শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ-চাঁদাবাজি চরমে

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কোনোভাবেই স্বাভাবিক হচ্ছে না। বরং খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ ক্রমেই পরিস্থিতিকে আরো ভীতিকর করে তুলছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, শহর-নগর, বন্দর-গ্রাম সর্বত্র হত্যা, চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ বেড়েছে। এর সঙ্গে থেমে নেই চাঁদাবাজিও।

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান মতে, চলতি বছরে (জানুয়ারি-আগস্ট) এই আট মাসের হিসাবে প্রতি মাসে গড়ে ৫৪০টি মামলা হয়েছে। এর আগের বছর প্রতি মাসে গড়ে মামলা হয়েছিল ৪৪৫টি। আগের বছরের চেয়ে চলতি বছর প্রতি মাসে গড়ে হত্যা, ডাকাতি, নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণের জেরে ৯৫টি মামলা বেশি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আশা করা হয়েছিল, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

হত্যা, সন্ত্রাস, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি কমবে। কিন্তু পরিস্থিতি ভালো হওয়ার চেয়ে বরং খারাপ হয়েছে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেও পুলিশের মনোবলে ঘাটতিসহ নানা কারণে এর উন্নতি হয়নি। সরকারের ১৩ মাস পরও আইন-শৃঙ্খলার সন্তোষজনক উন্নতি না হওয়ায় জনমনে নিরাপত্তাহীনতা ভীতির সঞ্চার হচ্ছে।

অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, বেকারত্ব, মাদকাসক্তি ও সামাজিক বৈষম্যের কারণে অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। এ ছাড়া বর্তমানে দেশের অস্থিতিশীল রাজনীতিও এসব অপরাধে কোনো না কোনোভাবে  প্রভাব ফেলছে। এসব সমস্যার সমাধান না হলে শুধু পুলিশি পদক্ষেপে অপরাধ কমানো সম্ভব হবে না।

অপরাধ ও সমাজ বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, অপরাধ যেভাবে বাড়ছে তা নিয়ন্ত্রণ করে মানুষকে স্বস্তি দেওয়া জরুরি। মানুষ ভালো নেই। তবে শুধু পুলিশি অভিযান নয়, সামাজিক সচেতনতা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা গেলে অপরাধের হার কমানো সম্ভব।’

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যানও অপরাধ বাড়ার সেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। সংস্থার তথ্য মতে, চলতি বছর (জানুয়ারি-আগস্ট) এই আট মাসে সারা দেশে সবচেয়ে বেশি হত্যা, দস্যুতার ঘটনায় চার হাজার ৩১৬টি মামলা হয়েছে। সে হিসাবে গড়ে প্রতি মাসে ৫৪০টি মামলা হয়েছে। মোট মামলার মধ্যে ডাকাতি ও দস্যুতার মামলা এক হাজার ৭০২টি এবং দুই হাজার ৬১৪টি খুনের মামলা। এর আগের বছর ২০২৪ সালে ১২ মাসে ডাকাতি-দস্যুতা ও হত্যার ঘটনায় মোট পাঁচ হাজার ৩৩৪টি মামলা হয়েছে। সে বছর প্রতি মাসে গড়ে মামলা হয়েছে ৪৪৫টি। এর মধ্যে ডাকাতি-দস্যুতায় এক হাজার ৯০২টি ও খুনের মামলা তিন হাজার ৪৩২টি। এই তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর প্রতি মাসে গড়ে ডাকাতি-দস্যুতা ও খুনের ঘটনায় ৯৫টি বেশি মামলা হয়েছে। এর আগের বছর ২০২৩ সালের সঙ্গে তুলনা করলে চলতি বছরের প্রতি মাসে গড়ে ১৬০টি মামলা বেড়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন পুলিশ পরিসংখ্যানে কখনো এসব ঘটনার প্রকৃত তথ্য উঠে আসে না, বাস্তবে এসব অপরাধ আরো বেশি ঘটছে বলে মনে করছেন তাঁরা।

এর আগের বছরে (২০২৩ সালের আগস্ট থেকে গত বছরের জুলাই পর্যন্ত) সারা দেশে ডাকাতি ও দস্যুতার মামলা হয়েছে এক হাজার ৬১৯টি। এই সময় মাসে গড়ে মামলা হয়েছে ১৩৫টি।

পুলিশ সদর দপ্তরের এই হিসাবে আগের বছরের চেয়ে পরের বছরে ৮৩৮টি মামলা বেশি হয়েছে। এ সময় মাসে ৭০টি মামলা বেশি হয়েছে।

আবার পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধবিষয়ক মাসিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, গত বছরের আগস্ট থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ১৩ মাসে সারা দেশে সাত ধরনের অপরাধমূলক ঘটনায় ৩৯ হাজার ৯৩৬টি মামলা হয়েছে। এই হিসাবে প্রতি মাসে মামলা তিন হাজার ৭২টি। প্রতিদিন মামলা ১০২টি।

এসব মামলা ও অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, হত্যার পাশাপাশি নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনায় করা মামলা অন্যান্য মামলার চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি। চাঁদাবাজির অভিযোগও অনেক বেশি।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর অপরাধবিষয়ক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, সারা দেশে ক্রমবর্ধমান ডাকাতি, দস্যুতা, হত্যাকাণ্ড এমনকি মব সন্ত্রাসের ঘটনা বেড়েই চলেছে। ফলে উদ্বেগ বেড়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। দেশজুড়ে এভাবে অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন ও  নাগরিক সমাজ। তারা বলছে, অপরাধ দমন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা না হলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা আরো হুমকির মুখে পড়বে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কোনো অপরাধেরই লাগাম টানা সম্ভব হচ্ছে না। দুর্বৃত্তরা প্রকাশ্যে মানুষকে হত্যা করতে দ্বিধা করছে না।

তবে অপরাধ দমন নিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, যেকোনো ঘটনায় জড়িত চক্রকে চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে। পুলিশের সদর দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা দেশব্যাপী বিশেষ অভিযান চালাচ্ছি।’ অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছে, অপরাধীরা ধরা পড়লেও শাস্তি না হওয়ায় তারা পুনরায় অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। ফলে আইনের শাসন ও বিচার প্রক্রিয়ার দুর্বলতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

বেপরোয়া চাঁদাবাজি : চাঁদাবাজদের হামলায় আহত নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হামলাকারীরা লাঠি ও রড দিয়ে তাঁকেসহ পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। জেলার পুলিশ সুপার মিনহাজুল আলম বলেন, ‘পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত সাতজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। অন্যদের গ্রেপ্তার করতে অভিযান চলছে।’

শুধু পুলিশের ওপর হামলাই নয়, ৫ আগস্ট-পরবর্তী রাজধানীসহ দেশের ৬৪ জেলায় নীরবে ও প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি চলছে। এমনকি দেশে পণ্য পরিবহনেও চাঁদাবাজি চলছে। সম্প্রতি কাছে নওগাঁ থেকে মালপত্র ট্রাকে লোড করার পর কয়েক ধাপে চাঁদা দিতে হয় বলে জানান রুহুল আমিন নামে এক ট্রাকচালক। সারা দেশে আমাদের প্রতিনিধিরা ভুক্তভোগী অন্তত শতাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছেন দেশে নীরবে চাঁদাবাজি চলছে।  

বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ চাঁদাবাজদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। অনেকে ভয়ে মুখ ফুটে পুলিশের কাছেও অভিযোগ করতে পারছেন না। আবার অভিযোগ করলেই প্রাণ হারাতে হচ্ছে অপরাধীদের হাতে। ‘সমন্বয়ক’ পরিচয় দিয়ে মব সৃষ্টি করেও চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। গত ২৭ জুলাই রাতে রাজধানীর গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদার বাকি অংশ নিতে আসা তরুণরা পুলিশি ফাঁদে ধরা পড়েন। সমন্বয়ক পরিচয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে ছাত্র সমন্বয়ক মো. আসাদুর রহমান আকাশ তাঁর দুই সহযোগী ফরিদ উদ্দিন ও রবিনকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী।

যৌথ বাহিনী সূত্র জানায়, গ্রেপ্তারকৃত সন্ত্রাসীচক্রের প্রধান আসাদুর রহমান আকাশসহ তাঁর সহযোগীরা জনসাধারণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন বেআইনি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত। সম্প্রতি  তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় মব সৃষ্টি এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমের  সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া তাঁরা বিভিন্ন মিথ্যা এবং হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে বিপুল পরিমাণ চাঁদা আদায় ও মামলা বাণিজ্য করে আসছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মব ভায়োলেন্স সৃষ্টির মাধ্যমে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

এর বাইরেও চাঁদাবাজির ঘটনায় নতুন নতুন তথ্য বের হয়ে আসছে। আমাদের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, নরসিংদী, ময়মনসিংহসহ বিভিন্ন জেলায় অনেক ক্ষেত্রে চাঁদা না পেয়েও হত্যাকাণ্ড ঘটানো হচ্ছে। চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ভুক্তভোগীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেছেন বিভিন্ন স্থানে। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে শুরু করে সাভার, ঝিনাইদহ, মিরসরাই, ময়মনসিংহ, আশুলিয়া—এমনকি চট্টগ্রাম পর্যন্ত চাঁদাবাজিবিরোধী আন্দোলনে মানুষ রাস্তায় নেমেছে। অনেক এলাকায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি নাজুক।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তরে জরুরি বৈঠক : বেপরোয়া চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ সদর দপ্তর চাঁদাজদের বিরুদ্ধে আরো কঠোর ব্যবস্থা নিতে সারা রদশে পুলিশ সুপারদের নির্দেশ দিয়েছে জানিয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, চাঁদাবাজদের ভয়ে কেউ মামলা করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চাঁদার টাকাসহ হাতেনাতে রশিদ ও অন্য আলামতসহ ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করা হবে। পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক বৈঠকে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় জানিয়ে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ভার্চুয়ালি বৈঠকে দেশের ৬৪ জেলার পুলিশ সুপার, মহানগর পুলিশ কমিশনারসহ সব রেঞ্জের ডিআইজিসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেন। 

জানতে চাইলে আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, চাঁদাবাজির পাশাপাশি সব ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে অভিযান চলছে। অপরাধ করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনতে দল-মতের দিকে তাকাবেন না তাঁরা। জেলা পর্যায়ে চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে ‘ডিটেনশন’ দিতে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের দপ্তরে নেওয়া হবে।

৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে : অর্থ উপদেষ্টা : মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর দেশে চাঁদাবাজি বেড়েছে। ‘অন্তর্বর্তী সরকার চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি এবং রাজনৈতিক কমিটমেন্ট ছাড়া, রাজনৈতিক সরকার ছাড়া চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।’

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আগে যেখানে এক টাকা চাঁদা নেওয়া হতো, এখন দেড় টাকা, দুই টাকা নেওয়া হচ্ছে। ৫ আগস্টের পর নানা পক্ষ চাঁদাবাজিতে জড়িয়েছে এবং আগে যারা ছিল, তারাও চাঁদাবাজির পেছনে আছে। যারা চাঁদাবাজি করে তারাই আবার ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্য।’

তিনি আরো বলেন, ‘চাঁদাবাজির কারণে পণ্যমূল্য বাড়ছে। কিন্তু এটা থামানো আমার মন্ত্রণালয়ের কাজ না।

গতকাল শনিবার রাজধানীর গুলশানে এক আলোচনাসভায় জাতীয় পার্টি (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সব মানুষের মধ্যে অস্থিরতা চলছে।

সব অপরাধ বাড়ছে : শুধু চাঁদাবাজিই নয়, হত্যাসহ অন্যান্য অপরাধও বেড়েই চেলেছে। গত শুক্রবার বাগেরহাট শহরে প্রকাশ্যে রাতে হায়াত উদ্দিন নামের এক সাংবাদিক খুনকে করা হয়। গত রবিবার রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে দুজনকে কুপিয়ে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ধরনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। গত ২ অক্টোবর রাতে গাজীপুরের ধীরাশ্রমে মো. আব্দুল সোবহানের বাড়িতে সংঘবদ্ধ ডাকাতদল প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের বেঁধে রেখে মালপত্র লুটপাট শুরু করে।

সাম্প্রতিক অপরাধমূলক অন্যান্য ঘটনার মধ্যে রয়েছে গতকাল রবিবার রাজধানীর গেণ্ডারিয়া এলাকায় এক নারীকে কুপিয়ে ও জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। অন্যদিকে গতকাল ধানমণ্ডি লেক থেকে মো. ওমর ফারুক মোল্লা নামের এক তরুণের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর আগে গত ১ অক্টোবর খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া বাজারসংলগ্ন বাড়িতে তানভীর হাসান শুভ নামের এক তরুণকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের রাউজানে চাঁদা না পেয়ে এক ঠিকাদারকে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। ১২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর শাহজাহানপুর ঝিলপাড় এলাকায় রবিন ও বিশাল নামে দুজন গুলিবিদ্ধ হয়। একই দিন পুরান ঢাকার কদমতলী এলাকা থেকে এক নারীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

থামছে না মব সন্ত্রাস : সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) গত সেপ্টেম্বর মাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছুতেই দেশে থামছে না মব সন্ত্রাস। গত মাসে দেশে গণপিটুনিতে আরো ২৪ জন প্রাণ হারিয়েছে। সেই সঙ্গে কমছে না খুন, ধর্ষণ। আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে এসে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বেড়েছে।

এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত মাসে খালবিল, ঝোপঝাড় থেকে ৫২ জন অজ্ঞাতপরিচয়ের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। হত্যার শিকার হয়েছে ৮৩ নারী, যা আগের মাসের চেয়ে আটজন বেশি। গত মাসে ৫৩টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সামাজিক অস্থিরতা, অসিহিষ্ণুতা, নৈতিক স্খলন প্রভৃতি কারণে সমাজে অপরাধ প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইন-শৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভাশেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে চাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অপরাধে এ বছরের ১৫ জুলাই থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৬৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া প্রায় ৬০ শতাংশই নতুন মুখ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগরী ও ঢাকা বিভাগে ৩২৩ জন। এদের মধ্যে ২২৩ জনই নতুন মুখ। এক মাসে গ্রেপ্তার হওয়া ৬৫০ জনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি রাজনৈতিক কর্মী।

ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন. চাঁদাবাজি একটি সামাজিক সমস্যা। চাঁদাবাজির জন্য নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ    

এই বিভাগের আরও খবর
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা