শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

ফরেক্স ট্রেডিংয়ের নামে যেভাবে টাকা পাচার

আলী আজম
অনলাইন ভার্সন
ফরেক্স ট্রেডিংয়ের নামে যেভাবে টাকা পাচার

অনলাইনে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে ফরেক্স ট্রেডিং সাইটে মানুষের বিনিয়োগের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করছিল একটি চক্র। দীর্ঘদিন ধরে লাভের আশায় বিনিয়োগ করে অনেক মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছেন। লাভ তো দূরের কথা, অনেকে তাদের বিনিয়োগের টাকাও তুলতে পারেননি।

অথচ অননুমোদিত এসব সাইটে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই নীরবে বছরের পর বছর ধরে একটি বিদেশি চক্র বাংলাদেশে তাদের কিছু তথাকথিত প্রতিনিধি নিয়োগ করে দিব্যি কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। তবে শেষ পর্যন্ত রেহাই মেলেনি।

ওই চক্রের চার সদস্যকে পাবনার ঈশ্বরদী এবং ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তারা হলেন- মো. আবিদ রহমান শুভ, মো. ফয়সাল আহম্মেদ সরকার, কামরুন নাহার ও তাইফুর রহমান তন্ময়। তাদের কাছ থেকে ২৬টি চেকবই, ১৩টি এটিএম কার্ড, ৪টি ল্যাপটপ, ৪টি ডেক্সটপ, ১০টি মোবাইল ফোন, ১২টি সিমকার্ড, নগদ ১ লাখ ৫২ হাজার টাকা, ২টি পাওয়ার ব্যাংক ও ১টি নোটপ্যাড জব্দ করা হয়। রমনা মডেল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

ডিবি জানায়, ফরেক্স ট্রেডিং সাইটগুলো হলো অনেকটা শেয়ারবাজারে শেয়ার কেনাবেচার মতো। এটি অনলাইনে শেয়ার কেনাবেচার একটি প্ল্যাটফরম। এটাতে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেই। এটি একটি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এবং অবৈধ ই-ট্রানজেকশন করার মাধ্যম, যেখানে গ্রাহকরা সহজেই প্রতারিত হয়। এই ফরেক্স সাইটগুলো দেশের বাইরে থেকে পরিচালিত হয়, যেখানে বাংলাদেশের কোনো সংস্থারই নিয়ন্ত্রণ নেই। সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ বিদেশি কর্তৃপক্ষের হাতে। তাদের সাইটগুলো বাংলাদেশে পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সেকশনে তারা বাংলাদেশি কিছু লোক নিয়োগ করে। যার মধ্যে কল সেকশন, লোকাল ডিপোজিটর, ট্রেডারের তথ্য যাচাই এবং অ্যাডমিন শাখা উল্লেখযোগ্য।

চক্রের সদস্যরা ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপসহ অন্যান্য সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে লোকজনকে ফরেক্স ট্রেডিং সাইটে ট্রেড করার জন্য আকৃষ্ট করে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খোলার নামে তারা গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে। আগ্রহী ব্যক্তি তাদের সাইটে ট্রেড করার জন্য নিজের এনআইডি, পাসপোর্টসহ অন্যান্য তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করার পর সাইটের বাংলাদেশে কর্মরত প্রতিনিধিরা কল করে সাইটে কীভাবে বিনিয়োগ করবেন সে-সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রদান করেন এবং লোকাল ডিপোজিটরের নম্বর সরবরাহ করেন।

লোকাল ডিপোজিটর বাংলাদেশি টাকার বিনিময়ে ট্রেড করতে আগ্রহী ব্যক্তিদের কাছে সাইট কর্তৃক প্রদত্ত ই-কারেন্সি সরবরাহ করে কিংবা বিভিন্ন উপায়ে ডলার-ক্রিপ্টোকারেন্সি সংগ্রহ করে। পরে ফরেক্স ট্রেডিং সাইটগুলোতে ট্রেডিং করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের কাছে বেশি দামে বাংলাদেশি টাকায় তা বিক্রি করে। ডলার-ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রিতে অর্জিত বাংলাদেশি টাকা লেনদেনের কাজে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকে। সাধারণ মানুষ লাভের আশায় ফরেক্স সাইটগুলোতে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হন। তার বিনিয়োগ করা সব টাকা, ডলার, ই-কারেন্সি ব্রোকাররা লস দেখায়। বিনিয়োগ করা টাকা সুকৌশলে বিদেশে পাচার করে ব্রোকাররা, যা বিনিয়োগকারীরা বুঝতেও পারেন না।

ডিবির তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্রেফতার আবিদুর রহমান শুভ দুই বছর ধরে এক্সএম গ্লোবাল লিমিটেডের লোকাল ডিপোজিটর হিসেবে কাজ করছেন। বিভিন্ন ক্লায়েন্ট ও ডিপোজিটরদের যখন তাদের ওয়েবসাইটে ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ডলার বা ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রয়োজন হয়, তখন ফয়সাল আহম্মেদ সরকার ও নাজমুল হাসান রিপনের কাছ থেকে ডলার-ক্রিপ্টোকারেন্সি সংগ্রহ করে। পরে বেশি দামে ট্রেডারদের কাছে বাংলাদেশি টাকায় বিক্রি করে। লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে। বিক্রি করা ডলার-ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রাহকের এক্সএম গ্লোবাল লিমিটেড ব্রোকারের অ্যাকাউন্টে জমা করে, যা মূলত এক্সএমের নিজস্ব ই-কারেন্সি জমা হয়।

শুভ এক্সএম ব্রোকারের লোকাল ডিপোজিটর হিসেবে কাজ করায় লেনদেন সহজ হয় এবং বেশিসংখ্যক গ্রাহক না বুঝে বিনিয়োগ করে প্রতারিত হন। তিনি এক্সএম পার্টনার হিসেবে কাজ করেন। গ্রেফতার ফয়সাল আহম্মেদ সরকার ২০১৪ সালে মালেয়শিয়ায় অবস্থানকালে সাইপ্রাসের নাগরিক পেরিস তাকে ফরেক্স ট্রেডিং সাইটের অনুবাদক এবং সোশ্যাল মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আসার পর এক্সএম গ্লোবালের বাংলাদেশি অংশের পার্টনার হিসেবে তিনি নিয়োগ পান। ওই সাইটের বাংলাদেশ অংশের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার সাইপ্রাসের নাগরিক সার্জিও হারিসের নির্দেশে শুভকে লোকাল ডিপোজিটর হিসেবে কমিশনের ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

আসামি কামরুন নাহার ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অনলাইনে বিডি জবসের মাধ্যমে আবেদন করেন। পরে আইটি গ্রো ডিভিশন লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক ইনস্ট্রাফরেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনডি সানারজো সাইমাতুপেগ অনলাইনে ভাইভা নিয়ে কামরুন নাহারকে বাংলাদেশি অংশের ক্লায়েন্ট রিলেশন ম্যানেজার পদে নিয়োগ দেন। ইনস্ট্রাফরেক্স সাইটে তিনি তার মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেন।

জিজ্ঞাসাবাদে তিনি আরও জানান, ইনস্ট্রাফরেক্স সাইটটি প্রথমে আইটি গ্রো ডিভিশন লিমিটেড নামক একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২০১৩ সাল থেকে বাংলাদেশে তার কার্যক্রম পরিচালনা করে। তবে বর্তমানে তারা লন্ডা অনলাইন টেকনোলজিস ইনক নামে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

তাইফুর রহমান তন্ময় ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক এনডি সানারজো সাইমাতুপেগের মাধ্যমে ২০১৩ সালে নিয়োগ পেয়ে ইনস্ট্রাফরেক্স ট্রেডিং সাইটের বাংলাদেশ অংশের হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজার ও অ্যাডমিন হিসেবে কাজ করেন। পরে এই প্রতিষ্ঠানটি তাদের নাম পরিবর্তন করে কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্রতিষ্ঠানটির কোনো জনবল প্রয়োজন হলে তিনি নিয়োগ দেন।

রমনা থানার মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মামলার বাদী নিয়মিতভাবে অনলাইনে ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইবার অপরাধীদের অপরাধমূলক কর্মকান্ড নিয়ে নজরদারি করছিলেন। এ সময় তিনি দেখতে পান, কতিপয় সাইবার অপরাধী আকর্ষণীয় অফার দিয়ে বাংলাদেশে অননুমোদিত ফরেক্স ট্রেডিংয়ের নামে ইলেকট্রনিকস ডিভাইস ব্যবহার করছে।

তারা অনলাইনে ডলার, ইউএসডিটি, এডিএ, ইটিএইচ, বিটিসি, বিএনবি, ইটিসিসহ ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের নামে কৌশলে বিপুল পরিমাণ টাকা ও ডলার হাতিয়ে নিচ্ছে। ফরেক্স ট্রেডিংয়ের অনলাইন ব্রোকাররা বাংলাদেশি কিছু অপরাধীর সহায়তায় আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সাধারণ লোকজনকে আকৃষ্ট করে।

পরে বিনিয়োগের নামে অনলাইনে অননুমোদিত লেনদেনে উদ্বুদ্ধ করে সর্বস্ব লুটে নেয়। অনলাইনে শেয়ার বিক্রির জন্য ফরেক্স ট্রেডিং সাইট খুলে বিভিন্ন ডিজিটাল ব্যাংকিং মাধ্যমে সংগ্রহের জন্য বাংলাদেশে কিছু লোকাল এজেন্ট নিয়োগ করা হয়। এজেন্টরা বিকাশ, নগদ, রকেটসহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লোভনীয় বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে অনলাইনে ট্রেড করতে ইচ্ছুক সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রির নামে নগদ টাকা সংগ্রহ করে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে অবৈধ এ কার্যক্রমে জড়িত থাকার জন্য ২০ জন এজাহারনামীয় এবং ৮০-৯০ জন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।

ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের এডিসি আশরাফউল্লাহ বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে মানুষকে লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করে লস দেখাচ্ছিল। মূলত তারা বিনিয়োগের সব টাকা বিদেশে পাচার করেছিল। এ পর্যন্ত তাদের কোটি কোটি টাকা পাচারের তথ্য পাওয়া গেছে। তাই অনলাইনে ট্রেড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

কারণ, বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত কোনো ফরেক্স ট্রেডিং সাইট নেই। এসব সাইটে বিনিয়োগ করে কেউ এখন পর্যন্ত লাভবান হয়নি। হঠাৎ লাভের মুখ দেখলেও এর পরিণতি হয় শূন্য ব্যালেন্স। এ ছাড়া তারা যে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেয় এর সবটুকুই মানুষকে প্রতারিত করার উদ্দেশ্যে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
মার্কিন শুল্কযুদ্ধ, ১৪৫ শতাংশ ‘আমদানি চার্জ’ যোগ করল টেমু
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র বুধবার
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে