শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০১৮

ধর্মতত্ত্ব

মুসলিম ঐক্যের বিকল্প নেই

মাওলানা এরফান শাহ
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম ঐক্যের বিকল্প নেই

জ্ঞান-বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি, প্রভাব-প্রতিপত্তি, গ্রহণযোগ্যতা ও আত্মমর্যাদা প্রভৃতি বিবেচনায় বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর নাম মুসলিম।  মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইলের আয়তন ২০,৭৭০ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা ৭.৭ মিলিয়ন। তন্মধ্যে ১.৪ মিলিয়ন মুসলিম এবং ইহুদি ৬.৩ মিলিয়ন। মধ্যপ্রাচ্যের মোট জনসংখ্যা থেকে ইসরায়েলের জনসংখ্যা বাদ দিলে মধ্যপ্রাচ্যের জনসংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬৭.৩ মিলিয়ন। ইসরায়েল মূলত মুসলিম রাষ্ট্র পরিবেষ্টিত একটি খুদে ভূখণ্ড। তারপরও ৩৬৭.৩ মিলিয়ন জনগণ অধ্যুষিত ৭১,৮৬,৮০৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের মধ্যপ্রাচ্যকে মাত্র ৭.৭ মিলিয়ন অধ্যুষিত ২০,৭৭০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ইসরাইল পুতুলের ন্যায় ইচ্ছামতো নাকানি-চুবানি খাইয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘটিত একটি যুদ্ধেও আমরা জয়ী হতে পারিনি। শতাব্দীকাল ধরে ফিলিস্তিনিরা লাঞ্ছিত, বঞ্চিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত। নিজ মাতৃভূমিতে তারা আজ পরবাসী। নিজ দেশে তারা আজ পরাধীন। নিজ জন্মভূমিতে তারা আজ শরণার্থী। স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকার ন্যূনতম অধিকারটুকুও তাদের নেই। স্বাধীন ফিলিস্তিন কত দূর! এ জন্য আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে? সেই অপেক্ষার প্রহর কবে শেষ হবে? আর কত রক্ত ঝরলে স্বাধীন ফিলিস্তিন নামক সেই সোনার হরিণের দেখা মিলবে? সেই প্রশ্ন এখন মুসলিম উম্মাহর। পৃথিবীতে মুসলিমের সংখ্যা ১৪০ কোটি কিন্তু ২০১৫ খ্রিস্টাব্দের হিসাব মতে, ইহুদির সংখ্যা মাত্র ১ কোটি ৪৪ লাখ। সারা বিশ্বের ১৪০ কোটি মুসলিম ১ কোটি ৪৪ লাখ ইহুদির কাছে জ্ঞান-বিজ্ঞান, শৌর্য-বীর্য, প্রভাব-প্রতিপত্তি, মর্যাদা প্রভৃতি বিবেচনায় কত তুচ্ছ! কত নগণ্য! কত দুর্বল! তা মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের দিকে নজর দিলে বোঝা যায়।

বাংলাদেশ থেকে যেসব প্রবাসী মধ্যপ্রাচ্যে চাকরি করতে যায়, তাদের সঙ্গে কোন ধরনের আচরণ করা হয়, তা ভুক্তভোগী মাত্রই জ্ঞাত। পৃথিবীর প্রায় সব কটি দেশে কমবেশি মুসলিম আছে। মুসলিম সংখ্যাঘরিষ্ঠ অধিকাংশ রাষ্ট্রে অন্তর্কোন্দল ও হানাহানি ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে। পাকিস্তান-আফগানিস্তানের দিকে তাকালে বিষয়টি আরও পরিষ্কার হয়ে যায়। প্যালেস্টাইন, কাশ্মীর ও মিয়ানমারের দিকে চোখ দিলে অনুধাবন করা যায়, মুসলিমদের অবস্থা কত করুণ! তথ্যগতভাবে মুসলিমরা নিজেদের ভাই ভাই বলে ঘোষণা করলেও বাস্তবতা ভিন্ন। ইসরায়েল ও মার্কিনলবি অস্ত্র ব্যবসার জন্য মুসলিম বিশ্বে যুদ্ধ লাগিয়ে আফগানিস্তান, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া ও ইয়ামেন এক এক করে সব মুসলিম রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। অথচ মুসলিম শাসকগণ ইহুদিদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়ে অজান্তে নিজ পায়ে কুড়াল মারছে। মুসলিম উম্মাহ আজ বিশ্বে ভাসমান জাতি তথা শরণার্থীতে পরিণত হতে চলেছে।

বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের প্রভাব এবং এই প্রভাব অবসানের কারণ কিন্তু বেশি নয়। অনৈক্য ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে নিজেদের অভিযোজিত করতে না পারাই মূলত মুসলিম উম্মাহর এমন দুরবস্থার অন্যতম কারণ। মূলত অনৈক্যই মুসলিম বিশ্বকে পিছিয়ে দিয়েছে। এক সময় মুসলিমরা সারা বিশ্বকে শাসন করেছে। তখন তাদের মধ্যে ঐক্য ছিল। যুগোপযোগী শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা ও গবেষণা ছিল। তৎকালীন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য জয় কিংবা প্রভাব প্রতিষ্ঠার জন্য যেসব যন্ত্র বা কলাকৌশল আবশ্যক ছিল, তাতে সমৃদ্ধ ও দক্ষ হওয়ার মতো জ্ঞান ছিল। এখন আমরা যুগোপযোগী জ্ঞান থেকে অনেক পিছিয়ে। গবেষণাবিমুখ হয়ে পড়েছি। কেউ যদি মনে করেন, সপ্তম শতকের অস্ত্র দিয়ে বিশ্বকে পদানত করবেন, তাহলে তারাই পদানত হয়ে যাবেন। মুসলিম বিশ্ব ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে পারলে এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণায় মনোযোগ দিলে, নিজেদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হবে ইনশা আল্লাহ। নতুন বছরে মুসলিম উম্মাহর প্রত্যাশা পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে কোনো মুসলিম নর-নারী নির্যাতিত হলে মুসলিম উম্মাহ সম্মিলিতভাবে, সমস্বরে এক কণ্ঠে এর প্রতিবাদ করবে। মজলুমের পাশে দাঁড়াবে। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক বলেন, ‘সব মুমিন পরস্পর ভাই-ভাই, অতএব, তোমরা তোমাদের ভাইদের মাঝে সন্ধি স্থাপন কর, হুজুরাত : ১০। হাদিসে রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, এক মুমিন অপর মুমিনের জন্য ফাউন্ডেশনের ন্যায়। যার এক অংশ অপর অংশকে মজবুত করে, আঁকড়ে ধরে। বুখারি ও মুসলিম। অন্য হাদিসে রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, সব মুসলমান একটা শরীর বা দেহের মতো। শরীরের কোনো অঙ্গ পীড়িত হলে পুরো শরীরে ব্যথা ও জ্বর অনুভব হয়। বুখারি ও মুসলিম। অনুরূপভাবে একজন মুসলিম আক্রান্ত হলে সব মুসলমান তার জন্য ব্যথিত হয় এবং ঝটপট করে। জঙ্গিবিমান ও বোমার আঘাতে বিধ্বস্ত বাড়িঘরে নিষ্পাপ শিশুর আর্তনাদ, অসহায় মুমিন নর-নারীর কান্না, মজলুম মুসলমানদের আহাজারি, মুসলিম উম্মাহ আর দেখতে চায় না। ফিলিস্তিন, সিরিয়া, ইয়ামেন, কাশ্মীর ও আরাকানে মৃত্যুর মিছিল যেন আর দীর্ঘায়িত না হয়। মুসলমানদের রক্তে আর কারও হাত যেন রঞ্জিত না হয়। মুসলিমরা যেন আর শরণার্থীতে পরিণত না হয়। আভিজাত্য আরবদের যেন আর ঘরবাড়ি ছাড়তে না হয়। মুসলিম বিশ্ব, ওআইসি, মুসলিম দেশ, মুসলিম শাসক, মুসলিম নেতা ও সাধারণ মুসলমানের প্রতি এ হচ্ছে মুসলিম উম্মাহর বিনীত আহ্বান। ঐক্যবদ্ধভাবে ইসলামবিরোধী ষড়যন্ত্র ও শত্রুর মোকাবিলা করা হোক। আশার কথা হচ্ছে, ইতিমধ্যে জেরুজালেম নিয়ে ইহুদি-মার্কিন ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্ব সোচ্চার হয়েছে। মুসলিম বিশ্ব হুংকার ও চ্যালেঞ্জ ছুড়তে শুরু করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর একগুঁয়েমি সিদ্ধান্ত মুসলিম বিশ্ব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশ্বে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। ইনশা আল্লাহ সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে, ভয়ভীতি ও রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে, মুসলিম বিশ্ব ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে।  মুসলিম বিশ্বে শান্তি ও ঐক্যের সু-বাতাস প্রবাহিত হোক এটিই উম্মাহর প্রত্যাশা।  আল্লাহপাক বলেন, ‘তোমরা নিরাশ হয়ও না এবং দুঃখ কর না। যদি তোমরা মুমিন হও তবে তোমরাই জয়ী হবে।’ ১৩৯:৩। 

লেখক : গ্রন্থকার ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার
২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০
গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার
চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার
লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২
পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ
ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক