শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়া কি শুধু একাই পাপী?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাপিয়া কি শুধু একাই পাপী?

বাংলাদেশের শামীমা নূর পাপিয়া কী ভয়ানক কী কুৎসিত কী বীভৎস সব কীর্তি করেছে। দেহ ব্যবসা, জুয়ো ব্যবসা, মাদক ব্যবসা, অর্থ পাচার ইত্যাদি নানা ধরনের অবৈধ ব্যবসা করে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে। এইসব চুরি জোচ্চুরি বদমায়েশি, এইসব লুটপাট, লোক ঠকানো, অন্যায় অত্যাচার- পুরুষেরাই করে বলে লোকে বিশ্বাস করতো। এখন দেখছে সুযোগ পেলে মেয়েরাও করে এসব।

এই যে গত চার দশক থেকে বলে আসছি নারী আর পুরুষে আসলে কোনও পার্থক্য নেই। আমার কথা তো কেউ মানেনি। এখন মানবে তো! নারী এবং পুরুষের শারীরিক গঠনে কিছুটা পার্থক্য আছে, এই পার্থক্য নিয়েই পুরুষেরা যা করতে পারে, নারীও করে দেখিয়েছে, নারীও পারে। নারী সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী সব বাহিনীতেই বিদ্যমান। সম্মুখ সমরেও তারা। কুলির কাজ, কৃষিকাজ, কন্সট্রাকশনের কাজ কী না করে নারী! নারী এভারেস্টের চূড়োয় গিয়েও উঠতে পারে। পারে না?

যে কাজে মস্তিষ্কের ব্যবহারই প্রধান, সেই কাজেও নারী তার পারদর্শিতা দেখিয়েছে। পরীক্ষায় ভালো ফল করছে নারী। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, নভোচারী, নেত্রী, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী কী না হতে পারে নারী! নারী মেধাবী, পারদর্শী, দক্ষ, বিচক্ষণ। নারী কিন্তু পুরুষের মতোই, পুরুষ যেমন খারাপ কাজ করতে পারে, নারীও পারে। অন্যায় অত্যাচার, অবৈধ ব্যবসা, অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণা, মারামারি খুনোখুনি সবই নারী পারে। নারীকে এসবে ততটা দেখা যায় না, কারণ সুযোগ নেই। নারীর মনে পুরুষের মনের মতোই হিংসে, দ্বেষ, লোভ, লালসা। চতুরতা ধূর্ততা পুরুষের একার নয়, নারীরও।

পাপিয়া যে পাপাচারে লিপ্ত ছিল, তা অনুমান করছি এতকাল ধরে সম্ভব হয়েছে, কারণ তাকে যেমন সহযোগিতা করার লোক ছিল, তাকে রক্ষা করার লোকও ছিল। তারা নিশ্চয়ই ছোটখাটো কেউ নয়। বড়সড় সহযোগিতা থাকলেই বড়সড় অন্যায় করা যায়। এই সহযোগী, রক্ষাকারীদের নাম নিশ্চয়ই তদন্ত করলে পাওয়া যাবে। তাঁদের নাম শেষ অবধি প্রকাশিত হবে কিনা, সংশয় থেকেই যায়। এইসব বড় খেলায় ছোট খেলোয়াড়রা ধরা পড়ে, নেপথ্যের বড় খেলোয়াড়রা ধরা পড়ে না। তারা অতি ক্ষমতাশালী বিত্তশালী বলশালী কিনা। এসব কাহিনি দেখতে দেখতে শুনতে শুনতে আমরা কি ইতিমধ্যে ক্লান্ত হইনি? শুনেছি হাজার কোটি টাকা চুরি করে লোকেরা দেশ থেকে পালাচ্ছে। এই হাজার কোটি টাকা লোকেরা কী করে উপার্জন করছে? কী করেই বা ব্যাংক লুট হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তো তা পারবে না। আমি পারবো? আমি ব্যাংক থেকে একটি টাকাও ধার নিতে পারবো? হোটেলের সুইট ভাড়া করে দিনের পর দিন কোনও হোটেলে থাকতে পারবো আমি? হোটেলে বসে সুন্দরী মেয়েদের এস্কর্ট সার্ভিস চালিয়ে যেতে পারবো? হোটেলের ভেতরেই দেহ ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবো? মাদক ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবো? পারবো না। হোটেলের লোকেরা সেদিনই জেনে যাবে। এবং আমাকে সেদিনই জেলে যেতে হবে। অন্য যে কোনও সাধারণ মানুষের বেলায়ও তা-ই হবে। কিন্তু পাপিয়ার বেলায় সবাই গোপন রেখেছে তাঁর কীর্তিকলাপ। কারণ পাপিয়া যুব মহিলা লীগের নেত্রী ছিলেন। তাঁর আশ্রয় ছিল, প্রশ্রয় ছিল। নিশ্চয়ই ছিল। ছিল বলেই তিনি অবৈধ অনৈতিক অন্যায় করে যেতে পেরেছেন দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। নিজের পদের তিনি অপব্যবহার করেছেন। সরকারের ছত্রছায়ায় ভয়ংকর ভয়ংকর সব অন্যায় ঘটে যেতে পারে। ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ বললেই যদি তাকে কাছের মানুষ, বিশ্বাসযোগ্য মানুষ, নিজের মানুষ বলে ভাবা হয় তাহলে মুশকিল। অর্থলোভ মানুষকে অমানুষ করে তুলছে। এই লোভের শিকার নারী পুরুষ উভয়েই।

আজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পড়শি দেশগুলো থেকে, এমন কী ভারতের থেকেও ভালো। বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্য বৃদ্ধির হার এখন ৮.১, যেখানে বিশাল ভারতবর্ষের মাত্র ৬.৬। কী লাভ অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হয়ে, যদি অর্থকড়ি দেশের কাজে না লেগে ব্যক্তির ভোগ বিলাসের কাজে লাগে! রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়ার উদ্দেশ্য, কিছু মানুষের জন্য, ধনী হওয়া বা নিজের আখের গোছানো। খুব কম লোকই রাজনীতিক হিসেবে দেশ এবং দেশের মানুষের সেবা করার কথা ভাবে। একদিকে নামাজ রোজা করছে, হজ করছে, কিন্তু আরেকদিকে অন্যের অর্থ আত্মসাৎ করছে, প্রতারণা করছে, মানুষের সর্বনাশ করছে। মনে হচ্ছে যত ধর্ম বাড়ছে, তত অনাচার বাড়ছে। আমার মনে হয়, অনেকে মনে করে, গুনাহ করছি তাতে ক্ষতি কী, ওপরওয়ালার কাছে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেন, অবসর মতো ক্ষমা চেয়ে নেবো।

আমার মনে হয় পাপিয়া ততদিন তার সাম্রাজ্য রক্ষা করতে পেরেছে যতদিন তাকে সেটি রক্ষা করতে দেওয়া হয়েছে। যেদিন থেকে তাকে আর রক্ষা করতে দেওয়া হয়নি, সেদিন থেকে তিনি পুলিশের হেফাজতে। পাপিয়ার অবৈধ ব্যবসা, অবৈধ অর্থ উপার্জন সম্পর্কে সরকারের কেউ জানতো না, যে যতই বলুক, এ বিশ্বাস করার মতো নয়।

কোনও অন্যায় করিনি, কোনও অনৈতিক কাজ করিনি, কারও কোনও ক্ষতি করিনি, কারও সঙ্গে প্রতারণা করিনি, কোনও চুরি ডাকাতি করিনি, অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করিনি, কাউকে খুন করিনি, শুধু মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চেয়েছিলাম, মানুষকে নারীর প্রাপ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে চেয়েছিলাম, সমতার সমাজ চেয়েছিলাম, সেটিকে অপরাধ ভাবলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমাকে তো দেশে ঢুকতে দিচ্ছেনই না আজ ২৫ বছর, আমার পাওয়ার অব অ্যাটর্নির কাগজ সত্যায়িত না করার জন্য বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোকেও বলে রেখেছেন। অথচ অজস্র চাটুকার পুষছেন, যাদের মধ্যে অনেকেই বিশ্বাসঘাতকতা করছে, যারা দেশ ও দেশের মানুষের সর্বনাশ করছে, আওয়ামী লীগের সুনাম নষ্ট করছে, সে কারণে প্রধানমন্ত্রীর শাসনব্যবস্থাও বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

পাপিয়া ধরা পড়েছে বলে আমরা পাপিয়ার খবর জানি। আমরা নিশ্চয়ই অনেকের খবর জানি না, যারা সরকারি দলের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখার নেতানেত্রী, কিন্তু জনগণের চোখ ফাঁকি দিয়ে লুটতরাজ করছে। পাপিয়া হয়তো খানিকটা অদক্ষ বদমাশ ছিল, সে কারণে ধরা পড়েছে। যারা তার চেয়ে বেশি দক্ষ, বেশি ধূর্ত, তাদের ধরা সহজ নয়। সমগ্র বাংলাদেশে এক পাপিয়াই তো বদ কাজ করছিল না, বদ কাজ আরও লোক করছে। সরকারি বা ধনাঢ্য লোকদের ছত্রছায়ায় থেকে বদ কাজ করার লোকের অভাব কি কোনওদিন কোনওকালে হয়েছিল?

সরকার কিন্তু চাইলে বন্ধ করতে পারে এইসব প্রতারণা, লুটতরাজ, আর অর্থ পাচার। সরকার চাইছে না কেন সেটিই বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক দলে নাকি কিছু বদ লোককে রাখতে হয়। কিন্তু বদ লোককে রাখতে গিয়ে মুশকিলও হয়। বদ লোকের সংখ্যাটা খুব বেড়ে যেতে থাকে। লোভ-লালসা বড় সংক্রামক। একজনের লোভ দেখে আরেকজনের লোভ বাড়ে। আদর্শের রাজনীতি আজকাল যে অল্প কজন করে, তারা অনেকে আমার মতোই অসহায়। সরকারের শীর্ষে যারা তারা হয়তো তাদের পছন্দও করেন না, আমাকে যেমন করেন না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক