শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

বাঙালির নববর্ষ পয়লা বৈশাখ।  মানবসমাজে বর্ষবরণ উৎসবের শুরু সম্ভবত ৪ হাজার বছর আগে। মনে করা হয়, আজকের ইরাকের ব্যাবিলনে বর্ষবরণ উৎসবের সূত্রপাত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের মানুষও হাজার হাজার বছর ধরে বর্ষবরণ পালন করে আসছে। বাংলা সন তথা পয়লা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে পালনের রেওয়াজ মুঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। হিজরি চান্দ্রবর্ষের সৌরবর্ষ সংস্করণ হিসেবে চালু হয় বাংলা সন।

এ নববর্ষের সঙ্গে বিশ্বের প্রায় ৩২ কোটি বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক জড়িত। বাংলাদেশের সব জাতি-গোষ্ঠীর নববর্ষ হিসেবেও পালিত হয় দিনটি। পয়লা বৈশাখ জাতীয় ঐক্যের অন্যতম উপাদান হিসেবেও বিবেচিত। তবে জাতীয় ঐক্যের এ উপাদানটিতেও সবার অগোচরে বিভক্তির কালো ছায়া থাবা বিস্তার করছে। এ থাবা বিস্তৃত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণের কারণে। বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ হালখাতা। এ হালখাতা হয় পয়লা বৈশাখ। বাংলা একাডেমি প্রণীত পঞ্জিকামতে ১৪ এপ্রিল দিনটিই ১ বৈশাখ; কিন্তু কলকাতা থেকে প্রকাশিত পঞ্জিকায় এ দিনটি পড়ে ১৫ এপ্রিল। নববর্ষ পালনের এ বিভক্তি সত্যিকার অর্থেই দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাভাষীদের ঐক্যের স্বার্থে বাংলাদেশ এবং এর বাইরে বসবাসকারী সবার উচিত অভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা। বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র বাংলাদেশের পঞ্জিকা এ ক্ষেত্রে সবার অনুসরণীয় বলে বিবেচিত হতে পারে। তার পরও বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে সারা বিশ্বের বাংলাভাষী পন্ডিতদের একটি সম্মেলন করা যেতে পারে। অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য একটি উপায় বের করবেন তাঁরা। এ ধরনের বাংলা পঞ্জিকায় ইংরেজি পঞ্জিকার সঙ্গে স্মরণীয় ছুটির দিনের সামঞ্জস্যতাও স্থাপিত হওয়া উচিত। যেমন ৮ ফালগুন ও ২১ ফেব্রুয়ারি যাতে একই দিনে হয় সে বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

আগেই বলেছি, পয়লা বৈশাখ যেমন বাঙালির তেমন এ দিনটি সব বাংলাদেশিরও। বলা যায়, পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাঙালি ও সব সংখ্যালঘু জাতিসত্তার মানুষ এ দিনটি পালন করে অভিন্ন আবেগে। এদিন সমতলভূমির মানুষ যেমন হালখাতা বা বর্ষ উৎসবে মেতে ওঠেন; তেমনি মেতে ওঠেন পাহাড়িরাও। তাঁরা নববর্ষকে পালন করেন ভিন্ন নামে। বিজু, সাংগ্রাই ও বৈসুকে কেন্দ্র করে উৎসবমুখর হয় পাহাড়ি জনপদ। চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, মারমা, গারো সবার কাছেই পয়লা বৈশাখ আসে এক ভিন্ন আবেগে। এজন্য চলে ব্যাপক প্রস্তুতি। নতুন সাজে সেজে ওঠে পুরো পার্বত্য এলাকা। ঝরনাধারার মতো জুম জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে নববর্ষের উচ্ছলতা। স্বীকার হতেই হবে, এদিক থেকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালি কিছুটা পিছিয়ে। পঞ্জিকা জটিলতায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে অকাম্য বিভক্তি।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির জাতীয় উৎসব। মানুষ পয়লা বৈশাখের চেতনা ধারণ করছে শত শত বছর ধরে। সম্রাট আকবরের আমলে যার সূচনা। এর আগে অগ্রহায়ণের প্রথম দিনটি পালিত হতো নববর্ষ হিসেবে। পাকিস্তান আমলে বাঙালির নববর্ষের চেতনা নানাভাবে স্তব্ধ করার চেষ্টা চলে। আমাদের উর্দুভাষী ঔপনিবেশিক প্রভুরা বাঙালির ভাষাকে যেমন দেখত নাক সিটকানো দৃষ্টিতে তেমনি নববর্ষের ওপরও ছিল তাদের সীমাহীন অবজ্ঞা। পাকিস্তানি শাসনামলে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের এ-দেশি পোষ্যপুত্ররা বলত, বাংলা নববর্ষ হিন্দুদের উৎসব। এ ভাষা নাকি মুসলমানের নয়। তারা ভাবত বাঙালির পয়লা বৈশাখ হিন্দুয়ানি উৎসব! এখনো যারা মননে-মগজে ভিনদেশি, তাদের মধ্যেও এ মনোভাবের ঘাটতি নেই। রমনার বটমূলে ২০০১ সালে নববর্ষ উৎসবে বোমা হামলার পেছনে হয়তো ছিল সেসব কুলাঙ্গারের কারসাজি।

যারা বাঙালিত্ব ও মুসলমানত্ব ভিন্ন চোখে দেখে তারা হয় মতলববাজ নয় আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস করে। কারণ ধর্মের সঙ্গে ভাষাগত জাতিসত্তার কোনো বিরোধ নেই। এ বিভ্রান্তকারীরা যদি কষ্ট করে পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিত তবে তারা নিশ্চিতভাবে দেখতে পেত বাঙালিরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এক জাতি। তারা যদি ইতিহাসের দিকে নজর দিত তবে লক্ষ্য করত গাঙ্গেয় বদ্বীপের এ অঞ্চল মুসলমান আমলেই বাংলা বা বাঙালা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ইতিহাস সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে তারা স্বীকার করত, মুসলমান আমলেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। জনগণের ভাষা পেয়েছে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ। তার আগে এ দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণও মাতৃভাষায় ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়ণ ও ভগবদ্গীতা বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়া পাপ বিবেচিত হতো। মতলববাজ বা আহাম্মকরা বাংলা সনের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখতে পেত এ সন প্রবর্তনে মুসলিম শাসকদের অবদান রয়েছে। বাংলা সন সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে চালু হলেও তার শেকড় গাঁথা হিজরি সনের সঙ্গে। অর্থাৎ ইসলামের নবী (সা.)-এর হিজরতের সময় থেকে যে সন গণনা হয়, সেই ইসলামী সনের এ-দেশি সংস্করণ হলো আজকের বাংলা পঞ্জিকা। ফলে পয়লা বৈশাখকে যারা হিন্দুয়ানি কালচার বলে তারা প্রকারান্তরে চিন্তা-চেতনার দেউলিয়াত্বে ভুগছে। আহাম্মক হয়তো একেই বলে।

মুঘল শাসনামলে এ দেশে হিজরি সন অনুসরণ করা হতো। হিজরি সন ছিল চান্দ্রবর্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ সন মোতাবেক ভারতবর্ষে খাজনা আদায় করা ছিল সমস্যার ব্যাপার। এ সমস্যা সমাধানেই ফসলি সন চালু করা হয়। মহামতি আকবর সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসার ২৯ বছর পর চালু হয় এ সন। শাসনভার গ্রহণের ঘটনা স্মরণীয় করতে সম্রাট আকবর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ সনের যাত্রা বলে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ১১ এপ্রিলকে ধরা হয় নতুন সনের পয়লা দিন বা পয়লা বৈশাখ। ওই দিনটি ছিল ৯৬৩ হিজরির ২৮ রবিউস সানি। আকবরের ঘোষণায় তা ৯৬৩ ফসলি সনের পয়লা বৈশাখ বলে হিসাব করা হয়।

সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ফসলি সন বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়। সে ফসলি সনই কালক্রমে বাংলা সন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ের মেলবন্ধন হিসেবে তা স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ফসলি সন ছিল জীবনঘনিষ্ঠ পঞ্জিকা। ফসল বোনা ও খাজনা আদায়ের দিন-তারিখ নির্ধারিত হতো এ পঞ্জিকা সামনে রেখে। ফলে বাংলাদেশের হিন্দু-মুসলমান, সমতল-পাহাড়ি সব মানুষের কাছেই এ সন গ্রহণযোগ্যতা পায়। কালের বিবর্তনে এ সনের সঙ্গে মিশে যায় হৃদয়ের আবেগ। বাংলাভাষী হিন্দু-মুসলমান পয়লা বৈশাখে যেমন নববর্ষের উৎসবে মেতে ওঠে, তেমন মেতে ওঠে পাহাড়িরাও। হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, পাহাড়ি নির্বিশেষে আমরা সবাই যে আজ অভিন্ন জাতি সে চেতনার সূত্র গ্রথিত পয়লা বৈশাখের উৎসবে।

বাংলা সন যেহেতু ফসলি সন সেহেতু এর সঙ্গে আবর্তিত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকের জীবন। ব্যবসায়ীদের জীবনেও বাংলা সন নানাভাবে সম্পর্কিত। হালখাতা অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। এদিন ব্যবসায়ীরা নতুন খাতা খোলেন। পুরনো লেনদেনের ইতি ঘটিয়ে নতুনভাবে হিসাব লেখা হয় এদিন। হালখাতা উপলক্ষে গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে  পড়ে যায় সাজ সাজ রব। নগরকেন্দ্রিক জীবনেও তার প্রভাব অপ্রতুল নয়। বিশ্বকেন্দ্রিক এ যুগেও নববর্ষ বাঙালির অস্তিত্ব ও স্বাতন্ত্র্য প্রকাশের অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনেও পয়লা বৈশাখের ভূমিকা অনন্য। গ্রামের মানুষ তো বটেই, বিশ্বায়নের প্রভাবে দৃশ্যত নিমজ্জিত শহুরে মানুষও পয়লা বৈশাখে নিজেকে খোঁজার চেষ্টা করে। এ উপলক্ষে  সারা দেশে বসে হাজার হাজার মিলনমেলা, যা বৈশাখী মেলা নামে পরিচিত। নদীর ঘাটে, বটবৃক্ষের নিচে প্রশস্ত কোনো প্রান্তরে পয়লা বৈশাখ কেন্দ্র করে চলে মেলার আয়োজন। এ মিলনমেলায় খুঁজে পাওয়া যায় সত্যিকারের বাংলাদেশ। আমাদের ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতি। এ মেলা কেন্দ্র করেই বসে জারি-সারি গানের আসর। কখনো বা যাত্রাপালা। খেলনা, পুতুল ও হাতের কাজের নানা প্রদর্শনী ঘটে এ মেলা কেন্দ্রে করে। আমরা আজ যখন বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি, ভিনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন যখন আমাদের গ্রাস করতে চলেছে তখন বৈশাখী মেলা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখা শুধু নয়, বিকশিত হওয়ারও পরিবেশ সৃষ্টি করছে। অনেক দুঃখের মধ্যেও এটি ইতিবাচক দিক।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির নববর্ষ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমানসহ এ দেশে বসবাসরত সব জাতি-সম্প্রদায়ের নববর্ষ। উপজাতি বা আদিবাসীদের একান্ত আপন এ উৎসব। নববর্ষে পয়লা বৈশাখে আমরা আত্মোপলব্ধির সুযোগ পাই। আমরা যে বাঙালি এ চেতনায় সমৃদ্ধ হই। উপলব্ধি করি পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষ আমরা। আমাদের রয়েছে অন্তত ৫ হাজার বছরের ঐতিহ্য। আমাদের মসলিন বস্ত্র একসময় সারা দুনিয়া জয় করেছে। আমাদের বীরেরা সেই প্রাচীনকালে জয় করেছিল দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সফলভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ভিনদেশি আগ্রাসন। গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারত অভিযান স্থগিত করেছিলেন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা পাড়ের বীর জাতির ভয়ে। রোমান কবি ভার্জিল ২ হাজার বছর আগে এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই  ঔপনিবেশিক যুগে বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে এ জাতির শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। এশিয়ায় প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভের কৃতিত্ব তাঁর। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় রক্ত দিয়ে বাঙালি বিশ্ববাসীকে মাতৃভাষা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। মুঘল আমলেও আমাদের বার ভূইয়ারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়েছেন। ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন তিতুমীর ও ফকির মজনু শাহ। পাকিস্তানিদের আধিপত্যও মেনে নেয়নি এ দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ।

লেখাটি শুরু করেছিলাম বাংলা পঞ্জিকার বিভক্তি নিয়ে। পয়লা বৈশাখ পালনে যে বিভক্তি দেখা দিচ্ছে তার অবসানে বাংলাদেশে বসবাসকারী সবাই যাতে বাংলা একাডেমির পঞ্জিকা অনুসরণ করে সে উদ্যোগ নিতে হবে। দুনিয়ার সব বাংলাভাষী মানুষ যাতে অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারে সেজন্য দেশ-বিদেশের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের গুণীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা