বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
- প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
- বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
- 'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
- ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
- আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
- আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
- হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
- পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
- বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
- সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
- পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
- আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
- ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
- ‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
- পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
- সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
রায়পুরে ২০০ প্রাইমারি স্কুল তদারকি করেন ৩ জন কর্মকর্তা!
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন

লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলায় প্রাথমিক পর্যায়ে ২০০টি বিদ্যালয়ের কার্যক্রম তদারকির জন্য সহকারি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার (এইউপিইও) ছয়টি পদ থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র ৩ জন। কিন্তু নিয়মানুযায়ী এখানে ১০টি এইউপিইওর পদ থাকার কথা। এইউপিইওর সংকটে এ উপজেলায় বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বিদ্যালয়ে পাঠদানে মনোযোগীর তদারকির কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে এবং শিক্ষকদের বিভিন্ন অনিয়ম বেড়েই চলছে। এতে পড়ালেখার মান অনেকটা নিম্নগামী বলে জানিয়েছেন অনেকেই।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রায়পুর উপজেলায় ১২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৭৯টি কিন্ডারগার্টেন। এ বিদ্যালয়গুলোতে ৬২ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। এখানে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার একটি ও এইউপিইওর ছয়টি পদ আছে। দুই বছর আগে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বদলি হয়ে যান। এরপর থেকে ৪ জন এইউপিইওর মধ্যে ১ জন শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন। অপর তিনজন এইউপিইও হলেন মো. আ. জাহের, মো. মজিবুর রহমান ও ফাতেমা বেগম।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে পৌর শহরের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি বলেন, প্রত্যন্ত গ্রামের বিদ্যালয়গুলোতে মনিটরিং ব্যবস্থা মোটেও নেই এ কারণে বর্তমানে এ করুণ অবস্থা বিরাজ করছে। মনিটরিং বাড়ানো না হলে সরকারের কার্যক্রম ও লক্ষ্য উদ্দেশ্য চরমভাবে ব্যহত হবে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোতালেব বলেন, বিদ্যালয়ের তুলনায় এমনিতেই এই এইউপিইওর পদ অনেক কম। বিদ্যালয়গুলোতে যত বেশি তদারকি হবে তত বেশি সুফল পাওয়া যাবে। তদারকি থাকলে শিক্ষার মানও বাড়ে। এজন্য তদারকি কার্যক্রম অনেক বেশি জোরদার করতে হবে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুরুন নাহার বলেন, শূণ্য পদগুলো খালি থাকায় বিদ্যালয় মনিটরিং কার্যক্রম চরমভাবে ব্যহত হচ্ছে। তিনজন এইউপিইওর পক্ষে ২’শ টি বিদ্যালয় মনিটর করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়। ২০টি বিদ্যালয়ে মনিটরিং করার জন্য একজন এইউপিইওর বিধান রয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানো হয়েছে।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম