শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, রবিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

গোপালগঞ্জ শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরে বিল বাঘিয়া। যতদূর চোখ যায় থইথই পানি। কোটালীপাড়ার কলাবাড়ী ইউনিয়নের রামনগর গ্রামটি বছরের বেশির ভাগ সময় থাকত পানির নিচে। একটি বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি খানিকটা দূরে। প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে এই গ্রামের বাসিন্দাদের ঘর থেকে বেরিয়ে পা রাখতে হতো নৌকায়। নৌকা এসে ভিড়ত রাজৈর-কোটালীপাড়া সড়কে। এখন বদলে গেছে রামনগর। মূল সড়কে উঠতে কাউকে আর নৌকায় ভর করতে হয় না। বিলের বুক চিরে বানানো হয়েছে সড়ক; যেখানে খুব সহজে তিন চাকার বাহন চলাচল করতে পারে।

শুধু রামনগর নয়, কলাবাড়ী ইউনিয়নের ২২টি গ্রামের গল্প ঠিক এমনই। বাড়িগুলো যেমন ছিল বিচ্ছিন্ন, গ্রামগুলোও ছিল আলাদা। গত বছরও এক গ্রামের মানুষকে অন্য গ্রামে যেতে নৌকায় উঠতে হতো। এখন সংযোগ ঘটেছে গ্রামের সঙ্গে গ্রামের। একের সঙ্গে অন্যের মেলবন্ধন হয়েছে। দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলেছে অন্তত ৩০ হাজার বাসিন্দার। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যও আর বাজারে তুলতে ভোগান্তি নেই।

গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা। বিল বাঘিয়ার পাশে দাঁড়িয়ে কথা হচ্ছিল কৃষক অনিমেষ হালদারের সঙ্গে। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়নের বিষয়ে বলতে গিয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই কৃষক বলেন, ‘এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে  যাইতে  রাস্তা হইবে, এইডা আমরা স্বপ্নেও ভাবি নাই। শেখের বেটি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে। আমাগো বাপ-দাদারা এসব উন্নয়ন দেখে যাইতে পারে নাই। আমরাও অনেক কষ্ট করছি। এহোন শান্তির দিন শুরু। এবার অন্তত শান্তিতে মরতে পারব।’

কোটালীপাড়ায় গ্রাম থেকে গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, অভাবনীয় উন্নয়নের চিত্র। আর এসব উন্নয়নের জন্য এলাকার মানুষ মনে-প্রাণে কৃতজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তরুণ থেকে বৃদ্ধ—সবাই একবাক্যে উচ্চারণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যার নাম। স্থানীয় লোকজনের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীকে সম্বোধন করেন ‘শেখের বেটি’, আবার কেউ বলেন ‘আমাগো হাসিনা’। কোটালীপাড়ার মানুষ শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কাউকে নির্বাচিত করেননি গোপালগঞ্জ-৩ আসনে। সুযোগ পেয়ে প্রতিদানও দিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর আলোকিত হতে শুরু করে কোটালীপাড়ার ভাগ্যরজনী। 

তবে কিছু ঘাটতির কথাও শোনা গেল এলাকাবাসীর কথায়। অনেকে তুলেছেন কর্মসংস্থানের প্রসঙ্গ। যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়নের বিপরীতে ব্যক্তিকেন্দ্রিক দারিদ্র্য অনেকটাই বিদ্যমান। শিক্ষার হার বৃদ্ধির বিপরীতে কর্মসংস্থানের অভাব অনুভব করে তারা। পাট চাষি ধন্য বৈরাগী অনেক কষ্টে শিক্ষিত করছেন ছেলে অপু বৈরাগীকে। মাদারীপুরের নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স পড়ছেন অপু। স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান না থাকায় বাবার সঙ্গে চাষাবাদে সহায়তা করেন তিনি।

ধন্য বৈরাগী বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ছেলেকে শিক্ষিত করছি। স্বপ্ন দেখি, ছেলে একদিন অনেক ভালো চাকরি করে আমাদের নাম আলোকিত করবে। কিন্তু এখানে তো চাকরির কোনো সুযোগ নেই। যেতে হবে ঢাকায়। এলাকায় কর্মক্ষেত্র থাকলে একসঙ্গে বাকি জীবন কাটাতে পারতাম।’ অপুর কণ্ঠেও একই সুর। তাঁর স্বপ্ন এলাকায় থেকেই একটি ভালো চাকরি। এ জন্য স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরির দাবি তাঁর মতো অনেক শিক্ষার্থীর।

এদিকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অপুদের স্বপ্ন পূরণের একটি ক্ষেত্র এরই মধ্যে প্রস্তুত। রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর মৌজায় একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ২০১৯ সালে মাঠ জরিপও সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত এলাকায় জমি বেচাকেনায়ও সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের কাজ থমকে যায় কভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই অর্থনৈতিক অঞ্চলই হতে পারে স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের স্বপ্ন পূরণের বড় ক্ষেত্র।

এলাকা ঘুরে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশনায় এরই মধ্যে অনেক স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে কোটালীপাড়ায়। এর মধ্যে বিশেষ দৃশ্যমান হলো অবকাঠামো নির্মাণ। দেখা গেছে চোখ-ধাঁধানো একেকটি ভবন। পরিকল্পিত পৌর মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে চারতলা বিশাল ভবনে রয়েছে নানা পণ্যের দোকানপাট। পাশেই আছে সাজানো-গোছানো কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের সমাহার। পাড়কোণা এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে বাস টার্মিনাল। ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রূপান্তর করা হয়েছে ১০০ শয্যায়। উপজেলা পরিষদ, থানা ও পৌরসভার জন্য নির্মিত হয়েছে সুবিশাল আধুনিক ভবন; আছে আধুনিক মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন।

স্বপ্নের ভুবনে ওরা : একসময় কিছুই ছিল না—না মাথা গোঁজার ঠাঁই, না খেলার মাঠ। সেখান থেকে স্বপ্নের ভুবনে ৩০টি পরিবার। তারা পেয়েছে নির্ভরতার ঠিকানা। শুধু বাসস্থানই নয়, আছে শিশুদের জন্য খেলার ব্যবস্থা। মনোবিকাশের জন্য আছে পাঠাগার। কোটালীপাড়ার দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পের ভেতরে ঘুরে মনে হলো, এ যেন একটুকরো শান্তির আশ্রম।

ষাটোর্ধ্ব আমিরুল বানুর কিছুই নেই। দুই ছেলে, নাতি-নাতনিসহ অথই সাগরে ভাসছিলেন বিধবা এই নারী। মহুয়ার কাছে এক আত্মীয়ের জমিতে ঝুপড়ি ঘরে দিন কাটাচ্ছিলেন। দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পে দুটি ঘর পেয়ে এখন অনেকটা চিন্তামুক্ত তিনি। দুই ছেলে ভ্যান চালিয়ে রোজগার করেন। নাতি-নাতনিদের নিয়ে এখন সুখের দিন আমিরুল বানুর।

ভূমিহীন এস্কেন্দার শেখ-নাজমা বেগম দম্পতিরও একই অবস্থা ছিল। সন্তান-সন্তুতি নিয়ে এখানে-ওখানে ঘুরে-ফিরে অতিকষ্টে কাটছিল জীবন। এখন তাঁদের ঠিকানা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২১ নম্বর ঘর। ভেতরে ঢুকে দেখা গেল, সামনে পাশাপাশি দুটি রুম। ভেতরে রান্নাঘরে একটি চৌকি পেতে সেটিকে থাকার ঘর বানিয়ে নিয়েছেন। পাশেই টিনের চালা দিয়ে রান্নাঘর বানিয়েছেন। মূল ঘরের সঙ্গে আছে লাগোয়া শৌচাগারও।

এস্কেন্দার বলেন, ‘খুবই ভালো আছি এখানে। যে জীবন পার করেছি, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। এই বৃদ্ধ বয়সে শেখ হাসিনা আমাদের থাকার ঘর দিয়েছেন, এটি অনেক বড় পাওয়া। এখন মরলেও শান্তি পাব যে সন্তানদের অন্তত রাস্তায় থাকতে হচ্ছে না।’

পাঠাগারে ঢুকে দেখা যায়, দুই পাশের বুকশেলফে থরে-থরে সাজানো নানা রকমের বই। একটি টেবিল ঘিরে চারপাশে অনেক চেয়ার। ছড়ার বই খুলে চোখ বুলাচ্ছিল সাকিবুল ইসলাম। দেবগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল গত বছর। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে স্কুলটাই চেনা হয়ে ওঠেনি সাকিবুলের। এখন এই পাঠাগারই তার কাছে ‘স্কুল’। খেলাধুলার পাশাপাশি বোন জান্নাতি খানমের সঙ্গে পাঠাগারে নিয়মিত ছড়া পড়ে এই খুদে পাঠক। জান্নাতি পড়ে একই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে।

দক্ষিণাঞ্চলের বৈষম্য রুখবে বাপার্ড : গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট সড়কের পাশে চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন ও সুবিশাল তিনটি ভবন। ঘাঘর নদীর তীরে এই ভবনগুলো গড়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বাপার্ড) উন্নয়নে। পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে প্রয়োজনীয় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সুবিধা নিশ্চিত করতে এ প্রকল্প হাতে নেয় শেখ হাসিনা সরকার। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, সরকারি ও বেসরকারি খাতে মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকার এই প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। প্রায় ৩৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি এখন শেষ দিকে। প্রকল্পের আওতায় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সুবিধা সমন্বিত অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন।

প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মো. মাহমুদুন্নবী বলেন, ‘পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের নানা সাফল্যের অংশ এটি। মূলত প্রায়োগিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্য অঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের আঞ্চলিক আর্থ-সামাজিক বৈষম্য নিরসন করবে। প্রকল্পটির আওতায় মূল কাজগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করে ১০ তলা প্রশাসনিক ভবন ও ১০ তলা হোস্টেল ভবন নির্মাণ, ছয়তলা অফিসার্স কোয়ার্টার ও ছয়তলা স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।’ 

সূত্র: কালের কণ্ঠ   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

এই মাত্র | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা