শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দিতে বললেন গুলিতে চোখ হারানো পারভীন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

♦ ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দিতে শোনার কথা জানালেন সাক্ষী ইমরান ♦ পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণ আগামীকাল ♦ ডিসেম্বরের মধ্যে চার মামলা শেষ করার লক্ষ্য প্রসিকিউশনের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তার নির্দেশ ছাড়া পুলিশ গুলি করতে পারে না। তার নির্দেশেই এমনভাবে গুলি করে হাজার হাজার মানুষকে পুলিশ আহত ও নিহত করেছে।’ শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের তৃতীয় সাক্ষী পুলিশের গুলিতে চোখ হারানো পারভীন নিজের জবানবন্দিতে এ কথাগুলো বলেন। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গতকাল সাক্ষ্য দেন আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ২৭ বছর বয়সি পারভীন। তার আগে প্রসিকিউশনের দ্বিতীয় সাক্ষী ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ২৫ বছর বয়সি আবদুল্লাহ আল ইমরান সাক্ষ্য দেন। জবানবন্দিতে ইমরান ট্রাইব্যুনালকে জানান, পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে শেখ হাসিনাকে ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দিতে তিনি শুনেছেন।

এই দুই সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তাদের জেরা করেন পলাতক থাকা শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন। পরে আগামীকাল ৬ আগস্ট এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য পরবর্তী দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।

এদিন প্রসিকিউশনের পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের অন্তত চার মামলার বিচার কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েছে প্রসিকিউশন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে এসব মামলার সাক্ষীদের যেন যথাসময়ে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়, সে ব্যাপারে কার্যক্রম চলছে।

ইতোমধ্যে চারটি মামলার অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজন আসামির বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ এবং চানখাঁরপুলে ছয় হত্যা মামলার অভিযোগ আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠন করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্যে শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। বাকি দুই মামলা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের পর্যায়ে রয়েছে।

 ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা এই চার মামলার মধ্যে একটিতে শেখ হাসিনা আসামি। তিনিসহ এই চার মামলায় আসামির সংখ্যা ৫৭। তাদের মধ্যে পলাতক ৪০ জন। গ্রেপ্তার করে কারাগারে রাখা হয়েছে ১৭ জনকে। সম্প্রতি চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জুলাই হত্যার বেশ কয়েকটি মামলার বিচার শেষ হবে। গত এক বছরে ট্রাইব্যুনালের বিচার কাজে যে অগ্রগতি হয়েছে, তাতে আমরা মনে করি, এ বছরের মধ্যেই বেশ কয়েকটি মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব। সে গতিতেই বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে যাচ্ছে। ট্রাইব্যুনালের বিচার কার্যক্রমের সামগ্রিক অগ্রগতি জানতে চাইলে অন্যতম প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। এরপর শেখ হাসিনা ও তার সরকারের মন্ত্রী এমপি ও তার দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গুমের মোট ৪৫০টি অভিযোগ দাখিল হয় ট্রাইব্যুনালে। এসব ঘটনা যাচাই-বাছাই করে আমরা ৩০টি বিবিধ মামলা দাখিল করেছি। এই ৩০ মামলায় ২০৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। এই আসামিদের মধ্যে ৮৪ জন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তিনি বলেন, এই মামলাগুলোর মধ্যে আমরা এখন পর্যন্ত চারটি মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করতে পেরেছি। দুটি মামলায় অভিযোগ গঠন হয়েছে। একটি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। আশা করছি, খুব শিগগিরই আরও কয়েকটি মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা সম্ভব হবে।

গুলিতে চোখ হারানো পারভীন জবানবন্দিতে যা বললেন : বর্তমানে বরিশালের বাসিন্দা পারভীন ঘটনার সময় থাকতেন রাজধানীর কুতুবখালী। কাজ করতেন দিনমজুর হিসেবে। ১৮ জুলাই বিকালে নিজের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দিতে পারভীন বলেন, ‘কাজ থেকে পায়ে হেঁটে বাসা যাচ্ছিলাম। আমি যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত আসার পর দেখতে পাই রাস্তার ওপর অনেক মানুষ পড়ে আছে, কারও হাত নাই, কারও পা নাই। ফ্লাইওভারের নিচে দেখি একটি ছেলে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করছিল। ছেলেটার সারা শরীর রক্তাক্ত। তার দুই চোখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। দেখে আমার মায়া হয়, আমি দৌড়ে গিয়ে দেখি ছেলেটির বয়স ১৮-১৯ হবে। আমি তাকে টেনে তুলে রিকশা খুঁজছিলাম।’

তিনি বলেন, ‘এমন সময় ১৪-১৫ জন সশস্ত্র মারমুখী পুলিশ ছেলেটিকে লক্ষ্য করে গুলি করতে থাকে। এমন ভাবে গুলি করছিল যেন খই ফুটছিল। গুলিগুলো ছেলেটির পিঠে লাগে। আমি বাম হাত তুলে গুলি না করার অনুরোধ করলে একজন পুলিশ আমার বাম চোখে গুলি করে। আরও দুই তিনজন পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি করার ফলে আমার তলপেটসহ কয়েক জায়গায় গুলি লাগে। এ সময় আমার চোখ দিয়ে ফিনকি দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। আমি ব্যথায় কাতরাচ্ছিলাম। আমি রাস্তায় পড়ে যাই। এ সময় ছেলেটি আমাকে এমনভাবে চেপে ধরে এবং জোরে নিঃশ্বাস নেয়, মনে হলো ছেলেটি তখন মারা যায়। তারপর ছেলেটি আমাকে ছেড়ে দেয়।’

নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট নির্দেশ দিতে শুনতে পাই : গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাক্ষ্য গ্রহণের শুরুতে জবানবন্দি দেন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ২৫ বছর বয়সি আবদুল্লাহ আল ইমরান। জবানবন্দিতে তিনি জানান, গত বছরের ১৯ জুলাই রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকায় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। তার বাঁ হাঁটুর নিচে গুলি লাগে।

আবদুল্লাহ আল ইমরান বলেন, পঙ্গু হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। গত বছরের ২৬ অথবা ২৭ জুলাই সকাল ৯টা-১০টার দিকে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। একপর্যায়ে শেখ হাসিনা তাঁর কাছে যান। শেখ হাসিনাকে তিনি ‘ম্যাডাম’ বলে সম্বোধন করেন। শেখ হাসিনা তাঁকে ‘আপা’ বলে ডাকতে বলেন।

আবদুল্লাহ আল ইমরান আরও বলেন, তিনি কোথায় পড়াশোনা করেন, হলে থাকেন কি না, কেন থাকেন না, সে সম্পর্কে শেখ হাসিনা জানতে চান। তিনি বলেন, ‘একপর্যায়ে শেখ হাসিনা বুঝতে পারেন, আমি আন্দোলনকারী। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করেন, পুলিশ তোমাকে গুলি করেছে? আমি বলি, পুলিশ আমাকে সরাসরি গুলি করে। পুলিশের পোশাকে কারা ছিল, সেটা আমি জানি না। আমার পর আরও চার থেকে পাঁচজনের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। পরে শেখ হাসিনা যখন চলে যাচ্ছিলেন, তখন হেল্পডেস্কের কাছে গিয়ে ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ অর্ডার দিয়ে যান, যা আমি শুনতে পাই।’ তবে ‘নো রিলিজ নো ট্রিটমেন্ট’ মানে কী, তখন বুঝতে পারেননি বলেও জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন আবদুল্লাহ আল ইমরান। তিনি বলেন, ‘একপর্যায়ে তিনি দেখেন, যথাসময়ে তার অস্ত্রোপচার হচ্ছে না। বাইরে থেকে ওষুধ কিনতে পারছেন না। তার বাবা হাসপাতাল থেকে নিয়ে যেতে চাইলেও নিতে পারছিলেন না। তখন তিনি বুঝতে পারেন ‘নো রিলিজ নো ট্রিটমেন্ট’-এর মানে। তার পা কেটে তাকে কারাগারে নিতে চেয়েছিল।’ এ ঘটনার জন্য শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে দায়ী করেন আবদুল্লাহ আল ইমরান।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষায় আমরা পিছিয়ে
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৫.৬৬ শতাংশ
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
চক্রান্তের পেছনে ফ্যাসিস্ট দোসরদের মদত রয়েছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৌদ্ধধর্মীয় নেতাদের শুভেচ্ছাবিনিময়
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুইস রাষ্ট্রদূতের
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা করবে জাতিসংঘ
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যদূত ব্যারোনেস
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
ফ্লোটিলা কর্মীদের ভয়াবহ নির্যাতন
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও আক্রান্ত
সর্বশেষ খবর
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন
খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি
নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসে ডিএমপির ২৫৯ বিশেষ অভিযান, ১১৩২৩ আসামি গ্রেফতার
ছয় মাসে ডিএমপির ২৫৯ বিশেষ অভিযান, ১১৩২৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ
শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন মাতমো
চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন মাতমো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা