বাজারে পিঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি জানিয়েছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। গতকাল সকালে হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পিঁয়াজ আমদানির ক্ষেত্রে ৩০ টনের বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, গত ১৪ আগস্ট পিঁয়াজের আইপি দেয় সরকার। গত রবিবার থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি শুরু হয়। এতে দেশের বাজারে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমে আসছিল। কিন্তু সোমবার আবার আইপি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আমদানিকারকরা আবেদন করলেও আইপি ইস্যু করা হচ্ছে না।
তারা বলেন, আইপি ইস্যুর পর অনেক আমদানিকারক ভারত থেকে পিঁয়াজ কিনেছেন। কিন্তু হঠাৎ আইপি বন্ধ করে দেওয়ায় সীমান্তের ওপারে শতাধিক পিঁয়াজ বোঝাই ট্রাক আটকা পড়ে আছে। এতে তারা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান, হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক, আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম, আমদানিকারক রিপন প্রমুখ।