শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

সন্ত্রাসবাদের কারণ রাজনৈতিক উগ্রবাদ

মইনুল হোসেন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের কারণ রাজনৈতিক উগ্রবাদ

সম্প্রতি মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই আমেরিকান কর্মকর্তা নিশা দেশাই বাংলাদেশে একটি পরিচিত নাম। সাউথ ও সেন্ট্রাল এশিয়ার বিষয়াদি দেখভাল করার দায়িত্বে নিয়োজিত বিসওয়াল ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। গেল সোমবার তিনি ইউএস অ্যাম্বাসেডর মার্শা বার্নিকাট, কানাডিয়ান হাইকমিশনার এবং ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরাপত্তার ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হর্ষবর্ধন শ্রিংলার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণব্যাপী একটা অভিন্ন কর্মকৌশল অবলম্বনের ব্যাপারে একমত হওয়ার প্রশ্নেও আলোচনা করেন।

আলোচনার বিষয়াদি প্রকাশ করা না হলেও আকার-ইঙ্গিত থেকে অনুমান করা যায় যে, বহুমুখী বাণিজ্যিক সম্পর্কে জড়িত বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের বন্ধুভাবাপন্ন সরকার সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার জন্য একটা ইনফর্মাল কোয়ালিশন গড়ে তোলার প্রয়াস চালাচ্ছে। কিন্তু আমরা ভয় পাচ্ছি গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাস মোকাবিলায় সংকল্পবদ্ধ না করে বাইরের শক্তির সাহায্য নিয়ে সন্ত্রাস মোকাবিলায় নামলে তা হিতে বিপরীত প্রমাণিত হতে পারে। কারণ, বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে এর জনপ্রিয় ভিত্তি নেই এবং সে অবাধ নির্বাচনের মুখোমুখি হওয়ার সাহস হারিয়ে ফেলেছে। গুলশান এবং শোলাকিয়ার সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পর বিসওয়ালের এ সফরকে অনেকেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করছে এবং আশা করছে গভীর সংকটের একটা সঠিক সমাধান যদি তার পক্ষে দেওয়া সম্ভব হয়। তিনি সরকারের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ও উপদেষ্টাদের সঙ্গে সভায় বসেছেন। তাদের সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করেছেন।

গুলশান আর্টিজান ক্যাফের সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ২২ জনের কমপক্ষে ১৮ জন বিদেশি। এ ঘটনায় ‘বাংলাদেশের ভাবমূর্তি মলিন হয়েছে, আমাদের লজ্জায় মাথানত হয়েছে’, এটাই সব নয়। দেশি-বিদেশি সবার মনে নিরাপত্তাহীনতার বিরাট আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। হোটেল-রেস্টুরেন্টে বিদেশিরা আসছেন না। বড় বড় হোটেলে বিদেশিদের লাখ লাখ টাকার বুকিং বাতিল করা হয়েছে। বিদেশি অ্যাম্বাসির লোকজন অবরুদ্ধ জীবনযাপন করছেন। গার্মেন্টস সেক্টর সবচেয়ে বেশি অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। বিদেশি ক্রেতারা নতুন করে কাজ দিতে ভরসা পাচ্ছেন না। জনশক্তি রপ্তানিনির্ভর অর্থনীতি রক্ষা পাবে না। আমাদের সরকার জেনেশুনে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আমাদের দেশের মেয়েদের পাঠাচ্ছে নির্যাতিত হওয়ার জন্য। তাদের মান-সম্ভ্রম বিক্রি করা হচ্ছে অর্থের জন্য। তাদের জন্যও দেশে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে না। উন্নয়ন হোক বা না হোক আমাদের বিদেশি আয় বৃদ্ধি দেখানো হচ্ছে।

বিদেশি পুঁজি বিনিয়োগের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে হয় জনজীবনে নিরাপত্তা ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে। জনজীবনে নিরাপত্তা নেই। কিন্তু দুর্নীতির নিরাপত্তার অভাব নেই। সন্ত্রাসী তত্পরতা রোধের নামে শুধু পুলিশের ওপর সব দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর কর্মকর্তারাও মনে করেন তারাই পুলিশি শক্তি দিয়ে সন্ত্রাস দমন করতে পারবেন।

সন্ত্রাসী খুন-খারাবির যতই পাগলামি মনে করা হোক তারাও এক ধরনের রাজনৈতিক বিশ্বাসে উদ্বুদ্ধ। সন্ত্রাসী রাজনীতি সৃষ্টি হয় রাজনৈতিক সন্ত্রাসের কারণে। অর্থাৎ ন্যায়ভিত্তিক সুশাসনের অবর্তমানে। রাজনৈতিক নৈরাজ্য সন্ত্রাসী রাজনীতির জন্মদাতা।

সন্ত্রাসীরা আমার মতে সাহসীও নয়, সুস্থ চিন্তারও নয়— তারা মূলত চরম হতাশাগ্রস্ত উগ্রপন্থি। আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ হতাশা ও নিরাপত্তাহীনতার কথা আমাদের ভেবে দেখতে হবে। যে কোনো অজুহাতে পুলিশ সন্ত্রাস দমনের নামে নির্বিচারে গ্রেফতার করছে। তরুণরা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে সংকটে আছে। পুলিশ সন্দেহ করলে যে কাউকে সন্ত্রাসী অভিযোগে গ্রেফতার করছে। সন্ত্রাসী অভিযোগে গ্রেফতার হলে সে যে সন্ত্রাসী তা প্রমাণের ব্যাপারে কোনো তাড়া নেই। কোর্ট তাকে জামিন দিলে সরকারের চেলা-চামুণ্ডারা বলবেন, কোর্ট সন্ত্রাসীদের ছেড়ে দিচ্ছে। ফলে জামিনে মুক্ত না পাওয়াটাই হবে তার জন্য স্বাভাবিক। তরুণ বয়সের ছেলেরা বিনা বিচারে সন্ত্রাসী হিসেবে জেল খাটতে থাকবে। সাধারণভাবেই তরুণরা দুশ্চিন্তার মধ্যে আছে।

স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষের নামে অনৈক্যের রাজনীতিকে উৎসাহ দেওয়া শান্তি-শৃঙ্খলার জাতীয় ঐক্যের রাজনীতি নয়। সন্ত্রাসের কারণ সম্পর্কে আমাদের ব্যাখ্যা গ্রহণ না করা সরকারের ব্যাপার। কিন্তু সরকার যে সন্ত্রাস দমনে ব্যর্থ তা তো অস্বীকার করা যাবে না। দেশব্যাপী সন্ত্রাসের যে আতঙ্ক সে কথাও তো অস্বীকার করা যাবে না। পুলিশি ক্ষমতার প্রয়োগে কোনো ঘাটতি ছিল এমন তো নয়। 

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাস মোকাবিলায় যে ধরনের সাহায্য যুক্তরাষ্ট্র করছে নিশা দেশাই বিসওয়াল একই ধরনের সাহায্য করার প্রস্তাব দিচ্ছেন কিনা বাংলাদেশ সরকারকে তা জানা নেই। কিন্তু অভ্যন্তরীণ সুশাসন বা মানবাধিকারের প্রশ্নে কোনো বক্তব্য তিনি দেননি।

এটা বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে না যে, আমাদের দেশের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মূল কারণ রাজনীতি। সবাই স্বীকার করবেন যে, আমাদের জনগণ ধর্মীয় উগ্রবাদে বিশ্বাসী নয়। তারা গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছে, যুদ্ধ করে জীবন দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সহযোগিতা দেওয়ার কথা ভারত, আমেরিকা, জাপান ও ইতালি বলেই যাচ্ছে।

আমাদের সন্ত্রাসী তত্পরতার সঠিক কারণ কী তা না জেনে ধর্মীয় সন্ত্রাসী দমনে সহযোগিতা কোনো কাজে আসবে না। সন্ত্রাসী তত্পরতা বেড়েই চলবে। তরুণদের জন্য যে অসহায় অবস্থা করা হয়েছে তা উপলব্ধি করতে হবে। আর্টিজান ক্যাফের সন্ত্রাসী আক্রমণ এটাই পরিষ্কার করেছে। ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও ক্ষুব্ধ। আমাদের সন্ত্রাসবাদ ধর্মীয় নয়।

আমাদের জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যে কোনো আন্তর্জাতিক সহযোগিতাকে আমরা স্বাগত জানাই, তবে তার ভিত্তি হতে হবে সঠিক। সে সহযোগিতা তো জনগণের গণতান্ত্রিক সুশাসনের আকাঙ্ক্ষাকে অবদমিত করবে না।

বাংলাদেশের সংকটের রাজনৈতিক দিক উপেক্ষা করে বিসওয়াল মার্কিন দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে বাংলাদেশকে সন্ত্রাস মোকাবিলায় যে ধরনের সহযোগিতা দিতে চাইছে (পত্রিকায় প্রকাশিত খবরাখবর অনুযায়ী) তাতে সন্ত্রাসের ইতি ঘটবে না।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে