ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো ২০২২-২৩-এর বাজেট প্রস্তাবের প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, ঋণ খেলাপি অর্থ ফিরিয়ে আনতে এই অর্থমন্ত্রী (গত বাজেটে) যে ছাড় দিয়েছিলেন, তাতে খেলাপি ঋণ আরও বেড়েছে। এখন বিদেশে পাচারকৃত অর্থকে আইনি বৈধতা দেওয়ায় অর্থ পাচার আরও উৎসাহিত হবে। গতকাল বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যেখানে বিদেশে অর্থ পাচার করা আইনগত দণ্ডনীয়, সেই অর্থ ফিরিয়ে এনে জব্দ করার দাবি উঠেছে, সেই লক্ষ্যে দুদকসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের ইন্টেলিজেন্স ইউনিট কাজ করছে, সেখানে বিদেশে পাচার করা অর্থ ও তার দ্বারা অর্জিত সম্পদকে আইনি বৈধতা দিতে প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেট আরেকবার প্রমাণ করল বাংলাদেশের অর্থনীতি-রাজনীতি ক্ষুদ্র ধনিকগোষ্ঠী সামরিক-বেসামরিক আমলাগোষ্ঠীর কর্তৃত্বাধীন চলে গেছে। বাজেট তাদের স্বার্থই দেখেছে, জনগণের নয়। বিবৃতিতে বলা হয়, বাজেটের ব্যয় মেটাতে অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে ব্যাংক ঋণের ওপর অতি নির্ভরতার ফলে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ হবে না।