শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০২, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

কয়েক দশক ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরান সতর্কতার সাথে এমন একটা সীমারেখা অতিক্রম করাকে এড়িয়ে চলেছে যা সরাসরি সামরিক সংঘর্ষের দিকে এগিয়ে নিতে পারে।

আমেরিকা সম্ভবত মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বিপজ্জনক যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে এই আশঙ্কায়, একের পর এক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট এই ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের বিরুদ্ধে তাদের সামরিক শক্তি মোতায়েন করা থেকে বিরত ছিলেন।

এখন মার্কিন সর্বাধিনায়ক ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি একজন শান্তিবাদী প্রেসিডেন্ট হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি তেহরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক হামলা চালিয়ে সেই সীমারেখা অতিক্রম করেছেন।

এটা একজন প্রেসিডেন্টের দ্বিতীয় মেয়াদে নেয়া এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যিনি কিনা সমস্ত পুরানো নিয়ম-নীতি ভঙ্গ করার জন্য গর্ব করে থাকেন।

এটি একটি অভূতপূর্ব মুহূর্ত যা বিশ্বজুড়ে রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতির ভরকেন্দ্রগুলোতে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে।

ইরানের পরবর্তী পদক্ষেপ আরও তাৎপর্যপূর্ণ হতে পারে। দেশটির ৮৬ বছর বয়সী সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি, যিনি এখন একটি বাঙ্কারে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে, তিনি তার সবচেয়ে শক্তিশালী শত্রুর বিরুদ্ধে একটা দীর্ঘ খেলায় সতর্কতার সঙ্গে প্রায় চার দশক পার করেছেন।
এটা তিনি করেছেন তার সবচেয়ে শক্তিশালী সম্পদ-ইসলামী প্রজাতন্ত্রকে রক্ষা করার জন্য।
যদি তিনি খুব কম কিছু করেন, তাহলে সম্মান থাকবে না। আর যদি বেশি কিছু করে ফেলেন, তাহলে সবকিছু হারাতে পারেন।

চ্যাথাম হাউসের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা প্রোগ্রামের পরিচালক সানাম ভাকিল বলেছেন, ‘খামেনির পরবর্তী পদক্ষেপগুলো হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটা শুধু তার নিজের টিকে থাকার জন্যই নয় বরং ইতিহাসে তার নাম কীভাবে লেখা হবে সেটার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।’

ইরান-ইরাক যুদ্ধের ভয়াবহতা শেষে ইরানের প্রথম বিপ্লবী নেতার অনিচ্ছাসত্ত্বেও যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়ার তিক্ত সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তার হাতে ধরা বিষপাত্রটি যেন সেই বিষের চেয়েও তীব্র, যা ১৯৮৮ সালে খামেনি অনিচ্ছায় পান করেছিলেন।’

‘এটা ইরানের কাঙ্ক্ষিত যুদ্ধ নয়’

ইরাকের সাথে আট বছরের যুদ্ধে যে ক্ষতি হয়েছে, গত দশ দিনে, ইরানের চেইন অব কমান্ড এবং সামরিক সরঞ্জামের উপর ইসরায়েলের তীব্র হামলা তার চেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে, যেটা এখনও ইরানি সমাজে বড় প্রভাব রাখে।

ইসরায়েলি হামলার ফলে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষস্থানীয় অনেক কর্মকর্তা এবং শীর্ষস্থানীয় পারমাণবিক বিজ্ঞানীরা নিহত হয়েছেন। এই সংঘাতে আমেরিকার প্রবেশ এখন চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে।

১৯৭৯ সালের ইরানি বিপ্লবের পর প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) দৃঢ়ভাবে সতর্ক করে দিয়েছে যে, তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এমন প্রতিশোধ নেবে যার ফলে তাদের ‘স্থায়ী অনুশোচনা’ হবে। কিন্তু বিপর্যয়কর ভুল এড়াতে তীব্র বাকযুদ্ধের আড়ালেও লুকিয়ে আছে জরুরি হিসাব-নিকাশ।

মিডল ইস্ট কাউন্সিল অন গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের হামিদরেজা আজিজ বলেন, ‘এটি এমন কোনো যুদ্ধ নয় যেটা ইরান চায়। তবে আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি, শাসকগোষ্ঠীর সমর্থকরা এমন যুক্তি তুলে ধরছেন যে-যুক্তরাষ্ট্র আসলে কতটা ক্ষতি করেছে তা বড় কথা নয়, বরং ইরানের শক্তিশালী রাষ্ট্র ও আঞ্চলিক ক্ষমতার যে ভাবমূর্তি ছিল, তা এতটাই নড়বড়ে হয়ে গেছে যে, এর জবাব দেওয়া এখন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।’

তবে প্রতিটি প্রতিক্রিয়াই ঝুঁকিপূর্ণ। মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় ২০টি মার্কিন ঘাঁটির যেকোনো একটিতে অথবা চল্লিশ হাজারেরও বেশি আমেরিকান সেনার যে কারো উপর সরাসরি হামলা সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় ধরনের প্রতিশোধের সূত্রপাত ঘটাবে।

বিশ্বব্যাপী তেল পরিবহনের এক-পঞ্চমাংশের কৌশলগত জলপথ হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিলে সেটাও হিতে-বিপরীত হতে পারে। কারণ সেটা এই অঞ্চলে আরব মিত্রদের পাশাপাশি ইরানি তেলের প্রধান গ্রাহক চীনকেও বিচলিত করে তুলতে পারে।

এই প্রধান ‘কৌশলগত স্থান’ রক্ষা করতে এবং উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ধাক্কা এড়াতে পশ্চিমা নৌ শক্তিগুলিকেও টেনে নিয়ে আসা হতে পারে।

সেই সাথে এই অঞ্চল জুড়ে ইরানের যেসব প্রক্সি ও অংশীদারদের নেটওয়ার্ক আছে, ইরান যেটাকে ‘ফরোয়ার্ড ডিফেন্স’ হিসেবে বিবেচনা করেছিল, তার সবই গত বিশ মাসের যুদ্ধে ইসরায়েলি আক্রমণ এবং হত্যাকাণ্ডের ফলে দুর্বল বা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

আমেরিকার ক্রোধ না বাড়িয়ে ইরানের পাল্টা আক্রমণ চালানোর জন্য কোনো গ্রহণযোগ্য বিকল্প আছে কিনা তা স্পষ্ট নয়, যা উভয় পক্ষকে বিপদের দ্বারপ্রান্ত থেকে সরে আসার সুযোগ করে দেবে।
এই জটিল সম্পর্ক অন্তত একবার পরীক্ষা হয়েছিল।

পাঁচ বছর আগে, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বাগদাদে ড্রোন হামলার মাধ্যমে আইআরজিসি কমান্ডার কাসেম সোলাইমানিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তখন অনেকেই আশঙ্কা করেছিলেন যে এটি একটি ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে।

কিন্তু ইরান ইরাকি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে মার্কিন ঘাঁটির কিছু অংশে তাদের পাল্টা আক্রমণের কথা জানিয়েছিল, যেটা মার্কিন কর্মীদের হত্যা বা উল্লেখযোগ্য ক্ষতি এড়ানো যায়। কিন্তু এই মুহূর্তটি তার চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

‘ইরান নয়, আমেরিকা কূটনীতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে’

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, যিনি বারবার ‘বোমা হামলার’ চেয়ে ‘ইরানের সাথে একটি চুক্ত ‘ করাকে অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন, তিনি এখন দৃঢ়ভাবে ইসরায়েলের পক্ষে বলে মনে হচ্ছে।

তিনি ইরানকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের দাঙ্গাবাজ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যে পারমাণবিক বোমা তৈরিতে আগ্রহী-যেটা এর আগের কোনো মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়নি।

গোয়েন্দা দলগুলো এখন পেন্টাগনের ভাষ্য অনুযায়ী ‘মার্কিন ইতিহাসের বৃহত্তম বি-২ অপারেশনাল স্ট্রাইক’-এর ফলাফল বিশদভাবে বিশ্লেষণ করছে। এটি ইরানের প্রধান পারমাণবিক স্থাপনা নাতাঞ্জ, ইসফাহান এবং ফোর্দোতে ‘অত্যন্ত মারাত্মক ক্ষতি এবং ধ্বংস’ ঘটিয়েছে।

পাহাড়ের গভীরে বানানো ফোর্দো স্থাপনায় কেবলমাত্র ‘বাঙ্কার বিধ্বংসী’ বোমাই প্রবেশ করতে পারতো।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখন ইরানকে ‘শান্তিতে আসার’ আহ্বান জানাচ্ছেন। কিন্তু ইরান এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক সমাধানকেও আত্মসমর্পণ হিসেবে দেখছে।

শুক্রবার জেনেভায়, যেখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি তার ইউরোপীয় নেতাদের সাথে যে বৈঠক করেছিলেন, সেখানে তাকে একটি কঠোর বার্তা দেয়া হয়েছিলো যে, ওয়াশিংটন আশা করে তেহরান তার পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ শূন্যে নামিয়ে আনবে।

এটি এমন একটি দাবি যা ইরান প্রত্যাখ্যান করে, কারণ এটি বেসামরিক পারমাণবিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার সার্বভৌম অধিকারের লঙ্ঘন।

দেশটি এখন ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের নেতৃত্বে পরিচালিত পাঁচ ধাপের পরোক্ষ আলোচনাসহ সকল কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকেই দেখে একটা বিশাল প্রতারণা হিসেবে।

মাসকটে ষষ্ঠ দফা আলোচনার দুই দিন আগে ইসরায়েল তার সামরিক অভিযান শুরু করে।

কূটনৈতিক সমাধানের সুযোগ দিতে আরও দুই সপ্তাহ সময় দিতে চান-প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এমন কথা বলার দুই দিন পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধে প্রবেশ করে। এখন ইরান বলছে যে ইসরায়েল ও আমেরিকার বোমা যতদিন চলবে, তখন তারা আলোচনার টেবিলে ফিরে আসবে না।

আরাঘচি ইস্তাম্বুলে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘ইরান নয়, বরং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কূটনীতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।’ 

এই সময়, তিনি ৫৭ সদস্যের অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কনফারেন্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সাথে দেখা করেন যারা ‘ইসরায়েলের আগ্রাসনের’ নিন্দা করেন এবং ‘এই বিপজ্জনক উত্তেজনা বৃদ্ধির বিষয়ে তাদের গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেন।

ইরান আরও জোর দিয়ে বলতে চেষ্টা করেছে যে, তার ভূখণ্ডে আক্রমণ যেটা একইসঙ্গে জাতিসংঘ সনদ এবং আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার সতর্কবার্তা যে ‘প্রেক্ষাপট বা পরিস্থিতি যেটাই হোক’ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে কখনও আক্রমণ করা উচিত নয়, তার লঙ্ঘন।

ইউরোপীয় নেতারা জরুরি ভিত্তিতে উত্তেজনা হ্রাস এবং ক্ষেপণাস্ত্রের পরিবর্তে মধ্যস্থতার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের উপায় বের করার আহ্বান জানাচ্ছেন।

কিন্তু তারা এটাও জোর দিয়ে বলছেন যে ইরানকে পারমাণবিক বোমা অর্জনের অনুমতি দেওয়া যাবে না। তারা তেহরানের ৬০ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণকে একটি অশুভ ইঙ্গিতের প্রকাশ বলে মনে করে। কারণ এটা অস্ত্র বানানোর মতো ৯০ শতাংশ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের খুব কাছাকাছি।

‘ইরান সম্ভবত তার স্থাপনাগুলোর ক্ষতিকে ছোট করে দেখবে এবং জোর দিয়ে বলবে যে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি এই অভূতপূর্ব আক্রমণ থেকে বেঁচে গেছে,’ যুক্তি দেন ইউরোপীয় কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা প্রোগ্রামের উপ-পরিচালক এলি গেরানমায়ে।

‘এটা সম্ভব যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্ষতির পরিমাণকে বাড়িয়ে বলছে যেন ট্রাম্প আরও আক্রমণের মধ্যে জড়িয়ে না পড়ে সামরিক বিজয় দাবি করতে পারেন।’

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে এমন একদিকে টানছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু, যার শক্তিশালী বাহিনী ইরানের ওপর আরও আঘাত হানতে থাকবে, ফলে ইরানের পাল্টা হামলার ঝুঁকিও বাড়বে।’

অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরেও ট্রাম্প চাপের মুখে পড়েছেন-কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই পদক্ষেপ নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আইনপ্রণেতারা, আর তার সমর্থকদের একাংশ মনে করছেন, দীর্ঘ যুদ্ধ থেকে আমেরিকাকে দূরে রাখার যে প্রতিশ্রুতি তিনি দিয়েছিলেন, তা তিনি ভঙ্গ করেছেন।

এই মুহূর্তটি ইরানের কট্টরপন্থী নীতিনির্ধারকদের সামনে একটি কঠিন প্রশ্ন তুলে ধরেছে-কীভাবে নিজেদের লক্ষ্যবস্তু হওয়া থেকে এড়িয়ে আবারও প্রতিরোধের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনা যায়।

‘এটাই সবচেয়ে পরিহাস,’ সতর্ক করেন মিস গেরানমায়েহ। তিনি বলেন, ‘যদিও ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক হুমকি দূর করার চেষ্টা করেছেন, তিনি এখন ইরানের পারমাণবিক শক্তিতে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
৯/১১ সন্ত্রাসী হামলার ২৪ বছর পর আরো ৩ ভিকটিম শনাক্ত
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল শিশুর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন
স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ভালো রাখতে যা করবেন

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন
পেয়ারা পাতায় লুকিয়ে আছে অনেক ঔষধি গুনাগুন

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
জয় দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো
এক ম‍্যাচ নিষিদ্ধ ফ্লিক, সঙ্গে জরিমানা ২০ হাজার ইউরো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’
নিজেকে খুঁজে ফেরার গল্পে ‘ঘোমটা’

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্লাবের ৪৩বছর পূর্তিতে খেলোয়াড়দের মিলনমেলা
ক্লাবের ৪৩বছর পূর্তিতে খেলোয়াড়দের মিলনমেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ ডলার নিয়ে নিউইয়র্ক এসে অস্কার জয়
৩০০ ডলার নিয়ে নিউইয়র্ক এসে অস্কার জয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা বাড়ছে
সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৭২ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড
সেঞ্চুরির উৎসবে রানপাহাড়ে নিউজিল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযানে ৩৩ জঙ্গি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু
গ্রিসে সাগরে ঝড়ো হাওয়ায় দুই পর্যটকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’
‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন