শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১২, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৪, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

মানজুর হোছাঈন মাহি
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যখন গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেয়, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একটি অংশ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল, শিক্ষকদের বড় একটি অংশ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নেয়, কিংবা নিশ্চুপ থাকে। এমনকি ১ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনও পরিহার করতে বলেছিলেন নীল দলের শিক্ষকরা। অন্যদিকে হামলা, নির্যাতন ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তখন শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠন শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে সমাবেশ, পদযাত্রা, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে সরকারের দমননীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়।

১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের উদ্যোগে হয় ‘নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাবেশ’। সমাবেশে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনে জড়িতদের বিচারের দাবি জানানো হয়। ১৯ জুলাই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, হত্যা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের নিন্দা জানিয়ে পদযাত্রা ও মানববন্ধন করেন সাদা দলের শিক্ষকরা। এ ছাড়া ২৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারের খোঁজে ডিবি কার্যালয়ে যায় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজিমউদ্দীন খানের নেতৃত্বে ১২ শিক্ষকের একটি প্রতিনিধিদল।

২৯ জুলাই ও ১ আগস্ট অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে আবারও শিক্ষক নেটওয়ার্কের আয়োজনে সমাবেশে শিক্ষার্থীদের সব দাবির প্রতি সমর্থন জানানো হয় এবং গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তিসহ পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। ৩০ জুলাই সরকার ও ঢাবি প্রশাসনের পদত্যাগসহ ১১ দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সাদা দল। ৩১ জুলাই ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচিতে সাদা দলের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা হাইকোর্ট মোড়ের দিকে মিছিল নিয়ে গেলে পুলিশ তাঁদের শিশু একাডেমির সামনে আটকে দেয়। এই মিছিলে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন এবং সেখানে সাদা দলের শিক্ষকরা বত্তৃদ্ধতা করেন।

এদিন এক শিক্ষার্থীকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হন লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষক শেহরীন আমিন ভূঁইয়া। ৪ আগস্ট ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজ’ ব্যানারে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে ছাত্র-জনতা হত্যাযজ্ঞ, গণনির্যাতন ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সমাবেশ হয়। পরদিন ৫ আগস্ট রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ইউট্যাবের শোভাযাত্রা ও সংহতি সমাবেশে স্বৈরাচারী সরকারের পদত্যাগের দাবি জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ সিদ্দিকী বলেন, “গত বছর ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগতদের সহায়তায় বর্বর হামলার পরদিন রংপুরে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদের মৃত্যু আমাকে চুপ করে থাকতে দেয়নি। নৈতিক দায়িত্ব থেকেই আমি প্রতিবাদে শামিল হই।

১৭ জুলাই ‘ইউনিভার্সিটি টিচার্স নেটওয়ার্ক’-এর নেতৃত্বে আমরা অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করি এবং বেআইনিভাবে আটক দুই শিক্ষার্থীকে শাহবাগ থানা থেকে মুক্ত করি।” তিনি আরো বলেন, “গত ১৫ বছরে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে চূড়ান্ত দলীয়করণ করলেও নগণ্যসংখ্যক শিক্ষক সব সময় নিরপেক্ষ ও ন্যায়ের পক্ষে থেকেছেন। শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি ও নির্যাতনের পরিপ্রেক্ষিতে নৈতিক দায়িত্ববোধই আমাকে আন্দোলনে শামিল হতে বাধ্য করে। যদিও শিক্ষকদের অংশগ্রহণ ছিল খুবই সীমিত, এই মানবিক প্রতিবাদ দেশে-বিদেশে আন্দোলনের পক্ষে ব্যাপক আলোড়ন তোলে। শিক্ষক নেটওয়ার্কের পাশাপাশি উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গঠিত ‘শিক্ষক সমাজ’ও এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন বা হত্যার ঘটনা যখন ঘটে, তখন একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে শিক্ষকদের পক্ষে নীরব থাকা কঠিন। শিক্ষকরা তাঁদের শিক্ষার্থীদের নিজের সন্তানের মতো দেখেন। যখন তাঁরা চোখের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন বা অবিচার দেখেন, তখন তাঁদের মধ্যে একটি আবেগঘন প্রতিক্রিয়া দেখা যাবে, এটা স্বাভাবিক। এই আবেগ এবং নৈতিক অবস্থান থেকে অনেক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও শিক্ষকদের একাংশ শিক্ষার্থীদের সমর্থনে সোচ্চার ছিল। এটি কোনো নতুন ঘটনা নয়, বরং নিপীড়িতের পাশে দাঁড়ানোর একটি ধারাবাহিক ঐতিহ্য।’

শিক্ষার্থীদের পক্ষে সীমিত শিক্ষকের অংশগ্রহণের কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য সাহস প্রয়োজন, যা সবাই প্রকাশ করতে পারে না। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য শিক্ষকদের নানা রকম মূল্য দিতে হয়—চাকরির নিরাপত্তা, সামাজিক অবস্থান, এমনকি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ঝুঁকি। এই ঝুঁকি অনেকের জন্যই দুর্বহ। দ্বিতীয়ত, শিক্ষকসমাজের বেশির ভাগ মধ্যবিত্ত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। এই শ্রেণির মানুষ সাধারণত ক্ষমতা সম্পর্কে সমালোচনা করতে ততটা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। তাঁদের জীবিকা, বাসস্থান এবং অন্যান্য মৌলিক অধিকার পাওয়ার জন্য প্রায়ই তদবির বা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের প্রয়োজন হয়। এই বাস্তবতা তাঁদের মেরুদণ্ড সোজা রেখে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ন করে।’

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
সর্বশেষ খবর
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন
ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

২৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের

৪৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

৫৫ মিনিট আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা