শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৮, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সে বহুকাল আগের কথা। আজ থেকে প্রায় ২৬০০ বছর আগে পৃথিবীতে দুটি পরাক্রমশালী রাজ্য ছিল। রাজ্য বললে ভুল হবে-ওগুলো ছিল প্রাচীন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। একটির নাম লিডিয়া এবং অপরটির নাম ছিল মিডিয়া। সাম্রাজ্য দুটির একাংশ যদিও আজকের চীন-ভারতের মতো লাগোয়া ছিল কিন্তু অপর অংশগুলোর বিস্তৃতি এত বিশাল ও ব্যাপক ছিল, যা আজকের জমানায় অনেককেই হতবাক করে যে এত বড় সাম্রাজ্য শত শত বছর ধরে বংশ পরম্পরায় কীভাবে ন্যায়বিচার-সুশাসন-প্রজ্ঞাপালন এবং জনকল্যাণে যে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিল তা মধ্যযুগ কিংবা আধুনিককালেও কেন সম্ভব হচ্ছে না।

আজকের নিবন্ধে লিডিয়া ও মিডিয়া সাম্রাজ্যের কথা কেন মনে পড়ল তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করে মূল প্রসঙ্গে চলে যাব। আওয়ামী সরকার তথা সদ্য সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের মন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনের মৃত্যু, তার দাফনকাফন এবং বাংলার কিংবদন্তি রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের জানাজা নিয়ে যা শুনেছি তা লেখার মতো ভাষা কিংবা অভিরুচি নেই। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেভাবে অশ্লীলতা-অশ্রাব্যতা এবং জন্তু-জানোয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট মানুষরূপীদের দাপট-প্রভাব প্রতিপত্তি যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে করে আমাদের সভ্যতা ও সংস্কৃতির মানদণ্ডের সঙ্গে মানুষ নামের যে প্রাণিকুলের সম্পর্ক কীভাবে শেষ হয়ে যাচ্ছে তা বোঝানোর জন্যই ২৬০০ বছর পূর্বেকার দুটি প্রবল পরাক্রান্ত এবং পরস্পরের প্রতিদ্বন্দ্বী সাম্রাজ্যের সম্রাট এবং তাদের পাইক-পেয়াদা সৈন্যসামন্ত এবং রাজদরবারের কাহিনি আপনাদের শোনাব।

লিডিয়া ও মিডিয়ার কাহিনি শুরু মহামতি সোলনকে নিয়ে। গ্রিক নগর রাষ্ট্র যখন গণতন্ত্রের চর্চা শুরু করেছে তখন সেখানকার শাসকরা জনগণের জন্য একটি সংবিধান রচনার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলেন। গ্রিসের এথেন্স নগরীতে যেসব মহামানব বাস করতেন তাদের মধ্যে সোলন ছিলেন অন্যতম। এথেন্সের শাসকবর্গ যারা জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত হতেন এবং যাদের সংখ্যা ছিল সাতজন, তারা প্রায়ই শাসনকার্য পরিচালনা করতে গিয়ে বিতর্কে জড়াতেন। এই সমস্যা সমাধানের জন্য তারা মানবজাতির ইতিহাসে প্রথমে বিধিবদ্ধ সংবিধান রচনার বিষয়ে একমত হলেন এবং তা রচনার জন্য মহাজ্ঞানী সোলনের কাছে ধরনা দিলেন।

শাসকবর্গের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সোলন শর্ত দিলেন যে তার রচিত সংবিধান আগামী ১০ বছরের মধ্যে পরিবর্তন করা যাবে না। শাসকবৃন্দ রাজি হলেন এবং সোলন যথাসম্ভব দ্রুত একটি BP 101সংবিধান রচনা করে তা এথেন্সবাসীর গণভোট, এথেন্স পার্লামেন্ট এবং মন্ত্রিপরিষদের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন হিসেবে স্বীকৃতি আদায় করে ১০ বছরের জন্য দেশত্যাগ করে বিশ্বভ্রমণে বের হলেন, যাতে এথেন্সের শাসকবর্গ সংবিধান পরিবর্তনের জন্য তার কাছে ধরনা দিতে না পারে।

বিশ্বভ্রমণে বের হয়ে সোলন তৎকালীন দুনিয়ার শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সভ্যতার পাদপীঠ বলে পরিচিত বড় বড় নগর-বন্দর ভ্রমণ শেষে লিডিয়া রাজ্যে উপস্থিত হলেন। এখানে একটি বিষয় বলে নেওয়া ভালো যে সোলন তৎকালীন দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম কবি-দার্শনিক, আইনজ্ঞ, রাজনীতিবিদ এবং রাজপুরুষ হিসেবে মশহুর ছিলেন। অন্যদিকে লিডিয়া ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী, সভ্য এবং বসবাস উপযোগী আকর্ষণীয়  শহর। লিডিয়া সম্রাট ক্রেসাস ছিলেন তৎকালীন জমানার সবচেয়ে কুলীন শাসক যার বংশমর্যাদা, শিক্ষাদীক্ষা, ভালোমানুষী স্বভাব, ন্যায়বিচার, ধর্মপরায়ণতা ইত্যাদি গুণাবলির কারণে সমসাময়িক পৃথিবী তাকে সম্মান ও মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনটি দিয়েছিল। তো সেই লিডিয়াতে যখন সোলন পৌঁছলেন তখন সারা রাজ্যে  হইচই পড়ে গেল এবং সেই খবর রাজদরবার অবধি পৌঁছাল।

আমির-ওমরাহরা সম্রাট ক্রেসাসের কাছে গেলেন এবং সোলনকে রাজদরবারে আমন্ত্রণ জানিয়ে সংবর্ধনা দিতে চাইলেন, সম্রাট সোলনকে কেবল রাজদরবার নয়, তার অন্তঃপুর অর্থাৎ হারেমেও নৈশভোজের দাওয়াত দিলেন। যথারীতি রাজদরবারের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সোলন এবং সম্রাট ক্রেসাস রাতে নৈশভোজের টেবিলে মিলিত হলেন এবং সেখানে এমন কিছু ঘটল যা এযাবৎকালে কোনো রাজ অন্তঃপুরে ঘটেনি। সে রাতে সোলন যা বললেন তা পৃথিবীর কোনো মহাজ্ঞানী এযাবৎকালে বলেননি। অন্যদিকে সম্রাট ক্রেসাস যা করলেন তা-ও কোনো সম্রাট বা রাজাধিবাজ আজ অবধি করেননি।

নৈশভোজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর পূর্বে সোলনকে পুরো প্রাসাদ ঘুরিয়ে দেখানো হলো-রাজার সুন্দরী স্ত্রীবৃন্দ, দাস-দাসী, হাতি-ঘোড়া, রাজকোষের মণিমানিক্যসহ রাজবংশের ৩০০ বছরের বর্ণাঢ্য ইতিহাস-কোনো কিছুই বাদ পড়ল না। খাবার টেবিলে দুনিয়ার শ্রেষ্ঠতম খাবার খেতে খেতে সম্রাট ক্রেসাস বললেন, ওহে মহাজ্ঞানী সোলন, আপনি তো দুনিয়ার বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন, বহু মানুষ দেখেছেন এবং বহু কাহিনি শুনেছেন। এবার বলুন তো আপনার দৃষ্টিতে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষটি কে? সোলন ঝটপট একজন অখ্যাত ব্যক্তির নাম বলে দিলেন। সম্রাট হতাশ হলেন, কারণ তিনি আশা করেছিলেন যে সুখী মানুষ হিসেবে সোলন তার নামটি বলবেন। সম্রাট দ্বিতীয় সুখী ব্যক্তির নাম জিজ্ঞাসা করলেন এবং সোলন এবারও অন্য একজনের নাম বললেন। মনের দুঃখ চেপে রেখে সম্রাট তৃতীয় সুখী মানুষের নাম জিজ্ঞাসা করে যখন নিজের নামটি শুনলেন না তখন বললেন, ‘মহাত্মন! আমার ৩০০ বছরের পুরোনো রাজবংশ-পৃথিবীর একক বৃহত্তম ভূমির ওপর কর্তৃত্ব। ১৫ বছর ধরে আমার শান্তিপূর্ণ সুশাসন, পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী, দক্ষ রাজকর্মচারী, ধনসম্পদে পরিপূর্ণ রাজকোষ, আমার যুদ্ধবিদ্যা এবং যুদ্ধজয়ের ব্যাপক সাফল্য, সুস্বাস্থ্য, সুসন্তান, সুন্দরী রানি ইত্যাদি-দেখার পরও কেন আমাকে আপনার কাছে সুখী মানুষ বলে মনে হচ্ছে না।’

সম্রাটের কথা শুনে মহামতি সোলন বললেন, রাজাধিরাজ। সুখী মানুষ হিসেবে আমি যাদের নাম বলেছি তারা সবাই মৃত। তারপর তিনি সেই তিনজন সুখী ব্যক্তির সুখের কারণ বর্ণনা করে বললেন, জীবিত মানুষকে কখনো সুখী বলা যায় না। কারণ জীবনের শেষ প্রান্তে কখনো কখনো এমন ঘটনা ঘটে যা একজন জনমদুখী মানুষকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখী মানুষে পরিণত করে। আবার সারা জীবনে সুখসম্পদ বিত্তবৈভবের মধ্যে কাটানো মানুষটির জীবনসায়াহ্নে এমন ঘটনা ঘটে যে তার সারা জীবনের অর্জন চিতার আগুনে ছারখার হয়ে তাকে জনমদুখী কপাল পোড়া মানুষের পরিণত করে।

মহাজ্ঞানী সোলনের কথা শুনে সম্রাট ক্রেসাস মেজাজ হারালেন। তিনি উত্তেজিত হয়ে বললেন, ‘আমি আপনাকে আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা-তদবির দ্বারা আজ সারা দিন এবং এখন পর্যন্ত সম্মানিত আহ্লাদিত এবং তৃপ্ত করার চেষ্টা করছি আর আপনি নিষ্ঠুরতম কথা বলে আমার সারা জীবনের অর্জন, বিশ্বাস ও ভালোবাসাকে চিতার আগুনে নিক্ষেপ করলেন। আমি মানুষ সম্পর্কে মন্দ চিন্তা করতে শিখিনি-কোনো মানুষকে তিরস্কার করিনি, কিন্তু আপনাকে দেখার পর মনে হচ্ছে আপনার মতো বজ্জাত, অকৃতজ্ঞ, অভদ্র এবং মন্দ চিন্তার মানুষ দ্বিতীয়টি নেই। কারণ আপনি আমার খাবার টেবিলে বসে, আমার দেওয়া খাবার খেতে খেতে ভাবছেন যে আমার জীবনের শেষ প্রান্তে এমন কিছু ঘটবে যা আমার সবকিছু চিতার আগুনে জ্বালিয়েপুড়িয়ে ছারখার করে দেবে।’ এই কথা বলে সম্রাট ক্রেসাস মহামতি সোলনকে অপমান করে, রাজপ্রাসাদ থেকে তাড়িয়ে দিলেন।

উল্লেখিত ঘটনার কয়েক মাস পরে সম্রাট ক্রেসাস জানতে পারেন যে তার সাম্রাজ্যের এক প্রান্তে সাইরাস নামের এক তরুণ রাজার আবির্ভাব ঘটেছে এবং সাইরাস দুর্দান্ত গতিতে তার রাজ্য মিডিয়াকে একটি সাম্রাজ্য বানানোর পরিকল্পনা করছেন। সম্রাট ক্রেসাসের গোয়েন্দারা যখন এমন তথ্য পেশ করল তখন মিডিয়া ও লিডিয়ার আয়তন, ক্ষমতা, শক্তিমত্তার তুলনা অনেকটা ভারত বনাম ভুটান অথবা আমেরিকা বনাম কিউবার মতো ছিল। তারপরও সম্রাট ক্রেসাসের মধ্যে হিংসা-ক্রোধ-ঈর্ষার দাবানল জ্বলে উঠল। তিনি সাইরাসকে দমন করার জন্য ৫৪৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে বিশাল এক সৈন্যবাহিনী নিয়ে মিডিয়ার দিকে অগ্রসর হলেন।

সম্রাট ক্রেসাস তার রাজধানী সার্ডিস থেকে মিডিয়া রাজ্যের সীমানায় হ্যালিস নদীর তীরে উপস্থিত হন এবং চূড়ান্ত আক্রমণের পূর্বে ডেলফির মন্দিরের ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য অপেক্ষা করেন। মন্দিরের পূজারিরা সাংকেতিক ভাষায় উত্তর পাঠান যা সম্রাট ক্রেসাস ধরে নেন যে তিনিই বিজয়ী হবেন। ফলে হ্যালিস নদী পার হয়ে তিনি অতর্কিত হামলা চালাতে গিয়ে মিডিয়ার রাজা সাইরাসের হাতে বন্দি হন। এ খবর লিডিয়ার সৈন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় ভয়ানক বিশৃঙ্খলা এবং সৈন্যরা ছত্রভঙ্গ হয়ে দিগি¦দিক পালাতে আরম্ভ করেন।

পরাজিত এবং বন্দি সম্রাট ক্রেসাসের হাতে-পায়ে শিকল পরানো হয় এবং বিজয়ী সম্রাট সাইরাস জ্বলন্ত চিতায় সম্রাট ক্রেসাসকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার হুকুম জারি করেন। বিজয়ীর হুকুমে দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে চিতার আগুন। শিকলে আবদ্ধ পরাজিত সম্রাট অবনত মস্তকে ধীরলয়ে চিতার দিকে এগোতে থাকেন এবং কয়েক মাস আগে মহামতি সোলনের কথাগুলো স্মরণ করেন। তারপর আসমানের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বলতে থাকেন- ‘এ-ও কি সম্ভব’।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় ভারত-শ্রীলঙ্কার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় ভারত-শ্রীলঙ্কার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

৪৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা