শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০১, রবিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘শেখের বেটি আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে’

গোপালগঞ্জ শহর থেকে ৩৭ কিলোমিটার দূরে বিল বাঘিয়া। যতদূর চোখ যায় থইথই পানি। কোটালীপাড়ার কলাবাড়ী ইউনিয়নের রামনগর গ্রামটি বছরের বেশির ভাগ সময় থাকত পানির নিচে। একটি বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি খানিকটা দূরে। প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটাতে এই গ্রামের বাসিন্দাদের ঘর থেকে বেরিয়ে পা রাখতে হতো নৌকায়। নৌকা এসে ভিড়ত রাজৈর-কোটালীপাড়া সড়কে। এখন বদলে গেছে রামনগর। মূল সড়কে উঠতে কাউকে আর নৌকায় ভর করতে হয় না। বিলের বুক চিরে বানানো হয়েছে সড়ক; যেখানে খুব সহজে তিন চাকার বাহন চলাচল করতে পারে।

শুধু রামনগর নয়, কলাবাড়ী ইউনিয়নের ২২টি গ্রামের গল্প ঠিক এমনই। বাড়িগুলো যেমন ছিল বিচ্ছিন্ন, গ্রামগুলোও ছিল আলাদা। গত বছরও এক গ্রামের মানুষকে অন্য গ্রামে যেতে নৌকায় উঠতে হতো। এখন সংযোগ ঘটেছে গ্রামের সঙ্গে গ্রামের। একের সঙ্গে অন্যের মেলবন্ধন হয়েছে। দুর্ভোগ থেকে মুক্তি মিলেছে অন্তত ৩০ হাজার বাসিন্দার। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যও আর বাজারে তুলতে ভোগান্তি নেই।

গতকাল শনিবার বিকেল ৫টা। বিল বাঘিয়ার পাশে দাঁড়িয়ে কথা হচ্ছিল কৃষক অনিমেষ হালদারের সঙ্গে। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়নের বিষয়ে বলতে গিয়ে ভীষণ উচ্ছ্বসিত এই কৃষক বলেন, ‘এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে  যাইতে  রাস্তা হইবে, এইডা আমরা স্বপ্নেও ভাবি নাই। শেখের বেটি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) আমাগো ভাগ্য খুইলগা দিছে। আমাগো বাপ-দাদারা এসব উন্নয়ন দেখে যাইতে পারে নাই। আমরাও অনেক কষ্ট করছি। এহোন শান্তির দিন শুরু। এবার অন্তত শান্তিতে মরতে পারব।’

কোটালীপাড়ায় গ্রাম থেকে গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, অভাবনীয় উন্নয়নের চিত্র। আর এসব উন্নয়নের জন্য এলাকার মানুষ মনে-প্রাণে কৃতজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তরুণ থেকে বৃদ্ধ—সবাই একবাক্যে উচ্চারণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যার নাম। স্থানীয় লোকজনের কেউ কেউ প্রধানমন্ত্রীকে সম্বোধন করেন ‘শেখের বেটি’, আবার কেউ বলেন ‘আমাগো হাসিনা’। কোটালীপাড়ার মানুষ শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কাউকে নির্বাচিত করেননি গোপালগঞ্জ-৩ আসনে। সুযোগ পেয়ে প্রতিদানও দিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর আলোকিত হতে শুরু করে কোটালীপাড়ার ভাগ্যরজনী। 

তবে কিছু ঘাটতির কথাও শোনা গেল এলাকাবাসীর কথায়। অনেকে তুলেছেন কর্মসংস্থানের প্রসঙ্গ। যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়নের বিপরীতে ব্যক্তিকেন্দ্রিক দারিদ্র্য অনেকটাই বিদ্যমান। শিক্ষার হার বৃদ্ধির বিপরীতে কর্মসংস্থানের অভাব অনুভব করে তারা। পাট চাষি ধন্য বৈরাগী অনেক কষ্টে শিক্ষিত করছেন ছেলে অপু বৈরাগীকে। মাদারীপুরের নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স পড়ছেন অপু। স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থান না থাকায় বাবার সঙ্গে চাষাবাদে সহায়তা করেন তিনি।

ধন্য বৈরাগী বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে ছেলেকে শিক্ষিত করছি। স্বপ্ন দেখি, ছেলে একদিন অনেক ভালো চাকরি করে আমাদের নাম আলোকিত করবে। কিন্তু এখানে তো চাকরির কোনো সুযোগ নেই। যেতে হবে ঢাকায়। এলাকায় কর্মক্ষেত্র থাকলে একসঙ্গে বাকি জীবন কাটাতে পারতাম।’ অপুর কণ্ঠেও একই সুর। তাঁর স্বপ্ন এলাকায় থেকেই একটি ভালো চাকরি। এ জন্য স্থানীয়ভাবে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরির দাবি তাঁর মতো অনেক শিক্ষার্থীর।

এদিকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অপুদের স্বপ্ন পূরণের একটি ক্ষেত্র এরই মধ্যে প্রস্তুত। রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের গোবিন্দপুর মৌজায় একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ২০১৯ সালে মাঠ জরিপও সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত এলাকায় জমি বেচাকেনায়ও সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ের কাজ থমকে যায় কভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই অর্থনৈতিক অঞ্চলই হতে পারে স্থানীয় শিক্ষিত ছেলে-মেয়েদের স্বপ্ন পূরণের বড় ক্ষেত্র।

এলাকা ঘুরে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশনায় এরই মধ্যে অনেক স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়েছে কোটালীপাড়ায়। এর মধ্যে বিশেষ দৃশ্যমান হলো অবকাঠামো নির্মাণ। দেখা গেছে চোখ-ধাঁধানো একেকটি ভবন। পরিকল্পিত পৌর মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে চারতলা বিশাল ভবনে রয়েছে নানা পণ্যের দোকানপাট। পাশেই আছে সাজানো-গোছানো কাঁচাবাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের সমাহার। পাড়কোণা এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে বাস টার্মিনাল। ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রূপান্তর করা হয়েছে ১০০ শয্যায়। উপজেলা পরিষদ, থানা ও পৌরসভার জন্য নির্মিত হয়েছে সুবিশাল আধুনিক ভবন; আছে আধুনিক মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন।

স্বপ্নের ভুবনে ওরা : একসময় কিছুই ছিল না—না মাথা গোঁজার ঠাঁই, না খেলার মাঠ। সেখান থেকে স্বপ্নের ভুবনে ৩০টি পরিবার। তারা পেয়েছে নির্ভরতার ঠিকানা। শুধু বাসস্থানই নয়, আছে শিশুদের জন্য খেলার ব্যবস্থা। মনোবিকাশের জন্য আছে পাঠাগার। কোটালীপাড়ার দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পের ভেতরে ঘুরে মনে হলো, এ যেন একটুকরো শান্তির আশ্রম।

ষাটোর্ধ্ব আমিরুল বানুর কিছুই নেই। দুই ছেলে, নাতি-নাতনিসহ অথই সাগরে ভাসছিলেন বিধবা এই নারী। মহুয়ার কাছে এক আত্মীয়ের জমিতে ঝুপড়ি ঘরে দিন কাটাচ্ছিলেন। দেবগ্রাম আশ্রয়ণ প্রকল্পে দুটি ঘর পেয়ে এখন অনেকটা চিন্তামুক্ত তিনি। দুই ছেলে ভ্যান চালিয়ে রোজগার করেন। নাতি-নাতনিদের নিয়ে এখন সুখের দিন আমিরুল বানুর।

ভূমিহীন এস্কেন্দার শেখ-নাজমা বেগম দম্পতিরও একই অবস্থা ছিল। সন্তান-সন্তুতি নিয়ে এখানে-ওখানে ঘুরে-ফিরে অতিকষ্টে কাটছিল জীবন। এখন তাঁদের ঠিকানা আশ্রয়ণ প্রকল্পের ২১ নম্বর ঘর। ভেতরে ঢুকে দেখা গেল, সামনে পাশাপাশি দুটি রুম। ভেতরে রান্নাঘরে একটি চৌকি পেতে সেটিকে থাকার ঘর বানিয়ে নিয়েছেন। পাশেই টিনের চালা দিয়ে রান্নাঘর বানিয়েছেন। মূল ঘরের সঙ্গে আছে লাগোয়া শৌচাগারও।

এস্কেন্দার বলেন, ‘খুবই ভালো আছি এখানে। যে জীবন পার করেছি, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। এই বৃদ্ধ বয়সে শেখ হাসিনা আমাদের থাকার ঘর দিয়েছেন, এটি অনেক বড় পাওয়া। এখন মরলেও শান্তি পাব যে সন্তানদের অন্তত রাস্তায় থাকতে হচ্ছে না।’

পাঠাগারে ঢুকে দেখা যায়, দুই পাশের বুকশেলফে থরে-থরে সাজানো নানা রকমের বই। একটি টেবিল ঘিরে চারপাশে অনেক চেয়ার। ছড়ার বই খুলে চোখ বুলাচ্ছিল সাকিবুল ইসলাম। দেবগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল গত বছর। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে স্কুলটাই চেনা হয়ে ওঠেনি সাকিবুলের। এখন এই পাঠাগারই তার কাছে ‘স্কুল’। খেলাধুলার পাশাপাশি বোন জান্নাতি খানমের সঙ্গে পাঠাগারে নিয়মিত ছড়া পড়ে এই খুদে পাঠক। জান্নাতি পড়ে একই বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে।

দক্ষিণাঞ্চলের বৈষম্য রুখবে বাপার্ড : গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট সড়কের পাশে চোখে পড়ে দৃষ্টিনন্দন ও সুবিশাল তিনটি ভবন। ঘাঘর নদীর তীরে এই ভবনগুলো গড়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বাপার্ড) উন্নয়নে। পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে প্রয়োজনীয় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সুবিধা নিশ্চিত করতে এ প্রকল্প হাতে নেয় শেখ হাসিনা সরকার। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, সরকারি ও বেসরকারি খাতে মানবসম্পদের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকার এই প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। প্রায় ৩৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ের প্রকল্পটি এখন শেষ দিকে। প্রকল্পের আওতায় আধুনিক প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সুবিধা সমন্বিত অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন।

প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মো. মাহমুদুন্নবী বলেন, ‘পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের নানা সাফল্যের অংশ এটি। মূলত প্রায়োগিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অন্য অঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের আঞ্চলিক আর্থ-সামাজিক বৈষম্য নিরসন করবে। প্রকল্পটির আওতায় মূল কাজগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০ একর জমি অধিগ্রহণ করে ১০ তলা প্রশাসনিক ভবন ও ১০ তলা হোস্টেল ভবন নির্মাণ, ছয়তলা অফিসার্স কোয়ার্টার ও ছয়তলা স্টাফ কোয়ার্টার নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।’ 

সূত্র: কালের কণ্ঠ   

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা