শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্প্রতি নিউইয়র্ক সিটির কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশে পলাতক আওয়ামী সমর্থকরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান।  বাংলাদেশ মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী নিরাপত্তারক্ষীরা অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ও তার সফরসঙ্গীদের দ্রুত নিরাপদে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যান। তার সফরসঙ্গী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ছয় রাজনৈতিক নেতাকে  নিরাপত্তাহীন অবস্থায় সাধারণ টার্মিনাল এলাকায় ফেলে চলে যান। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে সমবেত আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রবাসীরা বাংলাদেশি ছয় রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান, ডিম ছুড়ে মারেন। এ ঘটনা বিশ্বের মানুষকে স্তম্ভিত করেছে। এজন্য দায়ী জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।  তদন্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিতে পারতেন চূড়ান্ত পদক্ষেপ। কিন্তু সরকারের কেউ ঘটনাটি পাত্তাই দেয়নি। তারা একটা বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করে দায়িত্ব সেরেছে। এটা কিন্তু ক্ষমার অযোগ্য বিষয়।

দুর্ভাগ্যজনক নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে বিপুলসংখ্যক বিএনপি কর্মী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও তারা এই দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারেননি। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তারা দায় এড়াতে পারেন না, তাদের এই দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার। ঘটনাটি মামুলি ঘটনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। দেড় হাজার বা আরও বেশি ছাত্র-যুবক, শিশু-কিশোর, পেশাজীবীর গণহত্যা ও প্রায় ২০ হাজার প্রতিবাদী নেতা-কর্মীকে গুলিতে আহত ও পঙ্গু বানিয়ে আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠী এখন প্রতিবেশী ভারত এবং দুনিয়ার অন্য অনেক দেশে নিরাপদ আশ্রয় পেয়ে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী মানুষের ভয়ংকর শত্রু হয়ে উঠেছে। তাদের নেত্রী শেখ হাসিনা তার আইনি বিচারে বাধা সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি হুমকি দিয়ে চলেছেন এই বিচার প্রক্রিয়ায় (আইসিটি বিচারের কর্মকাণ্ডে) যারাই অংশ নেবে তাদের বিরুদ্ধে তার আওয়ামী লীগ কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়বে। যেখানে তিনি কোনো সভ্য মানুষ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারের মুখোমুখি হতে দেশে এসে কারাবন্দি হওয়ার কথা, তিনি তা না করে তার জুলাই গণহত্যার ও সাড়ে পনেরো বছরের রাষ্ট্র-ডাকাতির লাখ লাখ কোটি টাকা বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারীদের উল্টো হুমকি দিচ্ছেন বৈধ বিচারপ্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে। এতে শেখ হাসিনা নিজেকে প্রকৃত ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচার প্রমাণ করে ছাড়ছেন।  দেশের মানুষের ভোটে নির্বাচনে জেতার ভান করে জনগণের ওপর গুলি চালালেন কীভাবে তিনি তার বর্বর বাহিনী দিয়ে? আজকে যদি শহীদ সন্তানের বাবা-মা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন আমাদের সন্তানের জায়গায় যদি আপনার নিজের সন্তানরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হতেন (আল্লাহতায়ালা মাফ করুন, এমনটা যেন কখনো না ঘটে কারও ক্ষেত্রে), মা হিসেবে তার কেমন লাগত? অথচ তিনি শহীদদের বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমা না চেয়ে তাদের বিদ্রুপ করে যাচ্ছেন, হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের ওপর এই হামলার নির্দেশদাতাও শেখ হাসিনা। তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। দেশের ভিতরে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী ছাত্রলীগ (সম্প্রতি নিষিদ্ধঘোষিত), যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এসব সংগঠনের নেতা-কর্মী যারা ঝটিকা মিছিলের অপচেষ্টা চালান তারা কি প্রকৃত গণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন? তাহলে তাদের নেত্রীকে ভারতে পালিয়ে গিয়ে একটা কুখ্যাত সাম্প্রদায়িক, হিন্দুত্ববাদী চরম-অসাধু সরকারের আশ্রয়ে থাকতে হতো না। শেখ হাসিনার সাহস থাকলে গণতন্ত্র ভালোবাসলে, এ দেশের মানুষের রাজনীতির ওপর ভরসা রাখলে তিনি দেশে ফিরে কারাবন্দি থেকে আইসিটির বিচারের মুখোমুখি হতে পারতেন। আইসিটি ট্রায়ালে শেখ হাসিনার পক্ষে একজন শক্তিশালী উকিল দেওয়া হয়েছে। যিনি সোচ্চার কণ্ঠে শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে যাচ্ছেন।

এদিকে দেশবিদেশে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগের (যার কর্মকাণ্ড আইনিভাবে এখন নিষিদ্ধ) পুনর্বাসনের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কিছু বুদ্ধিজীবী নামধারী সাংবাদিক। কিছু মিডিয়াব্যক্তিত্ব নিজেদের নির্বুদ্ধিতার কারণেই হোক আর মতলববাজির জন্য হোক আওয়ামী লীগকে বিচারের আগেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে মাত্রাতিরিক্ত আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তারা দস্তুরমতো আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠীর এজেন্ট হিসেবে মাঠে নেমেছেন।

আমরা স্মরণ করতে পারি, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট অবধি অগণন রাজনৈতিক হত্যাসহ সাধারণ নিরীহ মানুষ খুন হয়েছেন, গুম-খুন হয়েছেন, সম্পদ লুণ্ঠনের শিকার হয়েছেন ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ মাফিয়া-দানবদের দ্বারা। এসব অপরাধীর বিচার না হওয়াতে পরবর্তীকালে দানব-স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও তার সহযোগী খুনি, রাষ্ট্র-লুটেরা গোষ্ঠী বিশাল ভিত্তিভূমি পেয়েছে আরও গুরুতর অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার। স্বৈরশাসক এরশাদের ও তার সহযোগী অপরাধীদের বিচার করা যায়নি তার পতনের পরে। ফলে শেখ হাসিনা এত বড় ফ্যাসিস্ট দানব হয়ে ওঠার সাহস পেয়েছেন। এত বড় গণহত্যাকারী, রাষ্ট্র-লুটেরা ও সর্ব ধরনের অনাচার-অপরাধের দৈত্য-শাসক হতে উৎসাহিত হয়েছেন। এরশাদ হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান-গুরু এটা প্রমাণিত সত্য। তবে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানও একধরনের নিষ্ঠুর স্বৈরশাসকে পরিণত হয়েছিলেন। গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় বাকশাল ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ভিত্তিভূমি তৈরি করেছে সাড়ে পনেরো বছরব্যাপী গণ আন্দোলনে বিএনপি রাজনীতির কর্মী-সংগঠক-নেতারা। প্রচণ্ড নিপীড়নে তারা সর্বস্বান্ত হয়েও থেমে যাননি। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনটি এত দ্রুত সাফল্যের পথে এগিয়ে যায়। ৩৬ দিনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাফিয়া-গোষ্ঠী বিশ্বের নজিরবিহীন গণহত্যা চালিয়েছে রাজপথে। এর আগে তারা অন্তত সাত শ রাজনৈতিক কর্মীকে গুম-খুন করেছে। ছাত্র-জনতার দেড় হাজার (এখন অবধি ৮৩৪ জন শহীদের হিসাব মিলেছে। জাতিসংঘের হিসাবে ১৪০০ শহীদ বলা হচ্ছে) রাজপথে ফ্যাসিবাদী হাসিনার বাহিনী দ্বারা হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার পাশাপাশি কমপক্ষে ২০ হাজার গুলিবিদ্ধ হয়ে পঙ্গু বা আংশিক পঙ্গু-দশার শিকার হয়েছেন। এত বড় মহাপাপ করেও শেখ হাসিনার মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই, উল্টো সে রাজপথের আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে চলেছেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়ে। তার নির্লজ্জতার, তার নিষ্ঠুরতার কোনো পরিমাপ চলে না, সীমাপরিসীমা নেই। ফ্যাসিবাদী প্রত্যেকের বিচার দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, একজন ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী, ছাত্র-গণমানুষ খুনিকে ছাড় দেওয়া চলবে না। শহীদ পরিবারগুলোর বাবা-মা-স্বজনদের কাছে অঙ্গীকার এসব গণহত্যাকারীকে মাফ করার সুযোগই নেই।

আইসিটি দুই ট্রাইব্যুনালে (আরেকটির প্রস্তাবনা রয়েছে মাত্র) কোনোমতে খুবই ধীরগতিতে বিচার চলছে খুনি ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের। অন্তত আরও কয়েকটি ট্রাইব্যুনাল দরকার ছিল। প্রয়োজন বিচারের সঙ্গে জড়িত সবার, বিশেষভাবে সাক্ষীদের কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। তা না হলে ফ্যাসিস্ট খুনিদের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে অনেকেই এগোবেন না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিচারের আওয়াজ তোলেন মাঝেমধ্যে, কিন্তু তারা সমগ্র বিচারকাজটির ব্যাপকতা এবং তার আয়োজনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগের ব্যাপারে আদৌ সচেতন নন।

ইতোমধ্যে বিগত এক বছরে অন্তত পাঁচ শ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতা গণহত্যাকারী রাষ্ট্র-লুটেরার বিচার সম্পন্ন করে ফেলা দরকার ছিল। তাহলে দেশবিদেশে যে হামলা চালাচ্ছে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা, শেখ হাসিনা যে হুমকি দিচ্ছেন গণতন্ত্রের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের, তার সাহস পেতেন না। মোদ্দাকথা দ্রুততম সময়ে এই সরকারের আমলেই, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী নেতাদের অন্তত কয়েকজনের বিচার সম্পাদন দরকার, তারপর তার চলমান প্রক্রিয়া আরও জোরদার করা দরকার। সেটাই হোক অন্তর্বর্তী সরকার তথা সামনের নির্বাচিত সরকারের প্রধান অঙ্গীকার শহীদদের পরিবারগুলোর কাছে, আহত ও পঙ্গু মানুষগুলোর কাছে, তাদের সবার স্বজনদের কাছে।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
বেগমপাড়া
বেগমপাড়া
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
সর্বশেষ খবর
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছাকৃত খেলাপির পেটে ২৯ হাজার কোটি টাকা
ইচ্ছাকৃত খেলাপির পেটে ২৯ হাজার কোটি টাকা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ব্ল্যাক কফি কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পৃথক ঘটনায় বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি
বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে তিস্তার পানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প
ইসরায়েলি জিম্মিরা দ্রুতই মুক্তি পাবে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০
দার্জিলিংয়ে ভয়াবহ ভূমিধসে নিহত অন্তত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক
হত্যা মামলায় কারাগারে চান্দগাঁও ছাত্রদলের আহ্বায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত
ক্লিন সিটি গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১
সিলেটে অস্ত্রসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন
ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার
সিলেটে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা
প্রকাশ্যে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, আটক করে পুলিশে দিল জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা
আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তরুণদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু
অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
প্রধান শিক্ষক-অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার
গাজায় গণহত্যা বন্ধে রাস্তায় নামার ডাক গার্দিওলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরবঙ্গ, বৃষ্টি ও ধসে বহু প্রাণহানির আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি
মতিঝিলের অবৈধ স্থাপনা অপসারণে জরুরি গণবিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন
শিগগিরই সরকারের কাছে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে ঐকমত্য কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

যানজটের কবলে রাজধানীবাসী
যানজটের কবলে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় ট্রাম্পের ছবি খসড়া নকশা নিয়ে বিতর্ক

পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২
লন্ডনে ফিলিস্তিনি সংগঠনকে নিষিদ্ধের প্রতিবাদ, গ্রেপ্তার ৪৯২

পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের  স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
সাইফুজ্জামানের স্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ
রাস্তায় ধস চলাচলে দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপ আজ

নগর জীবন

মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি
মানিকগঞ্জে সোনার দোকানে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক হত্যায় মামলা
সাংবাদিক হত্যায় মামলা

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়