শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৫

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্প্রতি নিউইয়র্ক সিটির কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশে পলাতক আওয়ামী সমর্থকরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান।  বাংলাদেশ মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী নিরাপত্তারক্ষীরা অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ও তার সফরসঙ্গীদের দ্রুত নিরাপদে বিমানবন্দর থেকে বের করে নিয়ে যান। তার সফরসঙ্গী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ছয় রাজনৈতিক নেতাকে  নিরাপত্তাহীন অবস্থায় সাধারণ টার্মিনাল এলাকায় ফেলে চলে যান। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে সমবেত আওয়ামী লীগ সমর্থক প্রবাসীরা বাংলাদেশি ছয় রাজনৈতিক নেতার ওপর হামলার অপচেষ্টা চালান, ডিম ছুড়ে মারেন। এ ঘটনা বিশ্বের মানুষকে স্তম্ভিত করেছে। এজন্য দায়ী জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।  তদন্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিতে পারতেন চূড়ান্ত পদক্ষেপ। কিন্তু সরকারের কেউ ঘটনাটি পাত্তাই দেয়নি। তারা একটা বিবৃতিতে দুঃখ প্রকাশ করে দায়িত্ব সেরেছে। এটা কিন্তু ক্ষমার অযোগ্য বিষয়।

দুর্ভাগ্যজনক নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে বিপুলসংখ্যক বিএনপি কর্মী উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও তারা এই দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করতে পারেননি। এ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতিসংঘ মিশন কর্মকর্তারা দায় এড়াতে পারেন না, তাদের এই দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার। ঘটনাটি মামুলি ঘটনা বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। দেড় হাজার বা আরও বেশি ছাত্র-যুবক, শিশু-কিশোর, পেশাজীবীর গণহত্যা ও প্রায় ২০ হাজার প্রতিবাদী নেতা-কর্মীকে গুলিতে আহত ও পঙ্গু বানিয়ে আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠী এখন প্রতিবেশী ভারত এবং দুনিয়ার অন্য অনেক দেশে নিরাপদ আশ্রয় পেয়ে বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় গণতন্ত্রকামী সংগ্রামী মানুষের ভয়ংকর শত্রু হয়ে উঠেছে। তাদের নেত্রী শেখ হাসিনা তার আইনি বিচারে বাধা সৃষ্টি করেই ক্ষান্ত হননি, তিনি হুমকি দিয়ে চলেছেন এই বিচার প্রক্রিয়ায় (আইসিটি বিচারের কর্মকাণ্ডে) যারাই অংশ নেবে তাদের বিরুদ্ধে তার আওয়ামী লীগ কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়বে। যেখানে তিনি কোনো সভ্য মানুষ হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারের মুখোমুখি হতে দেশে এসে কারাবন্দি হওয়ার কথা, তিনি তা না করে তার জুলাই গণহত্যার ও সাড়ে পনেরো বছরের রাষ্ট্র-ডাকাতির লাখ লাখ কোটি টাকা বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারীদের উল্টো হুমকি দিচ্ছেন বৈধ বিচারপ্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে। এতে শেখ হাসিনা নিজেকে প্রকৃত ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচার প্রমাণ করে ছাড়ছেন।  দেশের মানুষের ভোটে নির্বাচনে জেতার ভান করে জনগণের ওপর গুলি চালালেন কীভাবে তিনি তার বর্বর বাহিনী দিয়ে? আজকে যদি শহীদ সন্তানের বাবা-মা শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেন আমাদের সন্তানের জায়গায় যদি আপনার নিজের সন্তানরা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হতেন (আল্লাহতায়ালা মাফ করুন, এমনটা যেন কখনো না ঘটে কারও ক্ষেত্রে), মা হিসেবে তার কেমন লাগত? অথচ তিনি শহীদদের বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমা না চেয়ে তাদের বিদ্রুপ করে যাচ্ছেন, হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এমনকি নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের ওপর এই হামলার নির্দেশদাতাও শেখ হাসিনা। তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। দেশের ভিতরে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী ছাত্রলীগ (সম্প্রতি নিষিদ্ধঘোষিত), যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ এসব সংগঠনের নেতা-কর্মী যারা ঝটিকা মিছিলের অপচেষ্টা চালান তারা কি প্রকৃত গণ আন্দোলনে বিশ্বাস করেন? তাহলে তাদের নেত্রীকে ভারতে পালিয়ে গিয়ে একটা কুখ্যাত সাম্প্রদায়িক, হিন্দুত্ববাদী চরম-অসাধু সরকারের আশ্রয়ে থাকতে হতো না। শেখ হাসিনার সাহস থাকলে গণতন্ত্র ভালোবাসলে, এ দেশের মানুষের রাজনীতির ওপর ভরসা রাখলে তিনি দেশে ফিরে কারাবন্দি থেকে আইসিটির বিচারের মুখোমুখি হতে পারতেন। আইসিটি ট্রায়ালে শেখ হাসিনার পক্ষে একজন শক্তিশালী উকিল দেওয়া হয়েছে। যিনি সোচ্চার কণ্ঠে শেখ হাসিনার পক্ষে যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে যাচ্ছেন।

এদিকে দেশবিদেশে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগের (যার কর্মকাণ্ড আইনিভাবে এখন নিষিদ্ধ) পুনর্বাসনের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন কিছু বুদ্ধিজীবী নামধারী সাংবাদিক। কিছু মিডিয়াব্যক্তিত্ব নিজেদের নির্বুদ্ধিতার কারণেই হোক আর মতলববাজির জন্য হোক আওয়ামী লীগকে বিচারের আগেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে মাত্রাতিরিক্ত আগ্রহ দেখাচ্ছেন, তারা দস্তুরমতো আওয়ামী মাফিয়া গোষ্ঠীর এজেন্ট হিসেবে মাঠে নেমেছেন।

আমরা স্মরণ করতে পারি, ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট অবধি অগণন রাজনৈতিক হত্যাসহ সাধারণ নিরীহ মানুষ খুন হয়েছেন, গুম-খুন হয়েছেন, সম্পদ লুণ্ঠনের শিকার হয়েছেন ক্ষমতাধর আওয়ামী লীগ মাফিয়া-দানবদের দ্বারা। এসব অপরাধীর বিচার না হওয়াতে পরবর্তীকালে দানব-স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ও তার সহযোগী খুনি, রাষ্ট্র-লুটেরা গোষ্ঠী বিশাল ভিত্তিভূমি পেয়েছে আরও গুরুতর অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার। স্বৈরশাসক এরশাদের ও তার সহযোগী অপরাধীদের বিচার করা যায়নি তার পতনের পরে। ফলে শেখ হাসিনা এত বড় ফ্যাসিস্ট দানব হয়ে ওঠার সাহস পেয়েছেন। এত বড় গণহত্যাকারী, রাষ্ট্র-লুটেরা ও সর্ব ধরনের অনাচার-অপরাধের দৈত্য-শাসক হতে উৎসাহিত হয়েছেন। এরশাদ হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান-গুরু এটা প্রমাণিত সত্য। তবে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানও একধরনের নিষ্ঠুর স্বৈরশাসকে পরিণত হয়েছিলেন। গণতন্ত্র হত্যা করে একদলীয় বাকশাল ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিলেন।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ভিত্তিভূমি তৈরি করেছে সাড়ে পনেরো বছরব্যাপী গণ আন্দোলনে বিএনপি রাজনীতির কর্মী-সংগঠক-নেতারা। প্রচণ্ড নিপীড়নে তারা সর্বস্বান্ত হয়েও থেমে যাননি। তাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনটি এত দ্রুত সাফল্যের পথে এগিয়ে যায়। ৩৬ দিনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট মাফিয়া-গোষ্ঠী বিশ্বের নজিরবিহীন গণহত্যা চালিয়েছে রাজপথে। এর আগে তারা অন্তত সাত শ রাজনৈতিক কর্মীকে গুম-খুন করেছে। ছাত্র-জনতার দেড় হাজার (এখন অবধি ৮৩৪ জন শহীদের হিসাব মিলেছে। জাতিসংঘের হিসাবে ১৪০০ শহীদ বলা হচ্ছে) রাজপথে ফ্যাসিবাদী হাসিনার বাহিনী দ্বারা হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার পাশাপাশি কমপক্ষে ২০ হাজার গুলিবিদ্ধ হয়ে পঙ্গু বা আংশিক পঙ্গু-দশার শিকার হয়েছেন। এত বড় মহাপাপ করেও শেখ হাসিনার মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই, উল্টো সে রাজপথের আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে চলেছেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়ে। তার নির্লজ্জতার, তার নিষ্ঠুরতার কোনো পরিমাপ চলে না, সীমাপরিসীমা নেই। ফ্যাসিবাদী প্রত্যেকের বিচার দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নিতে হবে, একজন ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী, ছাত্র-গণমানুষ খুনিকে ছাড় দেওয়া চলবে না। শহীদ পরিবারগুলোর বাবা-মা-স্বজনদের কাছে অঙ্গীকার এসব গণহত্যাকারীকে মাফ করার সুযোগই নেই।

আইসিটি দুই ট্রাইব্যুনালে (আরেকটির প্রস্তাবনা রয়েছে মাত্র) কোনোমতে খুবই ধীরগতিতে বিচার চলছে খুনি ও রাষ্ট্র-লুটেরাদের। অন্তত আরও কয়েকটি ট্রাইব্যুনাল দরকার ছিল। প্রয়োজন বিচারের সঙ্গে জড়িত সবার, বিশেষভাবে সাক্ষীদের কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা। তা না হলে ফ্যাসিস্ট খুনিদের বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে অনেকেই এগোবেন না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিচারের আওয়াজ তোলেন মাঝেমধ্যে, কিন্তু তারা সমগ্র বিচারকাজটির ব্যাপকতা এবং তার আয়োজনের প্রয়োজনীয় উদ্যোগের ব্যাপারে আদৌ সচেতন নন।

ইতোমধ্যে বিগত এক বছরে অন্তত পাঁচ শ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতা গণহত্যাকারী রাষ্ট্র-লুটেরার বিচার সম্পন্ন করে ফেলা দরকার ছিল। তাহলে দেশবিদেশে যে হামলা চালাচ্ছে আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা, শেখ হাসিনা যে হুমকি দিচ্ছেন গণতন্ত্রের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের, তার সাহস পেতেন না। মোদ্দাকথা দ্রুততম সময়ে এই সরকারের আমলেই, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী নেতাদের অন্তত কয়েকজনের বিচার সম্পাদন দরকার, তারপর তার চলমান প্রক্রিয়া আরও জোরদার করা দরকার। সেটাই হোক অন্তর্বর্তী সরকার তথা সামনের নির্বাচিত সরকারের প্রধান অঙ্গীকার শহীদদের পরিবারগুলোর কাছে, আহত ও পঙ্গু মানুষগুলোর কাছে, তাদের সবার স্বজনদের কাছে।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম