নেপিয়ার ঘাস চাষে নিজেদের গবাদিপশুর খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি বাজারে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন অনেক চাষি। এতে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে দিন দিন নেপিয়ার ঘাস চাষের প্রতি ঝুঁকছেন চাষিরা। বর্তমান মৌসুমে হাট বাজারগুলোতে চাহিদার বাড়ায় বিক্রি বেড়েছে নেপিয়ার ঘাসের। বর্তমানে নেপিয়ার ঘাস চাষ করে অনেক প্রান্তিক কৃষক এখন স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। ঘোড়াঘাটের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, উল্লেখযোগ্যহারে নেপিয়ার ঘাস চাষ হচ্ছে। রাস্তার ধার, অনাবাদি জমি, বাড়ির আশপাশ, জমির আইলেও চাষ হচ্ছে এ ঘাস। সহজ পদ্ধতি ও কম পরিশ্রমে এ ঘাস চাষ করা যায়। ঘাসের চারা একবার জমিতে লাগালে ৩ বছরের মধ্যে নতুন করে লাগাতে হয় না। গবাদিপশুর প্রিয় খাদ্য হিসেবে ভিটামিন-এ ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এ ঘাসের চাহিদা দিন দিন বাড়ছেই। বছরে সাধারণ সময়ে স্থানীয় হাটবাজারে এক মুঠো ঘাস ১০ টাকা ও তিন আটি ঘাস এক সঙ্গে ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে। অনেকেই ঈদকে সামনে রেখে গরু হৃষ্টপুষ্টকরণ করে থাকেন। নিজেদের গবাদিপশুগুলোকে খাওয়ানোর পাশাপাশি এ ঘাস বাজারে বিক্রি করে থাকেন। কৃষকদের ধারণা আগামী কয়েক বছরের মধ্যে উপজেলা ও তার আশপাশের এলাকাগুলোতে নেপিয়ার ঘাসের চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে। এ ব্যাপারে ঘোড়াঘাট উপজেলা শেখালীপাড়া গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, তিনি পেশায় একজন কৃষক। কয়েক বছর ধরে তিনি এক বিঘা জমিতে নেপিয়ার ঘাসের চাষ করছেন। তার বাড়িতে নিজের গরু থাকায় এখন আর তাকে ঘাস কিনতে হয় না। বরং বাড়ির গরুর খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত ঘাস তিনি বাজারে বিক্রি করেন। প্রতি বিঘা জমিতে সারা বছরের খরচ বাদ দিয়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা লাভ হয়।
শিরোনাম
- ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
- হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
- যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
- ২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
- দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
- শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
- খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
- পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
- স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
- উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
- ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
- দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
- টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
- চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
- ১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
- প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
- কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
- ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
- মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা