শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৮, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কৃষকদের জমি দখল করে ইউপি চেয়ারম্যানের বাগানবাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

সঞ্জিত সাহা, নরসিংদী থেকে :
অনলাইন ভার্সন
কৃষকদের জমি দখল করে ইউপি চেয়ারম্যানের বাগানবাড়ি নির্মাণের অভিযোগ

নরসিংদীতে কৃষকদের ফসলি জমি দখল করে বাগান বাড়ি তৈরি করেছেন এক চেয়ারম্যান। সৌন্দর্যবর্ধনে বাংলোর সম্মুখ ভাগে ৩ বিঘা জমিতে খনন করেছেন পুকুর। বাগান বাড়ির প্রবেশ পথে তৈরি করেছেন পাকা সড়ক। চেয়ারম্যানের এই বাড়ি তৈরিতে বলি হয়েছেন স্থানীয় একাধিক কৃষক। জমি জবর-দখলে বাধা বা পুলিশের কাছে গেলেই কৃষকদের উপর নেমে আসে হামলা মামলাসহ নানা নির্যাতন। জমি রক্ষায় চেয়ারম্যানের হাতে পায়ে ধরেও শেষ রক্ষা হয়নি। তাই প্রতি বছর দু'ফসলি জমির শস্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকরা। তবে দুই বিঘা জমি ভাড়া আর বাকি সবই নিজস্ব এবং ক্রয়কৃত জমিতেই বাগান বাড়ির নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নরসিংদী সদর উপজেলার মেহেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মেহেরপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান। 

এর আগে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমি দখলের অভিযোগে চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন দেলোয়ার হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী। চেয়ারম্যানের নানা অনিয়ম তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুনীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী ও খোদ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত ৪ সদস্য।

জানা যায়, এক সময় ইসলামী শাষনতন্ত্র আন্দোলনের তুখোড় নেতা ছিলেন বর্তমান মেহেরপাড়া আওয়ামী লীগের ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান। স্রোতের ধারায় গাঁ ভাসিয়ে সে তৎকালীন সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জাকারিয়ার হাত ধরে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে নরসিংদী সদর উপজেলার মেহেরপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়। আওয়ামী লীগের গণজোয়ারে সময় ২০১৬ সালে মাহাবুবুল হাসান স্থানীয় এমপি আনোয়ারুল আশ্রাফ খান দীলিপের আর্শীবাদে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। চেয়ারম্যান নিজস্ব গেরিলা বাহিনী গঠন করে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন। অতি সম্প্রতি ক্ষমতার অপব্যবহার করে বগানবাড়ি করে পুনরায় আলোচনায় আসে মেহেরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুব হাসান। চৌয়া গ্রামের কৃষকদের কয়েক বিঘা ফসলী জমি দখল করে নেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই জমিতে তৈরি করা হচ্ছে বাংলো। প্রায় ৬ বিঘা জমির উপর নির্মিত বাগান বাড়ি তৈরি করতে একাধিক হতদরিদ্র কৃষকের জমি দখল করা হয়েছে। যারা জমি দিতে বাধা দিয়েছেন তাদের উপর চালানো হয় নির্যাতন। 

মেহেরপাড়ার চৌয়া গ্রামের আবুল হোসন বলেন, চেয়ারম্যানের অপকর্মের বিরুদ্ধে মুখ খুললেই রাতে পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে। জেলে পচে মরবো। পরে বউ বাচ্চা না খেয়ে মরবে। তাই মুখ বুঝে সহ্য করি। একই গ্রামের রহিমা বেগম বলেন, বাগান বাড়ি তৈরি করতে আমার তিন কানি জমি দখল করেন চেয়ারম্যান। যে পুকুরটি খনন করছে চেয়ারম্যান, সে জায়গাটি আমার। পারিবারিক বিষয় নিয়ে বিচারের নাম করে আমার স্বামী ও ছেলেকে অনেক মারধর করেন চেয়ারম্যান। পরে নগদ ৭০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করেন। কিন্তু এত টাকা দিবো কিভাবে? তখন চেয়ারম্যান আমার তিন খানি জায়গা তার কাছে বিক্রি করতে বলে। আমি বললাম এ জমি বিক্রি করবো না। তখন সে বলে, ভাড়া দিতে, তাতে ও রাজি না হলে জোর করে আমার জমি দখল করে পুকুর খনন করেন। 

ক্ষতিগ্রস্ত মো. জাহাদ আলী বলেন, ''চেয়ারম্যানের বাগান বাড়ির ভেতরে আমার সাড়ে ১৫ শতাংশ বসত ভিটা রয়েছে। চেয়ারম্যান আমাকে ডেকে বলেছে, আমার জমিটি তাকে লিখে দিতে। আমার বাড়ির জন্য তার বাগান বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। আমি তাকে জায়গাটি লিখে দেইনি বলে আমার বাড়ির চারদিকে দিকে বেড়া দিয়ে রেখেছে। এখন আমি বাড়ি নির্মাণের জন্য ইটা বালু কোন কিছুই আনতে পারছি না। রাস্তার মধ্যে ইটের ট্রাক আটকে দিচ্ছে চেয়ারম্যানের লোকজন। বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে লাইন দিচ্ছে না।'' 

অন্যদিকে, মুজিবুর রহমান নামে আরেক ভুক্তভোগী বলেন, ''আমার সাড়ে ২২ শতাংশ জমির মধ্যে ১৪ শতাংশ জমি দখল করে বাগান বাড়িতে পুকুর খনন করেছেন। আমাকে একবার মুখের কথা বলেননি তিনি।'' 

এদিকে, চেয়ারম্যানের দখলদারিত্বের হাত থেকে রক্ষা পাননি আসিয়া বেগমদের ৫ ভাই-বোনের বসত ভিটার জমিটিও। তিনি বলেন, ''আমাদের এ বসত-বাড়ি হারালে বস্তিতে গিয়ে থাকতে হবে। চেয়ারম্যানের বাড়িতে গিয়ে তার হাতে পায়ে ধরেছি। কিন্তু চেয়ারম্যানের মন গলেনি। আমাদের বাড়ি থাকলে নাকি তার বাগান বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হবে। এখন আমরা কি করবো।'' 

এদিকে, ফসলী জমির মাটি বিক্রি করা হচ্ছে ইটভাটায়। দলীয় প্রভাব বিস্তার করে স্কুলের জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে আওয়ামী লীগের কার্যালয়। শুধু গ্রামের কৃষকই নয়। চেয়ারম্যানের নির্যাতনের হাত থেকে বাদ পড়েননি মেহেরপাড়া ইউপি সদস্যরাও। তাই চেয়ারম্যানের অপকর্মের বিষয়য়ে মুখ খুললেন তারা।

৭ নং ওয়াডের ইউপি সদস্য দানিছুর রহমান দানা বলেন, চেয়ারম্যান যে বাগান বাড়িটি করছে সেখানে অল্প কিছু জায়গা ক্রয় করেছে, বাকিগুলো জোরপূর্বক দখল করেছে। চেয়ারম্যানের পেশীশক্তি বেশি। সবসময় সাধারণ জনগণকে হুমকির উপর রাখে। তিনি আরো বলেন, চেয়ারম্যান স্কুলের জায়গা দখল করে আওয়ামী লীগের কার্যালয় তৈরি করেছে। তার বিরুদ্ধে মুখ খোলা যায় না। আমরা এলাকায় শান্তি চাই।

এর আগে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমি দখলের অভিযোগ এনে চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়েরসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুনীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার বরাবর দেলোয়ার হোসেন নামে এক ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ১৯৮৪ সাল থেকে আমি আওয়ামী লীগ করি। কিন্তু এখন এলাকায় আওয়ামী লীগের পরিচয় দেয়া যায় না। চেয়ারম্যান আমার জমি দখল করে নিয়েছে। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনসহ সরকারের উচ্চপর্যায়ে বার বার অভিযোগ করেও কোন লাভ হয়নি।

অভিযোগ অস্বীকার করে মেহেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাবুবুল হাসান বলেন, আমার নিজস্ব এবং ক্রয়কৃত জমিতেই বাগান বাড়ির কাজ করছি। সেখানে দুই বিঘা জমি ভাড়া নিয়েছি। আমার প্রতিপক্ষরা ষড়যন্ত্র করে এসব অপপ্রচার করতে পারে। তারা কোন প্রকার প্রমাণ দেখাতে পারবে না। তিনি আরো বলেন, কাগজ যার, জমি তার। এটাই বাস্তবতা। আমি বিচারক। আমি যদি রক্ষক হয়ে ভক্ষকের কাজ করি তাহলে আল্লাহর কাছেও জবাবদিহি করতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা