শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

জুলাই বিপ্লবের ভিত্তিতে আগামী বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়ার জন্যই জুলাই সনদ প্রণীত হয়েছে। জাতীয় জুলাই সনদ কোনো কাগুজে সনদ নয়। এ সনদকে সরকারি আদেশের মাধ্যমে প্রাথমিক আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এরপর আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদকে চূড়ান্ত আইনি ভিত্তি দিয়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। তা না হলে জাতীয় নির্বাচনে জটিলতা তৈরি হবে। এ ছাড়া জাতীয় নির্বাচনের দিনে গণভোট হলে তাতে ৫% ভোটও পড়বে না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। এ সাক্ষাৎকারে ১৯৯৬-এর নির্বাচনে বিএনপির পরাজয়ের কারণ, আগামী নির্বাচন, দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, দলের বাইরে প্রার্থী দেওয়া, আলাদা গণভোট চাওয়ার কারণসহ সমমনা দলগুলোর সঙ্গে নির্বাচনি সমঝোতার কৌশল, ভারতবিরোধিতার কারণ এবং জামায়াতের রাজনীতি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৫৪ বছরে এসে বর্তমানে বেশ স্বস্তিকর অবস্থায় রয়েছে জামায়াতে ইসলামী, যা অতীতে ছিল না। এর কারণ কী?

ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের : গত ৫৪ বছরে ভালো-খারাপ অবস্থার মধ্যেই ছিলাম। তবে খারাপ অবস্থায় থাকার কারণ হলো মূলত আদর্শগত। বাংলাদেশের রাজনীতি অনেক সময়ই ইসলামপন্থার বিরোধী ধারায় পরিচালিত হয়েছে। যারা এ দেশে ক্ষমতায় এসেছে বিশেষত আওয়ামী লীগ, তারা আদর্শিকভাবে আমাদের মতো ইসলামভিত্তিক রাজনীতি গ্রহণ করতে চায়নি। এর পেছনে ভারতের ভূমিকাও বড়। ভারত কখনোই ইসলামপন্থি কোনো শক্তিকে সমর্থন করে না। বরং তারা সব সময় চেষ্টা করে মুসলমানদের সংগঠিত রাজনীতিকে দুর্বল রাখতে। ভারতের চারপাশে নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার-এ দেশগুলোতেও তাদের প্রভাব আছে, কিন্তু বাংলাদেশের মতো নয়। আমাদের দেশে তারা একশ্রেণির সুবিধাভোগী রাজনীতিককে নিজেদের পক্ষে নিয়ে এসেছে। তাদের বলা যায় ভারতের দালাল। তারা খুব অল্প মূল্যে নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ইসলামপন্থি চিন্তাধারা শুরু থেকেই চাপে থেকেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবির জোট না করেও বিশাল বিজয় অর্জন করেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আপনাদের ভাবনা কী, আপনারা এককভাবে, নাকি জোটগত নির্বাচন করবেন?

ডা. তাহের : আমরা নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত। তবে এবার আমাদের কৌশল একটু আলাদা। আমরা আনুষ্ঠানিক জোটে যাচ্ছি না। তবে ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং’ বা পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে কাজ করব। আমরা এটাকে বলছি ‘ওয়ান বক্স ভোটিং পলিসি’। এ নীতির অর্থ হলো, যে আসনে ইসলামপন্থি বা আদর্শিকভাবে ঘনিষ্ঠ প্রার্থীর জেতার সম্ভাবনা বেশি, সেখানে সবাই একসঙ্গে কাজ করবে। কোথাও জামায়াত, কোথাও ইসলামী আন্দোলন, আবার কোথাও বা সমমনা অন্যান্য দল। অর্থাৎ যে আসনে যাদের জনসমর্থন বেশি সে আসনগুলোতে ওই দলের প্রার্থী দেওয়া হবে। সবাই মিলে ওই প্রার্থীকে বিজয়ী হওয়ার জন্য কাজ করবে। শুধু সমমনা দলগুলো নয়, আমরা যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলাম সেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। যারা এ সমঝোতায় আসতে চাইবে আমরা তাদের গ্রহণ করব। সে ক্ষেত্রে যদি ২০০ আসন ছেড়ে দিতে হয় তাতেও আমরা রাজি। আমাদের মূল লক্ষ্য ইসলামি মূল্যবোধ ও সুষ্ঠু রাজনীতির পক্ষে জনসমর্থন তৈরি করা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে আপনাদের প্রত্যাশা কী? কেমন করবেন বলে মনে হয়?

ডা. তাহের : এ দেশের মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে। আপনি যেখানে যান, রাস্তাঘাটে রিকশাচালক থেকে শুরু করে চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, অফিস-আদালত সর্বত্রই তারা বলছেন পরিবর্তন চান। পুরোনোর বদলে এবার নতুন দেখতে চাই। আমরাও আশাবাদী সব শ্রেণির মানুষ আমাদের ভোট দেবে। কারণ ৫ আগস্টের পর আমরা ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছি। কোথাও চাঁদাবাজি, দখলবাজি, লুটতরাজসহ অসামাজিক কার্যক্রমের সঙ্গে জামায়াতের লোকজন জড়িত হয়নি। এসব কারণে আমরা আরও বেশি আশাবাদী। সাধারণ মানুষ যদি ভোট দেয়, আর ভোট যদি সুষ্ঠু হয় তাহলে আমরা জয়ী হব ইনশাল্লাহ। জনগণের রায়ে আমরাই সরকার গঠন করতে পারব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট চাইছেন কেন?

ডা. তাহের : আমরা চাই জাতীয় নির্বাচনের আগে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার হোক। এজন্য আমরা নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠানের প্রস্তাব দিয়েছি। এটা শুধু রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়, এটা জনগণের অধিকার। দেশের মানুষকে জানতে হবে তারা বর্তমান ব্যবস্থার পরিবর্তন চায়, নাকি আগের মতোই সব চলতে দেবে। এ কারণেই আমরা বলেছি গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে করা যাবে না। কারণ একই দিনে দুটি ভোট হলে মানুষ সংসদ নির্বাচনে মনোযোগ দেবে, গণভোট গুরুত্ব হারাবে। সংসদ সদস্য হওয়ার লড়াইটা তখন বেশি আলোচিত হবে, গণভোটে ভোট পড়বে খুব কম। তাই আমরা চাই আগে গণভোট হোক, মানুষ মতামত দিক। সংস্কারের পক্ষে যদি জনগণ রায় দেয়, তাহলে সে অনুযায়ী আইন সংশোধন করে নির্বাচন আয়োজন করা হোক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একই দিনে হলে সমস্যা কোথায়?

ডা. তাহের : সমস্যা হলো মনোযোগের ভারসাম্য হারানো। ধরুন, একজন ভোটার কেন্দ্রে গেলেন, তিনি জানেন যে সংসদ নির্বাচনে তার এলাকার প্রার্থীই আসল বিষয়। গণভোটের ব্যালট হয়তো আলাদা থাকবে, কিন্তু তিনি সেটার গুরুত্ব ততটা বুঝবেন না। আমরা বলছি, যখন একই দিনে একাধিক ভোট হয়, তখন মানুষ ক্ষমতার ভোটকেই গুরুত্ব দেয়। গণভোট তখন দ্বিতীয় সারিতে চলে যায়। তা ছাড়া গণভোটের প্রচার ও ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার। মানুষকে বোঝাতে হবে সংস্কার মানে কী, কেন দরকার? এজন্য আলাদা সময় ও প্রক্রিয়া দরকার। এক দিনে সব মিলিয়ে দিলে সেটা অর্থহীন হয়ে যাবে। মানুষ নির্বাচনে ক্ষমতার ভোটের দিকে প্রাধান্য দেবে। কারণ সব দলই চাইবে তার প্রার্থীকে ভোট দিতে। সেখানে গণভোটের দিকে কেউ নজর দেবে না, এটাই বাস্তব। দিন শেষে দেখা যাবে গণভোট পড়েছে ৫%। তখন বিএনপি বলবে মানুষ গণভোট চায় না। এটা বাদ। তখন জুলাই সনদ আর আইনি ভিত্তি পাবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণভোট আগে হলে জামায়াত কি লাভবান হবে?

ডা. তাহের : আমরা বলেছি, গণভোটের বিষয়টি কোনো দলের নয়, এটা জাতির ভবিষ্যতের বিষয়। যদি সংস্কার হয়, তাহলে সবাই লাভবান হবে। তখন প্রধানমন্ত্রী বা ক্ষমতাসীন কেউই সীমাহীন ক্ষমতা নিয়ে থাকতে পারবে না। ক্ষমতায় ভারসাম্য আসবে, জবাবদিহি বাড়বে। কিন্তু বিএনপি বিষয়টিকে এখনো রাজনৈতিক কৌশলের দৃষ্টিতে দেখছে। আর গণভোটে জমায়াতের আলাদা লাভ নেই, লাভ হবে দেশের।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শোনা যাচ্ছে নির্বাচনে আপনারা দলের বাইরেও প্রার্থী দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। কতটা সত্য?

ডা. তাহের : দলের বাইরে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়টি আমাদের চিন্তায় রয়েছে। আমরা খোঁজ করছি। সৎ, যোগ্য, দেশকে এগিয়ে নেওয়ার ভূমিকায় যারা কাজ করবেন তেমন কাউকে পেলে আমরা তাদের মনোনয়ন দেব। তবে এরই মধ্যে আমাদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠে কাজ করছেন। সে ক্ষেত্রে অন্য ধর্মাবলম্বী বা যোগ্য ব্যক্তিকে পেলে আমরা প্রয়োজনে প্রার্থী পরিবর্তন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জামায়াতের মতো সুশৃঙ্খল একটি দলে কয়েকটি আসনে আপনাদের মনোনীত এমপি প্রার্থী ও মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে গ্রুপিং বা দ্বন্দ্ব দেখা যাচ্ছে। তাহলে কি অন্য দলগুলোর মতো আপনাদের মধ্যেও ক্ষমতার লোভ চলে আসছে?

ডা. তাহের : না, আমি তা মনে করি না। এসব আসলে নির্বাচন সামনে রেখে স্বাভাবিক প্রতিযোগিতা। এগুলো পার্টির মূল কাঠামোর কোনো বিভাজন নয়। বরং আত্মীয়স্বজন, পাড়াপড়শি বা স্থানীয় সমর্থকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা। আমাদের দল এসব বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে। যদি দেখা যায় কোনো প্রার্থী বা নেতা সরাসরি এসবে জড়িত, তাহলে ভবিষ্যতে তার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ থাকবে না। জামায়াতে ইসলামী নিয়মশৃঙ্খলার ব্যাপারে খুব কঠোর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ১৯৯৬ সালে জামায়াতকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে একত্রে আন্দোলন করতে দেখা গিয়েছিল। সেই ঐক্যের ফলে আওয়ামী লীগ উপকৃত হয়। কিন্তু তারা ক্ষমতায় এসে জামায়াতের নেতাদেরই ফাঁসি দিয়েছে। এটা কি জামায়াতের রাজনৈতিক ভুল ছিল?

ডা. তাহের : অনেকে বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্য করেছিলাম এটা পুরোপুরি সত্য নয়। আমরা আসলে বিএনপির বিরুদ্ধে তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুতে আন্দোলনে ছিলাম। আওয়ামী লীগও তখন একই আন্দোলনে ছিল। ফলে অনেকে সেটাকে ঐক্য হিসেবে দেখেছে। আর ওই সময় বিএনপি আমাদের সংসদে মাত্র ১৬টি আসন দিতে চেয়েছিল। আমরা সেটা মেনে নিইনি। ফলে আলাদাভাবে নির্বাচন করেছি। এতে বিএনপি ওই নির্বাচন হেরেছে। ওই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, ৫২টি আসনে বিএনপি ২ থেকে ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরেছে। যদি ওই সময় আমাদের বিএনপি সঙ্গে রাখত, তাহলে তারা নিশ্চিত জয় পেয়ে সরকার গঠন করতে পারত। তবে এজন্য দুই দলই দায়ী। কিন্তু বেশি দায়ী বিএনপি। আমার মতে বিএনপির একগুঁয়েমিও এখানে দায়ী। রাজনীতিতে অহংকার বা জিদ কখনোই ভালো ফল বয়ে আনে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম