শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

বাঙালির নববর্ষ পয়লা বৈশাখ।  মানবসমাজে বর্ষবরণ উৎসবের শুরু সম্ভবত ৪ হাজার বছর আগে। মনে করা হয়, আজকের ইরাকের ব্যাবিলনে বর্ষবরণ উৎসবের সূত্রপাত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের মানুষও হাজার হাজার বছর ধরে বর্ষবরণ পালন করে আসছে। বাংলা সন তথা পয়লা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে পালনের রেওয়াজ মুঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। হিজরি চান্দ্রবর্ষের সৌরবর্ষ সংস্করণ হিসেবে চালু হয় বাংলা সন।

এ নববর্ষের সঙ্গে বিশ্বের প্রায় ৩২ কোটি বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক জড়িত। বাংলাদেশের সব জাতি-গোষ্ঠীর নববর্ষ হিসেবেও পালিত হয় দিনটি। পয়লা বৈশাখ জাতীয় ঐক্যের অন্যতম উপাদান হিসেবেও বিবেচিত। তবে জাতীয় ঐক্যের এ উপাদানটিতেও সবার অগোচরে বিভক্তির কালো ছায়া থাবা বিস্তার করছে। এ থাবা বিস্তৃত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণের কারণে। বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ হালখাতা। এ হালখাতা হয় পয়লা বৈশাখ। বাংলা একাডেমি প্রণীত পঞ্জিকামতে ১৪ এপ্রিল দিনটিই ১ বৈশাখ; কিন্তু কলকাতা থেকে প্রকাশিত পঞ্জিকায় এ দিনটি পড়ে ১৫ এপ্রিল। নববর্ষ পালনের এ বিভক্তি সত্যিকার অর্থেই দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাভাষীদের ঐক্যের স্বার্থে বাংলাদেশ এবং এর বাইরে বসবাসকারী সবার উচিত অভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা। বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র বাংলাদেশের পঞ্জিকা এ ক্ষেত্রে সবার অনুসরণীয় বলে বিবেচিত হতে পারে। তার পরও বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে সারা বিশ্বের বাংলাভাষী পন্ডিতদের একটি সম্মেলন করা যেতে পারে। অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য একটি উপায় বের করবেন তাঁরা। এ ধরনের বাংলা পঞ্জিকায় ইংরেজি পঞ্জিকার সঙ্গে স্মরণীয় ছুটির দিনের সামঞ্জস্যতাও স্থাপিত হওয়া উচিত। যেমন ৮ ফালগুন ও ২১ ফেব্রুয়ারি যাতে একই দিনে হয় সে বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

আগেই বলেছি, পয়লা বৈশাখ যেমন বাঙালির তেমন এ দিনটি সব বাংলাদেশিরও। বলা যায়, পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাঙালি ও সব সংখ্যালঘু জাতিসত্তার মানুষ এ দিনটি পালন করে অভিন্ন আবেগে। এদিন সমতলভূমির মানুষ যেমন হালখাতা বা বর্ষ উৎসবে মেতে ওঠেন; তেমনি মেতে ওঠেন পাহাড়িরাও। তাঁরা নববর্ষকে পালন করেন ভিন্ন নামে। বিজু, সাংগ্রাই ও বৈসুকে কেন্দ্র করে উৎসবমুখর হয় পাহাড়ি জনপদ। চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, মারমা, গারো সবার কাছেই পয়লা বৈশাখ আসে এক ভিন্ন আবেগে। এজন্য চলে ব্যাপক প্রস্তুতি। নতুন সাজে সেজে ওঠে পুরো পার্বত্য এলাকা। ঝরনাধারার মতো জুম জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে নববর্ষের উচ্ছলতা। স্বীকার হতেই হবে, এদিক থেকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালি কিছুটা পিছিয়ে। পঞ্জিকা জটিলতায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে অকাম্য বিভক্তি।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির জাতীয় উৎসব। মানুষ পয়লা বৈশাখের চেতনা ধারণ করছে শত শত বছর ধরে। সম্রাট আকবরের আমলে যার সূচনা। এর আগে অগ্রহায়ণের প্রথম দিনটি পালিত হতো নববর্ষ হিসেবে। পাকিস্তান আমলে বাঙালির নববর্ষের চেতনা নানাভাবে স্তব্ধ করার চেষ্টা চলে। আমাদের উর্দুভাষী ঔপনিবেশিক প্রভুরা বাঙালির ভাষাকে যেমন দেখত নাক সিটকানো দৃষ্টিতে তেমনি নববর্ষের ওপরও ছিল তাদের সীমাহীন অবজ্ঞা। পাকিস্তানি শাসনামলে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের এ-দেশি পোষ্যপুত্ররা বলত, বাংলা নববর্ষ হিন্দুদের উৎসব। এ ভাষা নাকি মুসলমানের নয়। তারা ভাবত বাঙালির পয়লা বৈশাখ হিন্দুয়ানি উৎসব! এখনো যারা মননে-মগজে ভিনদেশি, তাদের মধ্যেও এ মনোভাবের ঘাটতি নেই। রমনার বটমূলে ২০০১ সালে নববর্ষ উৎসবে বোমা হামলার পেছনে হয়তো ছিল সেসব কুলাঙ্গারের কারসাজি।

যারা বাঙালিত্ব ও মুসলমানত্ব ভিন্ন চোখে দেখে তারা হয় মতলববাজ নয় আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস করে। কারণ ধর্মের সঙ্গে ভাষাগত জাতিসত্তার কোনো বিরোধ নেই। এ বিভ্রান্তকারীরা যদি কষ্ট করে পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিত তবে তারা নিশ্চিতভাবে দেখতে পেত বাঙালিরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এক জাতি। তারা যদি ইতিহাসের দিকে নজর দিত তবে লক্ষ্য করত গাঙ্গেয় বদ্বীপের এ অঞ্চল মুসলমান আমলেই বাংলা বা বাঙালা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ইতিহাস সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে তারা স্বীকার করত, মুসলমান আমলেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। জনগণের ভাষা পেয়েছে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ। তার আগে এ দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণও মাতৃভাষায় ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়ণ ও ভগবদ্গীতা বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়া পাপ বিবেচিত হতো। মতলববাজ বা আহাম্মকরা বাংলা সনের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখতে পেত এ সন প্রবর্তনে মুসলিম শাসকদের অবদান রয়েছে। বাংলা সন সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে চালু হলেও তার শেকড় গাঁথা হিজরি সনের সঙ্গে। অর্থাৎ ইসলামের নবী (সা.)-এর হিজরতের সময় থেকে যে সন গণনা হয়, সেই ইসলামী সনের এ-দেশি সংস্করণ হলো আজকের বাংলা পঞ্জিকা। ফলে পয়লা বৈশাখকে যারা হিন্দুয়ানি কালচার বলে তারা প্রকারান্তরে চিন্তা-চেতনার দেউলিয়াত্বে ভুগছে। আহাম্মক হয়তো একেই বলে।

মুঘল শাসনামলে এ দেশে হিজরি সন অনুসরণ করা হতো। হিজরি সন ছিল চান্দ্রবর্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ সন মোতাবেক ভারতবর্ষে খাজনা আদায় করা ছিল সমস্যার ব্যাপার। এ সমস্যা সমাধানেই ফসলি সন চালু করা হয়। মহামতি আকবর সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসার ২৯ বছর পর চালু হয় এ সন। শাসনভার গ্রহণের ঘটনা স্মরণীয় করতে সম্রাট আকবর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ সনের যাত্রা বলে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ১১ এপ্রিলকে ধরা হয় নতুন সনের পয়লা দিন বা পয়লা বৈশাখ। ওই দিনটি ছিল ৯৬৩ হিজরির ২৮ রবিউস সানি। আকবরের ঘোষণায় তা ৯৬৩ ফসলি সনের পয়লা বৈশাখ বলে হিসাব করা হয়।

সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ফসলি সন বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়। সে ফসলি সনই কালক্রমে বাংলা সন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ের মেলবন্ধন হিসেবে তা স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ফসলি সন ছিল জীবনঘনিষ্ঠ পঞ্জিকা। ফসল বোনা ও খাজনা আদায়ের দিন-তারিখ নির্ধারিত হতো এ পঞ্জিকা সামনে রেখে। ফলে বাংলাদেশের হিন্দু-মুসলমান, সমতল-পাহাড়ি সব মানুষের কাছেই এ সন গ্রহণযোগ্যতা পায়। কালের বিবর্তনে এ সনের সঙ্গে মিশে যায় হৃদয়ের আবেগ। বাংলাভাষী হিন্দু-মুসলমান পয়লা বৈশাখে যেমন নববর্ষের উৎসবে মেতে ওঠে, তেমন মেতে ওঠে পাহাড়িরাও। হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, পাহাড়ি নির্বিশেষে আমরা সবাই যে আজ অভিন্ন জাতি সে চেতনার সূত্র গ্রথিত পয়লা বৈশাখের উৎসবে।

বাংলা সন যেহেতু ফসলি সন সেহেতু এর সঙ্গে আবর্তিত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকের জীবন। ব্যবসায়ীদের জীবনেও বাংলা সন নানাভাবে সম্পর্কিত। হালখাতা অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। এদিন ব্যবসায়ীরা নতুন খাতা খোলেন। পুরনো লেনদেনের ইতি ঘটিয়ে নতুনভাবে হিসাব লেখা হয় এদিন। হালখাতা উপলক্ষে গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে  পড়ে যায় সাজ সাজ রব। নগরকেন্দ্রিক জীবনেও তার প্রভাব অপ্রতুল নয়। বিশ্বকেন্দ্রিক এ যুগেও নববর্ষ বাঙালির অস্তিত্ব ও স্বাতন্ত্র্য প্রকাশের অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনেও পয়লা বৈশাখের ভূমিকা অনন্য। গ্রামের মানুষ তো বটেই, বিশ্বায়নের প্রভাবে দৃশ্যত নিমজ্জিত শহুরে মানুষও পয়লা বৈশাখে নিজেকে খোঁজার চেষ্টা করে। এ উপলক্ষে  সারা দেশে বসে হাজার হাজার মিলনমেলা, যা বৈশাখী মেলা নামে পরিচিত। নদীর ঘাটে, বটবৃক্ষের নিচে প্রশস্ত কোনো প্রান্তরে পয়লা বৈশাখ কেন্দ্র করে চলে মেলার আয়োজন। এ মিলনমেলায় খুঁজে পাওয়া যায় সত্যিকারের বাংলাদেশ। আমাদের ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতি। এ মেলা কেন্দ্র করেই বসে জারি-সারি গানের আসর। কখনো বা যাত্রাপালা। খেলনা, পুতুল ও হাতের কাজের নানা প্রদর্শনী ঘটে এ মেলা কেন্দ্রে করে। আমরা আজ যখন বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি, ভিনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন যখন আমাদের গ্রাস করতে চলেছে তখন বৈশাখী মেলা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখা শুধু নয়, বিকশিত হওয়ারও পরিবেশ সৃষ্টি করছে। অনেক দুঃখের মধ্যেও এটি ইতিবাচক দিক।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির নববর্ষ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমানসহ এ দেশে বসবাসরত সব জাতি-সম্প্রদায়ের নববর্ষ। উপজাতি বা আদিবাসীদের একান্ত আপন এ উৎসব। নববর্ষে পয়লা বৈশাখে আমরা আত্মোপলব্ধির সুযোগ পাই। আমরা যে বাঙালি এ চেতনায় সমৃদ্ধ হই। উপলব্ধি করি পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষ আমরা। আমাদের রয়েছে অন্তত ৫ হাজার বছরের ঐতিহ্য। আমাদের মসলিন বস্ত্র একসময় সারা দুনিয়া জয় করেছে। আমাদের বীরেরা সেই প্রাচীনকালে জয় করেছিল দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সফলভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ভিনদেশি আগ্রাসন। গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারত অভিযান স্থগিত করেছিলেন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা পাড়ের বীর জাতির ভয়ে। রোমান কবি ভার্জিল ২ হাজার বছর আগে এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই  ঔপনিবেশিক যুগে বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে এ জাতির শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। এশিয়ায় প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভের কৃতিত্ব তাঁর। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় রক্ত দিয়ে বাঙালি বিশ্ববাসীকে মাতৃভাষা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। মুঘল আমলেও আমাদের বার ভূইয়ারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়েছেন। ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন তিতুমীর ও ফকির মজনু শাহ। পাকিস্তানিদের আধিপত্যও মেনে নেয়নি এ দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ।

লেখাটি শুরু করেছিলাম বাংলা পঞ্জিকার বিভক্তি নিয়ে। পয়লা বৈশাখ পালনে যে বিভক্তি দেখা দিচ্ছে তার অবসানে বাংলাদেশে বসবাসকারী সবাই যাতে বাংলা একাডেমির পঞ্জিকা অনুসরণ করে সে উদ্যোগ নিতে হবে। দুনিয়ার সব বাংলাভাষী মানুষ যাতে অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারে সেজন্য দেশ-বিদেশের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের গুণীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

এই মাত্র | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন