শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কোনোভাবেই স্বাভাবিক হচ্ছে না। বরং খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ ক্রমেই পরিস্থিতিকে আরো ভীতিকর করে তুলছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, শহর-নগর, বন্দর-গ্রাম সর্বত্র হত্যা, চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ বেড়েছে। এর সঙ্গে থেমে নেই চাঁদাবাজিও।

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান মতে, চলতি বছরে (জানুয়ারি-আগস্ট) এই আট মাসের হিসাবে প্রতি মাসে গড়ে ৫৪০টি মামলা হয়েছে। এর আগের বছর প্রতি মাসে গড়ে মামলা হয়েছিল ৪৪৫টি। আগের বছরের চেয়ে চলতি বছর প্রতি মাসে গড়ে হত্যা, ডাকাতি, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণের জেরে ৯৫টি মামলা বেশি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা করা হয়েছিল, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

হত্যা, সন্ত্রাস, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি কমবে। কিন্তু পরিস্থিতি ভালো হওয়ার চেয়ে বরং খারাপ হয়েছে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেও পুলিশের মনোবলে ঘাটতিসহ নানা কারণে এর উন্নতি হয়নি। সরকারের ১৩ মাস পরও আইন-শৃঙ্খলার সন্তোষজনক উন্নতি না হওয়ায় জনমনে নিরাপত্তাহীনতা ভীতির সঞ্চার হচ্ছে।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, বেকারত্ব, মাদকাসক্তি ও সামাজিক বৈষম্যের কারণে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। এ ছাড়া বর্তমানে দেশের অস্থিতিশীল রাজনীতিও এসব অপরাধে কোনো না কোনোভাবে  প্রভাব ফেলছে। এসব সমস্যার সমাধান না হলে শুধু পুলিশি পদক্ষেপে অপরাধ কমানো সম্ভব হবে না।

অপরাধ ও সমাজ বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, অপরাধ যেভাবে বাড়ছে তা নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে স্বস্তি দেওয়া জরুরি। মানুষ ভালো নেই। তবে শুধু পুলিশি অভিযান নয়, সামাজিক সচেতনতা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা গেলে অপরাধের হার কমানো সম্ভব।’

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যানও অপরাধ বাড়ার সেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংস্থার তথ্য মতে, চলতি বছর (জানুয়ারি-আগস্ট) এই আট মাসে সারা দেশে সবচেয়ে বেশি হত্যা, দস্যুতার ঘটনায় চার হাজার ৩১৬টি মামলা হয়েছে। সে হিসাবে গড়ে প্রতি মাসে ৫৪০টি মামলা হয়েছে। মোট মামলার মধ্যে ডাকাতি ও দস্যুতার মামলা এক হাজার ৭০২টি এবং দুই হাজার ৬১৪টি খুনের মামলা। এর আগের বছর ২০২৪ সালে ১২ মাসে ডাকাতি-দস্যুতা ও হত্যার ঘটনায় মোট পাঁচ হাজার ৩৩৪টি মামলা হয়েছে। সে বছর প্রতি মাসে গড়ে মামলা হয়েছে ৪৪৫টি। এর মধ্যে ডাকাতি-দস্যুতায় এক হাজার ৯০২টি ও খুনের মামলা তিন হাজার ৪৩২টি। এই তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর প্রতি মাসে গড়ে ডাকাতি-দস্যুতা ও খুনের ঘটনায় ৯৫টি বেশি মামলা হয়েছে। এর আগের বছর ২০২৩ সালের সঙ্গে তুলনা করলে চলতি বছরের প্রতি মাসে গড়ে ১৬০টি মামলা বেড়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন পুলিশ পরিসংখ্যানে কখনো এসব ঘটনার প্রকৃত তথ্য উঠে আসে না, বাস্তবে এসব অপরাধ আরো বেশি ঘটছে বলে মনে করছেন তাঁরা।

এর আগের বছরে (২০২৩ সালের আগস্ট থেকে গত বছরের জুলাই পর্যন্ত) সারা দেশে ডাকাতি ও দস্যুতার মামলা হয়েছে এক হাজার ৬১৯টি। এই সময় মাসে গড়ে মামলা হয়েছে ১৩৫টি।

পুলিশ সদর দপ্তরের এই হিসাবে আগের বছরের চেয়ে পরের বছরে ৮৩৮টি মামলা বেশি হয়েছে। এ সময় মাসে ৭০টি মামলা বেশি হয়েছে।

আবার পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধবিষয়ক মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত বছরের আগস্ট থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ১৩ মাসে সারা দেশে সাত ধরনের অপরাধমূলক ঘটনায় ৩৯ হাজার ৯৩৬টি মামলা হয়েছে। এই হিসাবে প্রতি মাসে মামলা তিন হাজার ৭২টি। প্রতিদিন মামলা ১০২টি।

এসব মামলা ও অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, হত্যার পাশাপাশি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনায় করা মামলা অন্যান্য মামলার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি। চাঁদাবাজির অভিযোগও অনেক বেশি।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর অপরাধবিষয়ক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, সারা দেশে ক্রমবর্ধমান ডাকাতি, দস্যুতা, হত্যাকাণ্ড এমনকি মব সন্ত্রাসের ঘটনা বেড়েই চলেছে। ফলে উদ্বেগ বেড়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। দেশজুড়ে এভাবে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন ও  নাগরিক সমাজ। তারা বলছে, অপরাধ দমন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা না হলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা আরো হুমকির মুখে পড়বে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কোনো অপরাধেরই লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না। দুর্বৃত্তরা প্রকাশ্যে মানুষকে হত্যা করতে দ্বিধা করছে না।

তবে অপরাধ দমন নিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, যেকোনো ঘটনায় জড়িত চক্রকে চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে। পুলিশের সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান চালাচ্ছি।’ অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছে, অপরাধীরা ধরা পড়লেও শাস্তি না হওয়ায় তারা পুনরায় অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। ফলে আইনের শাসন ও বিচার প্রক্রিয়ার দুর্বলতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

বেপরোয়া চাঁদাবাজি : চাঁদাবাজদের হামলায় আহত নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হামলাকারীরা লাঠি ও রড দিয়ে তাঁকেসহ পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। জেলার পুলিশ সুপার মিনহাজুল আলম বলেন, ‘পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত সাতজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। অন্যদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।’

শুধু পুলিশের ওপর হামলাই নয়, ৫ আগস্ট-পরবর্তী রাজধানীসহ দেশের ৬৪ জেলায় নীরবে ও প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি চলছে। এমনকি দেশে পণ্য পরিবহনেও চাঁদাবাজি চলছে। সম্প্রতি কাছে নওগাঁ থেকে মালপত্র ট্রাকে লোড করার পর কয়েক ধাপে চাঁদা দিতে হয় বলে জানান রুহুল আমিন নামে এক ট্রাকচালক। সারা দেশে আমাদের প্রতিনিধিরা ভুক্তভোগী অন্তত শতাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছেন দেশে নীরবে চাঁদাবাজি চলছে।  

বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ চাঁদাবাজদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। অনেকে ভয়ে মুখ ফুটে পুলিশের কাছেও অভিযোগ করতে পারছেন না। আবার অভিযোগ করলেই প্রাণ হারাতে হচ্ছে অপরাধীদের হাতে। ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় দিয়ে মব সৃষ্টি করেও চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। গত ২৭ জুলাই রাতে রাজধানীর গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদার বাকি অংশ নিতে আসা তরুণরা পুলিশি ফাঁদে ধরা পড়েন। সমন্বয়ক পরিচয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্র সমন্বয়ক মো. আসাদুর রহমান আকাশ তাঁর দুই সহযোগী ফরিদ উদ্দিন ও রবিনকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী।

যৌথ বাহিনী সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসীচক্রের প্রধান আসাদুর রহমান আকাশসহ তাঁর সহযোগীরা জনসাধারণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন বেআইনি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি  তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় মব সৃষ্টি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমের  সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তাঁরা বিভিন্ন মিথ্যা এবং হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে বিপুল পরিমাণ চাঁদা আদায় ও মামলা বাণিজ্য করে আসছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মব ভায়োলেন্স সৃষ্টির মাধ্যমে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

এর বাইরেও চাঁদাবাজির ঘটনায় নতুন নতুন তথ্য বের হয়ে আসছে। আমাদের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, নরসিংদী, ময়মনসিংহসহ বিভিন্ন জেলায় অনেক ক্ষেত্রে চাঁদা না পেয়েও হত্যাকাণ্ড ঘটানো হচ্ছে। চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ভুক্তভোগীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছেন বিভিন্ন স্থানে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে শুরু করে সাভার, ঝিনাইদহ, মিরসরাই, ময়মনসিংহ, আশুলিয়া—এমনকি চট্টগ্রাম পর্যন্ত চাঁদাবাজিবিরোধী আন্দোলনে মানুষ রাস্তায় নেমেছে। অনেক এলাকায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি নাজুক।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তরে জরুরি বৈঠক : বেপরোয়া চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ সদর দপ্তর চাঁদাজদের বিরুদ্ধে আরো কঠোর ব্যবস্থা নিতে সারা রদশে পুলিশ সুপারদের নির্দেশ দিয়েছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, চাঁদাবাজদের ভয়ে কেউ মামলা করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চাঁদার টাকাসহ হাতেনাতে রশিদ ও অন্য আলামতসহ ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করা হবে। পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক বৈঠকে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় জানিয়ে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ভার্চুয়ালি বৈঠকে দেশের ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার, মহানগর পুলিশ কমিশনারসহ সব রেঞ্জের ডিআইজিসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেন। 

জানতে চাইলে আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, চাঁদাবাজির পাশাপাশি সব ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে অভিযান চলছে। অপরাধ করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনতে দল-মতের দিকে তাকাবেন না তাঁরা। জেলা পর্যায়ে চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে ‘ডিটেনশন’ দিতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের দপ্তরে নেওয়া হবে।

৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে : অর্থ উপদেষ্টা : মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে। ‘অন্তর্বর্তী সরকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি এবং রাজনৈতিক কমিটমেন্ট ছাড়া, রাজনৈতিক সরকার ছাড়া চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।’

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যেখানে এক টাকা চাঁদা নেওয়া হতো, এখন দেড় টাকা, দুই টাকা নেওয়া হচ্ছে। ৫ আগস্টের পর নানা পক্ষ চাঁদাবাজিতে জড়িয়েছে এবং আগে যারা ছিল, তারাও চাঁদাবাজির পেছনে আছে। যারা চাঁদাবাজি করে তারাই আবার ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য।’

তিনি আরো বলেন, ‘চাঁদাবাজির কারণে পণ্যমূল্য বাড়ছে। কিন্তু এটা থামানো আমার মন্ত্রণালয়ের কাজ না।

গতকাল শনিবার রাজধানীর গুলশানে এক আলোচনাসভায় জাতীয় পার্টি (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সব মানুষের মধ্যে অস্থিরতা চলছে।

সব অপরাধ বাড়ছে : শুধু চাঁদাবাজিই নয়, হত্যাসহ অন্যান্য অপরাধও বেড়েই চেলেছে। গত শুক্রবার বাগেরহাট শহরে প্রকাশ্যে রাতে হায়াত উদ্দিন নামের এক সাংবাদিক খুনকে করা হয়। গত রবিবার রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে দুজনকে কুপিয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। গত ২ অক্টোবর রাতে গাজীপুরের ধীরাশ্রমে মো. আব্দুল সোবহানের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ডাকাতদল প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের বেঁধে রেখে মালপত্র লুটপাট শুরু করে।

সাম্প্রতিক অপরাধমূলক অন্যান্য ঘটনার মধ্যে রয়েছে গতকাল রবিবার রাজধানীর গেণ্ডারিয়া এলাকায় এক নারীকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। অন্যদিকে গতকাল ধানমণ্ডি লেক থেকে মো. ওমর ফারুক মোল্লা নামের এক তরুণের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে গত ১ অক্টোবর খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া বাজারসংলগ্ন বাড়িতে তানভীর হাসান শুভ নামের এক তরুণকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের রাউজানে চাঁদা না পেয়ে এক ঠিকাদারকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। ১২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর শাহজাহানপুর ঝিলপাড় এলাকায় রবিন ও বিশাল নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়। একই দিন পুরান ঢাকার কদমতলী এলাকা থেকে এক নারীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

থামছে না মব সন্ত্রাস : সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) গত সেপ্টেম্বর মাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছুতেই দেশে থামছে না মব সন্ত্রাস। গত মাসে দেশে গণপিটুনিতে আরো ২৪ জন প্রাণ হারিয়েছে। সেই সঙ্গে কমছে না খুন, ধর্ষণ। আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে এসে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বেড়েছে।

এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত মাসে খালবিল, ঝোপঝাড় থেকে ৫২ জন অজ্ঞাতপরিচয়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যার শিকার হয়েছে ৮৩ নারী, যা আগের মাসের চেয়ে আটজন বেশি। গত মাসে ৫৩টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সামাজিক অস্থিরতা, অসিহিষ্ণুতা, নৈতিক স্খলন প্রভৃতি কারণে সমাজে অপরাধ প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইন-শৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভাশেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অপরাধে এ বছরের ১৫ জুলাই থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৬৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া প্রায় ৬০ শতাংশই নতুন মুখ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগরী ও ঢাকা বিভাগে ৩২৩ জন। এদের মধ্যে ২২৩ জনই নতুন মুখ। এক মাসে গ্রেপ্তার হওয়া ৬৫০ জনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি রাজনৈতিক কর্মী।

ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন. চাঁদাবাজি একটি সামাজিক সমস্যা। চাঁদাবাজির জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ    

এই বিভাগের আরও খবর
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি
শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ
শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
মিসর সফরে প্রধান বিচারপতি
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
সর্বশেষ খবর
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি
আয়নার মতো স্বচ্ছ ভোট করতে চাই : সিইসি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
জিসাস মালয়েশিয়া শাখার পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন
খাগড়াছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫০, এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
৭ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি
নেপালে বন্যা ও ভূমিধসে ৩৯ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মরণে ছাত্রদলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আজ সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসে ডিএমপির ২৫৯ বিশেষ অভিযান, ১১৩২৩ আসামি গ্রেফতার
ছয় মাসে ডিএমপির ২৫৯ বিশেষ অভিযান, ১১৩২৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ
শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন মাতমো
চীনে আঘাত হেনেছে টাইফুন মাতমো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা