শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

সন্ত্রাসবাদের কারণ রাজনৈতিক উগ্রবাদ

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের কারণ রাজনৈতিক উগ্রবাদ

সম্প্রতি মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই আমেরিকান কর্মকর্তা নিশা দেশাই বাংলাদেশে একটি পরিচিত নাম। সাউথ ও সেন্ট্রাল এশিয়ার বিষয়াদি দেখভাল করার দায়িত্বে নিয়োজিত বিসওয়াল ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। গেল সোমবার তিনি ইউএস অ্যাম্বাসেডর মার্শা বার্নিকাট, কানাডিয়ান হাইকমিশনার এবং ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হর্ষবর্ধন শ্রিংলার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণব্যাপী একটা অভিন্ন কর্মকৌশল অবলম্বনের ব্যাপারে একমত হওয়ার প্রশ্নেও আলোচনা করেন।

আলোচনার বিষয়াদি প্রকাশ করা না হলেও আকার-ইঙ্গিত থেকে অনুমান করা যায় যে, বহুমুখী বাণিজ্যিক সম্পর্কে জড়িত বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের বন্ধুভাবাপন্ন সরকার সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার জন্য একটা ইনফর্মাল কোয়ালিশন গড়ে তোলার প্রয়াস চালাচ্ছে। কিন্তু আমরা ভয় পাচ্ছি গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাস মোকাবিলায় সংকল্পবদ্ধ না করে বাইরের শক্তির সাহায্য নিয়ে সন্ত্রাস মোকাবিলায় নামলে তা হিতে বিপরীত প্রমাণিত হতে পারে। কারণ, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে এর জনপ্রিয় ভিত্তি নেই এবং সে অবাধ নির্বাচনের মুখোমুখি হওয়ার সাহস হারিয়ে ফেলেছে। গুলশান এবং শোলাকিয়ার সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর বিসওয়ালের এ সফরকে অনেকেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করছে এবং আশা করছে গভীর সংকটের একটা সঠিক সমাধান যদি তার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হয়। তিনি সরকারের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে সভায় বসেছেন। তাদের সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করেছেন।

গুলশান আর্টিজান ক্যাফের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ২২ জনের কমপক্ষে ১৮ জন বিদেশি। এ ঘটনায় ‘বাংলাদেশের ভাবমূর্তি মলিন হয়েছে, আমাদের লজ্জায় মাথানত হয়েছে’, এটাই সব নয়। দেশি-বিদেশি সবার মনে নিরাপত্তাহীনতার বিরাট আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। হোটেল-রেস্টুরেন্টে বিদেশিরা আসছেন না। বড় বড় হোটেলে বিদেশিদের লাখ লাখ টাকার বুকিং বাতিল করা হয়েছে। বিদেশি অ্যাম্বাসির লোকজন অবরুদ্ধ জীবনযাপন করছেন। গার্মেন্টস সেক্টর সবচেয়ে বেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। বিদেশি ক্রেতারা নতুন করে কাজ দিতে ভরসা পাচ্ছেন না। জনশক্তি রপ্তানিনির্ভর অর্থনীতি রক্ষা পাবে না। আমাদের সরকার জেনেশুনে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আমাদের দেশের মেয়েদের পাঠাচ্ছে নির্যাতিত হওয়ার জন্য। তাদের মান-সম্ভ্রম বিক্রি করা হচ্ছে অর্থের জন্য। তাদের জন্যও দেশে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে না। উন্নয়ন হোক বা না হোক আমাদের বিদেশি আয় বৃদ্ধি দেখানো হচ্ছে।

বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হয় জনজীবনে নিরাপত্তা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে। জনজীবনে নিরাপত্তা নেই। কিন্তু দুর্নীতির নিরাপত্তার অভাব নেই। সন্ত্রাসী তত্পরতা রোধের নামে শুধু পুলিশের ওপর সব দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তারাও মনে করেন তারাই পুলিশি শক্তি দিয়ে সন্ত্রাস দমন করতে পারবেন।

সন্ত্রাসী খুন-খারাবির যতই পাগলামি মনে করা হোক তারাও এক ধরনের রাজনৈতিক বিশ্বাসে উদ্বুদ্ধ। সন্ত্রাসী রাজনীতি সৃষ্টি হয় রাজনৈতিক সন্ত্রাসের কারণে। অর্থাৎ ন্যায়ভিত্তিক সুশাসনের অবর্তমানে। রাজনৈতিক নৈরাজ্য সন্ত্রাসী রাজনীতির জন্মদাতা।

সন্ত্রাসীরা আমার মতে সাহসীও নয়, সুস্থ চিন্তারও নয়— তারা মূলত চরম হতাশাগ্রস্ত উগ্রপন্থি। আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ হতাশা ও নিরাপত্তাহীনতার কথা আমাদের ভেবে দেখতে হবে। যে কোনো অজুহাতে পুলিশ সন্ত্রাস দমনের নামে নির্বিচারে গ্রেফতার করছে। তরুণরা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে সংকটে আছে। পুলিশ সন্দেহ করলে যে কাউকে সন্ত্রাসী অভিযোগে গ্রেফতার করছে। সন্ত্রাসী অভিযোগে গ্রেফতার হলে সে যে সন্ত্রাসী তা প্রমাণের ব্যাপারে কোনো তাড়া নেই। কোর্ট তাকে জামিন দিলে সরকারের চেলা-চামুণ্ডারা বলবেন, কোর্ট সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দিচ্ছে। ফলে জামিনে মুক্ত না পাওয়াটাই হবে তার জন্য স্বাভাবিক। তরুণ বয়সের ছেলেরা বিনা বিচারে সন্ত্রাসী হিসেবে জেল খাটতে থাকবে। সাধারণভাবেই তরুণরা দুশ্চিন্তার মধ্যে আছে।

স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষের নামে অনৈক্যের রাজনীতিকে উৎসাহ দেওয়া শান্তি-শৃঙ্খলার জাতীয় ঐক্যের রাজনীতি নয়। সন্ত্রাসের কারণ সম্পর্কে আমাদের ব্যাখ্যা গ্রহণ না করা সরকারের ব্যাপার। কিন্তু সরকার যে সন্ত্রাস দমনে ব্যর্থ তা তো অস্বীকার করা যাবে না। দেশব্যাপী সন্ত্রাসের যে আতঙ্ক সে কথাও তো অস্বীকার করা যাবে না। পুলিশি ক্ষমতার প্রয়োগে কোনো ঘাটতি ছিল এমন তো নয়। 

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাস মোকাবিলায় যে ধরনের সাহায্য যুক্তরাষ্ট্র করছে নিশা দেশাই বিসওয়াল একই ধরনের সাহায্য করার প্রস্তাব দিচ্ছেন কিনা বাংলাদেশ সরকারকে তা জানা নেই। কিন্তু অভ্যন্তরীণ সুশাসন বা মানবাধিকারের প্রশ্নে কোনো বক্তব্য তিনি দেননি।

এটা বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে না যে, আমাদের দেশের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মূল কারণ রাজনীতি। সবাই স্বীকার করবেন যে, আমাদের জনগণ ধর্মীয় উগ্রবাদে বিশ্বাসী নয়। তারা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছে, যুদ্ধ করে জীবন দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সহযোগিতা দেওয়ার কথা ভারত, আমেরিকা, জাপান ও ইতালি বলেই যাচ্ছে।

আমাদের সন্ত্রাসী তত্পরতার সঠিক কারণ কী তা না জেনে ধর্মীয় সন্ত্রাসী দমনে সহযোগিতা কোনো কাজে আসবে না। সন্ত্রাসী তত্পরতা বেড়েই চলবে। তরুণদের জন্য যে অসহায় অবস্থা করা হয়েছে তা উপলব্ধি করতে হবে। আর্টিজান ক্যাফের সন্ত্রাসী আক্রমণ এটাই পরিষ্কার করেছে। ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও ক্ষুব্ধ। আমাদের সন্ত্রাসবাদ ধর্মীয় নয়।

আমাদের জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যে কোনো আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে আমরা স্বাগত জানাই, তবে তার ভিত্তি হতে হবে সঠিক। সে সহযোগিতা তো জনগণের গণতান্ত্রিক সুশাসনের আকাঙ্ক্ষাকে অবদমিত করবে না।

বাংলাদেশের সংকটের রাজনৈতিক দিক উপেক্ষা করে বিসওয়াল মার্কিন দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে বাংলাদেশকে সন্ত্রাস মোকাবিলায় যে ধরনের সহযোগিতা দিতে চাইছে (পত্রিকায় প্রকাশিত খবরাখবর অনুযায়ী) তাতে সন্ত্রাসের ইতি ঘটবে না।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া

এই মাত্র | শোবিজ

প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত
৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩
ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার
রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না
মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড
মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রংপুরে ঋতু বৈচিত্র্যে খেয়ালি প্রকৃতি
রংপুরে ঋতু বৈচিত্র্যে খেয়ালি প্রকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পর গাজায় কমপক্ষে ১৫০০ ভবন ধ্বংস করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পর গাজায় কমপক্ষে ১৫০০ ভবন ধ্বংস করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগে আক্রান্ত অস্কার; ভাবছেন অবসরের কথা
হৃদরোগে আক্রান্ত অস্কার; ভাবছেন অবসরের কথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূজপুর থানার এসআই অপসারণে আল্টিমেটাম
ভূজপুর থানার এসআই অপসারণে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাঁতার প্রশিক্ষণ
গাইবান্ধায় সাঁতার প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে যুব দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
লক্ষ্মীপুরে যুব দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে
দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্ডারওয়ার্ল্ডের দ্বন্দ্বে মামুনকে খুন, মূল পরিকল্পনাকারী রনি
আন্ডারওয়ার্ল্ডের দ্বন্দ্বে মামুনকে খুন, মূল পরিকল্পনাকারী রনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে বিরসা মুন্ডার জন্মদিন উদযাপিত
রাজশাহীতে বিরসা মুন্ডার জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন
গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন