শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নববর্ষ : ব্যাবিলন থেকে সম্রাট আকবর

বাঙালির নববর্ষ পয়লা বৈশাখ।  মানবসমাজে বর্ষবরণ উৎসবের শুরু সম্ভবত ৪ হাজার বছর আগে। মনে করা হয়, আজকের ইরাকের ব্যাবিলনে বর্ষবরণ উৎসবের সূত্রপাত। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা পাড়ের মানুষও হাজার হাজার বছর ধরে বর্ষবরণ পালন করে আসছে। বাংলা সন তথা পয়লা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে পালনের রেওয়াজ মুঘল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। হিজরি চান্দ্রবর্ষের সৌরবর্ষ সংস্করণ হিসেবে চালু হয় বাংলা সন।

এ নববর্ষের সঙ্গে বিশ্বের প্রায় ৩২ কোটি বাঙালির আত্মিক সম্পর্ক জড়িত। বাংলাদেশের সব জাতি-গোষ্ঠীর নববর্ষ হিসেবেও পালিত হয় দিনটি। পয়লা বৈশাখ জাতীয় ঐক্যের অন্যতম উপাদান হিসেবেও বিবেচিত। তবে জাতীয় ঐক্যের এ উপাদানটিতেও সবার অগোচরে বিভক্তির কালো ছায়া থাবা বিস্তার করছে। এ থাবা বিস্তৃত হচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণের কারণে। বাংলা নববর্ষের অন্যতম আকর্ষণ হালখাতা। এ হালখাতা হয় পয়লা বৈশাখ। বাংলা একাডেমি প্রণীত পঞ্জিকামতে ১৪ এপ্রিল দিনটিই ১ বৈশাখ; কিন্তু কলকাতা থেকে প্রকাশিত পঞ্জিকায় এ দিনটি পড়ে ১৫ এপ্রিল। নববর্ষ পালনের এ বিভক্তি সত্যিকার অর্থেই দুর্ভাগ্যজনক। বাংলাভাষীদের ঐক্যের স্বার্থে বাংলাদেশ এবং এর বাইরে বসবাসকারী সবার উচিত অভিন্ন পঞ্জিকা অনুসরণ করা। বাঙালির জাতি-রাষ্ট্র বাংলাদেশের পঞ্জিকা এ ক্ষেত্রে সবার অনুসরণীয় বলে বিবেচিত হতে পারে। তার পরও বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে সারা বিশ্বের বাংলাভাষী পন্ডিতদের একটি সম্মেলন করা যেতে পারে। অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা প্রণয়নে গ্রহণযোগ্য একটি উপায় বের করবেন তাঁরা। এ ধরনের বাংলা পঞ্জিকায় ইংরেজি পঞ্জিকার সঙ্গে স্মরণীয় ছুটির দিনের সামঞ্জস্যতাও স্থাপিত হওয়া উচিত। যেমন ৮ ফালগুন ও ২১ ফেব্রুয়ারি যাতে একই দিনে হয় সে বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

আগেই বলেছি, পয়লা বৈশাখ যেমন বাঙালির তেমন এ দিনটি সব বাংলাদেশিরও। বলা যায়, পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। বাঙালি ও সব সংখ্যালঘু জাতিসত্তার মানুষ এ দিনটি পালন করে অভিন্ন আবেগে। এদিন সমতলভূমির মানুষ যেমন হালখাতা বা বর্ষ উৎসবে মেতে ওঠেন; তেমনি মেতে ওঠেন পাহাড়িরাও। তাঁরা নববর্ষকে পালন করেন ভিন্ন নামে। বিজু, সাংগ্রাই ও বৈসুকে কেন্দ্র করে উৎসবমুখর হয় পাহাড়ি জনপদ। চাকমা, মুরং, ত্রিপুরা, মারমা, গারো সবার কাছেই পয়লা বৈশাখ আসে এক ভিন্ন আবেগে। এজন্য চলে ব্যাপক প্রস্তুতি। নতুন সাজে সেজে ওঠে পুরো পার্বত্য এলাকা। ঝরনাধারার মতো জুম জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে নববর্ষের উচ্ছলতা। স্বীকার হতেই হবে, এদিক থেকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালি কিছুটা পিছিয়ে। পঞ্জিকা জটিলতায় তাঁদের মধ্যে বিরাজ করছে অকাম্য বিভক্তি।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির জাতীয় উৎসব। মানুষ পয়লা বৈশাখের চেতনা ধারণ করছে শত শত বছর ধরে। সম্রাট আকবরের আমলে যার সূচনা। এর আগে অগ্রহায়ণের প্রথম দিনটি পালিত হতো নববর্ষ হিসেবে। পাকিস্তান আমলে বাঙালির নববর্ষের চেতনা নানাভাবে স্তব্ধ করার চেষ্টা চলে। আমাদের উর্দুভাষী ঔপনিবেশিক প্রভুরা বাঙালির ভাষাকে যেমন দেখত নাক সিটকানো দৃষ্টিতে তেমনি নববর্ষের ওপরও ছিল তাদের সীমাহীন অবজ্ঞা। পাকিস্তানি শাসনামলে শাসকগোষ্ঠী ও তাদের এ-দেশি পোষ্যপুত্ররা বলত, বাংলা নববর্ষ হিন্দুদের উৎসব। এ ভাষা নাকি মুসলমানের নয়। তারা ভাবত বাঙালির পয়লা বৈশাখ হিন্দুয়ানি উৎসব! এখনো যারা মননে-মগজে ভিনদেশি, তাদের মধ্যেও এ মনোভাবের ঘাটতি নেই। রমনার বটমূলে ২০০১ সালে নববর্ষ উৎসবে বোমা হামলার পেছনে হয়তো ছিল সেসব কুলাঙ্গারের কারসাজি।

যারা বাঙালিত্ব ও মুসলমানত্ব ভিন্ন চোখে দেখে তারা হয় মতলববাজ নয় আহাম্মকের স্বর্গে বসবাস করে। কারণ ধর্মের সঙ্গে ভাষাগত জাতিসত্তার কোনো বিরোধ নেই। এ বিভ্রান্তকারীরা যদি কষ্ট করে পরিসংখ্যানের দিকে নজর দিত তবে তারা নিশ্চিতভাবে দেখতে পেত বাঙালিরা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এক জাতি। তারা যদি ইতিহাসের দিকে নজর দিত তবে লক্ষ্য করত গাঙ্গেয় বদ্বীপের এ অঞ্চল মুসলমান আমলেই বাংলা বা বাঙালা নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ইতিহাস সম্পর্কে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে তারা স্বীকার করত, মুসলমান আমলেই বাংলা ভাষা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। জনগণের ভাষা পেয়েছে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ। তার আগে এ দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণও মাতৃভাষায় ধর্ম পালনের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়ণ ও ভগবদ্গীতা বাংলা ভাষায় অনূদিত হওয়া পাপ বিবেচিত হতো। মতলববাজ বা আহাম্মকরা বাংলা সনের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দিলে দেখতে পেত এ সন প্রবর্তনে মুসলিম শাসকদের অবদান রয়েছে। বাংলা সন সম্রাট আকবরের আমলে চালু হয়। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে চালু হলেও তার শেকড় গাঁথা হিজরি সনের সঙ্গে। অর্থাৎ ইসলামের নবী (সা.)-এর হিজরতের সময় থেকে যে সন গণনা হয়, সেই ইসলামী সনের এ-দেশি সংস্করণ হলো আজকের বাংলা পঞ্জিকা। ফলে পয়লা বৈশাখকে যারা হিন্দুয়ানি কালচার বলে তারা প্রকারান্তরে চিন্তা-চেতনার দেউলিয়াত্বে ভুগছে। আহাম্মক হয়তো একেই বলে।

মুঘল শাসনামলে এ দেশে হিজরি সন অনুসরণ করা হতো। হিজরি সন ছিল চান্দ্রবর্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ সন মোতাবেক ভারতবর্ষে খাজনা আদায় করা ছিল সমস্যার ব্যাপার। এ সমস্যা সমাধানেই ফসলি সন চালু করা হয়। মহামতি আকবর সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে বসার ২৯ বছর পর চালু হয় এ সন। শাসনভার গ্রহণের ঘটনা স্মরণীয় করতে সম্রাট আকবর ১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে এ সনের যাত্রা বলে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ১১ এপ্রিলকে ধরা হয় নতুন সনের পয়লা দিন বা পয়লা বৈশাখ। ওই দিনটি ছিল ৯৬৩ হিজরির ২৮ রবিউস সানি। আকবরের ঘোষণায় তা ৯৬৩ ফসলি সনের পয়লা বৈশাখ বলে হিসাব করা হয়।

সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ফসলি সন বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়। সে ফসলি সনই কালক্রমে বাংলা সন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ দেশের মানুষের হৃদয়ের মেলবন্ধন হিসেবে তা স্বীকৃতি পেয়েছে। সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ফসলি সন ছিল জীবনঘনিষ্ঠ পঞ্জিকা। ফসল বোনা ও খাজনা আদায়ের দিন-তারিখ নির্ধারিত হতো এ পঞ্জিকা সামনে রেখে। ফলে বাংলাদেশের হিন্দু-মুসলমান, সমতল-পাহাড়ি সব মানুষের কাছেই এ সন গ্রহণযোগ্যতা পায়। কালের বিবর্তনে এ সনের সঙ্গে মিশে যায় হৃদয়ের আবেগ। বাংলাভাষী হিন্দু-মুসলমান পয়লা বৈশাখে যেমন নববর্ষের উৎসবে মেতে ওঠে, তেমন মেতে ওঠে পাহাড়িরাও। হিন্দু, মুসলমান, বাঙালি, পাহাড়ি নির্বিশেষে আমরা সবাই যে আজ অভিন্ন জাতি সে চেতনার সূত্র গ্রথিত পয়লা বৈশাখের উৎসবে।

বাংলা সন যেহেতু ফসলি সন সেহেতু এর সঙ্গে আবর্তিত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষকের জীবন। ব্যবসায়ীদের জীবনেও বাংলা সন নানাভাবে সম্পর্কিত। হালখাতা অনুষ্ঠান তারই প্রমাণ। এদিন ব্যবসায়ীরা নতুন খাতা খোলেন। পুরনো লেনদেনের ইতি ঘটিয়ে নতুনভাবে হিসাব লেখা হয় এদিন। হালখাতা উপলক্ষে গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে  পড়ে যায় সাজ সাজ রব। নগরকেন্দ্রিক জীবনেও তার প্রভাব অপ্রতুল নয়। বিশ্বকেন্দ্রিক এ যুগেও নববর্ষ বাঙালির অস্তিত্ব ও স্বাতন্ত্র্য প্রকাশের অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিরাজ করছে।

বাংলাদেশের মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনেও পয়লা বৈশাখের ভূমিকা অনন্য। গ্রামের মানুষ তো বটেই, বিশ্বায়নের প্রভাবে দৃশ্যত নিমজ্জিত শহুরে মানুষও পয়লা বৈশাখে নিজেকে খোঁজার চেষ্টা করে। এ উপলক্ষে  সারা দেশে বসে হাজার হাজার মিলনমেলা, যা বৈশাখী মেলা নামে পরিচিত। নদীর ঘাটে, বটবৃক্ষের নিচে প্রশস্ত কোনো প্রান্তরে পয়লা বৈশাখ কেন্দ্র করে চলে মেলার আয়োজন। এ মিলনমেলায় খুঁজে পাওয়া যায় সত্যিকারের বাংলাদেশ। আমাদের ঐতিহ্য ও নিজস্ব সংস্কৃতি। এ মেলা কেন্দ্র করেই বসে জারি-সারি গানের আসর। কখনো বা যাত্রাপালা। খেলনা, পুতুল ও হাতের কাজের নানা প্রদর্শনী ঘটে এ মেলা কেন্দ্রে করে। আমরা আজ যখন বিশ্বায়নের যুগে বাস করছি, ভিনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসন যখন আমাদের গ্রাস করতে চলেছে তখন বৈশাখী মেলা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখা শুধু নয়, বিকশিত হওয়ারও পরিবেশ সৃষ্টি করছে। অনেক দুঃখের মধ্যেও এটি ইতিবাচক দিক।

পয়লা বৈশাখ বাঙালির নববর্ষ। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমানসহ এ দেশে বসবাসরত সব জাতি-সম্প্রদায়ের নববর্ষ। উপজাতি বা আদিবাসীদের একান্ত আপন এ উৎসব। নববর্ষে পয়লা বৈশাখে আমরা আত্মোপলব্ধির সুযোগ পাই। আমরা যে বাঙালি এ চেতনায় সমৃদ্ধ হই। উপলব্ধি করি পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-বুড়িগঙ্গা পাড়ের মানুষ আমরা। আমাদের রয়েছে অন্তত ৫ হাজার বছরের ঐতিহ্য। আমাদের মসলিন বস্ত্র একসময় সারা দুনিয়া জয় করেছে। আমাদের বীরেরা সেই প্রাচীনকালে জয় করেছিল দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। আমাদের পূর্বপুরুষরা সফলভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ভিনদেশি আগ্রাসন। গ্রিক বীর আলেকজান্ডার তাঁর ভারত অভিযান স্থগিত করেছিলেন পদ্মা-মেঘনা-যমুনা পাড়ের বীর জাতির ভয়ে। রোমান কবি ভার্জিল ২ হাজার বছর আগে এ জাতির বীরত্বের প্রশংসা করে কবিতা লিখেছেন। সেই  ঔপনিবেশিক যুগে বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়ে বিশ্বের কাছে এ জাতির শ্রেষ্ঠত্ব তুলে ধরেছেন। এশিয়ায় প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভের কৃতিত্ব তাঁর। ১৯৫২ সালে মাতৃভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় রক্ত দিয়ে বাঙালি বিশ্ববাসীকে মাতৃভাষা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে। মুঘল আমলেও আমাদের বার ভূইয়ারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণপণ লড়েছেন। ইংরেজ আধিপত্যের বিরুদ্ধে প্রাণ দিয়েছেন তিতুমীর ও ফকির মজনু শাহ। পাকিস্তানিদের আধিপত্যও মেনে নেয়নি এ দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ।

লেখাটি শুরু করেছিলাম বাংলা পঞ্জিকার বিভক্তি নিয়ে। পয়লা বৈশাখ পালনে যে বিভক্তি দেখা দিচ্ছে তার অবসানে বাংলাদেশে বসবাসকারী সবাই যাতে বাংলা একাডেমির পঞ্জিকা অনুসরণ করে সে উদ্যোগ নিতে হবে। দুনিয়ার সব বাংলাভাষী মানুষ যাতে অভিন্ন বাংলা পঞ্জিকা অনুসরণ করতে পারে সেজন্য দেশ-বিদেশের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের গুণীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। এটি সময়ের দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪
বরগুনায় ক্যারাম খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১৪

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
মেহেরপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ১৮ নারী-শিশুকে অপহরণ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের অবস্থান ধর্মঘট

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ
বিক্ষোভের চারদিন পর কাঠমান্ডুর সুপারস্টোরে মিলল ছয় দগ্ধ লাশ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা