শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, রবিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

গোপালগঞ্জ শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরে বিল বাঘিয়া। যতদূর চোখ যায় থইথই পানি। কোটালীপাড়ার কলাবাড়ী ইউনিয়নের রামনগর গ্রামটি বছরের বেশির ভাগ সময় থাকত পানির নিচে। একটি বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি খানিকটা দূরে। প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে এই গ্রামের বাসিন্দাদের ঘর থেকে বেরিয়ে পা রাখতে হতো নৌকায়। নৌকা এসে ভিড়ত রাজৈর-কোটালীপাড়া সড়কে। এখন বদলে গেছে রামনগর। মূল সড়কে উঠতে কাউকে আর নৌকায় ভর করতে হয় না। বিলের বুক চিরে বানানো হয়েছে সড়ক; যেখানে খুব সহজে তিন চাকার বাহন চলাচল করতে পারে।

শুধু রামনগর নয়, কলাবাড়ী ইউনিয়নের ২২টি গ্রামের গল্প ঠিক এমনই। বাড়িগুলো যেমন ছিল বিচ্ছিন্ন, গ্রামগুলোও ছিল আলাদা। গত বছরও এক গ্রামের মানুষকে অন্য গ্রামে যেতে নৌকায় উঠতে হতো। এখন সংযোগ ঘটেছে গ্রামের সঙ্গে গ্রামের। একের সঙ্গে অন্যের মেলবন্ধন হয়েছে। দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলেছে অন্তত ৩০ হাজার বাসিন্দার। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যও আর বাজারে তুলতে ভোগান্তি নেই।

গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা। বিল বাঘিয়ার পাশে দাঁড়িয়ে কথা হচ্ছিল কৃষক অনিমেষ হালদারের সঙ্গে। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়নের বিষয়ে বলতে গিয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই কৃষক বলেন, ‘এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে  যাইতে  রাস্তা হইবে, এইডা আমরা স্বপ্নেও ভাবি নাই। শেখের বেটি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে। আমাগো বাপ-দাদারা এসব উন্নয়ন দেখে যাইতে পারে নাই। আমরাও অনেক কষ্ট করছি। এহোন শান্তির দিন শুরু। এবার অন্তত শান্তিতে মরতে পারব।’

কোটালীপাড়ায় গ্রাম থেকে গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, অভাবনীয় উন্নয়নের চিত্র। আর এসব উন্নয়নের জন্য এলাকার মানুষ মনে-প্রাণে কৃতজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তরুণ থেকে বৃদ্ধ—সবাই একবাক্যে উচ্চারণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যার নাম। স্থানীয় লোকজনের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীকে সম্বোধন করেন ‘শেখের বেটি’, আবার কেউ বলেন ‘আমাগো হাসিনা’। কোটালীপাড়ার মানুষ শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কাউকে নির্বাচিত করেননি গোপালগঞ্জ-৩ আসনে। সুযোগ পেয়ে প্রতিদানও দিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর আলোকিত হতে শুরু করে কোটালীপাড়ার ভাগ্যরজনী। 

তবে কিছু ঘাটতির কথাও শোনা গেল এলাকাবাসীর কথায়। অনেকে তুলেছেন কর্মসংস্থানের প্রসঙ্গ। যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়নের বিপরীতে ব্যক্তিকেন্দ্রিক দারিদ্র্য অনেকটাই বিদ্যমান। শিক্ষার হার বৃদ্ধির বিপরীতে কর্মসংস্থানের অভাব অনুভব করে তারা। পাট চাষি ধন্য বৈরাগী অনেক কষ্টে শিক্ষিত করছেন ছেলে অপু বৈরাগীকে। মাদারীপুরের নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স পড়ছেন অপু। স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান না থাকায় বাবার সঙ্গে চাষাবাদে সহায়তা করেন তিনি।

ধন্য বৈরাগী বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ছেলেকে শিক্ষিত করছি। স্বপ্ন দেখি, ছেলে একদিন অনেক ভালো চাকরি করে আমাদের নাম আলোকিত করবে। কিন্তু এখানে তো চাকরির কোনো সুযোগ নেই। যেতে হবে ঢাকায়। এলাকায় কর্মক্ষেত্র থাকলে একসঙ্গে বাকি জীবন কাটাতে পারতাম।’ অপুর কণ্ঠেও একই সুর। তাঁর স্বপ্ন এলাকায় থেকেই একটি ভালো চাকরি। এ জন্য স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরির দাবি তাঁর মতো অনেক শিক্ষার্থীর।

এদিকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অপুদের স্বপ্ন পূরণের একটি ক্ষেত্র এরই মধ্যে প্রস্তুত। রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর মৌজায় একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ২০১৯ সালে মাঠ জরিপও সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত এলাকায় জমি বেচাকেনায়ও সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের কাজ থমকে যায় কভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই অর্থনৈতিক অঞ্চলই হতে পারে স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের স্বপ্ন পূরণের বড় ক্ষেত্র।

এলাকা ঘুরে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশনায় এরই মধ্যে অনেক স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে কোটালীপাড়ায়। এর মধ্যে বিশেষ দৃশ্যমান হলো অবকাঠামো নির্মাণ। দেখা গেছে চোখ-ধাঁধানো একেকটি ভবন। পরিকল্পিত পৌর মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে চারতলা বিশাল ভবনে রয়েছে নানা পণ্যের দোকানপাট। পাশেই আছে সাজানো-গোছানো কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের সমাহার। পাড়কোণা এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে বাস টার্মিনাল। ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রূপান্তর করা হয়েছে ১০০ শয্যায়। উপজেলা পরিষদ, থানা ও পৌরসভার জন্য নির্মিত হয়েছে সুবিশাল আধুনিক ভবন; আছে আধুনিক মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন।

স্বপ্নের ভুবনে ওরা : একসময় কিছুই ছিল না—না মাথা গোঁজার ঠাঁই, না খেলার মাঠ। সেখান থেকে স্বপ্নের ভুবনে ৩০টি পরিবার। তারা পেয়েছে নির্ভরতার ঠিকানা। শুধু বাসস্থানই নয়, আছে শিশুদের জন্য খেলার ব্যবস্থা। মনোবিকাশের জন্য আছে পাঠাগার। কোটালীপাড়ার দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পের ভেতরে ঘুরে মনে হলো, এ যেন একটুকরো শান্তির আশ্রম।

ষাটোর্ধ্ব আমিরুল বানুর কিছুই নেই। দুই ছেলে, নাতি-নাতনিসহ অথই সাগরে ভাসছিলেন বিধবা এই নারী। মহুয়ার কাছে এক আত্মীয়ের জমিতে ঝুপড়ি ঘরে দিন কাটাচ্ছিলেন। দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পে দুটি ঘর পেয়ে এখন অনেকটা চিন্তামুক্ত তিনি। দুই ছেলে ভ্যান চালিয়ে রোজগার করেন। নাতি-নাতনিদের নিয়ে এখন সুখের দিন আমিরুল বানুর।

ভূমিহীন এস্কেন্দার শেখ-নাজমা বেগম দম্পতিরও একই অবস্থা ছিল। সন্তান-সন্তুতি নিয়ে এখানে-ওখানে ঘুরে-ফিরে অতিকষ্টে কাটছিল জীবন। এখন তাঁদের ঠিকানা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২১ নম্বর ঘর। ভেতরে ঢুকে দেখা গেল, সামনে পাশাপাশি দুটি রুম। ভেতরে রান্নাঘরে একটি চৌকি পেতে সেটিকে থাকার ঘর বানিয়ে নিয়েছেন। পাশেই টিনের চালা দিয়ে রান্নাঘর বানিয়েছেন। মূল ঘরের সঙ্গে আছে লাগোয়া শৌচাগারও।

এস্কেন্দার বলেন, ‘খুবই ভালো আছি এখানে। যে জীবন পার করেছি, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। এই বৃদ্ধ বয়সে শেখ হাসিনা আমাদের থাকার ঘর দিয়েছেন, এটি অনেক বড় পাওয়া। এখন মরলেও শান্তি পাব যে সন্তানদের অন্তত রাস্তায় থাকতে হচ্ছে না।’

পাঠাগারে ঢুকে দেখা যায়, দুই পাশের বুকশেলফে থরে-থরে সাজানো নানা রকমের বই। একটি টেবিল ঘিরে চারপাশে অনেক চেয়ার। ছড়ার বই খুলে চোখ বুলাচ্ছিল সাকিবুল ইসলাম। দেবগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল গত বছর। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে স্কুলটাই চেনা হয়ে ওঠেনি সাকিবুলের। এখন এই পাঠাগারই তার কাছে ‘স্কুল’। খেলাধুলার পাশাপাশি বোন জান্নাতি খানমের সঙ্গে পাঠাগারে নিয়মিত ছড়া পড়ে এই খুদে পাঠক। জান্নাতি পড়ে একই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে।

দক্ষিণাঞ্চলের বৈষম্য রুখবে বাপার্ড : গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট সড়কের পাশে চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন ও সুবিশাল তিনটি ভবন। ঘাঘর নদীর তীরে এই ভবনগুলো গড়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বাপার্ড) উন্নয়নে। পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে প্রয়োজনীয় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সুবিধা নিশ্চিত করতে এ প্রকল্প হাতে নেয় শেখ হাসিনা সরকার। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, সরকারি ও বেসরকারি খাতে মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকার এই প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। প্রায় ৩৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি এখন শেষ দিকে। প্রকল্পের আওতায় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সুবিধা সমন্বিত অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন।

প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মো. মাহমুদুন্নবী বলেন, ‘পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের নানা সাফল্যের অংশ এটি। মূলত প্রায়োগিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্য অঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের আঞ্চলিক আর্থ-সামাজিক বৈষম্য নিরসন করবে। প্রকল্পটির আওতায় মূল কাজগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করে ১০ তলা প্রশাসনিক ভবন ও ১০ তলা হোস্টেল ভবন নির্মাণ, ছয়তলা অফিসার্স কোয়ার্টার ও ছয়তলা স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।’ 

সূত্র: কালের কণ্ঠ   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
সর্বশেষ খবর
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা