শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

বাঙালির নববর্ষ পয়লা বৈশাখ।  মানবসমাজে বর্ষবরণ উৎসবের শুরু সম্ভবত ৪ হাজার বছর আগে। মনে করা হয়, আজকের ইরাকের ব্যাবিলনে বর্ষবরণ উৎসবের সূত্রপাত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের মানুষও হাজার হাজার বছর ধরে বর্ষবরণ পালন করে আসছে। বাংলা সন তথা পয়লা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে পালনের রেওয়াজ মুঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। হিজরি চান্দ্রবর্ষের সৌরবর্ষ সংস্করণ হিসেবে চালু হয় বাংলা সন।

এ নববর্ষের সঙ্গে বিশ্বের প্রায় ৩২ কোটি বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক জড়িত। বাংলাদেশের সব জাতি-গোষ্ঠীর নববর্ষ হিসেবেও পালিত হয় দিনটি। পয়লা বৈশাখ জাতীয় ঐক্যের অন্যতম উপাদান হিসেবেও বিবেচিত। তবে জাতীয় ঐক্যের এ উপাদানটিতেও সবার অগোচরে বিভক্তির কালো ছায়া থাবা বিস্তার করছে। এ থাবা বিস্তৃত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণের কারণে। বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ হালখাতা। এ হালখাতা হয় পয়লা বৈশাখ। বাংলা একাডেমি প্রণীত পঞ্জিকামতে ১৪ এপ্রিল দিনটিই ১ বৈশাখ; কিন্তু কলকাতা থেকে প্রকাশিত পঞ্জিকায় এ দিনটি পড়ে ১৫ এপ্রিল। নববর্ষ পালনের এ বিভক্তি সত্যিকার অর্থেই দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাভাষীদের ঐক্যের স্বার্থে বাংলাদেশ এবং এর বাইরে বসবাসকারী সবার উচিত অভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা। বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র বাংলাদেশের পঞ্জিকা এ ক্ষেত্রে সবার অনুসরণীয় বলে বিবেচিত হতে পারে। তার পরও বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে সারা বিশ্বের বাংলাভাষী পন্ডিতদের একটি সম্মেলন করা যেতে পারে। অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য একটি উপায় বের করবেন তাঁরা। এ ধরনের বাংলা পঞ্জিকায় ইংরেজি পঞ্জিকার সঙ্গে স্মরণীয় ছুটির দিনের সামঞ্জস্যতাও স্থাপিত হওয়া উচিত। যেমন ৮ ফালগুন ও ২১ ফেব্রুয়ারি যাতে একই দিনে হয় সে বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

আগেই বলেছি, পয়লা বৈশাখ যেমন বাঙালির তেমন এ দিনটি সব বাংলাদেশিরও। বলা যায়, পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাঙালি ও সব সংখ্যালঘু জাতিসত্তার মানুষ এ দিনটি পালন করে অভিন্ন আবেগে। এদিন সমতলভূমির মানুষ যেমন হালখাতা বা বর্ষ উৎসবে মেতে ওঠেন; তেমনি মেতে ওঠেন পাহাড়িরাও। তাঁরা নববর্ষকে পালন করেন ভিন্ন নামে। বিজু, সাংগ্রাই ও বৈসুকে কেন্দ্র করে উৎসবমুখর হয় পাহাড়ি জনপদ। চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, মারমা, গারো সবার কাছেই পয়লা বৈশাখ আসে এক ভিন্ন আবেগে। এজন্য চলে ব্যাপক প্রস্তুতি। নতুন সাজে সেজে ওঠে পুরো পার্বত্য এলাকা। ঝরনাধারার মতো জুম জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে নববর্ষের উচ্ছলতা। স্বীকার হতেই হবে, এদিক থেকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালি কিছুটা পিছিয়ে। পঞ্জিকা জটিলতায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে অকাম্য বিভক্তি।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির জাতীয় উৎসব। মানুষ পয়লা বৈশাখের চেতনা ধারণ করছে শত শত বছর ধরে। সম্রাট আকবরের আমলে যার সূচনা। এর আগে অগ্রহায়ণের প্রথম দিনটি পালিত হতো নববর্ষ হিসেবে। পাকিস্তান আমলে বাঙালির নববর্ষের চেতনা নানাভাবে স্তব্ধ করার চেষ্টা চলে। আমাদের উর্দুভাষী ঔপনিবেশিক প্রভুরা বাঙালির ভাষাকে যেমন দেখত নাক সিটকানো দৃষ্টিতে তেমনি নববর্ষের ওপরও ছিল তাদের সীমাহীন অবজ্ঞা। পাকিস্তানি শাসনামলে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের এ-দেশি পোষ্যপুত্ররা বলত, বাংলা নববর্ষ হিন্দুদের উৎসব। এ ভাষা নাকি মুসলমানের নয়। তারা ভাবত বাঙালির পয়লা বৈশাখ হিন্দুয়ানি উৎসব! এখনো যারা মননে-মগজে ভিনদেশি, তাদের মধ্যেও এ মনোভাবের ঘাটতি নেই। রমনার বটমূলে ২০০১ সালে নববর্ষ উৎসবে বোমা হামলার পেছনে হয়তো ছিল সেসব কুলাঙ্গারের কারসাজি।

যারা বাঙালিত্ব ও মুসলমানত্ব ভিন্ন চোখে দেখে তারা হয় মতলববাজ নয় আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস করে। কারণ ধর্মের সঙ্গে ভাষাগত জাতিসত্তার কোনো বিরোধ নেই। এ বিভ্রান্তকারীরা যদি কষ্ট করে পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিত তবে তারা নিশ্চিতভাবে দেখতে পেত বাঙালিরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এক জাতি। তারা যদি ইতিহাসের দিকে নজর দিত তবে লক্ষ্য করত গাঙ্গেয় বদ্বীপের এ অঞ্চল মুসলমান আমলেই বাংলা বা বাঙালা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ইতিহাস সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে তারা স্বীকার করত, মুসলমান আমলেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। জনগণের ভাষা পেয়েছে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ। তার আগে এ দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণও মাতৃভাষায় ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়ণ ও ভগবদ্গীতা বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়া পাপ বিবেচিত হতো। মতলববাজ বা আহাম্মকরা বাংলা সনের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখতে পেত এ সন প্রবর্তনে মুসলিম শাসকদের অবদান রয়েছে। বাংলা সন সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে চালু হলেও তার শেকড় গাঁথা হিজরি সনের সঙ্গে। অর্থাৎ ইসলামের নবী (সা.)-এর হিজরতের সময় থেকে যে সন গণনা হয়, সেই ইসলামী সনের এ-দেশি সংস্করণ হলো আজকের বাংলা পঞ্জিকা। ফলে পয়লা বৈশাখকে যারা হিন্দুয়ানি কালচার বলে তারা প্রকারান্তরে চিন্তা-চেতনার দেউলিয়াত্বে ভুগছে। আহাম্মক হয়তো একেই বলে।

মুঘল শাসনামলে এ দেশে হিজরি সন অনুসরণ করা হতো। হিজরি সন ছিল চান্দ্রবর্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ সন মোতাবেক ভারতবর্ষে খাজনা আদায় করা ছিল সমস্যার ব্যাপার। এ সমস্যা সমাধানেই ফসলি সন চালু করা হয়। মহামতি আকবর সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসার ২৯ বছর পর চালু হয় এ সন। শাসনভার গ্রহণের ঘটনা স্মরণীয় করতে সম্রাট আকবর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ সনের যাত্রা বলে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ১১ এপ্রিলকে ধরা হয় নতুন সনের পয়লা দিন বা পয়লা বৈশাখ। ওই দিনটি ছিল ৯৬৩ হিজরির ২৮ রবিউস সানি। আকবরের ঘোষণায় তা ৯৬৩ ফসলি সনের পয়লা বৈশাখ বলে হিসাব করা হয়।

সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ফসলি সন বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়। সে ফসলি সনই কালক্রমে বাংলা সন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ের মেলবন্ধন হিসেবে তা স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ফসলি সন ছিল জীবনঘনিষ্ঠ পঞ্জিকা। ফসল বোনা ও খাজনা আদায়ের দিন-তারিখ নির্ধারিত হতো এ পঞ্জিকা সামনে রেখে। ফলে বাংলাদেশের হিন্দু-মুসলমান, সমতল-পাহাড়ি সব মানুষের কাছেই এ সন গ্রহণযোগ্যতা পায়। কালের বিবর্তনে এ সনের সঙ্গে মিশে যায় হৃদয়ের আবেগ। বাংলাভাষী হিন্দু-মুসলমান পয়লা বৈশাখে যেমন নববর্ষের উৎসবে মেতে ওঠে, তেমন মেতে ওঠে পাহাড়িরাও। হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, পাহাড়ি নির্বিশেষে আমরা সবাই যে আজ অভিন্ন জাতি সে চেতনার সূত্র গ্রথিত পয়লা বৈশাখের উৎসবে।

বাংলা সন যেহেতু ফসলি সন সেহেতু এর সঙ্গে আবর্তিত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকের জীবন। ব্যবসায়ীদের জীবনেও বাংলা সন নানাভাবে সম্পর্কিত। হালখাতা অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। এদিন ব্যবসায়ীরা নতুন খাতা খোলেন। পুরনো লেনদেনের ইতি ঘটিয়ে নতুনভাবে হিসাব লেখা হয় এদিন। হালখাতা উপলক্ষে গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে  পড়ে যায় সাজ সাজ রব। নগরকেন্দ্রিক জীবনেও তার প্রভাব অপ্রতুল নয়। বিশ্বকেন্দ্রিক এ যুগেও নববর্ষ বাঙালির অস্তিত্ব ও স্বাতন্ত্র্য প্রকাশের অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনেও পয়লা বৈশাখের ভূমিকা অনন্য। গ্রামের মানুষ তো বটেই, বিশ্বায়নের প্রভাবে দৃশ্যত নিমজ্জিত শহুরে মানুষও পয়লা বৈশাখে নিজেকে খোঁজার চেষ্টা করে। এ উপলক্ষে  সারা দেশে বসে হাজার হাজার মিলনমেলা, যা বৈশাখী মেলা নামে পরিচিত। নদীর ঘাটে, বটবৃক্ষের নিচে প্রশস্ত কোনো প্রান্তরে পয়লা বৈশাখ কেন্দ্র করে চলে মেলার আয়োজন। এ মিলনমেলায় খুঁজে পাওয়া যায় সত্যিকারের বাংলাদেশ। আমাদের ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতি। এ মেলা কেন্দ্র করেই বসে জারি-সারি গানের আসর। কখনো বা যাত্রাপালা। খেলনা, পুতুল ও হাতের কাজের নানা প্রদর্শনী ঘটে এ মেলা কেন্দ্রে করে। আমরা আজ যখন বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি, ভিনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন যখন আমাদের গ্রাস করতে চলেছে তখন বৈশাখী মেলা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখা শুধু নয়, বিকশিত হওয়ারও পরিবেশ সৃষ্টি করছে। অনেক দুঃখের মধ্যেও এটি ইতিবাচক দিক।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির নববর্ষ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমানসহ এ দেশে বসবাসরত সব জাতি-সম্প্রদায়ের নববর্ষ। উপজাতি বা আদিবাসীদের একান্ত আপন এ উৎসব। নববর্ষে পয়লা বৈশাখে আমরা আত্মোপলব্ধির সুযোগ পাই। আমরা যে বাঙালি এ চেতনায় সমৃদ্ধ হই। উপলব্ধি করি পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষ আমরা। আমাদের রয়েছে অন্তত ৫ হাজার বছরের ঐতিহ্য। আমাদের মসলিন বস্ত্র একসময় সারা দুনিয়া জয় করেছে। আমাদের বীরেরা সেই প্রাচীনকালে জয় করেছিল দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সফলভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ভিনদেশি আগ্রাসন। গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারত অভিযান স্থগিত করেছিলেন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা পাড়ের বীর জাতির ভয়ে। রোমান কবি ভার্জিল ২ হাজার বছর আগে এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই  ঔপনিবেশিক যুগে বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে এ জাতির শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। এশিয়ায় প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভের কৃতিত্ব তাঁর। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় রক্ত দিয়ে বাঙালি বিশ্ববাসীকে মাতৃভাষা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। মুঘল আমলেও আমাদের বার ভূইয়ারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়েছেন। ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন তিতুমীর ও ফকির মজনু শাহ। পাকিস্তানিদের আধিপত্যও মেনে নেয়নি এ দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ।

লেখাটি শুরু করেছিলাম বাংলা পঞ্জিকার বিভক্তি নিয়ে। পয়লা বৈশাখ পালনে যে বিভক্তি দেখা দিচ্ছে তার অবসানে বাংলাদেশে বসবাসকারী সবাই যাতে বাংলা একাডেমির পঞ্জিকা অনুসরণ করে সে উদ্যোগ নিতে হবে। দুনিয়ার সব বাংলাভাষী মানুষ যাতে অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারে সেজন্য দেশ-বিদেশের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের গুণীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা