শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

বাঙালির নববর্ষ পয়লা বৈশাখ।  মানবসমাজে বর্ষবরণ উৎসবের শুরু সম্ভবত ৪ হাজার বছর আগে। মনে করা হয়, আজকের ইরাকের ব্যাবিলনে বর্ষবরণ উৎসবের সূত্রপাত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের মানুষও হাজার হাজার বছর ধরে বর্ষবরণ পালন করে আসছে। বাংলা সন তথা পয়লা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে পালনের রেওয়াজ মুঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। হিজরি চান্দ্রবর্ষের সৌরবর্ষ সংস্করণ হিসেবে চালু হয় বাংলা সন।

এ নববর্ষের সঙ্গে বিশ্বের প্রায় ৩২ কোটি বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক জড়িত। বাংলাদেশের সব জাতি-গোষ্ঠীর নববর্ষ হিসেবেও পালিত হয় দিনটি। পয়লা বৈশাখ জাতীয় ঐক্যের অন্যতম উপাদান হিসেবেও বিবেচিত। তবে জাতীয় ঐক্যের এ উপাদানটিতেও সবার অগোচরে বিভক্তির কালো ছায়া থাবা বিস্তার করছে। এ থাবা বিস্তৃত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণের কারণে। বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ হালখাতা। এ হালখাতা হয় পয়লা বৈশাখ। বাংলা একাডেমি প্রণীত পঞ্জিকামতে ১৪ এপ্রিল দিনটিই ১ বৈশাখ; কিন্তু কলকাতা থেকে প্রকাশিত পঞ্জিকায় এ দিনটি পড়ে ১৫ এপ্রিল। নববর্ষ পালনের এ বিভক্তি সত্যিকার অর্থেই দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাভাষীদের ঐক্যের স্বার্থে বাংলাদেশ এবং এর বাইরে বসবাসকারী সবার উচিত অভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা। বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র বাংলাদেশের পঞ্জিকা এ ক্ষেত্রে সবার অনুসরণীয় বলে বিবেচিত হতে পারে। তার পরও বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে সারা বিশ্বের বাংলাভাষী পন্ডিতদের একটি সম্মেলন করা যেতে পারে। অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য একটি উপায় বের করবেন তাঁরা। এ ধরনের বাংলা পঞ্জিকায় ইংরেজি পঞ্জিকার সঙ্গে স্মরণীয় ছুটির দিনের সামঞ্জস্যতাও স্থাপিত হওয়া উচিত। যেমন ৮ ফালগুন ও ২১ ফেব্রুয়ারি যাতে একই দিনে হয় সে বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

আগেই বলেছি, পয়লা বৈশাখ যেমন বাঙালির তেমন এ দিনটি সব বাংলাদেশিরও। বলা যায়, পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাঙালি ও সব সংখ্যালঘু জাতিসত্তার মানুষ এ দিনটি পালন করে অভিন্ন আবেগে। এদিন সমতলভূমির মানুষ যেমন হালখাতা বা বর্ষ উৎসবে মেতে ওঠেন; তেমনি মেতে ওঠেন পাহাড়িরাও। তাঁরা নববর্ষকে পালন করেন ভিন্ন নামে। বিজু, সাংগ্রাই ও বৈসুকে কেন্দ্র করে উৎসবমুখর হয় পাহাড়ি জনপদ। চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, মারমা, গারো সবার কাছেই পয়লা বৈশাখ আসে এক ভিন্ন আবেগে। এজন্য চলে ব্যাপক প্রস্তুতি। নতুন সাজে সেজে ওঠে পুরো পার্বত্য এলাকা। ঝরনাধারার মতো জুম জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে নববর্ষের উচ্ছলতা। স্বীকার হতেই হবে, এদিক থেকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালি কিছুটা পিছিয়ে। পঞ্জিকা জটিলতায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে অকাম্য বিভক্তি।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির জাতীয় উৎসব। মানুষ পয়লা বৈশাখের চেতনা ধারণ করছে শত শত বছর ধরে। সম্রাট আকবরের আমলে যার সূচনা। এর আগে অগ্রহায়ণের প্রথম দিনটি পালিত হতো নববর্ষ হিসেবে। পাকিস্তান আমলে বাঙালির নববর্ষের চেতনা নানাভাবে স্তব্ধ করার চেষ্টা চলে। আমাদের উর্দুভাষী ঔপনিবেশিক প্রভুরা বাঙালির ভাষাকে যেমন দেখত নাক সিটকানো দৃষ্টিতে তেমনি নববর্ষের ওপরও ছিল তাদের সীমাহীন অবজ্ঞা। পাকিস্তানি শাসনামলে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের এ-দেশি পোষ্যপুত্ররা বলত, বাংলা নববর্ষ হিন্দুদের উৎসব। এ ভাষা নাকি মুসলমানের নয়। তারা ভাবত বাঙালির পয়লা বৈশাখ হিন্দুয়ানি উৎসব! এখনো যারা মননে-মগজে ভিনদেশি, তাদের মধ্যেও এ মনোভাবের ঘাটতি নেই। রমনার বটমূলে ২০০১ সালে নববর্ষ উৎসবে বোমা হামলার পেছনে হয়তো ছিল সেসব কুলাঙ্গারের কারসাজি।

যারা বাঙালিত্ব ও মুসলমানত্ব ভিন্ন চোখে দেখে তারা হয় মতলববাজ নয় আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস করে। কারণ ধর্মের সঙ্গে ভাষাগত জাতিসত্তার কোনো বিরোধ নেই। এ বিভ্রান্তকারীরা যদি কষ্ট করে পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিত তবে তারা নিশ্চিতভাবে দেখতে পেত বাঙালিরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এক জাতি। তারা যদি ইতিহাসের দিকে নজর দিত তবে লক্ষ্য করত গাঙ্গেয় বদ্বীপের এ অঞ্চল মুসলমান আমলেই বাংলা বা বাঙালা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ইতিহাস সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে তারা স্বীকার করত, মুসলমান আমলেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। জনগণের ভাষা পেয়েছে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ। তার আগে এ দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণও মাতৃভাষায় ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়ণ ও ভগবদ্গীতা বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়া পাপ বিবেচিত হতো। মতলববাজ বা আহাম্মকরা বাংলা সনের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখতে পেত এ সন প্রবর্তনে মুসলিম শাসকদের অবদান রয়েছে। বাংলা সন সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে চালু হলেও তার শেকড় গাঁথা হিজরি সনের সঙ্গে। অর্থাৎ ইসলামের নবী (সা.)-এর হিজরতের সময় থেকে যে সন গণনা হয়, সেই ইসলামী সনের এ-দেশি সংস্করণ হলো আজকের বাংলা পঞ্জিকা। ফলে পয়লা বৈশাখকে যারা হিন্দুয়ানি কালচার বলে তারা প্রকারান্তরে চিন্তা-চেতনার দেউলিয়াত্বে ভুগছে। আহাম্মক হয়তো একেই বলে।

মুঘল শাসনামলে এ দেশে হিজরি সন অনুসরণ করা হতো। হিজরি সন ছিল চান্দ্রবর্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ সন মোতাবেক ভারতবর্ষে খাজনা আদায় করা ছিল সমস্যার ব্যাপার। এ সমস্যা সমাধানেই ফসলি সন চালু করা হয়। মহামতি আকবর সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসার ২৯ বছর পর চালু হয় এ সন। শাসনভার গ্রহণের ঘটনা স্মরণীয় করতে সম্রাট আকবর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ সনের যাত্রা বলে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ১১ এপ্রিলকে ধরা হয় নতুন সনের পয়লা দিন বা পয়লা বৈশাখ। ওই দিনটি ছিল ৯৬৩ হিজরির ২৮ রবিউস সানি। আকবরের ঘোষণায় তা ৯৬৩ ফসলি সনের পয়লা বৈশাখ বলে হিসাব করা হয়।

সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ফসলি সন বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়। সে ফসলি সনই কালক্রমে বাংলা সন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ের মেলবন্ধন হিসেবে তা স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ফসলি সন ছিল জীবনঘনিষ্ঠ পঞ্জিকা। ফসল বোনা ও খাজনা আদায়ের দিন-তারিখ নির্ধারিত হতো এ পঞ্জিকা সামনে রেখে। ফলে বাংলাদেশের হিন্দু-মুসলমান, সমতল-পাহাড়ি সব মানুষের কাছেই এ সন গ্রহণযোগ্যতা পায়। কালের বিবর্তনে এ সনের সঙ্গে মিশে যায় হৃদয়ের আবেগ। বাংলাভাষী হিন্দু-মুসলমান পয়লা বৈশাখে যেমন নববর্ষের উৎসবে মেতে ওঠে, তেমন মেতে ওঠে পাহাড়িরাও। হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, পাহাড়ি নির্বিশেষে আমরা সবাই যে আজ অভিন্ন জাতি সে চেতনার সূত্র গ্রথিত পয়লা বৈশাখের উৎসবে।

বাংলা সন যেহেতু ফসলি সন সেহেতু এর সঙ্গে আবর্তিত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকের জীবন। ব্যবসায়ীদের জীবনেও বাংলা সন নানাভাবে সম্পর্কিত। হালখাতা অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। এদিন ব্যবসায়ীরা নতুন খাতা খোলেন। পুরনো লেনদেনের ইতি ঘটিয়ে নতুনভাবে হিসাব লেখা হয় এদিন। হালখাতা উপলক্ষে গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে  পড়ে যায় সাজ সাজ রব। নগরকেন্দ্রিক জীবনেও তার প্রভাব অপ্রতুল নয়। বিশ্বকেন্দ্রিক এ যুগেও নববর্ষ বাঙালির অস্তিত্ব ও স্বাতন্ত্র্য প্রকাশের অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনেও পয়লা বৈশাখের ভূমিকা অনন্য। গ্রামের মানুষ তো বটেই, বিশ্বায়নের প্রভাবে দৃশ্যত নিমজ্জিত শহুরে মানুষও পয়লা বৈশাখে নিজেকে খোঁজার চেষ্টা করে। এ উপলক্ষে  সারা দেশে বসে হাজার হাজার মিলনমেলা, যা বৈশাখী মেলা নামে পরিচিত। নদীর ঘাটে, বটবৃক্ষের নিচে প্রশস্ত কোনো প্রান্তরে পয়লা বৈশাখ কেন্দ্র করে চলে মেলার আয়োজন। এ মিলনমেলায় খুঁজে পাওয়া যায় সত্যিকারের বাংলাদেশ। আমাদের ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতি। এ মেলা কেন্দ্র করেই বসে জারি-সারি গানের আসর। কখনো বা যাত্রাপালা। খেলনা, পুতুল ও হাতের কাজের নানা প্রদর্শনী ঘটে এ মেলা কেন্দ্রে করে। আমরা আজ যখন বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি, ভিনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন যখন আমাদের গ্রাস করতে চলেছে তখন বৈশাখী মেলা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখা শুধু নয়, বিকশিত হওয়ারও পরিবেশ সৃষ্টি করছে। অনেক দুঃখের মধ্যেও এটি ইতিবাচক দিক।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির নববর্ষ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমানসহ এ দেশে বসবাসরত সব জাতি-সম্প্রদায়ের নববর্ষ। উপজাতি বা আদিবাসীদের একান্ত আপন এ উৎসব। নববর্ষে পয়লা বৈশাখে আমরা আত্মোপলব্ধির সুযোগ পাই। আমরা যে বাঙালি এ চেতনায় সমৃদ্ধ হই। উপলব্ধি করি পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষ আমরা। আমাদের রয়েছে অন্তত ৫ হাজার বছরের ঐতিহ্য। আমাদের মসলিন বস্ত্র একসময় সারা দুনিয়া জয় করেছে। আমাদের বীরেরা সেই প্রাচীনকালে জয় করেছিল দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সফলভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ভিনদেশি আগ্রাসন। গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারত অভিযান স্থগিত করেছিলেন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা পাড়ের বীর জাতির ভয়ে। রোমান কবি ভার্জিল ২ হাজার বছর আগে এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই  ঔপনিবেশিক যুগে বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে এ জাতির শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। এশিয়ায় প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভের কৃতিত্ব তাঁর। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় রক্ত দিয়ে বাঙালি বিশ্ববাসীকে মাতৃভাষা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। মুঘল আমলেও আমাদের বার ভূইয়ারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়েছেন। ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন তিতুমীর ও ফকির মজনু শাহ। পাকিস্তানিদের আধিপত্যও মেনে নেয়নি এ দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ।

লেখাটি শুরু করেছিলাম বাংলা পঞ্জিকার বিভক্তি নিয়ে। পয়লা বৈশাখ পালনে যে বিভক্তি দেখা দিচ্ছে তার অবসানে বাংলাদেশে বসবাসকারী সবাই যাতে বাংলা একাডেমির পঞ্জিকা অনুসরণ করে সে উদ্যোগ নিতে হবে। দুনিয়ার সব বাংলাভাষী মানুষ যাতে অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারে সেজন্য দেশ-বিদেশের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের গুণীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর