শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৫

আমার বন্ধু আওরঙ্গ

খন্দকার কামরুল হক শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
আমার বন্ধু আওরঙ্গ

হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ আমার বন্ধু। অন্তরঙ্গ বন্ধু। ১৯৭২ সালে আমি ঢাকা কলেজে ভর্তি হই। সেখানে তার সঙ্গে প্রথম পরিচয়। যুবরাজের মতো চেহারার দিলদরাজ টগবগে তরুণটি প্রথম পরিচয়েই বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, ‘তুমি আমার ভাই।’ সেই থেকে আত্মার সম্পর্ক তৈরি হয় আমাদের। তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এ সম্পর্ক অক্ষুণ্ন ছিল। শেষ জীবনে বিএনপিতে যেতে বাধ্য হলেও তার শরীর মনজুড়ে ছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তার আদর্শ। আওয়ামী লীগ করে মরার আকুতি ছিল তার জীবনের শেষ দিনগুলোতে। কিন্তু তা আর হয়নি। অন্তহীন বেদনা-অভিমান কষ্ট নিয়েই চলে গেলেন আওরঙ্গ। সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু সংবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে বসে যখন শুনলাম, আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম। আমাদের আওরঙ্গ নেই। তার স্ত্রী-সন্তানের কথা মনে পড়ল। কান্না আর ধরে রাখতে পারলাম না। তার ছেলেটির বয়স তখন মাত্র ১২। হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ শুধু বন্ধুপ্রিয় ছিলেন না, তার মধ্যে অসাধারণ   মানবিক গুণও ছিল। মানুষের দুঃসময়ে পাশে ছুটে যেতেন। কর্মীদের প্রতি কী যে দরদ ছিল যারা কাছে গেছেন তারাই জানেন। মাঠকর্মী অন্তঃপ্রাণ নেতা ছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন দক্ষ সংগঠক। মেধা, মনন, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতেও তার ছিল অবাধ বিচরণ। ঢাকা কলেজে পড়ার সময় আমরা ছাত্রলীগ করতাম। আমাদের সঙ্গে আরও ছিলেন শেখ জামাল, শেখ মারুফ, বর্তমানে কানাডা প্রবাসী জহির, আবদুর রউফ, নশু ভাই (আমাদের সিনিয়র), ইমামুল কবির শান্ত (শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়)। আমাদের বন্ধুদের মধ্যে এখন জার্মানিতে আছেন লাভলুসহ অনেকেই। এম এস খান মঞ্জু, সাইফুর রহমান নান্টু, লুৎফর খান আজাদ, শামীম এস্কান্দার এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে নিয়াজ রহিম। বন্ধুদের অনেকে এখন ভালো অবস্থানে আছেন আর অনেকে পরপারে চলে গেছেন। ১৯৭৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর আওরঙ্গ ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসনে। আমি সমাজকল্যাণে। ১৯৭৫ সালে আমি চলে যাই রক্ষীবাহিনীতে। অন্যদিকে আওরঙ্গ দেশ-কাঁপানো ছাত্রনেতা হন। বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামালের খুব প্রিয়ভাজন ছিলেন তিনি। একটি কথা আজ খুব মনে পড়ছে। ১৯৭৪ সালে শেখ কামাল দুস্কৃতকারীদের হামলার শিকার হন। পর দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৩১২ নম্বর কেবিনে আমি কামাল ভাইকে দেখতে গিয়েছিলাম। দেখলাম কামাল ভাই আওরঙ্গের কোলে মাথা রেখে শুয়ে আছেন। শেখ কামাল আমাকে দেখে বললেন, কাছে আয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড আওরঙ্গকে খুব কষ্ট দিয়েছিল। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। রক্ষীবাহিনী ছেড়ে আমি মনোযোগ দেই ব্যবসা-বাণিজ্যে। আওরঙ্গ ব্যস্ত হন ছাত্রলীগ পুনর্গঠনে। এ সময় দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের নাম নেওয়া যেত না। বড় দুঃসময়। এ দুঃসময়ে প্রতিবাদের আগুন জ্বেলে দেন আওরঙ্গ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কাঁপিয়ে তোলেন মিছিল-স্লোগানে। এই স্লোগান ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শিক্ষাঙ্গনে। আওরঙ্গ হয়ে ওঠেন প্রতিবাদের প্রতীক। তিনি হয়ে ওঠেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের সাহস ও প্রেরণার উৎস। এ কারণে তৎকালীন সামরিক সরকার আওরঙ্গের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করে। কিন্তু কোনো কিছু তাকে থামিয়ে রাখতে পারেনি। সামরিক জান্তা আওরঙ্গের সহচর কাওসারকে গুলি করে হত্যা করে। গুম করে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা বাবুকে। মূলত গুমের রাজনীতির সূত্রপাত তখন থেকেই। একপর্যায়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ। ১৯৮০ সালের দিকে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার দীপ্ত শপথে দেশে ফিরে আসেন। আবারও গোপন অবস্থানে থেকে সক্রিয় করতে থাকেন ছাত্রলীগ-যুবলীগকে। একদিন শাহবাগে আÍগোপনে থাকা অবস্থায় তার ওপর আক্রমণ করে একটি সংস্থা। কোনো রকমে তিনি প্রাণে রক্ষা পান। তারপর আবার ভারতে পালিয়ে যান। এর পর ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। ১৯৯০ সালের ডিসেম্বরে এরশাদের পতনের পর তিনি দেশে ফিরে আসেন। শুরু করেন রাজনীতির নতুন জীবন। কিন্তু মামলা থাকায় তাকে গোপন জীবন বেছে নিতে হয়। এ অবস্থায় আবদুর রাজ্জাকের ছেড়ে দেওয়া আসনে উপ-নির্বাচনে অংশ নেন। জয়ী হন বিপুল ভোটে। গোপনে সংসদে এসে শপথ নেন। আইনি লড়াইয়ের পর মুক্ত হয়ে যোগ দেন সংসদে। ’৯৬ সালেও তিনি বিজয়ী হন। আওরঙ্গের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তাকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও গণভবনে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। প্রিয় দল থেকে দূরে থাকতে বাধ্য হলেও তিনি অন্য দলে যাননি। ২০০১ সালে দল তাকে মনোনয়ন দেয়নি। আওরঙ্গ ফুটবল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হন। স্রোতের বিপরীতে সেই যুদ্ধেও বীর মুক্তিযোদ্ধা আওরঙ্গের গলায় জয়ের বরমাল্য ওঠে। তবু দল তাকে ফিরিয়ে নেয়নি। তৃণমূল পর্যন্ত মানুষ তাকে ভালো বেসেছিল। কর্মীরা তাকে দাদা বলে হৃদয়ে ঠাঁই দিয়েছিল। সে কি আর হারতে পারে। তিনি আওয়ামী লীগে ফেরার চেষ্টাও করেন। কিন্তু চক্রান্তের কাছে জয়ী হতে পারেননি। সে কারণে ২০০৬ সালের আগে যোগ দিয়েছিলেন বিএনপিতে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর পর আওরঙ্গ দেশেই ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো অন্যায়, অনিয়ম খুঁজে পায়নি সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এ সময় প্রবাসে অবস্থানরত আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে জন্মদিনের অভিনন্দন জানান এবং আবারও আওয়ামী লীগ করার আগ্রহ দেখান। শেখ হাসিনা তাকে তার বর্তমান অবস্থানে থাকার জন্য বলেন এবং টেলিফোন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গকে নিয়ে অনেকে অনেক কিছু মনে করেন। অনেক কিছু ভাবেন। বাস্তবে আওরঙ্গ ছিলেন সাদামাটা, জনদরদি, কর্মীবান্ধব। তার প্রাণ ও আত্মা ছিল বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ। লোভ-লালসা তাকে কখনো গ্রাস করতে পারেনি। অর্থ ছিল না কিন্তু মনটা ছিল সমুদ্রসম। ব্যবসা-বাণিজ্য করে যা আয় করতেন তাই দান করে দিতেন। কর্মীরা তাকে দয়ার সাগর মনে করতেন। আওরঙ্গ মানুষকে ভালোবাসতেন, মানুষের ভালোবাসাও পেতেন। ছোট-বড় সবাইকে কাছে টানতে পারতেন। আমাদের সেই প্রিয় বন্ধু চলে গেলেন। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান ছিল তার। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশের জন্য তার অবদান ছিল। দক্ষ সংগঠক হিসেবে ছিল দলের জন্য অবদান। আওরঙ্গ কিছু দিন আগে বলেছিলেন, রাজনীতি তো আর হলো না, তাই স্ত্রী-সন্তানদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছি। রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মনোযোগ দিয়েছি। কিন্তু রাজনীতি ও গণমুখী চরিত্রের আওরঙ্গ তার এলাকার মানুষের সঙ্গে ইফতার পার্টি করতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। বুকভরা কষ্ট, মনভরা অভিমান নিয়ে চলে গেলেন একদম বিনা নোটিসে। এ যাওয়া মানেই চলে যাওয়া নয়। তিনি বেঁচে থাকবেন কর্মী, মানুষ ও আমাদের মাঝে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
বিএনপির রাজনীতি করায় মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেন মন্ত্রী মোজাম্মেল
বিএনপির রাজনীতি করায় মুক্তিযোদ্ধার নাম বাদ দেন মন্ত্রী মোজাম্মেল
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবার ইন্তেকাল
রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বাবার ইন্তেকাল
সাবেক সচিবদের নামে ফ্ল্যাট বরাদ্দে অনিয়ম দুদকের অভিযান
সাবেক সচিবদের নামে ফ্ল্যাট বরাদ্দে অনিয়ম দুদকের অভিযান
নকশা না মেনে করা ভবনগুলোর সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে
নকশা না মেনে করা ভবনগুলোর সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে
টিসিবি ব্যবসাকে পুঁজি করে অতীতে অনেক দুর্নীতি হয়েছে
টিসিবি ব্যবসাকে পুঁজি করে অতীতে অনেক দুর্নীতি হয়েছে
গুজব প্রতিরোধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান
গুজব প্রতিরোধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান
লালন ও হাছনের অনুষ্ঠান জাতীয়ভাবে পালন করা উচিত
লালন ও হাছনের অনুষ্ঠান জাতীয়ভাবে পালন করা উচিত
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মানুষ ৫ আগস্টেই রায় দিয়েছেন
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মানুষ ৫ আগস্টেই রায় দিয়েছেন
প্রকৌশলীদের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে
প্রকৌশলীদের হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে হবে
ঈদুল আজহায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
ঈদুল আজহায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু ২১ মে
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে