শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৫

সাগরে বেড়েছে ডাকাতি, আতঙ্কে জেলেরা

কক্সবাজার প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সাগরে বেড়েছে ডাকাতি, আতঙ্কে জেলেরা

বঙ্গোপসাগরে ফের ডাকাতির ঘটনা বেড়েছে। মাছধরার ট্রলার ডাকাতিতে ভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে জলদস্যুরা। ডাকাতি করার সময় নিজেদের ট্রলারের পরিবর্তে পরিচিত ট্রলার কিংবা ফিশিংবোট ব্যবহার করছে। অপহরণ করে দাবী করছে মুক্তিপণ। এতে করে নতুন আতঙ্ক ভর করেছে জেলেদের মধ্যে।

কক্সবাজার ফিশিংবোট মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মোসত্মাক আহমদ জানান, সাগরে প্রতিনিয়তই ডাকাতি হচ্ছে। গত এক সপ্তাহে অন্তত দশটি ফিশিংবোট ডাকাতির শিকার হয়েছে। জলদস্যুদের হাতে অন্তত ৫০ মাঝিমাল্লা গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছে। কোস্টগার্ডের দুর্বলতার সুযোগেই এসব ঘটনা ঘটছে।
জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিচ্ছিন্ন দ্বীপ সোনাদিয়ায় বিভিন্ন এলাকার ডাকাতরা জড়ো হয়েছে। সেখানে শক্ত ঘাঁটি বেঁধেছে তারা। তবে ইলিশ ধরার মৌসুমকে টার্গেট করে তারা জড়ো হচ্ছে বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে তারা কয়েকটি বোটে ডাকাতিও চালিয়েছে। এ কারণে জেলে ও বোট মালিকদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
জেলেরা জানায়, সোনাদিয়ার দুর্ধর্ষ জলদস্যু জাম্বু বাহিনী, সরওয়ার বতইল্যা বাহিনী ও জলদস্যু সম্রাট নাগু মেম্বারের ছেলে নকিব বাহিনী এসব ঘটনা ঘটাচ্ছে। তাদের নেতৃত্বে বাঁশখালী, কুতুবদিয়া, হাটখালী, চকরিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার দস্যুরা সোনাদিয়া চ্যানেলে জড়ো হয়েছে।
এ বাহিনীতে রয়েছে সোনাদিয়া এলাকার শাব্বির ডাকাত, আব্দুল মোনাফ, মোবারক, আনজু, জাহাঙ্গীর, বক্কর, সাদ্দাম, আবুল কালাম, আব্দুল বারি, শফি ডাকাতসহ অন্তত অর্ধশত জলদস্যু। তারাই পুরো সাগর নিয়ন্ত্রণ করছে। প্রতিনিয়তই চালাচ্ছে দস্যুতা ও লুটপাট।
সোনাদিয়ায় জড়ো হওয়া ডাকাতরা ইতোমধ্যে ফিশিংবোটে হানা দিতে শুরু করেছে। সমপ্রতি ৩টি বোটে ডাকাতি চালিয়ে মাছসহ সর্বস্ব লুট করেছে। জলদস্যুদের গুলিতে গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক মাঝিমাল্লা আহত হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক বোট মালিক জানান, সোনাদিয়ায় জড়ো হওয়া ডাকাতরা মুঠোফোনে চাঁদা চেয়ে হুমকি দিচ্ছে। টাকা না দিলে তার বোট লুট করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, ২০ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে বঙ্গোপসাগরের সোনাদিয়া চ্যানেল থেকে অস্ত্রের মুখে ‌‌'এফবি ভাই ভাই' নামে একটি ফিশিংবোটসহ মাঝিকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে জলদস্যুরা। অপহৃত মাঝির নাম শাকের উল্লাহ। তিনি শহরের কুতুবদিয়াপাড়ার এলাকার আব্দুল নবীর ছেলে। এ সময় ডাকাতের কবল থেকে অন্য একটি বোটে করে ১৭ মাঝি-মাল্লা ফিরে এসেছে।
অপহরণের শিকার ফিশিংবোটের মালিক ফজল করিম কোম্পানি জানান, ১৮ মাঝিমাল্লা নিয়ে ট্রলার গত ১৮ অক্টোবর সাগরে মাছ ধরতে যায়। তাদের সঙ্গে ১৫ দিনের খাবার ও রসদপত্র ছিল। সাগরে নামার দুই দিনের মাথায় জলদস্যুদের কবলে পড়ে বোটটি। বোট মালিক ফজল করিম কক্সবাজার শহরের পেশকারপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
তিনি বলেন, ‘ডাকাতদল ১৭ মাঝিমাল্লাকে অন্য একটি বোটে তুলে দিয়ে মাঝিকে নিয়ে যায়। সাগরে মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞার সময় শেষ হয় তিন দিন আগে। এরপর ফিশিংবোটগুলো সাগরে নামা শুর’ করেছে মাত্র। এ সময়েই জলদস্যুদের উপদ্র’প মত্স্যজীবীদের পরিবারে উদ্বেগ ও আতঙ্ক তৈরি করেছে।
২১ অক্টোবর বুধবার ভোরে শওকতুল ইসলামের ‌'এফভি নাসের' নামের একটি ফিশিংবোট এই দস্যুতার শিকার হয়। কক্সবাজার শহরের কলাতলি পয়েন্ট থেকে অন্তত ১৫ কিলোমিটার পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে এ ঘটনা ঘটে। জলদস্যুদের ছোঁড়া গুলিতে দুই মাঝিমাল্লা গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১৮ জন আহত হয়েছে। এ সময় অন্তত এক লাখ টাকার মাছসহ ট্রলারের বিভিন্ন সরঞ্জাম লুট করে নিয়ে গেছে জলদস্যুরা।
এ ঘটনায় আহত অন্যান্য জেলেরা হলো আব্দুর রশিদ, সাদ্দাম হোসেন, আব্দুল্লাহ, ইলিয়াছ, জাহেদ, শওকত, শুক্কুর, নাসির, কামাল, মু. আলম, ছিদ্দিক, শাব্বির আহমদ, পাটোয়ারী। এদের মধ্যে কেউ গুর’তর আহত হয়নি। তাদেরকে স্থানীয়ভাবে চিকিত্সা দেওয়া হচ্ছে।
আহত অবস্থায় ফিরে আসা জেলে আব্দুর রশিদ জানায়, ২০/৩০ জনের একদল সশস্ত্র জলদস্যু গত দুই দিন আগে চালকসহ অপহৃত 'ভাই ভাই ফিশিংবোট' নিয়ে এসে তাদের উপর বেপরোয়া গুলিবর্ষণ ও ব্যাপক মারধর করে। পরে লক্ষাধিক টাকার মাছসহ বোটের বিভিন্ন সরঞ্জাম লুট করে নিয়ে যায়।
 বোট মালিকরা জানান, প্রজনন মৌসুমের পর প্রচুর মাছ ধরা পড়েছে জেলেদের জালে। কিন্তু তারা এখন কূলে ফিরতে ভয় পাচ্ছে। সোনাদিয়ায় জড়ো হওয়া ডাকাতরা প্রস্তুত থাকায় যে কোনো মুহূর্তে ডাকাতির ঘটনা ঘটতে পারে। জলদস্যুদের দ্রুত গ্রেফতার না করলে মাছ ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
 জেলা বোট মালিক সমিতির সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, ইলিশ প্রজনন মৌসুম শেষ হওয়ায় মাছ ধরার ট্রলারগুলো সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া শুরু করেছে। মৌসুমের শুরুতেই অপহরণের খবরে জেলেদের মাঝে নতুন করে আতঙ্ক ভর করছে।
এ প্রসঙ্গে কক্সবাজার কোস্টগার্ড স্টেশনের পিটি অফিসার নান্নু মিয়া বলেন, ‘সাগরে দস্যুতা আতঙ্ক ও উদ্বেগের। দস্যুতা বন্ধে যৌথ অভিযান জরুরি। এ জন্য জেলা প্রশাসকের অনুমতি দরকার। যৌথ অভিযান পরিচালনা করা গেলে জলদস্যুতা বন্ধ করা সম্ভব।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বলেন, ‘জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে অবগত হয়েছে। সাগরে দস্যুতা বন্ধে করণীয় ঠিক করতে যৌথসভা ডাকা হয়েছে।'

বিডি-প্রতিদিন/২১ অক্টোবর ২০১৫/শরীফ

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
মহেশপুর সীমান্তে নারী-শিশুসহ আটক ৩
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
কুতুবদিয়ায় ৪ জেলে আটক
রংপুরের তিন জেলায় বন্যার পদধ্বনি
রংপুরের তিন জেলায় বন্যার পদধ্বনি
সর্বশেষ খবর
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন