শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১

সমাজের সুষ্ঠু বিকাশে সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সমাজের সুষ্ঠু বিকাশে সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সমাজের সুষ্ঠু বিকাশের জন্য সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। একজন সাংবাদিক সমাজকে যেমন পথ দেখাতে পারেন, তেমনি একজন সাংবাদিকের মিথ্যা, ভুল সংবাদের কারণে সমাজে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। সেজন্য সংবাদকর্মী, সংবাদপত্র এবং পাঠকসমাজের অধিকার রক্ষায় প্রেস কাউন্সিলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রেস কাউন্সিলকে আরও শক্তিশালী করতে প্রেস কাউন্সিল আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গতকাল রাজধানীর তথ্য ভবনে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ সেমিনার ও প্রেস কাউন্সিল পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের প্যানেল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, সচিব মো. মকবুল হোসেন, প্রেস কাউন্সিলের সদস্য, সাংবাদিক নেতা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস কাউন্সিলের সদস্য ও বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক এবং নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনের সিইও নঈম নিজাম বক্তব্য রাখেন। ‘বাঙালির সব সাহসের উচ্চারণ বঙ্গবন্ধু’ শিরোনামে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি নুরুল হুদা স্বাগত বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে প্রয়াত সাংবাদিক হাসান শাহরিয়ারকে প্রেস কাউন্সিলের আজীবন সম্মাননা পদক (মরণোত্তর), দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকাকে প্রাতিষ্ঠানিক সম্মাননা, চট্টগ্রামের দৈনিক পূর্বকোণকে আঞ্চলিক প্রাতিষ্ঠানিক সম্মাননা, গ্রামীণ সাংবাদিকতায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাবেক সিনিয়র রিপোর্টার নিজামুল হক বিপুল, উন্নয়ন সাংবাদিকতায় নিউজ টুডের সিনিয়র সাংবাদিক মাযহারুল ইসলাম মিচেল, নারী সাংবাদিকতায় ডেইলি অবজারভারের বনানী মল্লিক ও ফটোসাংবাদিকতায় বাংলা ট্রিবিউন অনলাইনের মো. সাজ্জাদ হোসেনের হাতে পদক তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, আমি সব সময় বলি, একজন সাংবাদিকের অনেক ক্ষমতা। সেই ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে যত্নবান হতে হয়। দেশে দৈনিক পত্রিকা ১২শ, মোট পত্রিকা ৪ হাজারের বেশি। অন্যদিকে টেলিভিশন ৪০টি। গণমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতার কারণে যেন অন্যের স্বাধীনতায় আঘাত না লাগে সেজন্য প্রেস কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। সেজন্য প্রেস কাউন্সিলকে আরও শক্তিশালী করতে প্রেস কাউন্সিল আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কারণ, বর্তমান আইনটি যথেষ্ট নয়। অনুষ্ঠান শেষে হলরুম থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেবের কথায় তার দলের নেতা-কর্মীরাই সাড়া দেয় না। তার মুখে গণআন্দোলনের ডাক শোভা পায় না। বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুলের গণঅভ্যুত্থানের ডাক সম্পর্কে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ফখরুল সাহেব যুবদল ও ছাত্রদলের কয়েক শ নেতা-কর্মী আর কিছু টোকাই নিয়ে যে গণঅভ্যুত্থানের ডাক দিয়েছেন, তা হাস্যকর। এই কথা তারা গত সাড়ে ১২ বছর ধরে বলে আসছেন। আসল কথা হচ্ছে, মির্জা ফখরুল সাহেবদের কথায় এখন কর্মীরাও সাড়া দেয় না।

‘আওয়ামী লীগ ছদ্মবেশে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছে’ বিএনপির এ মন্তব্যের জবাবে ড. হাছান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং দেশে বহুদলীয় বহুমাত্রিক গণতন্ত্র বিদ্যমান। জাতীয় সংসদে বিএনপিসহ বহুদলের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। মির্জা ফখরুল সাহেব নিজেই সকাল-বিকাল সরকারের বিরুদ্ধে যথেচ্ছ সমালোচনা করছেন। এ থেকে প্রমাণ হয় দেশে গণতন্ত্র রয়েছে, বাকস্বাধীনতাও রয়েছে।’

আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন এগিয়ে আসছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া নির্ধারিত সময়ের আগে আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছে অতীতে এমন নজির নেই। কাজেই মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে কেন্দ্রীয় সম্মেলন হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি না। অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম হতো না। পৃথিবীর নির্যাতিত, নিপীড়িত, শোষিত, বঞ্চিত মানুষের নেতা ছিলেন জাতির পিতা। তিনি বলেন, জাতির পিতার হত্যাকারী খুনি মোশতাক আর মূল পরিকল্পনাকারী জিয়াউর রহমান। হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে। কিন্তু এই মূল পরিকল্পনাকারী জিয়াউর রহমানের বিচার হয়নি। তার মুখোশ উন্মোচিত করা হবে জাতির সামনে। এ জন্যই আমার রাজনীতি।  তথ্যসচিব মো. মকবুল হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা সরকারি কর্মকর্তা হতে পারতাম না। এখন একটি উন্নয়ন প্রকল্প পাস করতে তিন বছর মেয়াদ চলে যায়। আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র সাড়ে তিন বছরে যতগুলো আইন করলেন, সেই আইনের ওপর চলছে দেশ। একটি সংবিধান জাতিকে উপহার দিলেন, যেটা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সংবিধানের অন্যতম। সাংবাদিক নেতা, ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক এবং প্রেস কাউন্সিলের সদস্য ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়েছে শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য নয়। এটার উদ্দেশ্য ছিল প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা। কারণ ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্য হত্যা করা হলে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, শিশু রাসেলসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হতো না। সেই খুনি চক্র এখনো সক্রিয়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। এদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, জাতির পিতা মাত্র সাড়ে তিন বছর রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন। এই সময়ে দেশের জন্য সব কিছু করে গেছেন। এখন যেখানেই হাত দেওয়া যায় সেখানেই তাঁর হাতের ছোঁয়া পাওয়া যায়। প্রেস কাউন্সিলের সদস্য, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক এবং নিউজ টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনের সিইও নঈম নিজাম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন একজন সাহসী নেতা। স্বপ্ন সবাই দেখতে পারেন, কিন্তু বাস্তবায়ন করতে পারেন না। জাতির পিতা স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং সেটাকে বাস্তবায়ন করেছেন। একটি জাতি, একটি দেশ উপহার দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন। ইতিহাসের অমরত্ব সবাই ধারণ করতে পারেন না। কিন্তু জাতির পিতা সেটা করেছেন। বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ একটা শব্দ। ইতিহাসের মহানায়ক। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা হবে না। তিনি বলেন, জাতির পিতা পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সেই বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন মর্যাদায় নিয়ে গেছেন। বাংলাদেশকে নতুন মাত্রায়, নতুন যাত্রায় এগিয়ে নেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি। 

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা সংস্কৃতি উপদেষ্টার
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা সংস্কৃতি উপদেষ্টার
সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক