শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

কার তামাকের কলকেতে কে সুখ টান দেয়

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
কার তামাকের কলকেতে কে সুখ টান দেয়

উহুদের যুদ্ধের শিক্ষা যেন ভুলে না যাই। মুসলমানদের প্রাথমিক বিজয় কীভাবে হাতছাড়া হয়ে পরাজয়  সে বিজয়কে গ্রাস করে। প্রতিরক্ষা ব্যূহ ছেড়ে বিজয় উদযাপনে মনোযোগী হয়ে পড়ায় ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসে। প্রাথমিক জয়ে প্রতিরক্ষা অরক্ষিত রেখে বিজয়ের আনন্দ উদযাপন, গনিমতের মাল বণ্টনে মশগুল হওয়ায় চরম মূল্য দিতে হয়েছিল মুজাহিদদের। ইতিহাস সাক্ষী দেয় অভ্যুত্থানের পর প্রতি অভ্যুত্থান মোকাবিলায় সজাগ ও সরব থাকতেই হবে, নচেৎ বিপদের আশঙ্কা। দল ও গোষ্ঠীর কৃতিত্ব নিতে সম্মিলিত মহৎ আন্দোলনকে পাশ কাটানো কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত নয়।  ভারহীন কথা সমাজমাধ্যমে বলে নিজের প্রচারে নিজের দক্ষতা জাহির করতে গিয়ে জাতীয় ঐক্য নিয়ে দলীয় গন্ধ ছড়ানো অনুচিত। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনো অর্বাচীনের কথায় গুরুত্ব না দিয়ে জাতীয় ঐক্য বজায় রাখতে হবে। টাউট শ্রেণির লোক মতলববাজ দলীয় উচ্ছিষ্টভোগীরা ছাত্র-জনতার আন্দোলন কাউকে খুশি করতে তাকে রূপকার, সুরকার, গীতিকার, চিত্রনাট্যকার, মাস্টার মাইন্ড ইত্যাদি বিশেষণ বলে তোয়াজ করছে, তেল মারছে শ্রুতি কটুভাবে নিজের ফায়দা লুটতে।

বীরত্বের খেতাব কাড়াকাড়ির সময় এখন না। পিচ্ছিল সরু বিপৎসংকুল পথ দিয়ে চলছে দেশ। আন্দোলনে আহতরা হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। সব নাগরিক এখনো স্বস্তি খুঁজে পায়নি। হয়তো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিশ্চয়ই কোনো পাকা মস্তিষ্কের দীর্ঘদিনের প্রতিকূল পরিবেশে বৈরী পরিস্থিতিতে আন্দোলনের অভিজ্ঞ নেতার মেধা কাজ করতে পারে যা তিনি আঁচ করতে দেননি। সেই মেধা জাতীয় সম্মিলিত আন্দোলনের ধারায় একাকার হয়ে এক স্রোতে স্বৈরাচার ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। কিন্তু তা এখন বলারও প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে। শেখ হাসিনা জনগণের ধাওয়া খেয়ে প্রাণ বাঁচাতে দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন মাত্র। সমালোচকরা বলেন, তার অপমানের যন্ত্রণা সহ্য করার মতো পরিপক্বতা, ধৈর্য কোনোটা নেই। মাতা-পুত্র নিজেদের মুখ রক্ষার জন্য নবীনদের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপচারিতা করে বুকের ব্যথা বুকেই লুকিয়ে ক্ষমতা হারানোর বেদনা লাঘব করার চেষ্টা করছেন। বলছেন যেভাবে পদত্যাগ করতে হয় সেভাবে তিনি করেননি। টুস করে দেশে আসবেন। কথাটা সমালোচকদের বিনোদন জোগাচ্ছে। সাধারণ মানুষ, যারা কোনো দল-মতের না, তারাই সংখ্যায় বেশি। তারাই রাজপথ দখল করেছিল, ছাত্রদের সঙ্গে রক্ত দিয়েছে বেশি তারাই। ছাত্র-জনতা আমাদের দিয়েছে নতুন ভাবনার জগৎ।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কারে ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্র্বর্তী সরকারের এক মাস পূর্তি উপলক্ষে গত বুধবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলন নিয়ে বেপরোয়া মতলববাজরা নির্লজ্জ চামচামির রেকর্ড বাজাচ্ছে। পতিত সরকারের মিডিয়া ফ্যাক্টরি ভোল পাল্টিয়ে নতুন সুরে আওয়াজ তুলছে। মতলববাজরা উঁচু গলায় নতুন সাজে জাতীয়তাবাদী হচ্ছে। এবারের আন্দোলনের লক্ষণীয় ছিল রাজনৈতিক পরিচয় কেউ দেয়নি, রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম ছিল না। এ অরাজনৈতিক আন্দোলনে কোথাও কোথাও রাজনৈতিক লোকজন কুলচিহ্নবাহী পতাকা ছাড়া, ঘোষণা ছাড়া, সেøাগান ছাড়া নীরবে ঢুকে পড়ছেন নির্দলীয় হয়ে আন্দোলনকে বেগবান করতে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি না করে। সবাই এক হয়ে লড়াই করেছে সরকার পতনের আখেরি রূপ দিতে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে দারুণ এক বিস্ময়। বাংলাদেশের ৫ আগস্ট আন্দোলন নতুন অভিনব মডেল। একদিকে যেমন কেউ নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয়দানে উৎসাহ দেখাননি, অন্যদিকে যোগদানকারীদের বেশির ভাগই সচেতনভাবে রাজনীতির ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে চলতে চেয়েছেন জাতিকে অরাজনৈতিক এক মঞ্চে ধরে রাখতে। রাজনৈতিক দলগুলো এ গণ আন্দোলনে নিজেদের ভূমিকা গোপন রেখেছে বলে মনে হয়। চূড়ান্ত পর্যায়ে সব রাজনৈতিক দল মিছিল নিয়ে মাঠে নামে।

মনে থাকার কথা পতিত সরকার ক্ষমতায় বসেই জামায়াত নিধন অভিযান চালায়। ফাঁসি জেল মামলার শিকলে বাঁধা সব নেতা। বিএনপি ১৮ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করে রক্ত ঝরিয়ে, জীবন দিয়ে, অর্থ দিয়ে, হিজরত করে, জেল জুলুম খুন গুমের অভিশাপে পর্যুদস্ত ক্লান্ত। কর্মীদের বিলুপ্ত করতে গায়েবি মামলা- হামলা খুন গুম চলেছে। দানবীয় সরকার আর জাহেলি প্রশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের শক্তি যখন ক্ষয়িষ্ণু প্রায়, তখনই সাধারণ ছাত্ররা রাজপথ কাঁপাতে শুরু করল। বিএনপি বিভাগীয় সমাবেশ সফল করে তাদের শক্তি প্রদর্শন করে। চূড়ান্ত সমাবেশ ঢাকায়ও সফল হয়েছে। পুলিশ গোলাগুলির নাটক মঞ্চস্থ করে সব নেতা-নেত্রীকে জেলে ঢোকানোর অজুহাত বের করল।

এ আন্দোলন রাজনৈতিক পরিচয়হীন শুধু নির্দলীয় ছাত্র দিয়ে শুরু। ছাত্র আন্দোলনকে দলীয়করণ করার চেষ্টা করলে জাতীয় ঐক্য দুর্বল হবে। দ্বিতীয় স্বাধীনতাকে পুঁজি করে কেউ দলীয় আন্দোলন আখ্যা দিয়ে আবার দুর্নীতি চর্চা করলে তাদের ছাত্র-নাগরিক প্রতিহত করবে। জাতির নীতি হবে এখন ৫ আগস্ট ও এর আগে যে গণহত্যা, জুলুম অত্যাচারের শিকার দেশের মানুষ হয়েছে, এর পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নৈরাজ্য, দখলদারিত্ব, চাঁদাবাজির রাজনীতির ইতি টানতে হবে। সারা দেশে লুটপাট, সহিংসতা যারা করেছেন তাদের এখনই ইনসাফ, ন্যায়ের পথে ফেরাতে হবে। অনেকের সঙ্গে চরম অন্যায় করা হয়েছে। অন্যায়কারীদের দেশের আইনে অবশ্যই বিচার করতে হবে।

হাসিনার পলায়নকান্ডের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে ঘটেচলা নানা উলটপালট দেখে পুরনো প্রবচনটি মনে পড়ে। গত চার দশকে রাজনীতিক কর্মীদের দাপুটে হাবভাবের সমাজচিত্রের প্রেক্ষিতে মানুষের ধারণা হয়েছিল- এখানে সব আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি বা বাম-ডান দলের কর্মী সমর্থক থাকলেও বুঝি ‘মানুষ’ নেই। তারা অভিজ্ঞতা থেকে শিখেছিলেন- এসবের বাইরে স্রেফ ‘মানুষ’ হয়ে উঠতে চাইলে, মানুষের মতো উচিত কথা বললে, অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হয়, হেনস্তা হতে হয়। কন্যাকে স্কুল- কলেজে পাঠাতে ভীতসন্ত্রস্ত থাকতে হয়। আবার প্রমাণ হলো- পচা রাজনীতির খোলসের আড়ালেও আদতে প্রচুর আদর্শিক অসীম সাহসী দেশপ্রেমিক ‘মানুষ’ ছিলেন। এতদিন যারা ভয়ে ও অনিশ্চয়তায় খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসার সাহস পাচ্ছিলেন না। সব ভীতি প্রলোভনের ঊর্ধ্বে ওঠে ভয়কে জয় করে তারাই রাত জেগে শাহবাগ, রাজপথ দখল করেছেন, মিছিল করেছেন, দীর্ঘ মানবশৃঙ্খল গড়েছেন, রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাঁটতে হাঁটতে আওয়াজ তুলেছেন পেছনে ফিরে যাওয়ার সব পথ বন্ধ। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী-শিক্ষকসহ ছাত্রদের ন্যায্য দাবির ডাকে বাংলাদেশ তো বটেই, মধ্যপ্রাচ্য আমেরিকা ইউরোপ পাকিস্তান ও ভারতের নানা রাজ্যে, পৃথিবীর নানা দেশে বয়স ও লিঙ্গ নির্বিশেষে যে অগণিত মানুষ রাত ও রাজপথের দখল নিতে নেমে পড়েছিলেন, তার তুল্য স্বতঃস্ফূর্ততা কবে বিশ্ব দেখেছে বলা শক্ত। তার চেয়েও বড় কথা, এ গণ আন্দোলন যে উৎসাহ ও প্রেরণার জন্ম দিয়েছে তার সুদূরপ্রসারী অভিঘাত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। জাতি মরিয়া হয়ে আন্দোলনের অপ্রতিরোধ্য চালিকাশক্তি দেখে সেনাবাহিনীও দেশের মানুষের বিপক্ষে অবস্থান নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক আন্দোলন ছিল। কোনো নীলনকশা শেষ রক্ষা করতে পারেনি। দল গোষ্ঠীর বাহাদুরি সংকীর্ণ বিবেচনা না করে স্বাধীনতাকামী জনতার বাহাদুরির ইতিহাস এ আন্দোলন। আমজনতা তাদের নিজ বিবেকের তাড়নায় ছাত্রদের পাশে দাঁড়িয়েছিল।

তাদের একটাই স্বর, এক দাবি ছিল হাসিনা কবে যাবি! এক দফা শেখ হাসিনার পতন। সোজা আঙুলে ঘি না ওঠায় ছাত্র-জনতা ঢাকার চতুর্দিক থেকে গণভবনের দিকে অগ্রসর হয় হাসিনাকে হটাতে। অবস্থা বেগতিক দেখে বোনকে নিয়ে পালান শেখ হাসিনা। এখানে কোনো রাজনীতির ব্যানারে আন্দোলনের আলামত ছিল না। অবাক করা ঘটনা, দিনের পর দিন যে গণ আন্দোলন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছিল, সেগুলো এতই স্বতঃস্ফূর্ত যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কেউ রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীর অপেক্ষা করেনি, নির্দেশনা আশা করেনি। প্রাথমিকভাবে ছাত্ররা কোটা সংস্কারের দাবিতে পথে নামে। তাদের ওপর জুলুম অত্যাচার নির্যাতনের বুলডোজার চালিয়েও দমাতে পারেনি। নির্দলীয় প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু করলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার পরিসর আমজনতার প্রতিবাদী মিছিল শামিল হওয়ার ও প্রতিবাদী-সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ঢাকা আন্দোলনকারীদের দখলে চলে যায়। সাধারণ নাগরিকরা তো ছিলেনই, একই সঙ্গে পেশাজীবী শিক্ষক, অভিনেতা, কবি, সংগীতশিল্পী, আইনজীবী, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ, যৌনকর্মী, বিশেষভাবে সক্ষম মানুষ, রিকশাচালক, পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের দেখা গেছে প্রতিবাদে শামিল হতে! দিন যত এগোচ্ছিল, আন্দোলনের আগুনের তেজ ততই বাড়ছিল। ঢাকা শহরকেন্দ্রিক আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ছিল দেশের প্রান্তিক শহরে। ছাত্র-জনতা হাতে হাত কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে শহীদ হয়েছে। আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পর আর কোনো ছাত্র পেছাল না, শুধু জীবন দিতে উদগ্রীব হলো, দেশের মানুষকে জীবন দিয়ে মুক্ত করে গেল।  এখানে রাজনীতির দলের কোনো গন্ধ নেই।

দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিদিন যে আন্দোলনগুলো সংঘটিত হয়েছিল, তার বেশির ভাগই আহ্বান করছেন বা নেতৃত্ব দিয়েছেন এমন ছাত্র ও মানুষেরা, যাদের কথা অতীতে সেভাবে শোনা যায়নি। এমনকি তাদের অধিকাংশেরই প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে উজ্জ্বল অংশগ্রহণের পূর্ব ইতিহাস নেই। ছাত্র- জনতার প্রতিবাদের স্রোতের তোড়ে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে সরকার।  যে কোনো মূল্যে জাতীয় সংহতি বজায় রাখতে হবে। দেশ বাঁচাতে আন্দোলনের সফলতা ক্ষুদ্র কর্তা হওয়ার যে আনন্দ, তার চেয়ে বেশি মহিমা দেশের সব মানুষের আন্দোলনের ফসল আজকের মুক্ত দেশ এটা প্রচার করা। আসুন দেশ গড়ি, দেশের ভালোমন্দের আপনি আমি সবাই অংশীদার, সবাইকে সম্পৃক্ত করি দেশের কাজে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
বিজয় দিবস
বিজয় দিবস
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬
হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ
চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি

নগর জীবন