শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৭, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৬, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

ফারুক মেহেদী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

এই লেখাটি যখন লেখা হচ্ছে, তখন বহু আকাঙ্ক্ষার অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস শেষ। আর দুই মাসেরও কম সময়ে এক বছর পূর্তি হবে। তখন হয়তো কঠিন আত্মত্যাগের এই সরকার নিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করা হবে। সরকারের ভালো-মন্দ মূল্যায়ন হবে। হয়তো প্রশংসা কিংবা সমালোচনাও হবে।

তবে গত ১০ মাসে আর কোনো খাতে কী সাফল্য-ব্যর্থতা বা অর্জন যাই হোক না কেন; অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য যে একটি কঠিন ক্রান্তিকাল পার করছে তার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা।

সরকারের শুরুতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা মহলের দিক থেকে অনেক প্রত্যাশা ছিল—হয়তো ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি ফিরবে। লুটপাট, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচার কমবে।

ডলারসংকট কাটবে। বেসরকারি খাতে ঋণ সহজলভ্য হবে। সুদের হার কমবে। মূল্যস্ফীতি সহনীয় হবে।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানের দুয়ার খুলবে। বিদ্যুৎ-জ্বালানিসংকট কেটে গিয়ে কারখানা চলবে নিরবচ্ছিন্নভাবে। শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তায় সবার মধ্যে স্বস্তি আসবে।
বাণিজ্য সংবাদিকতার সুবাধে প্রায় প্রতিদিনই অসংখ্য ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হয়।

তাঁদের প্রায় সবারই এক কথা—এখনো তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বরং তাঁদের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। সম্প্রতি দেশের বেশ কয়েকজন শীর্ষ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা এখন আর অভিযোগ করতে চান না। অনেকটা হতোদ্যমই বলা যায়। তাঁরা বরং এখন কায়মনোবাক্যে চান সংকট থেকে উত্তরণ।

এই লেখাটি যখন শুরু হয়, তখনই খেলাপি ঋণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তথ্য জানা গেল। তাতে দেখা যায়, ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে! গত মার্চ পর্যন্ত তা ছাড়িয়েছে চার লাখ ২০ হাজার কোটির ঘর। মানে খেলাপি ঋণের আসল চিত্র বের হয়ে আসছে। এটি আগের সরকারের ঘনিষ্ঠদের ব্যাংক খাতের বল্গাহীন লুটপাটের পরিণামই বলা যায়! আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের প্রেসক্রিপশনে খেলাপি ঋণ গণনায় ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাস করায় খেলাপি ঋণের আসল চেহারা ভেসে উঠছে!

কিন্তু এভাবে খেলাপি ঋণ গণনার খারাপ দিক হলো—এতে ব্যবসায়ীরা ঋণের কিস্তি শোধে সময় কম পাচ্ছেন। কোনো কারণে একটি ভালো ব্যবসায়ীর সময় খারাপ গেলে, কিস্তি দিতে অসুবিধা হলেই খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। এতে বিদ্যমান ব্যবসাটি যেমন আরো রুগ্ণ হয়ে পড়ছে, আবার নতুন করে যে ঋণ পাবেন—এমন সুযোগও কমে যাচ্ছে।

আমাদের সংবাদকর্মীরা যেসব খবর দিচ্ছেন বা আমরা যেসব তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করছি বা উদ্যোক্তারা যা বলছেন, তাতে এটা অন্তত বলা যাচ্ছে, সত্যিকার অর্থে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো চলছে না। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী আইন-শৃঙ্খলার যে অবনতি ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হয়েছিল, তাতে এখনো পুরো লাগাম দেওয়া যায়নি। নানান তকমা দিয়ে বেশ কিছু বড় ব্যবসায়ী-শিল্প গ্রুপকে কঠোর নজরদারি, হামলা-মামলায় জড়ানোয় সাধারণ, ছোট ব্যবসায়ীদের মধ্যেও তা ভীতির সংক্রমণ ঘটায়। ফলে তাঁরাও আস্থা ফিরে পাননি। ব্যবসায়ীরা তাঁদের পুঁজি এখন নতুন বিনিয়োগে লাগাতে চাচ্ছেন না। যার প্রতিফলন দেখা যায় বিনিয়োগচিত্রে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি বা যন্ত্রাংশ আমদানিতেও আশার চেয়ে হতাশার চিত্রই স্পষ্ট। মানে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শিল্পের সম্প্রসারণ বা বিনিয়োগে আগ্রহ কম দেখাচ্ছেন। বিদেশিরাও এগিয়ে আসছেন না। তাঁরা দেখেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কী করছেন। যদি দেখেন স্থানীয়রা বিনিয়োগ করছেন না, চুপ করে বসে আছেন। তাঁরাও সাহস পান না। এ ঘটনাই বাংলাদেশে ঘটছে।

মূল্যস্ফীতি কমাতে আগের সরকারের ফর্মুলা মেনে দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে চলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেশ কমে গেছে। তা সর্বশেষ হিসাবে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশের ঘরে নেমে এসেছে, যা থাকা উচিত কমপক্ষে ১৩ বা ১৪ শতাংশ। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাফ কথা, মূল্যস্ফীতি যতক্ষণ পর্যন্ত না সহনীয় হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সুদের হার কমছে না। ফলে কখন মূল্যস্ফীতি কমবে আর কখন সুদর হার কমবে আর বিনিয়োগকারীরা ঋণ নিয়ে ব্যবসা বা উদ্যোগে বিনিয়োগ করবেন—তা বলা যাচ্ছে না।

আস্থাহীনতা, হামলা-মামলা, নজরদারি, বিনিয়োগ ও ব্যাংক ঋণের মন্দার প্রভাব সরাসরি এখন সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্যে। ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা না করতে পারলে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে রাজস্ব আয়ে। এখন পর্যন্ত অর্থবছরের ১১ মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। মানে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও এই বিপুল অঙ্কের রাজস্ব আদায় থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এর ফলে সরকারও বাজেট বাস্তবায়ন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তখন খরচ মেটাতে সরকারকে আইএমএফের মতো বিদেশি সংস্থার কাছ থেকে ধারকর্জ করতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকেও ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে সুদের পেছনে সরকারের শুধু আর্থিক ক্ষতিই হচ্ছে তা নয়; বরং সরকারকে তহবিল সরবরাহ করতে গিয়ে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ কমে যায়। তারা ঠিকমতো ঋণ পায় না। ফলে মানুষের কাজের সুযোগও সংকুচিত হয়। অন্যদিকে আইএমএফের কাছ থেকে তাদের সব শর্ত মেনে ঋণ নিতে হয়। ওই সব শর্ত মানার কারণে অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে অস্থিরতা ও সংকট তৈরি হয়। মানুষে মানুষে কিংবা গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে অসন্তোষ বাড়ে, যা সরকারকেই আবার সামাল দিতে হচ্ছে।

সংকট যত বাড়ে, সরকারের কাছে মানুষের দাবি-দাওয়ার মাত্রাও বাড়ে। এটি এখন সরকার মোকাবেলা করছে। আশার কথা হলো, সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নির্বাচন এগিয়ে আনার একটি আভাস পাওয়া গেছে। এতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। তাঁরা এরই মধ্যে বলেছেন, যত দ্রুত নির্বাচন হবে, মানুষ আগামী পাঁচ বছর একটি স্থিতিশীল সরকারের নীতি-কাঠামোর মধ্যে প্রবেশ করবে। তখন একটা আস্থা ফিরবে। বিনিয়োগ আকাঙ্ক্ষা তৈরি হবে।

কিন্তু নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হলেও এখনো আট মাস বাকি। ব্যবসায়ীরা প্রশ্ন তুলছেন, এই আট মাস কী হবে? তাঁরা কী হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন ততদিন পর্যন্ত? এর মধ্যে কী নতুন বিনিয়োগ হবে না? ব্যবসার প্রসার ঘটবে না? মূল্যস্ফীতি বা সুদের হার সহনীয় হবে না? রাজস্ব আয় বাড়বে না? মানুষের চাকরি হবে না? হবে। সরকারই পারে এর সহজ সমাধান দিতে। এই সরকারে প্রধান উপদেষ্টাসহ স্বনামধন্য আরো তিন অর্থনীতিবিদ দায়িত্বে রয়েছেন। কর্মজীবনে তাঁদের সুনাম প্রশ্নাতীত। তাঁদের এখন অন্তত অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সার্বিক পরিস্থিতির একটা চুলচেরা ও নির্মোহ বিশ্লেষণ এবং সরাসরি তদারকি প্রয়োজন।

বাজেটে কি স্থানীয় শিল্পের কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে? নাকি রাজস্ব বাড়াতে বিদেশি পণ্য আমদানিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে? পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জিনিসপত্রের শুল্ক-কর ও ভ্যাট বসানো হয়েছে, নাকি রাজস্ব আয়কেই বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে? শুল্ক-কর আরোপের ফলে জিনিসপত্রের দামে এর কী প্রভাব পড়বে? মধ্যবিত্তরা টিকতে পারবে কি না—এসব তুলনামূলক পর্যালোচনা হয়েছিল কি না তা খতিয়ে দেখা উচিত।

মোট কথা, এখন অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। আমলাদের আগের সরকারের ফর্মুলা ও গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে সরকারের শীর্ষ নির্বাহীদের দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে বসার বাস্তবতা তুলে ধরা উচিত। তাঁদের সমস্যা ও সংকটের কথাগুলো শোনা উচিত। সরকারের অন্য সব কাজের মধ্যে এদিকে বিশেষ নজর না দিলে সামনে অর্থনীতি যদি আরো নাজুক হয় তার নেতিবাচক প্রভাব সরকারের ওপরই বর্তাবে। সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করা, বেকারদের চাকরি দেওয়া, চাকরিজীবীদের দাবি মানা, রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংকিং খাতে গতিশীলতা আনা, মূল্যস্ফীতি সহনীয় করা এসবের চাপ সামলাতে হবে সরকারকেই।

পুঁজিবাজার পতনে পতনে প্রায় জেরবার অবস্থায়। এখানে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজনে আর্থিক প্রণোদনা বা নীতি সহায়তা দিতে হবে। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের আস্থা ফেরাতে তাঁদের অভয় দিতে হবে। বিনিয়োগ ও ব্যবসা প্রসারে সুদের হার কমিয়ে আনতে হবে। কাজের সুযোগ তৈরি করতে হবে। সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিয়ে চাঙ্গা করতে হবে। রপ্তানির সব বাধা সরাতে হবে। ব্যাংক খাতের দুর্বলতা বা অপপ্রচার ঠেকাতে হবে। ঋণখেলাপি কমাতে অসৎ ব্যবসায়ীদের ধরতে হবে। পাশাপাশি সৎ ব্যবসায়ী ও যাঁরা অর্থনীতির মূল নায়ক, তাঁদের প্রয়োজনে নীতি সহায়তা দিতে হবে। আগের সরকারের মতো গতানুগতিক না হয়ে, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গিতে সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তাঁরা কী চান, সরকার কিভাবে চায়—এসব বিষয়ে একটি ভারসাম্যের জায়গা তৈরি করা উচিত।

ক্ষমতার কেন্দ্রে যেসব সেরা অর্থনীতিবিদরা বসে রয়েছেন, কাজের অভিনবত্বে এর প্রতিফলন থাকা উচিত। সময় যা গেছে যাক; তার পেছনে না ফিরে সামনে যেটুকু সময় রয়েছে, একে যথাযথ কাজে লাগিয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সত্যিকার অর্থে একটি উন্নত, বৈষম্যহীন দেশ গঠনে নজর দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে অর্থনীতি পুনর্গঠনসংক্রান্ত বিশেষ কমিটি বা কমিশন করা উচিত, যারা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মোটাদাগে সব সমস্যার একটি শর্টলিস্ট করবে। কোন কোন সমস্যা আগে বা অগ্রাধিকারে সমাধান করা হবে তার একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে। সে অনুযায়ী কাজ এগিয়ে নেবে। অচিরেই এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত সরকারের পক্ষ থেকে। অন্যথায়, মানুষের কাজের সুযোগ না বাড়লে, বেকারত্ব বাড়লে, ব্যবসা-উদ্যোগে গতি না ফিরলে, নিরাপত্তাহীনতা থাকলে পরিণামে তা সরকারেরই মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারে।

লেখক : বার্তাপ্রধান, কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা