শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৯, বুধবার, ১৮ মে, ২০২২ আপডেট:

উদ্ভাবনী কাজের জন্য ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের পুরস্কৃত করলেন সিইও গোলাম মুর্শেদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্ভাবনী কাজের জন্য ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের পুরস্কৃত করলেন সিইও গোলাম মুর্শেদ

ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত হলো বর্ণাঢ্য এক অ্যাওয়ার্ড সিরিমনি। অনুষ্ঠানে ইনোভেটিভ আইডিয়া (উদ্ভাবনী চিন্তা) প্রয়োগের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, ব্যয় সংকোচন, কর্মপন্থার উন্নয়ন, ব্যবসায় সম্প্রসারণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের জন্য সদস্যদের পুরস্কৃত করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ। 

যেসব ক্ষেত্রে ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের পুরস্কৃত করা হয় সেগুলো হলো - প্রোডাকশন ম্যানেজমেন্ট ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড সিজন-২, কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড সিজন-১ এবং চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড সিজন-১। 

মঙ্গলবার (১৭ মে, ২০২২) বিকালে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিজয়ীগণের হাতে পুরস্কারের অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন ওয়ালটন এমডি ও সিইও।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব.) শাহাদাত আলম, ফিরোজ আলম, তাপস কুমার মজুমদার, তানভীর রহমান, আনিসুর রহমান মল্লিক, মোস্তফা নাহিদ হোসেন, সোহেল রানা, ইয়াসির আল ইমরান, মাহফুজুর রহমান, আল ইমরান, আরিফুল আম্বিয়া ও তাহসিনুল হক, এক্সিউিটিভ ডিরেক্টর আজিজুল হাকিম, জিনাত হাকিম, শাহজালাল হোসেন লিমন, আবদুল্লাহ আল মামুন, তানভীর আঞ্জুম, তোফায়েল আহমেদ, দিদারুল আলম খান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে তরুণ সদস্যদের উদ্দেশ্যে ওয়ালটন এমডি ও সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, আজকে ওয়ালটন ৩০ হাজার সদস্যের বিশাল একটি পরিবার। গত একযুগে পরিবারের সদস্য ১০ গুণ বেড়েছে। পরিবার বড় হলে দায়িত্ব বোধ বেড়ে যায়। এ দায়িত্ব আমরা এড়াতে পারি না, অবহেলা করতে পারি না। দু-এক বছর আগে আমি যেসব আইডিয়া নিয়ে ভাবতাম, সেগুলো আজ সবার মাঝে দেখতে পাচ্ছি। আমি যে স্বপ্ন দেখছি, আপনাদের মাধ্যমেই সেগুলোর বাস্তবায়ন হচ্ছে।

তিনি বলেন, বাধা-বিঘ্ন আসবে কিন্তু থেমে গেলে চলবে না। এটা অনেকটা ফুটবল খেলার মতো। খেলা থামানো যাবে না। খেলা থামলে আমরা লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবো না। সফলতার চাবি আপনার নিজের মধ্যেই লুকানো আছে। আপনাকেই সেটা খুঁজে পেতে হবে। নিজেকে ডেভেলপমেন্ট করতে হবে। স্বপ্ন ধারণ করতে হবে। সফলতা বা ব্যর্থতা নিজের ওপর নির্ভর করে। আপনার সফলতা বা ব্যর্থতার জন্য আপনার পাশে যে আছে, সে দায়ী না। কারণ কেউ সারা জীবন আমাদের সঙ্গে থাকে না। সুতরাং কাউকে দায়ী করা নিজের ব্যর্থতা ঢাকার অপচেষ্টা মাত্র। মাটি একই রকম উর্বর। সবার জমিতেই বৃষ্টি পড়ে। কারো জমিতে ভালো ফসল হয়। কারো হয় না। এর কারণ একজন সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিচ্ছে। নিবেদিতভাবে কাজ করছে। সে সফল হচ্ছে। আর যে দিচ্ছে না, সে ব্যর্থ হচ্ছে। 

তরুণ প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ানদের উদ্দেশ্যে ওয়ালটন সিইও বলেন, সব সময় পরিস্থিতি আপনার অনুকূলে থাকবে না। কিন্তু এর মধ্য থেকেই আপনার মনের মধ্যে যে ‘আপনি’ আছে, তাকে জাগাতে হবে। আপনার চিন্তা-ভাবনা, কর্মদক্ষতা আপনাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না প্রত্যেকের ইচ্ছাশক্তির ডেভেলপ, ততক্ষণ পর্যন্ত পরিবর্তন আসলেও সাসটেইনেবল হবে না। নিজের চেহারা নোংরা থাকলে আয়না পরিস্কার করলে লাভ হবে না। আগে নিজের মুখমন্ডলের ময়লা পরিস্কার করতে হবে। নিজের মধ্যে পরিবর্তন আনতে পারলে আপনার অবস্থার পরিবর্তন হবে। আপনার সম্মান বাড়বে। তাই সবাইকে বলবো নিজের ইচ্ছাশক্তিকে জাগিয়ে তুলুন। ইচ্ছাশক্তিতে বলিয়ান হয়ে যদি সামনে এগিয়ে যান, তবে জয় আপনাদের হবেই। আপনারা সফল হবেনই। সব সময় হাসিখুশি থাকবেন। তাহলে অনেক কিছু সহজ হয়ে যাবে। 

চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এবং বিজয়ীসহ সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে গোলাম মুর্শেদ বলেন, আমরা চেষ্টা করবো প্রতিমাসে এরকম অ্যাওয়ার্ড দিতে। 

উল্লেখ্য, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদের উদ্যোগে চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষ্যে গত ৯ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর ২০২১ পর্যন্ত সময়ে ওয়ালটনের সব সদস্যদের কাছ থেকে তিনটি ক্যাটাগরিতে উদ্ভাবনী চিন্তা, মতামত ও আইডিয়া নেয়া হয়। ক্যাটাগরিগুলো হলো বিজনেস ইনোভেশন, প্রোসেস ইনোভেশন এবং পেপার ফ্রি ওয়ালটন।

ওয়ালটনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি আইডিয়াগুলো যাচাই-বাছাই করে। সেখান থেকে প্রতিটি ক্যাগারিতে ১০ জন করে মোট ৩০ জনকে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচন করা হয়।

চ্যাম্পিয়ন্স অব ইনোভেশন প্রতিযোগিতার বিজনেস ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনজন হলেন আশিক-ই-ইলাহী, আহমেদ শফিউল্লাহ এবং মাহমুদুল হাসান। প্রোসেস ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন প্রথম তিনজন হলেন তাজবিদ শাহ, এ.এফ.এম. নাসির উদ্দীন এবং সোহাল ইসলাম। আর পেপার ফ্রি ওয়ালটন ক্যাটাগরিতে প্রথম তিনজন হলেন নাজমুল হোসেইন, আশিকুর রহমান ভুঁইয়া, মাহমুদুল হাসান ও নূরুনবী (যৌথভাবে দ্বিতীয়) এবং সাব্বির আহমেদ। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
‘ঢেউ’-এর র‍্যাফেল ড্রয়ের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবার মুখ খুললেন আয়াতুল্লাহ খামেনি
যুদ্ধবিরতির পর প্রথমবার মুখ খুললেন আয়াতুল্লাহ খামেনি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি
আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু
হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’
‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১
ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি
বার্সা ছেড়ে মোনাকোতে যাচ্ছেন মেসির উত্তরসূরি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৯৫

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত
চীনে বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত
কুষ্টিয়ায় মাদকের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কমলগঞ্জে নারীর প্রতি সহিংসতা, যৌতুক ও বাল্যবিবাহ রোধে সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা-পানছড়ি সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশ-ইন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ
ভুল মানুষকে বন্ধু বানিয়েছিলাম: পৃথ্বী শ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কুলাউড়ায় তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক
সিলেটে ভুয়া প্রবেশপত্রে পরীক্ষা দিতে এসে এইচএসসি পরীক্ষার্থী আটক

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট
বোল্টকেও ছাড়িয়ে গেলেন গুওট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি
যশোরে সাপের দংশনে মেয়ের মৃত্যু, মা হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
অর্থনীতি চাঙায় ২২.৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা
জয়পুরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন
ত্রিদেশীয় সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকার নেতৃত্বে ডুসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু
যশোরে কালাচ সাপের দংশনে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা