শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৭, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৬, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

ফারুক মেহেদী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

এই লেখাটি যখন লেখা হচ্ছে, তখন বহু আকাঙ্ক্ষার অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস শেষ। আর দুই মাসেরও কম সময়ে এক বছর পূর্তি হবে। তখন হয়তো কঠিন আত্মত্যাগের এই সরকার নিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করা হবে। সরকারের ভালো-মন্দ মূল্যায়ন হবে। হয়তো প্রশংসা কিংবা সমালোচনাও হবে।

তবে গত ১০ মাসে আর কোনো খাতে কী সাফল্য-ব্যর্থতা বা অর্জন যাই হোক না কেন; অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য যে একটি কঠিন ক্রান্তিকাল পার করছে তার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা।

সরকারের শুরুতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা মহলের দিক থেকে অনেক প্রত্যাশা ছিল—হয়তো ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি ফিরবে। লুটপাট, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচার কমবে।

ডলারসংকট কাটবে। বেসরকারি খাতে ঋণ সহজলভ্য হবে। সুদের হার কমবে। মূল্যস্ফীতি সহনীয় হবে।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানের দুয়ার খুলবে। বিদ্যুৎ-জ্বালানিসংকট কেটে গিয়ে কারখানা চলবে নিরবচ্ছিন্নভাবে। শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তায় সবার মধ্যে স্বস্তি আসবে।
বাণিজ্য সংবাদিকতার সুবাধে প্রায় প্রতিদিনই অসংখ্য ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হয়।

তাঁদের প্রায় সবারই এক কথা—এখনো তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বরং তাঁদের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। সম্প্রতি দেশের বেশ কয়েকজন শীর্ষ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা এখন আর অভিযোগ করতে চান না। অনেকটা হতোদ্যমই বলা যায়। তাঁরা বরং এখন কায়মনোবাক্যে চান সংকট থেকে উত্তরণ।

এই লেখাটি যখন শুরু হয়, তখনই খেলাপি ঋণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তথ্য জানা গেল। তাতে দেখা যায়, ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে! গত মার্চ পর্যন্ত তা ছাড়িয়েছে চার লাখ ২০ হাজার কোটির ঘর। মানে খেলাপি ঋণের আসল চিত্র বের হয়ে আসছে। এটি আগের সরকারের ঘনিষ্ঠদের ব্যাংক খাতের বল্গাহীন লুটপাটের পরিণামই বলা যায়! আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের প্রেসক্রিপশনে খেলাপি ঋণ গণনায় ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাস করায় খেলাপি ঋণের আসল চেহারা ভেসে উঠছে!

কিন্তু এভাবে খেলাপি ঋণ গণনার খারাপ দিক হলো—এতে ব্যবসায়ীরা ঋণের কিস্তি শোধে সময় কম পাচ্ছেন। কোনো কারণে একটি ভালো ব্যবসায়ীর সময় খারাপ গেলে, কিস্তি দিতে অসুবিধা হলেই খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। এতে বিদ্যমান ব্যবসাটি যেমন আরো রুগ্ণ হয়ে পড়ছে, আবার নতুন করে যে ঋণ পাবেন—এমন সুযোগও কমে যাচ্ছে।

আমাদের সংবাদকর্মীরা যেসব খবর দিচ্ছেন বা আমরা যেসব তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করছি বা উদ্যোক্তারা যা বলছেন, তাতে এটা অন্তত বলা যাচ্ছে, সত্যিকার অর্থে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো চলছে না। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী আইন-শৃঙ্খলার যে অবনতি ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হয়েছিল, তাতে এখনো পুরো লাগাম দেওয়া যায়নি। নানান তকমা দিয়ে বেশ কিছু বড় ব্যবসায়ী-শিল্প গ্রুপকে কঠোর নজরদারি, হামলা-মামলায় জড়ানোয় সাধারণ, ছোট ব্যবসায়ীদের মধ্যেও তা ভীতির সংক্রমণ ঘটায়। ফলে তাঁরাও আস্থা ফিরে পাননি। ব্যবসায়ীরা তাঁদের পুঁজি এখন নতুন বিনিয়োগে লাগাতে চাচ্ছেন না। যার প্রতিফলন দেখা যায় বিনিয়োগচিত্রে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি বা যন্ত্রাংশ আমদানিতেও আশার চেয়ে হতাশার চিত্রই স্পষ্ট। মানে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শিল্পের সম্প্রসারণ বা বিনিয়োগে আগ্রহ কম দেখাচ্ছেন। বিদেশিরাও এগিয়ে আসছেন না। তাঁরা দেখেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কী করছেন। যদি দেখেন স্থানীয়রা বিনিয়োগ করছেন না, চুপ করে বসে আছেন। তাঁরাও সাহস পান না। এ ঘটনাই বাংলাদেশে ঘটছে।

মূল্যস্ফীতি কমাতে আগের সরকারের ফর্মুলা মেনে দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে চলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেশ কমে গেছে। তা সর্বশেষ হিসাবে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশের ঘরে নেমে এসেছে, যা থাকা উচিত কমপক্ষে ১৩ বা ১৪ শতাংশ। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাফ কথা, মূল্যস্ফীতি যতক্ষণ পর্যন্ত না সহনীয় হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সুদের হার কমছে না। ফলে কখন মূল্যস্ফীতি কমবে আর কখন সুদর হার কমবে আর বিনিয়োগকারীরা ঋণ নিয়ে ব্যবসা বা উদ্যোগে বিনিয়োগ করবেন—তা বলা যাচ্ছে না।

আস্থাহীনতা, হামলা-মামলা, নজরদারি, বিনিয়োগ ও ব্যাংক ঋণের মন্দার প্রভাব সরাসরি এখন সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্যে। ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা না করতে পারলে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে রাজস্ব আয়ে। এখন পর্যন্ত অর্থবছরের ১১ মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। মানে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও এই বিপুল অঙ্কের রাজস্ব আদায় থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এর ফলে সরকারও বাজেট বাস্তবায়ন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তখন খরচ মেটাতে সরকারকে আইএমএফের মতো বিদেশি সংস্থার কাছ থেকে ধারকর্জ করতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকেও ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে সুদের পেছনে সরকারের শুধু আর্থিক ক্ষতিই হচ্ছে তা নয়; বরং সরকারকে তহবিল সরবরাহ করতে গিয়ে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ কমে যায়। তারা ঠিকমতো ঋণ পায় না। ফলে মানুষের কাজের সুযোগও সংকুচিত হয়। অন্যদিকে আইএমএফের কাছ থেকে তাদের সব শর্ত মেনে ঋণ নিতে হয়। ওই সব শর্ত মানার কারণে অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে অস্থিরতা ও সংকট তৈরি হয়। মানুষে মানুষে কিংবা গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে অসন্তোষ বাড়ে, যা সরকারকেই আবার সামাল দিতে হচ্ছে।

সংকট যত বাড়ে, সরকারের কাছে মানুষের দাবি-দাওয়ার মাত্রাও বাড়ে। এটি এখন সরকার মোকাবেলা করছে। আশার কথা হলো, সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নির্বাচন এগিয়ে আনার একটি আভাস পাওয়া গেছে। এতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। তাঁরা এরই মধ্যে বলেছেন, যত দ্রুত নির্বাচন হবে, মানুষ আগামী পাঁচ বছর একটি স্থিতিশীল সরকারের নীতি-কাঠামোর মধ্যে প্রবেশ করবে। তখন একটা আস্থা ফিরবে। বিনিয়োগ আকাঙ্ক্ষা তৈরি হবে।

কিন্তু নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হলেও এখনো আট মাস বাকি। ব্যবসায়ীরা প্রশ্ন তুলছেন, এই আট মাস কী হবে? তাঁরা কী হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন ততদিন পর্যন্ত? এর মধ্যে কী নতুন বিনিয়োগ হবে না? ব্যবসার প্রসার ঘটবে না? মূল্যস্ফীতি বা সুদের হার সহনীয় হবে না? রাজস্ব আয় বাড়বে না? মানুষের চাকরি হবে না? হবে। সরকারই পারে এর সহজ সমাধান দিতে। এই সরকারে প্রধান উপদেষ্টাসহ স্বনামধন্য আরো তিন অর্থনীতিবিদ দায়িত্বে রয়েছেন। কর্মজীবনে তাঁদের সুনাম প্রশ্নাতীত। তাঁদের এখন অন্তত অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সার্বিক পরিস্থিতির একটা চুলচেরা ও নির্মোহ বিশ্লেষণ এবং সরাসরি তদারকি প্রয়োজন।

বাজেটে কি স্থানীয় শিল্পের কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে? নাকি রাজস্ব বাড়াতে বিদেশি পণ্য আমদানিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে? পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জিনিসপত্রের শুল্ক-কর ও ভ্যাট বসানো হয়েছে, নাকি রাজস্ব আয়কেই বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে? শুল্ক-কর আরোপের ফলে জিনিসপত্রের দামে এর কী প্রভাব পড়বে? মধ্যবিত্তরা টিকতে পারবে কি না—এসব তুলনামূলক পর্যালোচনা হয়েছিল কি না তা খতিয়ে দেখা উচিত।

মোট কথা, এখন অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। আমলাদের আগের সরকারের ফর্মুলা ও গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে সরকারের শীর্ষ নির্বাহীদের দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে বসার বাস্তবতা তুলে ধরা উচিত। তাঁদের সমস্যা ও সংকটের কথাগুলো শোনা উচিত। সরকারের অন্য সব কাজের মধ্যে এদিকে বিশেষ নজর না দিলে সামনে অর্থনীতি যদি আরো নাজুক হয় তার নেতিবাচক প্রভাব সরকারের ওপরই বর্তাবে। সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করা, বেকারদের চাকরি দেওয়া, চাকরিজীবীদের দাবি মানা, রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংকিং খাতে গতিশীলতা আনা, মূল্যস্ফীতি সহনীয় করা এসবের চাপ সামলাতে হবে সরকারকেই।

পুঁজিবাজার পতনে পতনে প্রায় জেরবার অবস্থায়। এখানে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজনে আর্থিক প্রণোদনা বা নীতি সহায়তা দিতে হবে। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের আস্থা ফেরাতে তাঁদের অভয় দিতে হবে। বিনিয়োগ ও ব্যবসা প্রসারে সুদের হার কমিয়ে আনতে হবে। কাজের সুযোগ তৈরি করতে হবে। সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিয়ে চাঙ্গা করতে হবে। রপ্তানির সব বাধা সরাতে হবে। ব্যাংক খাতের দুর্বলতা বা অপপ্রচার ঠেকাতে হবে। ঋণখেলাপি কমাতে অসৎ ব্যবসায়ীদের ধরতে হবে। পাশাপাশি সৎ ব্যবসায়ী ও যাঁরা অর্থনীতির মূল নায়ক, তাঁদের প্রয়োজনে নীতি সহায়তা দিতে হবে। আগের সরকারের মতো গতানুগতিক না হয়ে, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গিতে সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তাঁরা কী চান, সরকার কিভাবে চায়—এসব বিষয়ে একটি ভারসাম্যের জায়গা তৈরি করা উচিত।

ক্ষমতার কেন্দ্রে যেসব সেরা অর্থনীতিবিদরা বসে রয়েছেন, কাজের অভিনবত্বে এর প্রতিফলন থাকা উচিত। সময় যা গেছে যাক; তার পেছনে না ফিরে সামনে যেটুকু সময় রয়েছে, একে যথাযথ কাজে লাগিয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সত্যিকার অর্থে একটি উন্নত, বৈষম্যহীন দেশ গঠনে নজর দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে অর্থনীতি পুনর্গঠনসংক্রান্ত বিশেষ কমিটি বা কমিশন করা উচিত, যারা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মোটাদাগে সব সমস্যার একটি শর্টলিস্ট করবে। কোন কোন সমস্যা আগে বা অগ্রাধিকারে সমাধান করা হবে তার একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে। সে অনুযায়ী কাজ এগিয়ে নেবে। অচিরেই এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত সরকারের পক্ষ থেকে। অন্যথায়, মানুষের কাজের সুযোগ না বাড়লে, বেকারত্ব বাড়লে, ব্যবসা-উদ্যোগে গতি না ফিরলে, নিরাপত্তাহীনতা থাকলে পরিণামে তা সরকারেরই মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারে।

লেখক : বার্তাপ্রধান, কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল
সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন: মির্জা ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ
নীলফামারীতে চার শহিদের নামে চার গাছ রোপণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় অতিরিক্ত মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামে সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমকার আহ্বান ফরহাদ মজহারের

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে
মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঘোড়ার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পঞ্চগড়ের পাঁচ শহীদের নামে বৃক্ষরোপণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
সিদ্ধিরগঞ্জে হসপিটালে অভিযান, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা
মাথা গোঁজার ঠাঁই চান শহীদ নাজমুলের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল
চট্টগ্রামের ৪৬৪১টি পুকুরের মধ্যে ২৩৯০টিই বেদখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা
পিরোজপুরে ‘২৪-এর রঙে’ চিত্রাঙ্কনে গণঅভ্যুত্থানের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
গাইবান্ধায় জাসাসের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব
আটপাড়ায় ‘জলাভূমি ও জনজীবন’ বইয়ের প্রকাশনা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে