ঝিনাইদহের ৬টি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে চলছে ব্যক্তি উদ্যোগে 'লকডাউন' কার্যক্রম। ফলে মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে পারছে না। করোনাভাইরাস বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কে গ্রামগঞ্জ ও শহরে প্রবেশের সড়কগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। খেটে খাওয়া মানুষের ঘরে খাদ্য নেই। এমনকি জরুরি চিকিৎসা সেবা নিতে পারছে না তারা।
অন্যদিকে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে যে ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে তা পর্যাপ্ত নয়। ১০ টাকা কেজি চাল দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলে ইউনিয়ন পর্যায়ে যারা আগে এই পদ্ধতির আওতায় ছিলেন শুধু তাদেরকে এই চাল দেওয়া হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা খাদ্য সামগ্রীর জন্য জেলা প্রশাসনের নাম্বারে ফোন দিলেও আশানুরুপ সাড়া মিলছে না বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক সরোজ কুমারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এরকম তো হওয়ার কথা নয়। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল