শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৭, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৬, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

ফারুক মেহেদী
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

এই লেখাটি যখন লেখা হচ্ছে, তখন বহু আকাঙ্ক্ষার অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ ১০ মাস শেষ। আর দুই মাসেরও কম সময়ে এক বছর পূর্তি হবে। তখন হয়তো কঠিন আত্মত্যাগের এই সরকার নিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করা হবে। সরকারের ভালো-মন্দ মূল্যায়ন হবে। হয়তো প্রশংসা কিংবা সমালোচনাও হবে।

তবে গত ১০ মাসে আর কোনো খাতে কী সাফল্য-ব্যর্থতা বা অর্জন যাই হোক না কেন; অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য যে একটি কঠিন ক্রান্তিকাল পার করছে তার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা।

সরকারের শুরুতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তা মহলের দিক থেকে অনেক প্রত্যাশা ছিল—হয়তো ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি ফিরবে। লুটপাট, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচার কমবে।

ডলারসংকট কাটবে। বেসরকারি খাতে ঋণ সহজলভ্য হবে। সুদের হার কমবে। মূল্যস্ফীতি সহনীয় হবে।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। কর্মসংস্থানের দুয়ার খুলবে। বিদ্যুৎ-জ্বালানিসংকট কেটে গিয়ে কারখানা চলবে নিরবচ্ছিন্নভাবে। শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তায় সবার মধ্যে স্বস্তি আসবে।
বাণিজ্য সংবাদিকতার সুবাধে প্রায় প্রতিদিনই অসংখ্য ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হয়।

তাঁদের প্রায় সবারই এক কথা—এখনো তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বরং তাঁদের মধ্যে হতাশা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। সম্প্রতি দেশের বেশ কয়েকজন শীর্ষ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা এখন আর অভিযোগ করতে চান না। অনেকটা হতোদ্যমই বলা যায়। তাঁরা বরং এখন কায়মনোবাক্যে চান সংকট থেকে উত্তরণ।

এই লেখাটি যখন শুরু হয়, তখনই খেলাপি ঋণ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তথ্য জানা গেল। তাতে দেখা যায়, ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণ বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে! গত মার্চ পর্যন্ত তা ছাড়িয়েছে চার লাখ ২০ হাজার কোটির ঘর। মানে খেলাপি ঋণের আসল চিত্র বের হয়ে আসছে। এটি আগের সরকারের ঘনিষ্ঠদের ব্যাংক খাতের বল্গাহীন লুটপাটের পরিণামই বলা যায়! আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের প্রেসক্রিপশনে খেলাপি ঋণ গণনায় ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাস করায় খেলাপি ঋণের আসল চেহারা ভেসে উঠছে!

কিন্তু এভাবে খেলাপি ঋণ গণনার খারাপ দিক হলো—এতে ব্যবসায়ীরা ঋণের কিস্তি শোধে সময় কম পাচ্ছেন। কোনো কারণে একটি ভালো ব্যবসায়ীর সময় খারাপ গেলে, কিস্তি দিতে অসুবিধা হলেই খেলাপি হয়ে যাচ্ছেন। এতে বিদ্যমান ব্যবসাটি যেমন আরো রুগ্ণ হয়ে পড়ছে, আবার নতুন করে যে ঋণ পাবেন—এমন সুযোগও কমে যাচ্ছে।

আমাদের সংবাদকর্মীরা যেসব খবর দিচ্ছেন বা আমরা যেসব তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করছি বা উদ্যোক্তারা যা বলছেন, তাতে এটা অন্তত বলা যাচ্ছে, সত্যিকার অর্থে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো চলছে না। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী আইন-শৃঙ্খলার যে অবনতি ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হয়েছিল, তাতে এখনো পুরো লাগাম দেওয়া যায়নি। নানান তকমা দিয়ে বেশ কিছু বড় ব্যবসায়ী-শিল্প গ্রুপকে কঠোর নজরদারি, হামলা-মামলায় জড়ানোয় সাধারণ, ছোট ব্যবসায়ীদের মধ্যেও তা ভীতির সংক্রমণ ঘটায়। ফলে তাঁরাও আস্থা ফিরে পাননি। ব্যবসায়ীরা তাঁদের পুঁজি এখন নতুন বিনিয়োগে লাগাতে চাচ্ছেন না। যার প্রতিফলন দেখা যায় বিনিয়োগচিত্রে। শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি বা যন্ত্রাংশ আমদানিতেও আশার চেয়ে হতাশার চিত্রই স্পষ্ট। মানে বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শিল্পের সম্প্রসারণ বা বিনিয়োগে আগ্রহ কম দেখাচ্ছেন। বিদেশিরাও এগিয়ে আসছেন না। তাঁরা দেখেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কী করছেন। যদি দেখেন স্থানীয়রা বিনিয়োগ করছেন না, চুপ করে বসে আছেন। তাঁরাও সাহস পান না। এ ঘটনাই বাংলাদেশে ঘটছে।

মূল্যস্ফীতি কমাতে আগের সরকারের ফর্মুলা মেনে দফায় দফায় সুদের হার বাড়িয়ে চলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেশ কমে গেছে। তা সর্বশেষ হিসাবে প্রায় সাড়ে ৭ শতাংশের ঘরে নেমে এসেছে, যা থাকা উচিত কমপক্ষে ১৩ বা ১৪ শতাংশ। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাফ কথা, মূল্যস্ফীতি যতক্ষণ পর্যন্ত না সহনীয় হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সুদের হার কমছে না। ফলে কখন মূল্যস্ফীতি কমবে আর কখন সুদর হার কমবে আর বিনিয়োগকারীরা ঋণ নিয়ে ব্যবসা বা উদ্যোগে বিনিয়োগ করবেন—তা বলা যাচ্ছে না।

আস্থাহীনতা, হামলা-মামলা, নজরদারি, বিনিয়োগ ও ব্যাংক ঋণের মন্দার প্রভাব সরাসরি এখন সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্যে। ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত ব্যবসা না করতে পারলে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে রাজস্ব আয়ে। এখন পর্যন্ত অর্থবছরের ১১ মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা। মানে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও এই বিপুল অঙ্কের রাজস্ব আদায় থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এর ফলে সরকারও বাজেট বাস্তবায়ন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তখন খরচ মেটাতে সরকারকে আইএমএফের মতো বিদেশি সংস্থার কাছ থেকে ধারকর্জ করতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকেও ঋণ নিয়ে চলতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে সুদের পেছনে সরকারের শুধু আর্থিক ক্ষতিই হচ্ছে তা নয়; বরং সরকারকে তহবিল সরবরাহ করতে গিয়ে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহ কমে যায়। তারা ঠিকমতো ঋণ পায় না। ফলে মানুষের কাজের সুযোগও সংকুচিত হয়। অন্যদিকে আইএমএফের কাছ থেকে তাদের সব শর্ত মেনে ঋণ নিতে হয়। ওই সব শর্ত মানার কারণে অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে অস্থিরতা ও সংকট তৈরি হয়। মানুষে মানুষে কিংবা গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে অসন্তোষ বাড়ে, যা সরকারকেই আবার সামাল দিতে হচ্ছে।

সংকট যত বাড়ে, সরকারের কাছে মানুষের দাবি-দাওয়ার মাত্রাও বাড়ে। এটি এখন সরকার মোকাবেলা করছে। আশার কথা হলো, সম্প্রতি লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে নির্বাচন এগিয়ে আনার একটি আভাস পাওয়া গেছে। এতে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে কিছুটা আশার আলো দেখা যাচ্ছে। তাঁরা এরই মধ্যে বলেছেন, যত দ্রুত নির্বাচন হবে, মানুষ আগামী পাঁচ বছর একটি স্থিতিশীল সরকারের নীতি-কাঠামোর মধ্যে প্রবেশ করবে। তখন একটা আস্থা ফিরবে। বিনিয়োগ আকাঙ্ক্ষা তৈরি হবে।

কিন্তু নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে হলেও এখনো আট মাস বাকি। ব্যবসায়ীরা প্রশ্ন তুলছেন, এই আট মাস কী হবে? তাঁরা কী হাত গুটিয়ে বসে থাকবেন ততদিন পর্যন্ত? এর মধ্যে কী নতুন বিনিয়োগ হবে না? ব্যবসার প্রসার ঘটবে না? মূল্যস্ফীতি বা সুদের হার সহনীয় হবে না? রাজস্ব আয় বাড়বে না? মানুষের চাকরি হবে না? হবে। সরকারই পারে এর সহজ সমাধান দিতে। এই সরকারে প্রধান উপদেষ্টাসহ স্বনামধন্য আরো তিন অর্থনীতিবিদ দায়িত্বে রয়েছেন। কর্মজীবনে তাঁদের সুনাম প্রশ্নাতীত। তাঁদের এখন অন্তত অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সার্বিক পরিস্থিতির একটা চুলচেরা ও নির্মোহ বিশ্লেষণ এবং সরাসরি তদারকি প্রয়োজন।

বাজেটে কি স্থানীয় শিল্পের কাঙ্ক্ষিত সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে? নাকি রাজস্ব বাড়াতে বিদেশি পণ্য আমদানিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে? পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জিনিসপত্রের শুল্ক-কর ও ভ্যাট বসানো হয়েছে, নাকি রাজস্ব আয়কেই বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে? শুল্ক-কর আরোপের ফলে জিনিসপত্রের দামে এর কী প্রভাব পড়বে? মধ্যবিত্তরা টিকতে পারবে কি না—এসব তুলনামূলক পর্যালোচনা হয়েছিল কি না তা খতিয়ে দেখা উচিত।

মোট কথা, এখন অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত। আমলাদের আগের সরকারের ফর্মুলা ও গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে সরকারের শীর্ষ নির্বাহীদের দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে নিয়ে বসার বাস্তবতা তুলে ধরা উচিত। তাঁদের সমস্যা ও সংকটের কথাগুলো শোনা উচিত। সরকারের অন্য সব কাজের মধ্যে এদিকে বিশেষ নজর না দিলে সামনে অর্থনীতি যদি আরো নাজুক হয় তার নেতিবাচক প্রভাব সরকারের ওপরই বর্তাবে। সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করা, বেকারদের চাকরি দেওয়া, চাকরিজীবীদের দাবি মানা, রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংকিং খাতে গতিশীলতা আনা, মূল্যস্ফীতি সহনীয় করা এসবের চাপ সামলাতে হবে সরকারকেই।

পুঁজিবাজার পতনে পতনে প্রায় জেরবার অবস্থায়। এখানে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। প্রয়োজনে আর্থিক প্রণোদনা বা নীতি সহায়তা দিতে হবে। ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের আস্থা ফেরাতে তাঁদের অভয় দিতে হবে। বিনিয়োগ ও ব্যবসা প্রসারে সুদের হার কমিয়ে আনতে হবে। কাজের সুযোগ তৈরি করতে হবে। সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিয়ে চাঙ্গা করতে হবে। রপ্তানির সব বাধা সরাতে হবে। ব্যাংক খাতের দুর্বলতা বা অপপ্রচার ঠেকাতে হবে। ঋণখেলাপি কমাতে অসৎ ব্যবসায়ীদের ধরতে হবে। পাশাপাশি সৎ ব্যবসায়ী ও যাঁরা অর্থনীতির মূল নায়ক, তাঁদের প্রয়োজনে নীতি সহায়তা দিতে হবে। আগের সরকারের মতো গতানুগতিক না হয়ে, উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গিতে সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। তাঁরা কী চান, সরকার কিভাবে চায়—এসব বিষয়ে একটি ভারসাম্যের জায়গা তৈরি করা উচিত।

ক্ষমতার কেন্দ্রে যেসব সেরা অর্থনীতিবিদরা বসে রয়েছেন, কাজের অভিনবত্বে এর প্রতিফলন থাকা উচিত। সময় যা গেছে যাক; তার পেছনে না ফিরে সামনে যেটুকু সময় রয়েছে, একে যথাযথ কাজে লাগিয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সত্যিকার অর্থে একটি উন্নত, বৈষম্যহীন দেশ গঠনে নজর দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে অর্থনীতি পুনর্গঠনসংক্রান্ত বিশেষ কমিটি বা কমিশন করা উচিত, যারা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মোটাদাগে সব সমস্যার একটি শর্টলিস্ট করবে। কোন কোন সমস্যা আগে বা অগ্রাধিকারে সমাধান করা হবে তার একটি রোডম্যাপ তৈরি করবে। সে অনুযায়ী কাজ এগিয়ে নেবে। অচিরেই এমন উদ্যোগ নেওয়া উচিত সরকারের পক্ষ থেকে। অন্যথায়, মানুষের কাজের সুযোগ না বাড়লে, বেকারত্ব বাড়লে, ব্যবসা-উদ্যোগে গতি না ফিরলে, নিরাপত্তাহীনতা থাকলে পরিণামে তা সরকারেরই মাথা ব্যথার কারণ হয়ে উঠতে পারে।

লেখক : বার্তাপ্রধান, কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সর্বশেষ খবর
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু
সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ
শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা
যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম
এক খুঁটিতে অন্ধকার ১১ গ্রাম

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়া দম্পতির সাড়ে ৩ বছরের কারাদণ্ড

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন
প্রত্যাগত অভিবাসীদের কল্যাণে নীতির অনুমোদন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে
সোনারগাঁয়ে কৃত্রিম বন্যায় পানিবন্দি ৩০ হাজার মানুষ, আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪
কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বন্যা, প্রাণহানি বেড়ে ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার
শ্রীপুরে নিখোঁজ কলেজ শিক্ষার্থীর মরদেহ ২৭ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির প্রয়োজন নেই: ইউক্রেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান প্রশ্নে রুল শুনানিতে ৭ অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার
বগুড়ায় ১০ মামলার আসামি মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি শাকিল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ
লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৩৫ গ্রামের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার
তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা
মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা