনাল মেডিসিন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
আন্তর্জাতিক ইন্টারনাল মেডিসিন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিবিভক্ত জাসদের  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
ত্রিবিভক্ত জাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত
বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সাহায্যের আবেদন
সাহায্যের আবেদন

খবর

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়
ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস
অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস

নগর জীবন

সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

সম্মেলন
সম্মেলন

নগর জীবন