শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৮, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম ব্যক্তিটি কে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম ব্যক্তিটি কে?

নতুন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম ব্যক্তিটি কে?

তাকে বলা হয় ‘পেশেন্ট জিরো’ - এবং নিংসন্দেহে তিনিই চলমান এই করোনাভাইরাস সংক্রমণের উৎস।

কিন্তু কে তিনি - চীনের কর্তৃপক্ষ আর বিশেষজ্ঞরা এ নিয়ে একমত নন। তাকে চিহ্নিত করতে অনুসন্ধান এখনও চলছে।

আরও একটা প্রশ্ন: এটা জানার কি আদৌ কোন প্রয়োজন আছে?

বিজ্ঞানীরা বলেন, হ্যাঁ আছে।

পেশেন্ট জিরো-কে খুঁজে বের করা প্রয়োজনীয় কেন?
যে কোনও একটা বিশেষ ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণজনিত রোগে আক্রান্ত প্রথম ব্যক্তিটিকে বলা হয় ‘পেশেন্ট জিরো।’

তাকে চিহ্নিত করা জরুরি এই জন্য যে - তাহলে কেন, কিভাবে এবং কোথায় এই সংক্রমণের সূচনা হয়েছিল, তা জানা সহজ হবে।

সংক্রমণের হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করা এবং ভবিষ্যতে এর প্রাদুর্ভাব ঠেকানো দু-কারণেই পেশেন্ট জিরোকে চিহ্নিত করা জরুরি।

করোনাভাইরাসের পেশেন্ট জিরো কে তা কি আমরা জানি?
এক কথায় এর উত্তর হচ্ছে - না, জানি না।

চীনের কর্তৃপক্ষ বলছে, সেখানে প্রথম করোনাভাইরাস কেস ধরা পড়ে ৩১ ডিসেম্বর, এবং চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরের একটি সামুদ্রিক খাবার ও পশুপাখির বাজারের সাথে এর প্রথম সংক্রমণগুলোর সম্পর্ক আছে।

চীনে যে ৭৫ হাজারেরও বেশি মানুষের দেহে এ সংক্রমণ ঘটেছে - তার ৮২ শতাংশই নিবন্ধিত হয়েছে এই হুবেই অঞ্চল থেকে। এ তথ্য জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির।

কিন্তু চীনা গবেষকদের এক জরিপ, যা ল্যান্সেট সাময়িকীতে প্রকাশিত হয় - তাতে বলা হয় করোনাভাইরাসে সংক্রমণ চিহ্নিত হয় একজন লোকের দেহে ২০১৯ সালের ১ ডিসেম্বর। এবং সেই ব্যক্তিটির সঙ্গে উহান শহরের ওই বাজারের কোনও সম্পর্ক ছিল না।

ওই জরিপের অন্যতম প্রণেতা এবং উহানের জিনইন্টান হাসপাতালের ডাক্তার উ ওয়েনজুয়ান বলেন, প্রথম রোগীটি ছিলেন একজন বয়স্ক পুরুষ, যিনি আলঝেইমার্স ডিজিজ-এ আক্রান্ত ছিলেন। তিনি যেখানে থাকতেন সেখান থেকে ওই বাজারে যেতে চার-পাঁচবার বাস বদলাতে হয়। তাছাড়া তিনি অসুস্থ থাকায় বাড়ি থেকেও বেরুতেন না।

তবে এটা ঠিক যে প্রথম দিকে যে ৪১ জন সংক্রমণের কারণে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন- তার মধ্যে ২৭ জনই উহানের সেই বাজারের সংস্পর্শে এসেছিলেন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করে, খুব সম্ভবত প্রথম একটি জীবিত প্রাণী থেকে মানুষে সংক্রমণ ঘটেছিল, এবং তার পর সেই মানুষটি থেকে অন্য মানুষে সংক্রমণ ঘটে।

একজন লোক থেকে কি এত বড় আকারে রোগ ছড়াতে পারে?
ইবোলা রোগের ভাইরাস প্রথম চিহ্নিত হয়েছিল ১৯৭৬ সালে, কিন্তু ২০১৪ থেকে ২০১৬ সালে পশ্চিম আফ্রিকায় যে ইবোলার প্রাদুর্ভাব হয় - সেটাই ছিল সবচেয়ে বড় আকারের।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, এতে মারা যায় ১১ হাজারের বেশি মানুষ, আর সংক্রমিত হয়েছিল ২৮ হাজার।

দু বছর ধরে চলা এ সংক্রমণে আক্রান্ত লোক পাওয়া গিয়েছিল ১০টি দেশে। এর মধ্যে আফ্রিকান দেশ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, যুক্তরাজ্য এবং ইতালিও আছে।

বিজ্ঞানীরা নানা পরীক্ষা ও অনুসন্ধানের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন যে এর উৎস ছিল গিনির মেলিয়ান্দো গ্রামের দু'বছর বয়সের একটি শিশু।

বিজ্ঞানীরা বলেন, খুব সম্ভবত বাদুড়ের ঝাঁক বাস করে এমন একটি গাছের কোটরে ঢুকে খেলতে গিয়েই সে সংক্রমিত হয়েছিল।

ঐতিহাসিক পেশেন্ট জিরো - টাইফয়েড মেরি।
আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে ১৯০৬ সালের টাইফয়েড জ্বরের প্রকোপের পেশেন্ট জিরো ছিলেন মেরি ম্যালন নামে এক নারী।

আয়ারল্যান্ড থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হওয়া মেরি বিভিন্ন বড়লোকের বাড়িতে রাঁধুনী হিসেবে কাজ করতেন।

যে বাড়িতেই মেরি কাজ করছিলেন সে বাড়ির লোকেরাই টাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছিল।

কিন্তু মেরি ছিলেন এমন একজন ‘সুস্থ’ জীবাণু বাহক - যার নিজের দেহে কোনও রোগের লক্ষণ দেখা যায়নি, কিন্তু তার সংস্পর্শে আসা অন্তত ১০০ লোককে তিনি সংক্রমিত করেছিলেন।

তাই মেরিকে বলা যায় প্রথম ‘সুপার স্প্রেডার’দের একজন।

নিউইয়র্কের সেই টাইফয়েড মহামারীতে আক্রান্ত প্রতি ১০ জনের একজন মারা গিয়েছিলেন।

সব বিজ্ঞানী অবশ্য এমন লোকদের চিহ্নিত করতে চান না
মাত্র একজন লোক যদিও বা একটা মহামারীর জন্ম দিতে পারে - কিন্তু তাকে চিহ্নিত করার পক্ষে নন অনেক বিজ্ঞানীই।

কারণ তাতে ওই রোগ নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়াতে পারে এবং সেই লোকটিও ভিকটিমে পরিণত হতে পারে।

এর সবচেয়ে বিখ্যাত উদাহরণ হলেন কানাডিয়ান গেটান ডুগাস - যাকে ভুলবশতঃ এইডস মহামারীর উৎস বা ‘পেশেন্ট জিরো’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।

তিনি ছিলেন সমকামী এবং বিমানের ফ্লাইট এ্যাটেনডেন্ট হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৮০’র দশকে তাকে আমেরিকায় এইচআইভি ছড়ানোর জন্য দায়ী করা হয়।

কিন্তু সেটা ছিল ভুল। তিন দশক পরে- ২০১৬ সালের এক জরিপে - বিজ্ঞানীর বলেন, ডুগাস এইডসের পেশেন্ট জিরো হতে পারেন না, এবং এই ভাইরাস আসলে ১৯৭০’র দশকের শুরুতে ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকেছিল।

তবে ‘পেশেন্ট জিরো’ কথাটার জন্ম হয়েছিল ১৯৮০’র দশকে যুক্তরাষ্ট্রে এইচআইভি রোগের বিস্তার নিয়ে গবেষণার সময়ই।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি নামের গবেষণাকেন্দ্রের গবেষকরা ক্যালিফোর্নিয়ার বাইরে থেকে আসা কোনও এক রোগীকে বোঝাতে আউটসাইড শব্দটির প্রথম অক্ষর ‘ও’ ব্যবহার করেছিলেন।

অন্য গবেষকরা ভেবেছিলেন এই ‘ও’ অক্ষর দিয়ে শূন্য বা জিরো বোঝানো হয়েছে - কারণ ইংরেজিতে জিরোকে অনেক সময় ‘ও’ বলা হয়।

এভাবেই পেশেন্ট ‘ও’ কথাটা পরিণত হয় পেশেন্ট জিরো-তে । সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল
আবারও এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, লন্ডন ফ্লাইট বাতিল

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক
বুধবার সচিবালয়ে প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

২৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প, সতর্ক করল চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প, সতর্ক করল চীন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যের সংলাপে জামায়াত কেন আসেনি, মন্তব্য করবে কমিশন : সালাহউদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের সহযোগী খোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে বটগাছ থেকে ট্রাক চালকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির
ভারতের নাগরিকদের তেহরান ছাড়ার আহ্বান নয়াদিল্লির

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে ১০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

২১ মিনিট আগে | পরবাস

নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ
নিউইয়র্কে বিএনপির ঈদ পুনঃর্মিলনী সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর
পর্দা উঠল আন্তর্জাতিক প্যারিস বিমান প্রদর্শনীর

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা