ভোলা-ঢাকা রুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে নিখোঁজের চার দিন পর লক্ষ্মীপুর এলাকার মেঘনা নদী থেকে ছাত্রদল নেত্রী সুকন্যা আক্তার ইস্ফিতার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই সময় তার পরিচয় না পাওয়ায় লক্ষ্মীপুর থানার পুলিশ বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের সহায়তায় লাশটি দাফন করে। রবিবার বিকালে লাশ দাফনের পর ছবি দেখে ইস্ফিতার বাবা মো. মাসুদ রানা লাশ শনাক্ত করেন।
ভোলা থানার ওসি হাসনাইন পারভেজ জানান, ২০ জুন সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুরের নৌপুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। লাশের পরিচয় না পাওয়ায় রবিবার বেওয়ারিশ হিসেবে লাশটি দাফন করা হয়।
পুলিশ জানায়, নিখোঁজের চার দিন পর ২০ জুন জেলেরা নদীতে একটি লাশ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে লক্ষ্মীপুরের নৌপুলিশ লাশটি উদ্ধার করে থানায় হস্তান্তর করে।
এদিকে ইস্ফিতার মৃত্যু নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। ইস্ফিতার বাবা তার মেয়ের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে চান।
বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল