শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণ : এক কঠিন পরীক্ষা

মাহমুদুর রহমান মান্না
Not defined
স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণ : এক কঠিন পরীক্ষা

১১ আগস্ট বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার শাখাওয়াত হোসেন এক বক্তব্য দিয়ে বড়সড় একটা বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ একটা বিশাল পার্টি। পূর্ব বাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত তার অবদান অস্বীকার করা যাবে না। এই দলকে আমরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করিনি। তারা নিজেদের দল গঠন করতেই পারে নতুন নেতৃত্বের অধীনে। এর আগে অন্য কোথাও বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অথবা অন্য কোনো উপদেষ্টা বলেছেন- আমাদের সরকার দল নিষিদ্ধ করা পছন্দ করে না।

বলাই বাহুল্য তার এ বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। যে দলের গুণগান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা করেছেন, বিগত ১৫ বছর ধরে তারাই এ দেশ শাসন করেছে। তাদেরকে উৎখাত করেই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেছে, যার উপদেষ্টাদের একজন হচ্ছেন তিনি। এ শাসন ছিল জবরদস্তিমূলক, ফ্যাসিবাদী। তাদের ক্ষমতায় আরোহণ ছিল বেআইনি, অবৈধ। ১৫ বছর ধরে নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তারা লুটপাট, খুন, ডাকাতি, রাহাজানি এমন কিছু নেই যা করেনি। এবং সবশেষে এক নদী রক্ত সাঁতরে বাংলার শিক্ষার্থী ও জনতা তাদের পরাজিত করেছে। এত নিষ্ঠুর হৃদয়হীনতার সঙ্গে তারা তরুণ ছাত্র-ছাত্রীদের হত্যা করেছে যার কাহিনি এখনো প্রায় প্রতিদিন মিডিয়াতে ভাসছে এবং মানুষের চোখে অশ্রু ঝরাচ্ছে। এত নৃশংস পুলিশের সেই অত্যাচার, খুন নিপীড়ন, যা মানুষের বুকে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। এ আগুন নিভছে না। যেমন এতদিন পরেও শুকাচ্ছে না রক্তের দাগ। এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।

৫ জুলাই ইতিহাসের নিকৃষ্টতম স্বৈরাচারের পতনের পর থেকে যেদিন ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত এ বক্তব্য দিয়েছেন সে কদিনে এক সপ্তাহ পার হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা আন্দোলনকারীদের শঙ্কিত করেছে। জানা যায়, এই সময় সামরিক বাহিনীতে একটি ক্যু দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল যা বেশ কয়েকজন সিনিয়র সামরিক বাহিনীর অফিসারের শাস্তি প্রদানের ঘটনার মাধ্যমে সত্যায়িত হয়।

৬ আগস্ট আইএসপিআর-এর প্রজ্ঞাপনে জানা যায়, মেজর জেনারেল জিয়াউল হাসান, মেজর জেনারেল মুজিবসহ আরও দুজন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত অথবা বদলি করা হয়েছে। শোনা যায় এ কজন কর্মকর্তা (এবং তাদের সঙ্গে হয়তো আরও কেউ ছিল) সেনাপ্রধানকে সামরিক শাসন জারি করার জন্য চাপ দিচ্ছিল। সবাই জানেন জেনারেল জিয়া ছিল পতিত সরকারের একটা স্তম্ভের মতো। হেন অপকর্ম নেই যা তাকে দিয়ে করানো হয়নি। সহজেই অনুমেয় যে এরা সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে যে সরকার গঠিত হয়েছিল তার অপসারণের চেষ্টা করছিল। নিশ্চিতভাবেই এটা একটা প্রতি বিপ্লবী তৎপরতা।

এ মাসের ১০ তারিখ শনিবার ব্যাপক সংখ্যক শিক্ষার্থী হাই কোর্ট ভবন ঘেরাও করে। পরের দিন এবং তার পরের দিন মিলে খবর আসে যে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের সম্ভবত চারজন বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন। এ ঘটনার একদিন আগে পলাতক পদত্যাগকারী প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দাবি করেন যে তার মা পদত্যাগ করেননি। আইনত তিনিই এখন দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং এ ব্যাপারে বিচার বিভাগ চূড়ান্ত রায় দেবে। প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় তার মায়ের এ পনেরো বছরের শাসনে রাজনীতিতে কোনো গুণগত মাত্রা যোগ করতে পারেননি আচার-আচরণ এবং উচ্চারণে তাকে অনেকের কাছেই অসংলগ্ন মনে হয়েছে। কিন্তু তার অতিকথন, বাচালতা শিক্ষার্থীদের সজাগ করে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ওই বিবেচনাহীন বিচারকরা যারা সুপ্রিম কোর্টের সর্বোচ্চ পদগুলোতে বসে আছেন তারা তো যে কোনো সময়ই এ মহান ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে আবার ওই ঘৃণ্য স্বৈরাচারকে ক্ষমতায় বসানোর রায় বানাতে পারে। এটাও এক ধরনের প্রতিবিপ্লবী তৎপরতা।

প্রতিবিপ্লবের এ তৎপরতা কিন্তু এখানেই শেষ নয়। সবশেষে তারা সওয়ার হতে চেয়েছে সংখ্যালঘুদের ওপরে। ইতোমধ্যে তারা ঢাকা ও চট্টগ্রামে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদের নামে বিশাল সমাবেশ করেছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে। সাংবাদিকরা এসব সমাবেশ কাভার করতে গিয়ে দেখেছেন এদের মধ্যে ৯০ ভাগ লোকই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের, তাদের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, ছাত্রলীগের পান্ডা। কিছু কিছু লোক নিয়ে এসেছে তারা যারা নিজেদের বাড়ির ঠিকানা ঠিকমতো বলতে পারেনি। প্রতিবেশী দেশ, দেশের কিছু কিছু নেতা, মিডিয়া এখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য কুম্ভীরাশ্রু বর্ষণ করতে গিয়ে এমন কথাও বলেছেন যে, প্রায় এক কোটি হিন্দু এখন দেশ ছেড়ে ভারতে প্রবাসী হওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন।

সবাই জানেন পরাজিত প্রধানমন্ত্রী এখন পলাতক। তিনি এখন প্রতিবেশী দেশে। সেখান থেকে তিনি নাকি ভিডিও পাঠিয়েছেন। সত্যি-মিথ্যা নিশ্চয়ই একদিন জানা যাবে। পতিত প্রধানমন্ত্রী সেখানে কী হালে আছেন, তৎপরতা কিংবা অপতৎপরতা চালাচ্ছেন তার দায় ভারত সরকারকে নিতে হবে। কথা সত্যি প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব জনগণের সঙ্গে জনগণের হওয়ার বদলে এ যাবৎকাল কেবল সরকারের সঙ্গে সরকারের হয়ে এসেছে। পতিত সরকার প্রধানকে আশ্রয় দেওয়ার মধ্য দিয়ে ভারতের সরকার আবারও প্রমাণ করছে যে তারা শুধু সরকারের সঙ্গে সরকারের নয়, তাদের পছন্দের সরকারের সঙ্গেই কেবল বন্ধুত্বের সম্পর্ক রাখবে। বুঝতে পারি না এ পরিপ্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কী করে বলেন, শেখ হাসিনার সেখানে অবস্থান ভারত বাংলাদেশ সম্পর্কে কোনো প্রভাব ফেলবে না।

ইতোমধ্যে শেখ হাসিনাসহ পাঁচজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দেশের একটি থানায় মামলা হয়েছে এবং সেই মামলা গ্রহণ করার জন্য ওপর থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কি দুই দিন পরে কী হতে পারে তার কোনো ধারণাই করতে পারেননি?

আমরা আমাদের কথায় ফিরে আসি। যা দিয়ে শুরু করেছিলাম; স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কথা। মনে রাখতে হবে এ কথাগুলো ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত এমন সময় বলছেন যার পাঁচ দিন পরে ১৫ আগস্ট। বিগত সরকারের সময় থেকে ঘোষিত জাতীয় শোক দিবস। এ দিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান পুরুষ শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হয়েছিলেন।

শেখ মুজিব বাংলাদেশের আকাশে এক বিষণ্ন্ন ইতিহাসের নাম। কত যে গল্প কাহিনি ছড়িয়ে আছে তার নামের ওপরে। কত যে আবেগ, ভালোবাসা মিশে আছে সেই নামের সঙ্গে। আর বিপরীতে একই সঙ্গে মিশে আছে তীক্ষè সমালোচনা, আর বলতে পারি সুতীব্র ঘৃণা। হ্যাঁ ঘৃণা।

বিশ্ব ইতিহাসে যারা শেখ মুজিবের পর্যায়ের নেতা ছিলেন তাদের অনেকের শেষ পরিণতি বড় করুণ। সেগুলোর অনেক ক্ষেত্রেই নিজ নিজ দেশ তাদের নেতাদের মূল্যায়ন করেছে। এখন বিশ্বের অন্যতম পরাক্রমশালী দেশ চীন তাদের নেতা মাও সেতুং-এর মূল্যায়ন করেছে। আজীবন বিপ্লবী নেতা মাও সেতুং তার শেষ জীবনে স্ত্রীর প্রতি অনুরাগ থেকে চার কুচক্রীকে সমর্থন করেছিলেন। চীনের পার্টি মাও সেতুংকে ৭০ শতাংশ বিপ্লবী আর ৩০ শতাংশ প্রতিবিপ্লবী হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে।

এ নিয়ে কোনো বিতর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানের মূল্যায়নের সময় এরকম একটি বিভাজনের সুযোগ আছে। বিতর্ক সত্ত্বেও বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত শেখ মুজিব গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশের স্বায়ত্তশাসনের জন্য লড়াই করেছিলেন সেটা অনস্বীকার্য। কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্ধের ঠিক প্রাক্কালে তাঁর গ্রেফতার হয়ে পুরো স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় অনুপস্থিত থাকা এবং স্বাধীনতার পরে শাসক হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে তীব্র সমালোচনা আছে। আর তাঁর জীবন ও শাসনের শেষ প্রান্তে এসে একদলীয় বাকশাল গঠন করা তাঁর সারা জীবনের গণতন্ত্র হিসেবে যে অর্জন তাকে বিসর্জন দিয়েছে। আর এজন্যই এত বড় একজন নেতার এ করুণ এবং মর্মান্তিক মৃত্যুতে জাতি শোকে মুহ্যমান হয়নি।

এবার ১৫ আগস্ট এসেছে একেবারেই এক ভিন্ন প্রেক্ষিতে, যে প্রেক্ষিত আমি একটু আগেই ব্যাখ্যা করেছি। মনে করা হচ্ছে প্রতিবিপ্লবী তৎপরতার এ অংশ হিসেবে এবার ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবের নাতি শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় একটি বক্তব্য এবং কর্মসূচি দিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়াতে। এবং সেই পটভূমিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তার ওই বক্তব্যটি দিয়েছেন। ১২ আগস্ট মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ইস্যুর ওপর কথা বলার জন্য ডেকেছিলেন। সেখানে এ কথাটি আমি উত্থাপন করেছিলাম। আইনবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, তারা ওই উপদেষ্টার এ ধরনের কথায় বেশখানিকটা বিব্রত। এ নিয়ে তারা আর কথা বাড়াতে চাননি। আমরাও কথা বাড়াইনি। কিন্তু কথাটা রয়ে গেছে।

সরকার ১৫ আগস্ট-এর জাতীয় ছুটি বাতিল করেছেন। সেটা নিয়ে এখন আলোচনা করছি না। কিন্তু উপদেষ্টা যেরকম করে বলেছেন সেভাবে ওদেরকে ১৫ আগস্ট পালন করতে তথা দলটিকে সংগঠিত হতে দেবেন? তিনি অবশ্য বলেছেন, নতুন নেতৃত্ব দিয়ে দল গঠন করতে। এটা কি তিনি বলতে পারেন? এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপির নেতৃত্বে আছেন গত সরকারের দেওয়া সাজাপ্রাপ্ত দুজন। দলের চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে; কিন্তু এখনো বিচার হয়নি, সাজা হয়নি। তিনি কি দলের সভাপতি থাকতে পারবেন না? অথবা ধরেন সত্যি সত্যি দল নেতৃত্ব বদল করে নতুন কাউকে দিল খুবই অস্থায়ী ভিত্তিতে। ধরুন সোহেল তাজকে। এ সরকার তাদেরকে মুক্তভাবে কাজ করতে দেবে? প্রশ্নগুলো আমি আওয়ামী লীগের হয়ে করছি না। প্রশ্নটা রাজনৈতিক এবং আরও ব্যাখ্যা করে বললে, শুরুতে আমি যে বলেছিলাম স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণে কী পথ আপনি নেবেন সেই দিক থেকে।

ডক্টর ইউনূসও গতকাল ১৩ আগস্ট এক আলাপচারিতায় বলেছেন, গোটা দেশকে একটা পরিবারের মতো গড়ে তুলতে হবে। উনি আশাবাদী- তাহলেই আমরা এগিয়ে যেতে পারব। সেই পরিবারে কারা থাকবে? সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এবং তার জোট সঙ্গীরা থাকবে?

স্বাধীনতা যুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের কারণে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। দীর্ঘ বছর তাদেরকে মুক্তভাবে রাজনৈতিক তৎপরতা চালাতেও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এখন জামায়াতে ইসলামীর নাম ক্ষমতার চেয়ার থেকে সর্বাগ্রে উচ্চারিত। এবং এতগুলো বছর পরেও জামায়াতে ইসলামী একটি শক্তিশালী দল। শুধু নিষেধাজ্ঞা এবং বিধান করে তাদেরকে রাখা যায়নি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জামায়াতে ইসলামীর মতো রেজিমেন্টের দল নয়। তারা আর আদৌ ঘুরে দাঁড়াতে পারবে কি না সেই প্রশ্ন করাই যায়; কিন্তু আমি দল দিয়ে বিচার করছি না। ভাবছি স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের নীতি পদ্ধতি নিয়ে।

লেখক : ডাকসুর সাবেক ভিপি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
বিজয় দিবস
বিজয় দিবস
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬
হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ
চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি

নগর জীবন