শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

পাপিয়া কি শুধু একাই পাপী?

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাপিয়া কি শুধু একাই পাপী?

বাংলাদেশের শামীমা নূর পাপিয়া কী ভয়ানক কী কুৎসিত কী বীভৎস সব কীর্তি করেছে। দেহ ব্যবসা, জুয়ো ব্যবসা, মাদক ব্যবসা, অর্থ পাচার ইত্যাদি নানা ধরনের অবৈধ ব্যবসা করে শত কোটি টাকার মালিক হয়েছে। এইসব চুরি জোচ্চুরি বদমায়েশি, এইসব লুটপাট, লোক ঠকানো, অন্যায় অত্যাচার- পুরুষেরাই করে বলে লোকে বিশ্বাস করতো। এখন দেখছে সুযোগ পেলে মেয়েরাও করে এসব।

এই যে গত চার দশক থেকে বলে আসছি নারী আর পুরুষে আসলে কোনও পার্থক্য নেই। আমার কথা তো কেউ মানেনি। এখন মানবে তো! নারী এবং পুরুষের শারীরিক গঠনে কিছুটা পার্থক্য আছে, এই পার্থক্য নিয়েই পুরুষেরা যা করতে পারে, নারীও করে দেখিয়েছে, নারীও পারে। নারী সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী সব বাহিনীতেই বিদ্যমান। সম্মুখ সমরেও তারা। কুলির কাজ, কৃষিকাজ, কন্সট্রাকশনের কাজ কী না করে নারী! নারী এভারেস্টের চূড়োয় গিয়েও উঠতে পারে। পারে না?

যে কাজে মস্তিষ্কের ব্যবহারই প্রধান, সেই কাজেও নারী তার পারদর্শিতা দেখিয়েছে। পরীক্ষায় ভালো ফল করছে নারী। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বৈমানিক, বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, নভোচারী, নেত্রী, মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী কী না হতে পারে নারী! নারী মেধাবী, পারদর্শী, দক্ষ, বিচক্ষণ। নারী কিন্তু পুরুষের মতোই, পুরুষ যেমন খারাপ কাজ করতে পারে, নারীও পারে। অন্যায় অত্যাচার, অবৈধ ব্যবসা, অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারণা, মারামারি খুনোখুনি সবই নারী পারে। নারীকে এসবে ততটা দেখা যায় না, কারণ সুযোগ নেই। নারীর মনে পুরুষের মনের মতোই হিংসে, দ্বেষ, লোভ, লালসা। চতুরতা ধূর্ততা পুরুষের একার নয়, নারীরও।

পাপিয়া যে পাপাচারে লিপ্ত ছিল, তা অনুমান করছি এতকাল ধরে সম্ভব হয়েছে, কারণ তাকে যেমন সহযোগিতা করার লোক ছিল, তাকে রক্ষা করার লোকও ছিল। তারা নিশ্চয়ই ছোটখাটো কেউ নয়। বড়সড় সহযোগিতা থাকলেই বড়সড় অন্যায় করা যায়। এই সহযোগী, রক্ষাকারীদের নাম নিশ্চয়ই তদন্ত করলে পাওয়া যাবে। তাঁদের নাম শেষ অবধি প্রকাশিত হবে কিনা, সংশয় থেকেই যায়। এইসব বড় খেলায় ছোট খেলোয়াড়রা ধরা পড়ে, নেপথ্যের বড় খেলোয়াড়রা ধরা পড়ে না। তারা অতি ক্ষমতাশালী বিত্তশালী বলশালী কিনা। এসব কাহিনি দেখতে দেখতে শুনতে শুনতে আমরা কি ইতিমধ্যে ক্লান্ত হইনি? শুনেছি হাজার কোটি টাকা চুরি করে লোকেরা দেশ থেকে পালাচ্ছে। এই হাজার কোটি টাকা লোকেরা কী করে উপার্জন করছে? কী করেই বা ব্যাংক লুট হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তো তা পারবে না। আমি পারবো? আমি ব্যাংক থেকে একটি টাকাও ধার নিতে পারবো? হোটেলের সুইট ভাড়া করে দিনের পর দিন কোনও হোটেলে থাকতে পারবো আমি? হোটেলে বসে সুন্দরী মেয়েদের এস্কর্ট সার্ভিস চালিয়ে যেতে পারবো? হোটেলের ভেতরেই দেহ ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবো? মাদক ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবো? পারবো না। হোটেলের লোকেরা সেদিনই জেনে যাবে। এবং আমাকে সেদিনই জেলে যেতে হবে। অন্য যে কোনও সাধারণ মানুষের বেলায়ও তা-ই হবে। কিন্তু পাপিয়ার বেলায় সবাই গোপন রেখেছে তাঁর কীর্তিকলাপ। কারণ পাপিয়া যুব মহিলা লীগের নেত্রী ছিলেন। তাঁর আশ্রয় ছিল, প্রশ্রয় ছিল। নিশ্চয়ই ছিল। ছিল বলেই তিনি অবৈধ অনৈতিক অন্যায় করে যেতে পেরেছেন দিনের পর দিন, বছরের পর বছর। নিজের পদের তিনি অপব্যবহার করেছেন। সরকারের ছত্রছায়ায় ভয়ংকর ভয়ংকর সব অন্যায় ঘটে যেতে পারে। ‘জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ বললেই যদি তাকে কাছের মানুষ, বিশ্বাসযোগ্য মানুষ, নিজের মানুষ বলে ভাবা হয় তাহলে মুশকিল। অর্থলোভ মানুষকে অমানুষ করে তুলছে। এই লোভের শিকার নারী পুরুষ উভয়েই।

আজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পড়শি দেশগুলো থেকে, এমন কী ভারতের থেকেও ভালো। বাংলাদেশের মোট দেশীয় পণ্য বৃদ্ধির হার এখন ৮.১, যেখানে বিশাল ভারতবর্ষের মাত্র ৬.৬। কী লাভ অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হয়ে, যদি অর্থকড়ি দেশের কাজে না লেগে ব্যক্তির ভোগ বিলাসের কাজে লাগে! রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়ার উদ্দেশ্য, কিছু মানুষের জন্য, ধনী হওয়া বা নিজের আখের গোছানো। খুব কম লোকই রাজনীতিক হিসেবে দেশ এবং দেশের মানুষের সেবা করার কথা ভাবে। একদিকে নামাজ রোজা করছে, হজ করছে, কিন্তু আরেকদিকে অন্যের অর্থ আত্মসাৎ করছে, প্রতারণা করছে, মানুষের সর্বনাশ করছে। মনে হচ্ছে যত ধর্ম বাড়ছে, তত অনাচার বাড়ছে। আমার মনে হয়, অনেকে মনে করে, গুনাহ করছি তাতে ক্ষতি কী, ওপরওয়ালার কাছে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেন, অবসর মতো ক্ষমা চেয়ে নেবো।

আমার মনে হয় পাপিয়া ততদিন তার সাম্রাজ্য রক্ষা করতে পেরেছে যতদিন তাকে সেটি রক্ষা করতে দেওয়া হয়েছে। যেদিন থেকে তাকে আর রক্ষা করতে দেওয়া হয়নি, সেদিন থেকে তিনি পুলিশের হেফাজতে। পাপিয়ার অবৈধ ব্যবসা, অবৈধ অর্থ উপার্জন সম্পর্কে সরকারের কেউ জানতো না, যে যতই বলুক, এ বিশ্বাস করার মতো নয়।

কোনও অন্যায় করিনি, কোনও অনৈতিক কাজ করিনি, কারও কোনও ক্ষতি করিনি, কারও সঙ্গে প্রতারণা করিনি, কোনও চুরি ডাকাতি করিনি, অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন করিনি, কাউকে খুন করিনি, শুধু মানুষকে বিজ্ঞানমনস্ক করতে চেয়েছিলাম, মানুষকে নারীর প্রাপ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে চেয়েছিলাম, সমতার সমাজ চেয়েছিলাম, সেটিকে অপরাধ ভাবলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমাকে তো দেশে ঢুকতে দিচ্ছেনই না আজ ২৫ বছর, আমার পাওয়ার অব অ্যাটর্নির কাগজ সত্যায়িত না করার জন্য বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোকেও বলে রেখেছেন। অথচ অজস্র চাটুকার পুষছেন, যাদের মধ্যে অনেকেই বিশ্বাসঘাতকতা করছে, যারা দেশ ও দেশের মানুষের সর্বনাশ করছে, আওয়ামী লীগের সুনাম নষ্ট করছে, সে কারণে প্রধানমন্ত্রীর শাসনব্যবস্থাও বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

পাপিয়া ধরা পড়েছে বলে আমরা পাপিয়ার খবর জানি। আমরা নিশ্চয়ই অনেকের খবর জানি না, যারা সরকারি দলের বিভিন্ন শাখা-প্রশাখার নেতানেত্রী, কিন্তু জনগণের চোখ ফাঁকি দিয়ে লুটতরাজ করছে। পাপিয়া হয়তো খানিকটা অদক্ষ বদমাশ ছিল, সে কারণে ধরা পড়েছে। যারা তার চেয়ে বেশি দক্ষ, বেশি ধূর্ত, তাদের ধরা সহজ নয়। সমগ্র বাংলাদেশে এক পাপিয়াই তো বদ কাজ করছিল না, বদ কাজ আরও লোক করছে। সরকারি বা ধনাঢ্য লোকদের ছত্রছায়ায় থেকে বদ কাজ করার লোকের অভাব কি কোনওদিন কোনওকালে হয়েছিল?

সরকার কিন্তু চাইলে বন্ধ করতে পারে এইসব প্রতারণা, লুটতরাজ, আর অর্থ পাচার। সরকার চাইছে না কেন সেটিই বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক দলে নাকি কিছু বদ লোককে রাখতে হয়। কিন্তু বদ লোককে রাখতে গিয়ে মুশকিলও হয়। বদ লোকের সংখ্যাটা খুব বেড়ে যেতে থাকে। লোভ-লালসা বড় সংক্রামক। একজনের লোভ দেখে আরেকজনের লোভ বাড়ে। আদর্শের রাজনীতি আজকাল যে অল্প কজন করে, তারা অনেকে আমার মতোই অসহায়। সরকারের শীর্ষে যারা তারা হয়তো তাদের পছন্দও করেন না, আমাকে যেমন করেন না।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে