শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৮, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কৃষকদের জমি দখল করে ইউপি চেয়ারম্যানের বাগানবাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

সঞ্জিত সাহা, নরসিংদী থেকে :
অনলাইন ভার্সন
কৃষকদের জমি দখল করে ইউপি চেয়ারম্যানের বাগানবাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

নরসিংদীতে কৃষকদের ফসলি জমি দখল করে বাগান বাড়ি তৈরি করেছেন এক চেয়ারম্যান। সৌন্দর্যবর্ধনে বাংলোর সম্মুখ ভাগে ৩ বিঘা জমিতে খনন করেছেন পুকুর। বাগান বাড়ির প্রবেশ পথে তৈরি করেছেন পাকা সড়ক। চেয়ারম্যানের এই বাড়ি তৈরিতে বলি হয়েছেন স্থানীয় একাধিক কৃষক। জমি জবর-দখলে বাধা বা পুলিশের কাছে গেলেই কৃষকদের উপর নেমে আসে হামলা মামলাসহ নানা নির্যাতন। জমি রক্ষায় চেয়ারম্যানের হাতে পায়ে ধরেও শেষ রক্ষা হয়নি। তাই প্রতি বছর দু'ফসলি জমির শস্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকরা। তবে দুই বিঘা জমি ভাড়া আর বাকি সবই নিজস্ব এবং ক্রয়কৃত জমিতেই বাগান বাড়ির নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নরসিংদী সদর উপজেলার মেহেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মেহেরপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান। 

এর আগে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমি দখলের অভিযোগে চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন দেলোয়ার হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী। চেয়ারম্যানের নানা অনিয়ম তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুনীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী ও খোদ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত ৪ সদস্য।

জানা যায়, এক সময় ইসলামী শাষনতন্ত্র আন্দোলনের তুখোড় নেতা ছিলেন বর্তমান মেহেরপাড়া আওয়ামী লীগের ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান। স্রোতের ধারায় গাঁ ভাসিয়ে সে তৎকালীন সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জাকারিয়ার হাত ধরে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নরসিংদী সদর উপজেলার মেহেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। আওয়ামী লীগের গণজোয়ারে সময় ২০১৬ সালে মাহাবুবুল হাসান স্থানীয় এমপি আনোয়ারুল আশ্রাফ খান দীলিপের আর্শীবাদে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। চেয়ারম্যান নিজস্ব গেরিলা বাহিনী গঠন করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। অতি সম্প্রতি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বগানবাড়ি করে পুনরায় আলোচনায় আসে মেহেরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুব হাসান। চৌয়া গ্রামের কৃষকদের কয়েক বিঘা ফসলী জমি দখল করে নেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই জমিতে তৈরি করা হচ্ছে বাংলো। প্রায় ৬ বিঘা জমির উপর নির্মিত বাগান বাড়ি তৈরি করতে একাধিক হতদরিদ্র কৃষকের জমি দখল করা হয়েছে। যারা জমি দিতে বাধা দিয়েছেন তাদের উপর চালানো হয় নির্যাতন। 

মেহেরপাড়ার চৌয়া গ্রামের আবুল হোসন বলেন, চেয়ারম্যানের অপকর্মের বিরুদ্ধে মুখ খুললেই রাতে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে। জেলে পচে মরবো। পরে বউ বাচ্চা না খেয়ে মরবে। তাই মুখ বুঝে সহ্য করি। একই গ্রামের রহিমা বেগম বলেন, বাগান বাড়ি তৈরি করতে আমার তিন কানি জমি দখল করেন চেয়ারম্যান। যে পুকুরটি খনন করছে চেয়ারম্যান, সে জায়গাটি আমার। পারিবারিক বিষয় নিয়ে বিচারের নাম করে আমার স্বামী ও ছেলেকে অনেক মারধর করেন চেয়ারম্যান। পরে নগদ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করেন। কিন্তু এত টাকা দিবো কিভাবে? তখন চেয়ারম্যান আমার তিন খানি জায়গা তার কাছে বিক্রি করতে বলে। আমি বললাম এ জমি বিক্রি করবো না। তখন সে বলে, ভাড়া দিতে, তাতে ও রাজি না হলে জোর করে আমার জমি দখল করে পুকুর খনন করেন। 

ক্ষতিগ্রস্ত মো. জাহাদ আলী বলেন, ''চেয়ারম্যানের বাগান বাড়ির ভেতরে আমার সাড়ে ১৫ শতাংশ বসত ভিটা রয়েছে। চেয়ারম্যান আমাকে ডেকে বলেছে, আমার জমিটি তাকে লিখে দিতে। আমার বাড়ির জন্য তার বাগান বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। আমি তাকে জায়গাটি লিখে দেইনি বলে আমার বাড়ির চারদিকে দিকে বেড়া দিয়ে রেখেছে। এখন আমি বাড়ি নির্মাণের জন্য ইটা বালু কোন কিছুই আনতে পারছি না। রাস্তার মধ্যে ইটের ট্রাক আটকে দিচ্ছে চেয়ারম্যানের লোকজন। বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে লাইন দিচ্ছে না।'' 

অন্যদিকে, মুজিবুর রহমান নামে আরেক ভুক্তভোগী বলেন, ''আমার সাড়ে ২২ শতাংশ জমির মধ্যে ১৪ শতাংশ জমি দখল করে বাগান বাড়িতে পুকুর খনন করেছেন। আমাকে একবার মুখের কথা বলেননি তিনি।'' 

এদিকে, চেয়ারম্যানের দখলদারিত্বের হাত থেকে রক্ষা পাননি আসিয়া বেগমদের ৫ ভাই-বোনের বসত ভিটার জমিটিও। তিনি বলেন, ''আমাদের এ বসত-বাড়ি হারালে বস্তিতে গিয়ে থাকতে হবে। চেয়ারম্যানের বাড়িতে গিয়ে তার হাতে পায়ে ধরেছি। কিন্তু চেয়ারম্যানের মন গলেনি। আমাদের বাড়ি থাকলে নাকি তার বাগান বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হবে। এখন আমরা কি করবো।'' 

এদিকে, ফসলী জমির মাটি বিক্রি করা হচ্ছে ইটভাটায়। দলীয় প্রভাব বিস্তার করে স্কুলের জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যালয়। শুধু গ্রামের কৃষকই নয়। চেয়ারম্যানের নির্যাতনের হাত থেকে বাদ পড়েননি মেহেরপাড়া ইউপি সদস্যরাও। তাই চেয়ারম্যানের অপকর্মের বিষয়য়ে মুখ খুললেন তারা।

৭ নং ওয়াডের ইউপি সদস্য দানিছুর রহমান দানা বলেন, চেয়ারম্যান যে বাগান বাড়িটি করছে সেখানে অল্প কিছু জায়গা ক্রয় করেছে, বাকিগুলো জোরপূর্বক দখল করেছে। চেয়ারম্যানের পেশীশক্তি বেশি। সবসময় সাধারণ জনগণকে হুমকির উপর রাখে। তিনি আরো বলেন, চেয়ারম্যান স্কুলের জায়গা দখল করে আওয়ামী লীগের কার্যালয় তৈরি করেছে। তার বিরুদ্ধে মুখ খোলা যায় না। আমরা এলাকায় শান্তি চাই।

এর আগে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমি দখলের অভিযোগ এনে চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়েরসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুনীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার বরাবর দেলোয়ার হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ১৯৮৪ সাল থেকে আমি আওয়ামী লীগ করি। কিন্তু এখন এলাকায় আওয়ামী লীগের পরিচয় দেয়া যায় না। চেয়ারম্যান আমার জমি দখল করে নিয়েছে। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ে বার বার অভিযোগ করেও কোন লাভ হয়নি।

অভিযোগ অস্বীকার করে মেহেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বলেন, আমার নিজস্ব এবং ক্রয়কৃত জমিতেই বাগান বাড়ির কাজ করছি। সেখানে দুই বিঘা জমি ভাড়া নিয়েছি। আমার প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত্র করে এসব অপপ্রচার করতে পারে। তারা কোন প্রকার প্রমাণ দেখাতে পারবে না। তিনি আরো বলেন, কাগজ যার, জমি তার। এটাই বাস্তবতা। আমি বিচারক। আমি যদি রক্ষক হয়ে ভক্ষকের কাজ করি তাহলে আল্লাহর কাছেও জবাবদিহি করতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
সর্বশেষ খবর
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের
লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ২ জনের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!
সুশান্তের পর টার্গেট কার্তিক!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ
গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তারেক রহমান: খোরশেদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন
ফটিকছড়িতে ভাইয়ের হাতে বোন খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে